ঢাকা ২০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২, মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫
English
মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫, ২০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন স্থগিত

প্রকাশ: ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:৫৭ পিএম
আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:০১ পিএম
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন স্থগিত
বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস

রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে হাইকোর্টের দেয়া জামিন স্থগিত করেছেন চেম্বার জজ আদালত।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হকের আদালত এই আদেশ দেন।

হাইকোর্টের রায়ের অনুলিপি প্রকাশ ও নিয়মিত লিভ টু আপিল দায়ের না হওয়া পর্যন্ত এই স্থগিতাদেশ দেয়া হয়েছে। চেম্বার আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন- অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার অনিক আর হক।

এর আগে বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে চিন্ময় দাসকে হাইকোর্টের দেয়া জামিন স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড হেলাল আমীন এ আবেদন দায়ের করেছেন।

এদিন দুপুরে বিচারপতি মো. আতাউর রহমান ও বিচারপতি মো. আলীর হাইকোর্ট বেঞ্চ রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় ইসকনের সাবেক নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে জামিন দেন।

এর আগে গত ৪ ফেব্রুয়ারি চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে কেন জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট।

গত বছরের ২৫ অক্টোবর চট্টগ্রামে সনাতনী সম্প্রদায়ের একটি বড় সমাবেশ হয়। ওই সমাবেশের পর ৩১ অক্টোবর চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও মোহরা ওয়ার্ড বিএনপির তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ খান বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা করেন। পরে ফিরোজ খানকে বিএনপি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

এরপর রাষ্ট্রদ্রোহের সেই মামলায় গত ২৫ নভেম্বর তাকে ঢাকায় গ্রেপ্তার করা হয়।

পরদিন জামিন আবেদন করা হলে তা নামঞ্জুর করে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট।

আদালত চিন্ময়কে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিলে সেদিন চট্টগ্রামে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আইনজীবীদের সঙ্গে চিন্ময়ের অনুসারীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এই সময় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে আদালত চত্বরের বাইরে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এর পর থেকেই কারাগারে রয়েছেন চিন্ময়। 

গত ২ জানুয়ারি চিন্ময় দাসের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন চট্টগ্রামের মহানগর দায়রা জজ আদালত। পরবর্তীতে হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন তার আইনজীবী। গত ২৩ এপ্রিল হাইকোর্ট রুল শুনানির জন্য ৩০ এপ্রিল দিন ধার্য করেন। এর ধারাবাহিকতায় শুনানি নিয়ে রুল অ্যাবসলিউট ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট।

এমএ/

তারিক আহমেদ ও তার পরিবারের স্থাবর সম্পত্তি ক্রোক

প্রকাশ: ০৩ জুন ২০২৫, ০৬:০৬ পিএম
তারিক আহমেদ ও তার পরিবারের স্থাবর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সামরিক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সামরিক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক, তার স্ত্রী শাহীন সিদ্দিক এবং তাদের সন্তান নুরিন সিদ্দিকের ২৪ দশমিক ৮০ বিঘা জমিসহ পাঁচটি প্লট ও পাঁচটি ফ্ল্যাট ক্রোক করার আদেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৩ জুন) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব দুদকের আবেদন মঞ্জুর করে এ আদেশ দেন।

ক্রোকের আদেশ হওয়া সম্পদের মধ্যে রয়েছে- বারিধারার ডিওএইচএসের ৭ তলা দালান বাড়ি, একই এলাকার ৭ তলা ভবনের ৫ম থেকে ৭ম তলার ৩টি ফ্ল্যাট, ৩৬০০ বর্গফুটের ৪টি কার স্পেসসহ দুটি ফ্ল্যাট, পূর্বাচল নতুন শহরে ২০ কাঠা জমির চারটি প্লট এবং বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি প্লট। এ ছাড়া নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলায় ২৪ দশমিক ৮০ বিঘা জমি রয়েছে।

দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সূত্র জানায়, তারিক আহমেদ সিদ্দিক, তার স্ত্রী শাহীন সিদ্দিক এবং তাদের সন্তান নুরিন সিদ্দিকের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের অনুসন্ধান চলমান রয়েছে।  অনুসন্ধানে জানা গেছে, তারা স্থাবর সম্পদসমূহ অন্যত্র হস্তান্তর, স্থানান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে অনুসন্ধানে ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এসব স্থাবর সম্পদ ক্রোক করা একান্ত আবশ্যক মর্মে আবেদনে বলা হয়েছে।

জলিল/মেহেদী/

সাংবাদিক মুন্নি সাহাসহ পরিবারের ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশ: ০৩ জুন ২০২৫, ০৫:৩১ পিএম
সাংবাদিক মুন্নি সাহাসহ পরিবারের ৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
ছবি: সংগৃহীত

সাংবাদিক মুন্নি সাহাসহ তার পরিবারের পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। 

মঙ্গলবার (৩ জুন) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব দুদকের করা আবেদন মঞ্জুর করে এ আদেশ দেন। 

নিষেধাজ্ঞা অন্যরা হলেন- মুন্নি সাহার মা আপেল রানী সাহা, স্বামী কবির হোসেন এবং দুই ভাই তপন কুমার সাহা ও প্রণব কুমার সাহা। 

আদালত সূত্র জানায়, দুদকের উপপরিচালক ইয়াছির আরাফাত নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার ওই আবেদন করেন।

আবেদনের বলা হয়, সাংবাদিক মুন্নি সাহা, তার পরিবারের সদস্যরা এবং তার স্বামী এস এম প্রমোশনসের স্বত্বাধিকারী কবির হোসেন অবৈধ উপায়ে অর্থ উপার্জন এবং জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্টরা যে কোনো সময় বিদেশে পালাতে পারেন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। তাই অভিযোগের সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা একান্ত প্রয়োজন।

জলিল/মেহেদী/

চিন্ময় দাসের জামিন নামঞ্জুর

প্রকাশ: ০৩ জুন ২০২৫, ০৩:১১ পিএম
চিন্ময় দাসের জামিন নামঞ্জুর
আদালতে চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারী (ফাইল ফটো)

আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যা মামলাসহ মোট পাঁচটি মামলায় বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাশ ব্রহ্মচারীর জামিন না মঞ্জুর করেছেন আদালত। 

মঙ্গলবার (৩ জুন) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত (প্রথম) এর বিচারক আবু বকর সিদ্দিক এ আদেশ দেন। 

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী। 

তিনি জানান, মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা থেকে এসে আইনজীবী অপূর্ব কুমার ভট্টাচার্য্য চিন্ময়ের পক্ষে পাঁচটি মামলায় জামিন আবেদন করেন। পরে আদালত রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের শুনানি শেষে জামিন না মঞ্জুর করেন। মামলাগুলো হলো, কোতোয়ালি থানার মামলা নং, ৪২(১১)২৪, ৪৩(১১) ২৪, ৪৪(১১)২৪, ৪৬(১১)২৪ ও ৪৭(১১) ২৪। 

২০২৪ সালের ২৫ নভেম্বর ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় চিন্ময় কৃষ্ণ দাশকে। পরে ২৬ নভেম্বর তাকে কোতোয়ালী থানার রাষ্ট্রদ্রোহের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর জন্য আদালতে হাজির করা হলে আসামিপক্ষের আইনজীবীরা আদালতে জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করেন আদালত। পরবর্তীতে চিন্ময় দাশের অনুসারীরা তাকে বহনকারী প্রিজনভ্যান আটকে আদালত এলাকায় বিক্ষোভ করেন। এ সময় পুলিশের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ শুরু হয়। এর এক পর্যায়ে রঙ্গম কনভেনশন হলের সামনে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।

২৬ নভেম্বরের এই ঘটনায় আলিফ হত্যা, ভাঙচুর, বিস্ফোরক দ্রব্য, সরকারি কাজে বাধা, বেআইনি সংঘবদ্ধ হয়ে আইনশৃঙ্খলার বিঘ্ন ঘটানোর অপরাধে কোতোয়ালি থানায় মোট পাঁচটি মামলা হয়। ওই মামলাগুলোতে পরবর্তীতে তদন্তে প্রাপ্ত আসামি হিসেবে চিন্ময় কৃষ্ণ দাশকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। বর্তমানে মোট ছয়টি মামলা রয়েছে তার বিরুদ্ধে। তিনি চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে আছেন।

অমিয়/

অতিরিক্ত ডিআইজি রফিকুল ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশ: ০৩ জুন ২০২৫, ০২:১০ পিএম
অতিরিক্ত ডিআইজি রফিকুল ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা
অতিরিক্ত ডিআইজি রফিকুল ইসলাম

প্রায় আড়াই কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ রফিকুল ইসলাম শিমুল ও তার স্ত্রী ফারহানা রহমানের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এর মধ্যে রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে ২ কোটি ৯ লাখ ২৭ হাজার ৯৩১ টাকার এবং তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ৩৯ লাখ ২ হাজার ২২৫ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। 

সোমবার ( ২ জুন) দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১-এ মামলা দুটি দায়ের করা হয়। দুদকের মুখপাত্র ও মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এজাহারে বলা হয়, রফিকুল ইসলামের নিজের নামে মোট ৩ কোটি ৭৫ লাখ ৮৭ হাজার ৮৪৪ টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। এর মধ্যে গ্রহণযোগ্য আয়ে ১ কোটি ৬৬ লাখ ৫৯ হাজার ৯১৩ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য রয়েছে। ফলে তিনি সরকারি চাকরি করে ক্ষমতার অপব্যবহার ও ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে ২ কোটি ৯ লাখ ২৭ হাজার ৯৩১ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। 

ফারহানার বিরুদ্ধে করা এজাহারে বলা হয়, তিনি স্বামীর ক্ষমতার অপব্যবহার, ঘুষ-দুর্নীতি ও প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় ৩৯ লাখ ২ হাজার ২২৫ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। ফারহানার নিজ নামে ১ কোটি ৫৬ লাখ ১৩ হাজার ১৮১ টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। এর মধ্যে গ্রহণযোগ্য আয়ে ১ কোটি ১৭ লাখ ‌১০ হাজার ৯৫৬ টাকার সম্পদের মালিকানা পাওয়া গেছে। এ মামলায় তার স্বামী শেখ রফিকুল ইসলাম শিমুলকে সহযোগী আসামি করা হয়েছে। 

তারা উভয়েই তাদের স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ অর্জনের উৎস গোপন করতে স্থানান্তর, রূপান্তর ও হস্তান্তর করেছেন, যা দুদকের তফসিলভুক্ত ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ২০০৪ সালের দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও ২০১২ সালের মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। 

আমিনুলকে বিসিবির পরিচালক করার বৈধতা নিয়ে করা রিট বাদ

প্রকাশ: ০৩ জুন ২০২৫, ০১:৪১ পিএম
আমিনুলকে বিসিবির পরিচালক করার বৈধতা নিয়ে করা রিট বাদ
ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক আমিনুল ইসলামকে বিসিবির পরিচালক মনোনীত করার বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেছিলেন সদ্য সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদ। তবে রিটটি কার্যতালিকা থেকে বাদ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (২ জুন) রিট আবেদনের ওপর প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রিটটি তালিকা থেকে বাদ দেন। গত রবিবার এই রিট দায়ের করেন ফারুক আহমেদ। 

গত ২৯ মে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পরিচালক পদে ফারুকের মনোনয়ন বাতিল করে। পরদিন ৩০ মে এনএসসি আমিনুলকে বিসিবির পরিচালক মনোনীত করে। গত ২৯ ও ৩০ মে এই দুই সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন ফারুক আহমেদ। 

আদালতে তার পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. রুহুল কুদ্দুস (কাজল)। এনএসসির পক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। আর বিসিবির পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মাহিন এম রহমান।

মাহিন এম রহমান জানান, রিটে ২৯ মে ও ৩০ মের সিদ্ধান্ত কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না, এ বিষয়ে রুল চাওয়া হয়। 

অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর এনএসসি জালাল ইউনুস ও আহমেদ সাজ্জাদুল আলমের জায়গায় ফারুক আহমেদ ও নাজমূল আবেদীনকে বিসিবির পরিচালক হিসেবে মনোনয়ন দেয়। এরপর বোর্ড সভায় পরিচালকদের ভোটে ফারুক সভাপতি নির্বাচিত হন।