ঢাকা ১৯ আশ্বিন ১৪৩১, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪

দেশে ভীতি ও আস্থাহীনতা বিদ্যমান : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

প্রকাশ: ০২ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৩৮ পিএম
দেশে ভীতি ও আস্থাহীনতা বিদ্যমান : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দিচ্ছেন অন্তবর্তীকালীন সরকারের অর্থনৈতিক অবস্থার শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। ছবি : খবরের কাগজ

দেশে ভীতি ও আস্থাহীনতা এখনো বিদ্যমান আছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থনৈতিক অবস্থার শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। 

তিনি বলেছেন, রাজনীতিবিদ ও সরকারি কর্মচারীরা ব্যবসায়ী হয়ে গেছেন অথবা ব্যবসায়ীরাই রাজনীতিবিদ হয়েছেন। বর্তমান সরকার ও শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি এই অবস্থার পরিবর্তন কামনা করে এবং এ লক্ষ্যেই কাজ করছে। 

বুধবার (২ অক্টোবর) বিকেলে সিলেট নগরীর একটি হোটেলের হলরুমে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি আয়োজিত আঞ্চলিক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

সিলেটের বিভিন্ন সেক্টরের তিন শতাধিক অংশীজনরা এতে অংশ নেন। তাদের মধ্য থেকে ৩০ জন মতামত তুলে ধরলে সেসব লিপিবদ্ধ করা হয়। বিকেল চারটা থেকে একটানা সাড়ে ৩ ঘণ্টা চলে মতবিনিময় সভা। 

সভায় শ্বেপত্র প্রণয়ন কমিটির সদস্য অধ্যাপক এ কে এনামুল হক, ফেরদৌস আরা বেগম, ড. ইমরান মতিন, ড. কাজী ইকবাল, ড. ম তামিম, ড. মোহাম্মদ আবু ইউসুফ, অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান, ড. সেলিম রায়হান, শরমিন্দ নীলোর্মি, ড. তাসনিম সিদ্দিকী, ড. জাহিদ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। 

রাষ্ট্র সংস্কারে ৫ কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি

প্রকাশ: ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১২:৫৫ এএম
আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ১১:২৯ পিএম
রাষ্ট্র সংস্কারে ৫ কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ

নির্বাচন ব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক), পুলিশ ও বিচার বিভাগ সংস্কারে পাঁচটি কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত পৃথক পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এরপর গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন এতে সই করেন।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ড. বদিউল আলম মজুমদারকে নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচারপতি শাহ আবু নাইমকে বিচার বিভাগ, সফর রাজ হোসেনকে পুলিশ সংস্কার, ড. ইফতেখারুজ্জামানকে দুর্নীতি দমন এবং আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরীকে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান করা হয়েছে।

সালমান/

নেপাল থেকে ভারত হয়ে বাংলাদেশে আসবে বিদ্যুৎ, চুক্তি সই

প্রকাশ: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৪০ পিএম
নেপাল থেকে ভারত হয়ে বাংলাদেশে আসবে বিদ্যুৎ, চুক্তি সই
নেপাল থেকে বিদ্যুৎ আমদানির জন্য ভারত ও নেপালের সঙ্গে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি সই করেছে বাংলাদেশ

নেপাল থেকে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির জন্য ভারত ও নেপালের সঙ্গে একটি ত্রিপক্ষীয় চুক্তি সই করেছে বাংলাদেশ। 

বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে এই চুক্তি সই হয়।

চুক্তির আওতায় জুন থেকে নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচ মাসের জন্য নেপাল থেকে ভারত হয়ে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাবে বাংলাদেশ।

চুক্তি সই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। বাংলাদেশের বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি), নেপালের বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ (এনইএ) এবং ভারতের এনটিপিসি বিদ্যুৎ ব্যবসা নিগম লিমিটেডের (এনভিভিএন) প্রতিনিধিরা চুক্তিতে সই করেন।

অনুষ্ঠানে নেপালের জ্বালানি, পানিসম্পদ ও সেচমন্ত্রী দীপক খাড়কা, বাংলাদেশের পানিসম্পদ সচিব নজমুল আহসান এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারি উপস্থিত ছিলেন।

সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘এই চুক্তি আঞ্চলিক জ্বালানি বাণিজ্য সম্প্রসারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি শুধু তাৎক্ষণিক বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণের বিষয় নয়, বরং আমাদের দেশগুলোর দীর্ঘমেয়াদি এবং পরিবেশবান্ধব জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রক্রিয়াও।’

এর আগে নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলির সঙ্গে সিংহ দরবারে সাক্ষাৎ করেন পরিবেশ উপদেষ্টা। এ সময় দ্বিপাক্ষিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন তারা। সূত্র : ইউএনবি

সালমান/

টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ উদীয়মান প্রভাবশালীর তালিকায় উপদেষ্টা নাহিদ

প্রকাশ: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৩৬ পিএম
আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৪৭ পিএম
টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ উদীয়মান প্রভাবশালীর তালিকায় উপদেষ্টা নাহিদ
মো. নাহিদ ইসলাম

প্রতিবছর বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় বিশ্বের ১০০ উদীয়মান প্রভাবশালীর তালিকা প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিন। এবার ২০২৪ সালের ‘১০০ নেক্সট’-এর তালিকায় ‘নেতৃত্ব’ ক্যাটাগরিতে জায়গা করে নিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক থেকে উপদেষ্টা হওয়া মো. নাহিদ ইসলাম। কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে সরকার পতন আন্দোলনের অগ্রভাগে ছিলেন তিনি। 

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার দেশ ছেড়ে পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নেওয়ার পর ড. ইউনূসের নেতৃত্বে দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। এই সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন নাহিদ।

যুক্তরাষ্ট্রের সময় অনুযায়ী গতকাল বুধবার (২ অক্টোবর) প্রকাশিত টাইম ম্যাগাজিনে নাহিদ সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘২৬ বছরেরও কম বয়সী এই তরুণ বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী মানুষকে ক্ষমতা থেকে সরাতে সহায়তা করেছেন। সমাজবিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করা নাহিদ ইসলাম অন্যতম ছাত্রনেতা; যিনি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দেশব্যাপী হওয়া আন্দোলন শুরু করেছিলেন। আন্দোলনের অনেক নেতার মধ্যে নাহিদ অন্যতম। বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থার দ্বারা নির্যাতনের শিকার হওয়ার পরে জনমানুষের কাছে তার পরিচিতি আরও বাড়তে থাকে।’ 

এতে আরও বলা হয়, ‘১৫ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিকব্যবস্থা যেভাবে ভেঙে পড়েছে, এখন তা মেরামতের চ্যালেঞ্জ নিতে হচ্ছে নতুন সরকারকে।’ 

এ বিষয়ে নাহিদের বক্তব্য উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, ‘আমাদের নতুন প্রজন্মের পালস বুঝতে হবে। বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সহিংসতার যে পালাক্রম- অবশ্যই তার অবসান হতে হবে। আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।’ 

প্রসঙ্গত, নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারে ‘জেন জি’-এর দুই উপদেষ্টার একজন নাহিদ। অন্যজন হচ্ছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কীভাবে ভারতে গেলেন জানেন না বিজিবি মহাপরিচালক

প্রকাশ: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৫৬ পিএম
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কীভাবে ভারতে গেলেন জানেন না বিজিবি মহাপরিচালক
বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার পতনের পর অনেকেই দেশ ত্যাগ করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ভারতে অবস্থান করছেন, এমন সংবাদ গণমাধ্যমে বের হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের নেতারা কীভাবে ভারতে গেলেন, তা জানেন না বলে জানিয়েছেন বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী। 

এ বিষয়ে আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেন, ‘দেশ থেকে যারা পালিয়েছেন, তাদের ব্যাপারে শুধুই কী বিজিবিই দায়বদ্ধ? কোন সীমান্ত দিয়ে কে গেলেন তা অবশ্যই তদন্ত করা হবে। এ বিষয়ে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।’ 

তিনি বলেন, ‘আমরা সীমান্তে পিঠ দেখাব না। সীমান্ত রক্ষার প্রশ্নে বিএসএফকে কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না।’

বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর পিলখানায় বিজিবি সদর দপ্তরের কনফারেন্স হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বিজিবির মহাপরিচালক এসব কথা বলেন। ৫ আগস্টের পর বিজিবির প্রধান এই প্রথম সংবাদ সম্মেলনে অত্যন্ত খোলাখুলি কথা বলেন এবং সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। 

বিজিবির মহাপরিচালক বলেন, ‘৬ আগস্ট থেকে যে স্ক্রল দেখেছেন, সীমান্ত পথে পালানো রোধে বিজিবিকে সহায়তা করুন। এই কাজ, নির্দেশনা কেউ বিজিবিকে দেয়নি। নিজ উদ্যোগে করেছি। তখন থেকে আমরা চেষ্টা করছি। তথ্য দেওয়ার যেসব সংস্থা আছে তারাও যদি তথ্য দেন, তাহলে কাজটা সহজ হয়।’

আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী বলেন, ‘সবাই কি পালিয়ে গেছে? আমার মনে হয় না। জনবহুল এই দেশে কেউ কেউ আত্মগোপনে আছে। মাদক কারবারি বদিকে ধরার জন্য বেশ কয়েকটি অভিযান পরিচালনা করেছি। শোনা গেল, তিনি ট্রলারে মায়ানমার পালিয়ে গেছেন। কিন্তু গ্রেপ্তার হলেন সীতাকুণ্ড এলাকা থেকে। এ রকম একদিকে যাওয়ার আওয়াজ দিয়ে অন্যদিক থেকে পালানোর চেষ্টা করছে অনেকে।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘কিছুদিন আগে বিএসএফ সদস্য একজন কৃষককে ধাওয়া করলে বাংলাদেশের ভেতরে প্রবেশ করে। এই ক্ষেত্রে ওই বিএসএফ সদস্য ভুল স্বীকার করে তাহলে কিছু নিয়মনীতি আছে। সে কোনো ধরনের ক্ষতিসাধন করবে না মর্মে জানায়, তাহলে বিওপি পর্যায়ে পতাকা বৈঠক করে ফেরত দেওয়ার বিধান রয়েছে। কিন্তু বিষয়টি আমি সিরিয়াসলি নিয়েছি। কারণ কিছুদিন আগে কুলাউড়ায় স্বর্ণা দাস, ঠাকুরগাঁওয়ে জয়ন্ত মারা গেছেন, যারা সাবালক নয়। তাহলে তাদের হত্যা করতে হবে কেন? তারা তো নিরস্ত্রও ছিল। ওই হত্যাকাণ্ড আমরা মেনে নিতে পারিনি।’ 

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে বিজিবিপ্রধান বলেন, ‘সীমান্তে যারা মাইনোরিটি আছে তারা চলে যেতে পারে। এই ধরনের অপপ্রচারণা অতিরঞ্জিতভাবে প্রচার করা হচ্ছিল। সে সময় বিএসএফ তাদের ক্যাম্পগুলোতে জনবল বাড়িয়েছে। তাদের অত্যন্ত সতর্ক অবস্থায় দেখা গেছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তাদের সেনাবাহিনী আসার কথা নয়। কিন্তু সে সময়ে আমরা ভারতীয় সেনাবাহিনীর গাড়ির মুভমেন্ট পর্যন্ত দেখেছি, যেখানে তাদের আসার কথা না। হয়তো তারা শঙ্কায় ছিল যে বড় সংখ্যক একটা অংশ ভারতে যায় কি না। আমরা এটার লিখিত ও মৌখিক প্রতিবাদ করেছি। পরে ডিজি পর্যায়ে বিএসএফের সঙ্গে যে মিটিং হবে, সেখানে বিষয়টি উত্থাপন করা হবে।’ 

অপর এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে যদি বিজিবির কোনো সদস্য অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করে থাকে, তাহলে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৪৪ পিএম
আপডেট: ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৪৫ পিএম
সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার গ্রেপ্তার
সাধন চন্দ্র মজুমদার

নওগাঁ-১ আসনের (সাপাহার, পোরশা ও নিয়ামতপুর) সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।

বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

২০০৮, ২০১৪, ২০১৮ ও সর্বশেষ ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচনে নওগাঁ-১ আসন থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সাধন চন্দ্র মজুমদার। ২০১৮ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত তিনি ছিলেন খাদ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে।

সালমান/