ঢাকা ৩০ আশ্বিন ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪

কর্মস্থলে না ফেরা পুলিশদের ক্রিমিনাল হিসেবে দেখব: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

প্রকাশ: ০২ অক্টোবর ২০২৪, ১০:০৯ এএম
কর্মস্থলে না ফেরা পুলিশদের ক্রিমিনাল হিসেবে দেখব: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লে. জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লে. জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, যে পুলিশ সদস্যরা এখনো কাজে যোগ দেননি, তাদের আমরা ক্রিমিনাল হিসেবে দেখব। তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর বিভিন্ন পদমর্যাদার অন্তত ১৮৭ পুলিশ সদস্য কর্মস্থলে যোগ দেননি বলে গত ১৭ সেপ্টেম্বর এক বার্তায় জানিয়েছিল পুলিশ সদর দপ্তর। কাজে না ফেরা এই পুলিশ সদস্যদের কেউ কেউ আত্মগোপনে রয়েছেন। অনেকের বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হতাহতের ঘটনায়। আবার শীর্ষ পর্যায়ের অন্তত ২৩ কর্মকর্তাকে অবসরে পাঠানো হয়েছে। ক্ষমতার পালাবদলের মধ্যে আত্মগোপনে ছিলেন তারা।

সরকার পতনের পর দেশজুড়ে থানায় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। আক্রমণের শিকার হতে থাকেন পুলিশ সদস্যরা। আগুন দেওয়া হয় থানা ও পুলিশের স্থাপনায়। লুট করা হয় অস্ত্র ও গোলাবারুদ। মানুষের ব্যাপক ক্ষোভের সময় পুলিশের বেশির ভাগ সদস্য কাজে ফেরেননি। পরে কর্মবিরতিতে যায় পুলিশ। তাদের অনুপস্থিতিতে দেশজুড়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি ঘটে।

সরকার পতনের তিন দিন পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গহণ করে। নতুন সরকারের সময় কারফিউ না থাকলেও দেশজুড়ে সেনা মোতায়েন থাকে। পুলিশের অনুপস্থিতিতে শুরুর দিকে থানায়-থানায় দায়িত্ব পালন করেন সেনাসদস্যরা। পরে আন্দোলন শেষে পুলিশ কাজে ফিরলেও হারানো সেই মনোবল ফেরেনি।

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের পুনর্বহালের দাবি

প্রকাশ: ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১২:২৮ পিএম
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের পুনর্বহালের দাবি
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের পুনর্বহালের দাবিতে মানববন্ধন

সম্প্রতি সরকারের পটভূমি পরিবর্তনের পর বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জোর করে পদত্যাগ, অপসারণ, বরখাস্ত, বাধ্যতামূলক ছুটি নিতে বাধ্য করানো শিক্ষকদের ফের পদে বহালের দাবি জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে কর্মস্থলে যেতে বাধা পাওয়া অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষকদের কর্মস্থলে নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবিও জানানো হয়েছে।

সোমবার (১৪ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধনে এসব দাবি জানান পদবঞ্চিত প্রতিষ্ঠানপ্রধান ও শিক্ষক জোট।

জোটের আহ্বায়ক আনোয়ারুল ইসলাম তালুকদার বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তনের পর দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতিতে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষকদের অপমান-অপদস্থ, হেনস্তা ও মারধর করে জোরপূর্বক পদত্যাগ, অপসারণ, বরখাস্ত, বাধ্যতামূলক ছুটি, কর্মস্থলে বাধাগ্রস্ত ও প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে জানা যায়, প্রায় আড়াই হাজার শিক্ষক পদবঞ্চিত হয়ে দুর্বিষহ জীবনযাপন করছেন। দেশজুড়ে এমন ঘটনায় সত্যিই আমরা বিস্মিত।’

তিনি বলেন, ‘যেখানে শিক্ষকদের বলা হয় মানুষ গড়ার কারিগর সেখানে আজ আমরা নিগৃহীত, নির্যাতিত। দেশের শিশুদের আগামী দিনের সত্যিকারের মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার ব্রত নিয়ে সততা, নিষ্ঠা ও নৈতিকতার সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে স্বার্থলোভী লোকদের ব্যক্তিগত আক্রোশের শিকার হয়েছি আমরা। স্বার্থান্বেষীরা এই সংকটময় পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করে, দুষ্কৃতকারীদের সঙ্গে নিয়ে এমন নিষ্ঠুর নির্মম ঘটনা ঘটিয়েছে, যা অস্বাভাবিক, অনাকাঙ্ক্ষিত ও অনভিপ্রেত।’

পদবঞ্চিত প্রতিষ্ঠানপ্রধান ও শিক্ষক জোটের এই আহ্বায়ক আরও বলেন, ‘এই অনৈতিক, অন্যায় ও মবজাস্টিসের মতো বর্বরতার কবলে পড়েছি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের স্বল্প বেতনে নিয়োজিত শিক্ষকরা। ফলে কেউ আহত হয়ে হাসপাতালে কাতরাচ্ছেন। কেউ চাকরি হারিয়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। কেউবা ঘরবাড়ি ছেড়ে দূর-দূরান্তে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। এই হয়রানি থেকে আমরা রক্ষা পেতে চাই, নিরাপদে বাঁচতে চাই।’

এ সময় পদবঞ্চিত প্রতিষ্ঠানপ্রধান ও শিক্ষক জোটের সমস্যা সমাধানে ৫টি প্রস্তাব জানানো হয়। প্রস্তাবগুলো হচ্ছে পদবঞ্চিত প্রতিষ্ঠানপ্রধান ও শিক্ষকদের এমপিও থেকে নাম কর্তন না করে বেতন-ভাতাদি চালু রাখার ব্যবস্থা করা; পদবঞ্চিত প্রতিষ্ঠানপ্রধান ও শিক্ষকদের জোরপূর্বক পদত্যাগ অপসারণ, বরখাস্ত, বাধ্যতামূলক ছুটি বাতিল ঘোষণা করা; সসম্মানে স্বপদে বহাল করে কর্মস্থলের নিরাপত্তা বিধান করা; অনতিবিলম্বে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বার্থলোভী ও শৃঙ্খলাভঙ্গকারীদের উপযুক্ত শাস্তি প্রদান করা এবং পদবঞ্চিত প্রতিষ্ঠানপ্রধান ও শিক্ষকদের সমমানের এমপিওভুক্ত স্কুলে শূন্যপদে বদলির ব্যবস্থা করা।

সোয়া কোটি টাকায় চালু মিরপুর-১০ মেট্রো স্টেশন

প্রকাশ: ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১২:২৪ পিএম
সোয়া কোটি টাকায় চালু মিরপুর-১০ মেট্রো স্টেশন
মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ স্টেশন

দুই মাস ২৭ দিন পর আজ চালু হলো মেট্রোরেলের মিরপুর-১০ স্টেশন। এই স্টেশন চালু করতে ১ কোটি ২৫ লাখ টাকা খরচ হয়েছে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। 

মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) মেরামত হওয়া মিরপুর-১০ স্টেশনে তিনি এই তথ্য জানান।

উপদেষ্টা বলেন, মেট্রোরেলের সব স্টেশন মিলিয়ে আরও খরচ লাগবে ১৭ কোটি টাকা। মোট লাগবে ১৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। তবে এই টাকা এই মেট্রো থেকেই নেওয়া হবে।

মেট্রোরেলের ভাড়া কমানোর ব্যাপারে চেষ্টা করা হবে বলেও জানিয়েছেন উপদেষ্টা। 

তিনি বলেন, বিভিন্ন অজুহাতে প্রকল্পের মেয়াদ ও টাকা বাড়ানো হয়েছে। প্রকল্পে দুর্নীতি নাকি অপচয়, সেটি চিহ্নিত করতে হবে।

জয়ন্ত সাহা/অমিয়/

ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ১১৮৬

প্রকাশ: ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৪৭ এএম
আপডেট: ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৪৮ এএম
ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ১১৮৬
খবরের কাগজ গ্রাফিকস

গেল এক দিনে দেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে বেড়েছে শনাক্ত রোগী। মারা যাওয়া ব্যক্তি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এক দিনের ব্যবধানে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু নিয়ে ১ হাজার ১৮৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। অথচ আগের দিন হাসপাতালে ভর্তি নতুন রোগী ছিল ৬৬০ জন।

সোমবার (১৪ অক্টোবর) রাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

নিয়ে চলতি মাসের ১৪ দিনে ডেঙ্গুতে ৫২ জনের মৃত্যু হলো। আর সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু নিয়ে সর্বোচ্চ ২৮৮ রোগী ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এরপর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ২০৯, চট্টগ্রাম বিভাগে ২০৯, খুলনা বিভাগে ১৫২, ঢাকা বিভাগে ১৩৩, বরিশাল বিভাগে ৯৬, রাজশাহী বিভাগে ৪১, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩২, রংপুর বিভাগে ২১ ও সিলেট বিভাগে ডেঙ্গু নিয়ে ৫ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

চলতি বছর এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ২১৫ জনের। আর হাসপাতালে মোট ভর্তি হয়েছেন ৪৩ হাজার ৬৫৬ জন। এর মধ্যে ১১৪ ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু হয় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকার বিভিন্ন হাসপাতালে। আর ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন হাসপাতালে। ডেঙ্গুতে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫০ দশমিক ৭ শতাংশ নারী ও ৪৯ দশমিক ৩ শতাংশ পুরুষ। আর বয়সের বিশ্লেষণে এ বছর মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে মশাবাহিত এই প্রাণঘাতী রোগে সবচেয়ে বেশি ছিলেন ২৬ থেকে ৩০ বছর বয়সীরা। এ বয়সী আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে মারা যাওয়ার সংখ্যা ২৫। তবে আক্রান্ত বেশি হচ্ছেন ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সীরা। চলতি বছর এ বয়সীদের মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজার ৭৯৩।

বাংলাদেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ সংক্রমণ ও মৃত্যু হয় গতবছর। ২০২৩ সালে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় ১ হাজার ৭০৫ জনের। আর ডেঙ্গু শনাক্তের পর হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেয় ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী।

যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা সফরে সেনাপ্রধান

প্রকাশ: ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১১:০০ এএম
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা সফরে সেনাপ্রধান
সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান

সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা গেছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

সফরকালে তিনি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা, সেনাবাহিনীর সক্ষমতা বৃদ্ধি, দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কোন্নয়ন ও ভবিষ্যত কর্মপন্থা নির্ধারণের বিবেচনায় জাতিসংঘ সদর দপ্তর, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার উচ্চপর্যায়ের সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন এবং পারস্পরিক সহযোগিতার বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করবেন।

সফর শেষে সেনাপ্রধান আগামী ২৫ অক্টোবর দেশে ফিরবেন।

অমিয়/

বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস আজ

প্রকাশ: ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১০:২৫ এএম
আপডেট: ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ১০:২৮ এএম
বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস আজ
প্রতীকী ছবি

বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর)। প্রতিবছর ১৫ অক্টোবর বিশ্বব্যাপী দিবসটি পালন করা হয়। সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার মাধ্যমে রোগের বিস্তার রোধ করার বিষয়ে সাধারণ মানুষের মাঝে সচেতনতা তৈরি করার উদ্দেশ্যে এ দিবসটি পালন করা হয়।

বিশ্ব হাত ধোয়া দিবসের মূল লক্ষ্য হলো সব সমাজে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার একটি সাধারণ সংস্কৃতির সমর্থন ও প্রচলন করা। এ ছাড়া সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার উপকারিতা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। 

দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এক বাণী দিয়েছেন।

বাণীতে তিনি বলেন, ‘২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জনে সরকার দেশব্যাপী বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে। এই অভীষ্ট অর্জনে সুষ্ঠু স্যানিটেশন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।’

দিবসটি উপলক্ষে অপর এক বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, শিক্ষার্থী-শ্রমিক-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে অর্জিত নতুন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার দেশের প্রতিটি মানুষের জন্য নিরাপদ স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।