ঢাকা ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২, রোববার, ০৮ জুন ২০২৫
English

রমজানে ন্যায্যমূল্যে মাংস-ডিম-দুধ বিক্রি করবে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়

প্রকাশ: ১৭ জানুয়ারি ২০২৪, ০৮:০৮ পিএম
আপডেট: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০৭:২২ এএম
রমজানে ন্যায্যমূল্যে মাংস-ডিম-দুধ বিক্রি করবে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান। ছবি : সংগৃহীত

আসন্ন রমজান মাসে প্রান্তিক মানুষের জন্য ন্যায্যমূল্যে মাছ, মাংস, দুধ, ডিম বিক্রির পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান। 

বুধবার (১৭ জানুয়ারি) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের মন্ত্রী এ কথা জানান।

তিনি বলেন, ‘উৎপাদন ও মজুত থাকার পরও তুলনামূলক বিচারে কিছু ক্ষেত্রে দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে।’ এর কারণগুলো প্রধানমন্ত্রী নিজেই খতিয়ে দেখছেন এবং সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞদের নিয়েও তিনি মতবিনিময় করবেন। 

আব্দুর রহমান বলেন, ‘দেশে পর্যাপ্ত ডিমের উৎপাদন আছে, মাছের উৎপাদনও যথেষ্ট। এগুলো ঠিক কী কারণে মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকছে না, সেটি খতিয়ে দেখার বিষয়টি মন্ত্রণালয়ের বিবেচনায় রয়েছে। আগামী রমজান মাস সামনে রেখে ট্রাকে করে বিভিন্ন জায়গায় ন্যায্যমূল্যে চাল-ডাল-তেল দেওয়ার মতো করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় মাছ, মাংস, দুধ, ডিম প্রান্তিক জনগোষ্ঠী, বিশেষত বস্তিনির্ভর এলাকা, দরিদ্রতর মানুষের বসবাসের জায়গায় ভ্রাম্যমাণ পদ্ধতিতে বিক্রয়ের পরিকল্পনা করেছে। বাজারের চেয়ে কম মূল্যে এসব জায়গায় মাছ, মাংস, দুধ, ডিম পাওয়া যাবে। সব মানুষকেই ন্যায্যমূল্যে মাছ, মাংস আর ডিম দেওয়া সম্ভব হবে না। যাদের ক্রয়ক্ষমতা আছে, তাদের এভাবে দেওয়ার পরিকল্পনা নেই।’

মন্ত্রী বলেন, ‘মাছ উৎপাদনে বাংলাদেশ সারা বিশ্বে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। এর চেয়ে বেশি দূরে যাওয়া আমাদের লক্ষ্য। আমাদের অবস্থান আরও উন্নততর জায়গায় পৌঁছে দেওয়ার সুযোগ রয়েছে। দুধে স্বয়ংসম্পূর্ণ হওয়ার জন্য ডেইরি খাতে আরও কিছু কাজ করা প্রয়োজন। এ বিষয়টিও আমাদের বিবেচনায় আছে। মা-ইলিশ এবং বাচ্চা ইলিশ (জাটকা) ধরার প্রবণতা বন্ধে একটি নির্দিষ্ট সময় মাছ ধরা নিষেধ থাকে, যার ফলে আমরা সুফল পাই, এটি চলমান রাখা হবে। জেলেদের প্রণোদনা দেওয়ার বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে এর পরিমাণ বাড়ানোর চেষ্টা করা হবে।’ 

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের পণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে জড়িত সিন্ডিকেট বন্ধ করা প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘সিন্ডিকেটকে কোনো ধরনের ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। আইনগত কাঠামোর মধ্যে এদের একটি ব্যবস্থায় নিয়ে আসতে হবে। পাশাপাশি এদের বিরুদ্ধে একটি সামাজিক ক্যাম্পেইনও তৈরি করতে হবে। সিন্ডিকেটের ব্যাপারে আমাদের জিরো টলারেন্স। এটি কোন জায়গায় কীভাবে হয়, সেটি চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

প্রকাশ: ০৮ জুন ২০২৫, ১২:১৪ এএম
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। ছবি: সংগৃহীত

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে পবিত্র ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন।

শনিবার (৭ জুন) দিনভর তিনি শুভেচ্ছা বিনিমিয় করেন বলে জানান স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফয়সাল হাসান।

তিনি জানান, দুপুরে উপদেষ্টা প্রথমে রাজধানীর রাজারবাগ পুলিশ লাইনে যান এবং সেখানকার পুলিশ সদস্যদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। পরে তাদের জন্য আয়োজিত প্রীতিভোজের উদ্বোধন করেন। 

এর পর উপদেষ্টা পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর, বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি), মিরপুর পাবলিক অর্ডার ম্যানেজমেন্ট (পিওম) ও বাংলাদেশ কোস্টগার্ড পরিদর্শন করেন। সেখানে তিনি বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন, তাদের খোঁজখবর নেন এবং ঈদুল আজহা উপলক্ষে বিভিন্ন ফোর্সের জন্য আয়োজিত প্রীতিভোজের উদ্বোধন করেন। 

সবশেষে বাংলাদেশ কোস্টগার্ডে উপস্থিত হয়ে প্রীতিভোজ করেন উপদেষ্টা। এর মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় কর্মসূচি শেষ হয়।

এ সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরীসহ বিভিন্ন বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

পপি/

৭৫ ওয়ার্ডের কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারনের দাবি ডিএসসিসির

প্রকাশ: ০৭ জুন ২০২৫, ১০:৪০ পিএম
আপডেট: ০৭ জুন ২০২৫, ১০:৪৬ পিএম
৭৫ ওয়ার্ডের কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারনের দাবি ডিএসসিসির
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে পশু কোরবানি দেওয়া হচ্ছে। ছবি: ইন্দ্রজিৎ কুমার ঘোষ

গত ১২ ঘণ্টার মধ্যেই ৭৫টি ওয়ার্ডের কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ করেছে বলে দাবি জানিয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি)।

শনিবার (৭ জুন) রাত সাড়ে ৯টার মধ্যে এসব বর্জ্য অপসারন করা হয়েছে বলে ডিএসসিসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ১২ ঘণ্টার মধ্যেই কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ করেছে। এর আগে শনিবার সকাল ৯টায় বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু করে ডিএসসিসি। 

এ বারের ইদুল আজহায় ডিএসসিসির ৭৫টি ওয়ার্ডে ১ লাখ ৩৩ হাজার ৩১৭টি পশু কোরবানি করা হয়েছে। 

ডিএসসিসির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোরবানি শেষ করার পর নাগরিক পর্যায় থেকে কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ করে প্রতিটি ওয়ার্ডের সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশনে স্থানান্তর করা হয়। পরে ডাম ট্রাকের মাধ্যমে মাতুয়াইল স্যানেটারি ল্যান্ডফিলে চূড়ান্তভাবে ডাম্প করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ৩০ হাজার মেট্রিক টন লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে প্রায় ১২ হাজার মেট্রিক টন বর্জ্য মাতুয়াইল স্যানেটারি ল্যান্ডফিলে ডাম্পিং করা হয়েছে। 

কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় এবার দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ১০ হাজারের বেশি জনবল মাঠ পর্যায়ে কাজ করেছে। ২০৭টি ডাম্প ট্রাক, ৪৪টি কম্পেক্টর, ৩৯টি কন্টেইনার ক্যারিয়ার, ১৬টি পে-লোডারসহ বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমে ৭৫টি ওয়ার্ডে মোট ২ হাজার ৭৯টি যানবাহন নিয়োজিত রয়েছে। এ ছাড়া নগরবাসীর মধ্যে প্রায় ৪৫ টন ব্লিচিং পাউডার, ৫ লিটার ধারণক্ষমতার ২০৭টি স্যাভলনের গ্যালন এবং ১ লাখ ৪০ হাজার বায়োডিগ্রেডেবল ব্যাগ বিতরণ করা হয়েছে। 

এদিকে ডিএসসিসির দাবির প্রমাণ মেলেনি সরেজমিনে।

শনিবার রাতে ঢাকার সাতমসজিদ রোড, লালবাগ, হাজারীবাগ ও আজিমপুরের বিভিন্ন অলিগলি ঘুরে দেখেছেন খবরের কাগজের প্রতিবেদকরা।

তারা বলেন, ‘বিভিন্ন অলিগলিতে কোরবানির পশুর নাড়িভুড়ি ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখা হয়েছে। নির্দিষ্ট ডাস্টবিনে ময়লা ফেলতে মাইকিং করা হয়েছিল সিটি করপোরেশন ও পাড়া কমিটির পক্ষ থেকে। তবে সে কথা না শুনে এলাকাবাসী ময়লা-আবর্জনা স্তুপ করে রেখেছেন এলাকার প্রধান সড়কে। অনেকে পশুর উচ্ছিষ্ট ফেলেছেন ড্রেনে। এতে শনিবার দুপুরের বৃষ্টিতে বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। দুর্গন্ধে টেকা দায় হয়ে পড়েছে এলাকাবাসীর।’

কামরাঙ্গীচর লোহার ব্রিজ এলাকার বাসিন্দা আবদুর রহমান খবরের কাগজকে বলেন, ‘এদিকে সিটি করপোরেশনের কোনো কর্মী কাজ করছেন বলে জানি না। তাদের কাউকে দেখিনি। কোরবানির পশুর নাড়িভুড়ি কোথায় ফেলব, চামড়া কোথায় নিয়ে রাখব জানি না। আপাতত এলাকার একটা ফাঁকা জায়গায় রাখছি। অপেক্ষা করছি, কখন ডাম্পিং ট্রাক এসে ময়লা নেবে।’

জয়ন্ত/পপি/

রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সস্ত্রীক ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

প্রকাশ: ০৭ জুন ২০২৫, ০৯:০০ পিএম
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সস্ত্রীক ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সস্ত্রীক ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন সেনাপ্রধান। ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সস্ত্রীক শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

শনিবার (৭ জুন) দুপুরে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি ও সেনাপ্রধান একে অপরকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান। 

এর আগে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গেও ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন সেনাপ্রধান ও তার স্ত্রী।

সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এসব সাক্ষাৎকারের বিষয়ে জানানো হয়।

পপি/

সন্ধ্যার মধ্যেই সব বর্জ্য অপসারণ: রসিক প্রশাসক

প্রকাশ: ০৭ জুন ২০২৫, ০৫:২৭ পিএম
সন্ধ্যার মধ্যেই সব বর্জ্য অপসারণ: রসিক প্রশাসক
রংপুর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার শহিদুল ইসলাম

কোরবানির বর্জ্য অপসারণে ১০ ঘণ্টা সময় বেধে দিয়েছে রংপুর সিটি কর্পোরেশন (রসিক)।

শনিবার (৭ জুন) সকালে রংপুর কালেক্টরেট ঈদগাহ মাঠে ঈদের প্রধান জামাত শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে রংপুর সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনার শহিদুল ইসলাম একথা জানান।

তিনি বলেন, কোরবানির বর্জ্য দ্রুত অপসারণে সিটি কর্পোরেশন তিনটি অঞ্চল ভাগ করে কাজ করছে। প্রতিটি অঞ্চলে পর্যাপ্ত জনবল ও সরঞ্জাম বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে অতিরিক্ত জনবল বরাদ্দ দেওয়া হবে।

আজ সন্ধ্যার মধ্যেই নগরীর সব বর্জ্য অপসারণ সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। 

বিভাগীয় কমিশনার আরও বলেন, আমরা সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন পরিবেশে ঈদের প্রধান জামাতে নামাজ আদায় করতে পেরেছি। এ জন্য মহান আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি।

অমিয়/

বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পরিদর্শনে চসিক মেয়র

প্রকাশ: ০৭ জুন ২০২৫, ০৫:১২ পিএম
বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পরিদর্শনে চসিক মেয়র
ছবি: খবরের কাগজ

চট্টগ্রাম মহানগরের বিভিন্ন এলাকায় কোরবানির কার্যক্রম ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কার্যক্রম পরিদর্শন করেন মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন।

শনিবার (৭ জুন) দুপুরে নগরের চকবাজার এলাকায় বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পরিদর্শন করেন তিনি।

এ সময় তিনি নিজ হাতে রাস্তার পাশে ব্লিচিং পাউডার ছিটিয়ে দেন, যাতে অন্যরাও এ কাজে অনুপ্রেরণা পান।
 
মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, কোরবানির আত্মত্যাগের শিক্ষায় উদ্বুদ্ধ হয়ে চট্টগ্রামকে ক্লিন-গ্রিন-হেলদি-সেফ সিটি’ হিসেবে গড়তে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে দায়িত্ব নিতে হবে। কোরবানির বর্জ্য নির্ধারিত স্থানে ফেলে সিটি কর্পোরেশনকে সহযোগিতা করতে হবে। আমরা আজ বিকেল ৫টার মধ্যে পুরো চট্টগ্রাম নগরীকে বর্জ্যমুক্ত করতে চাই।

তিনি আরও বলেন, সকাল থেকে দামপাড়া কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম মনিটরিং করা হচ্ছে। 

অমিয়/