ঢাকা ১০ বৈশাখ ১৪৩২, বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
English
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১০ বৈশাখ ১৪৩২

রংপুরে পুলিশের নামে চাঁদাবাজি, ২ দিনের রিমান্ডে ব্যবসায়ী

প্রকাশ: ১৭ মার্চ ২০২৫, ০৫:৩৩ পিএম
রংপুরে পুলিশের নামে চাঁদাবাজি, ২ দিনের রিমান্ডে ব্যবসায়ী
ছবি : খবরের কাগজ

রংপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যাচেষ্টা মামলা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর নাম সরাতে পুলিশের নামে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবির মামলায় গ্রেপ্তার ব্যবসায়ী অমিত বণিককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

সোমবার (১৭ মার্চ) দুপুরে রংপুর অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন আদালত-১ এর বিচারক সোয়েবুর রহমান এই আদেশ দেন।

এর আগে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মাহফুজার রহমান তাকে আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন।

আদালতে অমিত বণিকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মাহফুজ-উন-নবী ডন, অ্যাডভোকেট মো. আফতাব উদ্দিন সরকার, অ্যাডভোকেট মো. বাইজিদ ওসমানী, অ্যাডভোকেট মো. কাউছার আলী, জামায়াতের রোকন অ্যাডভোকেট মো. মোফাজ্জল হোসেন (বকুল), অ্যাডভোকেট মো. রফিকুল ইসলাম (মুকুল), অ্যাডভোকেট সাবরিনা কাশেম, অ্যাডভোকেট আব্দুল কাইয়ুম মন্ডল,  অ্যাডভোকেট মো. আহসানুল হক মিলন, অ্যাডভোকেট সিপন সাহাসহ ২৫ জন আইনজীবী।

আদালত উভয়পক্ষের শুনানী শেষে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এর আগে গত ১৩ মার্চ অমিত বণিককে গ্রেপ্তার করে মহানগর ‍পুলিশ। তার বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যাচেষ্টা মামলার ১৭৯ নম্বর আসামি লিপি খান ভরসাকে মামলা থেকে নাম বাদ দেওয়া এবং সুরক্ষার জন্য পুলিশের তৎকালীন উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মোহাম্মদ শিবলী কায়সারের নামে ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবির মামলা করেন পলাশ হাসান নামের এক ব্যক্তি।

মামলার বাদী পলাশ হাসানকে থানায় নিয়ে পুলিশ কর্মকর্তা শিবলী কায়সার কর্তৃক মারধোর ও পুলিশের রাইফেল কেড়ে নিয়ে গুলি করতে যাওয়ার অভিযোগে পুলিশ বাদী হয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি করে। এর পর শনিবার (১৫ মার্চ) উপ-পুলিশ কমিশনার শিবলীকে রংপুর মহানগর থেকে প্রত্যাহার করে সদর দপ্তরে পাঠানো হয়।

এই মামলায় গতকাল (১৬ মার্চ) ঢাকার গুলশান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়  লিপি খান ভরসাকে।

সেলিম সরকার/অমিয়/

সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা করলেন পরীমণি

প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:২০ পিএম
আপডেট: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:২৭ পিএম
সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা করলেন পরীমণি
ছবি: সংগৃহীত

অনলাইনে কুৎসা রটনা করে মানহানির অভিযোগে গৃহকর্মী পিংকি আক্তারের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন চিত্রনায়িকা শামসুন নাহার স্মৃতি ওরফে পরীমণি।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক নুরে আলম মামলাটি গ্রহণ করেন‌। একইসঙ্গে ঘটনার তদন্ত করে ভাটারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। আগামী ৮ জুলাই প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য করা হয়েছে। 

সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের পেশকার মো. জুয়েল মিয়া এ তথ্য জানিয়েছেন।

এদিন ট্রাইব্যুনালে পরীমণি উপস্থিত ছিলেন। তার পক্ষে আইনজীবী মহসিন রেজা, মহিমা বাঁধন ও ব্যারিস্টার সাদমান সাকিব শুনানি করেন। 

এর আগে মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) গৃহকর্মী পিংকি আক্তার বাদী হয়ে পরীমণিসহ দুজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। অভিযোগের তদন্ত করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন আদালত। আগামী ৮ মে প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য করা হয়েছে।

এম এ জলিল উজ্জ্বল/মেহেদী/

পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন

প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৪২ পিএম
পিরোজপুরে হত্যা মামলায় ২ জনের যাবজ্জীবন
ছবি: খবরের কাগজ

পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলায় এমদাদুল ফরাজী (৩০) নামে এক যুবককে হত্যার অভিযোগে দুই জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া আসামিদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৬ মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) দুপুরে পিরোজপুর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. মোক্তাগীর আলম এ রায় দেন। 

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- পিরোজপুর জেলার ভান্ডারিয়া উপজেলার গোলবুনিয়া গ্রামের মজিদ হাওলাদারের ছেলে মো. হাচান হাওলাদার (৩৫) এবং গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী থানার ঘোনাপাড়ার সিরাজুল ইসলামে ছেলে প্রিন্স মোল্লা (৪২)।

পেশায় মোটরসাইকেলচালক নিহত এমদাদুল ফরাজী পিরোজপুর জেলার ভান্ডারিয়া উপজেলার গোলবুনিয়া গ্রামের খান জাহান আলীর ছেলে।

বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ওয়াহিদ হাসান বাবু জানান, ২০০৮ সানের ৩ মার্চ এমদাদুল ফরাজীর ভাড়ায় চালিত মোটরসাইকলে করে আসামিরা সাফা বন্দর এলাকা থেকে তাকে চরখালী এলাকায় নিয়ে আসেন। সেখানে থেকে আসামিরা ভান্ডারিয়ার-মঠবাড়িয়া সড়কের দারুল হুদা মাদ্রাসা এলাকায় এমদাদুল ফরাজীকে হত্যা করে মোটরসাইকেল নিয়ে পালিয়ে যান। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করলে নিহত এমদাদুল ফরাজীর বাবা খান জাহান আলী ভান্ডারিয়া থানায় আসামির নামীয় করে ৪ মার্চ ভান্ডারিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। পরে তদন্তকারী কর্মকর্তা ভান্ডারিয়া থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আলাউদ্দিন আসামিদের অভিযুক্ত করে আদালতে একই বছরের ২৫ এপ্রিল অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এর পর আদালতে ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে বিচারক আসামিদের অভিযুক্ত করে এই রায় দেন। তবে রায়ের সময় আসামিরা পলাতক ছিলেন।

হাসান/মেহেদী/

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন শুনানি পেছাল

প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৫৯ পিএম
চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন শুনানি পেছাল
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের ফাইল ফটো

চট্টগ্রামে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন শুনানি পিছিয়ে আগামী ৩০ এপ্রিল নির্ধারণ করা হয়েছে।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) তার জামিন শুনানির নতুন এই দিন ধার্য করেন আদালত।

এর আগে গত ২৩ মার্চ চিন্ময় দাসের আইনজীবীর আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমান ও বিচারপতি মো. আলী রেজার হাইকোর্ট বেঞ্চ এ বিষয়ে শুনানির জন্য আজকের দিন ধার্য করেছিলেন।

সেদিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছিলেন চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের আইনজীবী অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্য।

এই মামলায় গত ৪ ফেব্রুয়ারি চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে কেন জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট।

চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের নেতৃত্বে গত বছরের ২৫ অক্টোবর চট্টগ্রামে সনাতনী সম্প্রদায়ের সমাবেশ হয়। ওই সমাবেশের পর গত ৩১ অক্টোবর তার বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা হয়। এতে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ছাড়াও আরও ১৮ জনকে আসামি করা হয়। এরপর রাষ্ট্রদ্রোহের সেই মামলায় গত ২৫ নভেম্বর তাকে ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

এর পরদিন জামিন আবেদন করা হলে তা নামঞ্জুর করে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট। পরে আদালত চিন্ময়কে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিলে সেদিন চট্টগ্রামে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আইনজীবীদের সঙ্গে চিন্ময়ের অনুসারীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। ওই সময় আইনজীবীর সাইফুল ইসলাম আলিফকে আদালত চত্বরের বাইরে হত্যা করা হয়। এরপর থেকেই কারাগারে আছেন চিন্ময়।

গত ২ জানুয়ারি চিন্ময় দাসের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন চট্টগ্রামের মহানগর দায়রা জজ আদালত। পরবর্তীতে হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন তার আইনজীবী।

অমিয়/

শাজাহান-পলক-আতিকসহ ৬ জনের রিমান্ড

প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০১:১৯ পিএম
আপডেট: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:১০ পিএম
শাজাহান-পলক-আতিকসহ ৬ জনের রিমান্ড
সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান ও সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। ছবি: সংগৃহীত

গত বছর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনে রাজধানীর বিভিন্ন থানার হত্যা ও হত্যাচেষ্টার ঘটনার মামলায় সাবেক নৌপরিবহণ মন্ত্রী শাজাহান খান, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকসহ ছয়জনের বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছে।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুর রহমান শুনানি শেষে বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এ ছাড়া সাবেক খাদ্যমন্ত্রী, অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজসহ ১০ জনকে রাজধানীর চার থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। 

রিমান্ডে যাওয়া অন্যরা হলেন- আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক উপকমিটির সদস্য দিলীপ কুমার আগারওয়াল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকত ও যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল হাসান। 

আদালত সূত্র জানায়, রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে মাদ্রাসা ছাত্র মো. আরিফ হত্যার মামলায় শাজাহান খানকে একদিন এবং আতিকুল ইসলাম ও তানভীর হাসান সৈকতকে দুদিন রিমান্ডে দেওয়া হয়েছে। 

ভাটারা থানার মনির হত্যা মামলায় আতিকুল ইসলাম, বাড্ডা থানার আরেক হত্যা মামলায় জুলাইদ আহমেদ পলক ও কোতয়ালী থানার মামলায় দিলীপ কুমার আগারওয়ালাকে দুইদিন রিমান্ড দেওয়া হয়েছে। 

অন্যদিকে যাত্রাবাড়ী থানার আরেক হত্যা মামলায় একই থানার সাবেক ওসি আবুল হাসানের তিনদিন রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়েছে।এ মামলাগুলোতে আসামিদের আগেই গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছিল।

এর আগে বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ড আবেদন শুনানির জন্য কারাগার থেকে সকালেই তাদের আদালতে হাজির করেন তদন্ত কর্মকর্তারা। 

শুনানিতে আসামিদের আইনজীবীরা রিমান্ড বাতিল করে জামিন চান। বিচারক পুলিশকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি দেন। 

এদিকে,  রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম, ভাটারা, যাত্রাবাড়ী ও কোতোয়ালী থানায় হত্যার অভিযোগে হওয়া মামলায় সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, সাধন চন্দ্র মজুমদার, হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন, সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম, প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ, সাবেক এএসপি তানজিল আহম্মেদ, সাবেক ওসি আবুল হাসান ও ছাত্রলীগ নেতা তানভীর হাসান সৈকতকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন একই বিচারক।

এম এ জলিল উজ্জ্বল/সুমন/

মেজর সিনহা হত্যার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি শুরু

প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০১:০৬ পিএম
আপডেট: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০১:১০ পিএম
মেজর সিনহা হত্যার ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি শুরু
অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান। ছবি: সংগৃহীত

সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মো. রাশেদ খান হত্যা মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের আপিল শুনানি আজ বুধবার (২৩ এপ্রিল) শুরু হয়েছে।

বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও বিচারপতি মো. সগীর হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত একটি  হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চে এই শুনানি শুরু হয়।

২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান।  এই ঘটনায় করা মামলার বিচার শেষে ২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারি কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালত দুজনকে মৃত্যুদণ্ড, ছয়জনকে যাবজ্জীবন ও সাতজনকে খালাস দিয়ে রায় দিয়েছিলেন। 

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন পরিদর্শক বরখাস্ত লিয়াকত আলী ও টেকনাফ থানার বরখাস্তকৃত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের বরখাস্ত উপ-পরিদর্শক (এসআই) নন্দ দুলাল রক্ষিত, সাগর দেব, রুবেল শর্মা, টেকনাফ থানায় পুলিশের করা মামলার সাক্ষী টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুরের মারিশবুনিয়া গ্রামের নুরুল আমিন, মো. নেজামুদ্দিন ও আয়াজ উদ্দিন।

বিচারিক আদালতের রায়ের পরে নিয়ম অনুসারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের দণ্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে আসে। অন্যদিকে, দণ্ডিত আসামিরা আপিল ও জেল আপিল করেন। সূত্র: বাসস

সুমন/