ঢাকা ৫ চৈত্র ১৪৩১, বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
English

২০২৫ সালের সরকারি ছুটি নিয়ে প্রজ্ঞাপন

প্রকাশ: ২২ অক্টোবর ২০২৪, ১১:২৬ এএম
আপডেট: ২২ অক্টোবর ২০২৪, ১১:২৬ এএম
২০২৫ সালের সরকারি ছুটি নিয়ে প্রজ্ঞাপন
খবরের কাগজ গ্রাফিকস

সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ২০২৫ সালের ছুটির তালিকা অনুমোদন দেওয়া হয়। গতকাল সোমবার সেই তালিকা প্রকাশ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এর ফলে আগামী বছর পবিত্র ঈদুল ফিতরে পাঁচ দিন, ঈদুল আজহায় ছয় দিন ও দুর্গাপূজায় দুই দিন ছুটি থাকবে।

২০২৫ সালের অনুমোদিত ছুটির তালিকা অনুযায়ী সাধারণ ছুটি ১২ দিন, নির্বাহী আদেশে ১৪ দিন থাকবে। তবে সাধারণ ছুটির মধ্যে পাঁচ দিন ও নির্বাহী আদেশে ছুটির চার দিন সাপ্তাহিক ছুটির মধ্যে পড়েছে।

সাধারণ ছুটির মধ্যে রয়েছে ২১ ফেব্রুয়ারি শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস, ২৮ মার্চ জুমাতুল বিদা, ৩১ মার্চ ঈদুল ফিতর, ১ মে ‘মে’ দিবস, ২১ মে বুদ্ধপূর্ণিমা, ৭ জুন ঈদুল আজহা, ১৬ আগস্ট জন্মাষ্টমী, ৫ সেপ্টেম্বর ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.), ২ অক্টোবর দুর্গাপূজা, ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস ও ২৫ ডিসেম্বর বড়দিন।

নির্বাহী আদেশে ছুটির মধ্যে রয়েছে ১৫ ফেব্রুয়ারি পবিত্র শবে বরাত, ২৮ মার্চ শবে কদর, ২৯ ও ৩০ মার্চ এবং ১ ও ২ এপ্রিল ঈদুল ফিতরের আগে-পরে দুই দিন হিসাবে চার দিন, ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ, ঈদুল আজহার আগে ৫ ও ৬ জুন দুই দিন এবং পরে ৮, ৯ ও ১০ জুন মোট পাঁচ দিন, ৬ জুলাই আশুরা এবং ১ অক্টোবর দুর্গাপূজার মহানবমীর দিন।

ঐচ্ছিক ছুটির মধ্যে রয়েছে ২৮ ফেব্রুয়ারি শবে মেরাজ, ৩ এপ্রিল ঈদুল ফিতরের তৃতীয় দিন, ১১ জুন ঈদুল আজহার পরে চতুর্থ দিন, ২০ সেপ্টেম্বর আখেরি চাহার শোম্বা এবং ৪ অক্টোবর ফাতেহা ইয়াজ দাহম।

হিন্দু পর্বের মধ্যে রয়েছে ৩ ফেব্রুয়ারি সরস্বতী পূজা, ২৬ ফেব্রুয়ারি শিবরাত্রী ব্রত, ১৪ মার্চ দোলযাত্রা, ২৭ মার্চ হরিচাঁদ ঠাকুরের আবির্ভাব, ২১ সেপ্টেম্বর মহালয়া, ২৯ ও ৩০ সেপ্টেম্বর দুর্গাপূজা (সপ্তমী ও অষ্টমী), ৬ অক্টোবর লক্ষ্মীপূজা এবং ৩১ অক্টোবর শ্যামাপূজা।

এ ছাড়া ১ জানুয়ারি ইংরেজি নববর্ষ, ৫ মার্চ ভস্ম বুধবার, ১৭ এপ্রিল পুণ্য বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল পুণ্য শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল পুণ্য শনিবার, ২০ এপ্রিল ইস্টার সানডে এবং ২৪ ও ২৬ ডিসেম্বর যিশু খ্রিষ্টের জন্মোৎসব (বড়দিনের আগে ও পরের দিন) হচ্ছে খ্রিষ্টান পর্বের ঐচ্ছিক ছুটি।

ঐচ্ছিক ছুটির বৌদ্ধ পর্বের মধ্যে রয়েছে ১১ ফেব্রুয়ারি মাঘী পূর্ণিমা, ১৩ এপ্রিল চৈত্রসংক্রান্তি, ১০ ও ১২ মে বুদ্ধ পূর্ণিমা, (আগের ও পরের দিন), ৯ জুলাই আষাঢ়ী পূর্ণিমা, ৬ সেপ্টেম্বর মধু পূর্ণিমা এবং ৫ অক্টোবর প্রবারণা পূর্ণিমা।

পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকা ও এর বাইরে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত কর্মচারীদের জন্য ঐচ্ছিক ছুটির মধ্যে রয়েছে ১২ ও ১৫ এপ্রিল বৈসাবী ও পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্যান্য ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীগুলোর অনুরূপ সামাজিক উৎসব।

আদেশে বলা হয়েছে, একজন কর্মচারীকে তার নিজ ধর্ম অনুযায়ী বছরে অনধিক মোট তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেওয়া যেতে পারে। প্রত্যেক কর্মচারীকে বছরের শুরুতে নিজ ধর্ম অনুযায়ী নির্ধারিত তিন দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার জন্য উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্ব অনুমতি নিতে হবে। সাধারণ ছুটি, নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ও সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে যুক্ত করে ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করার অনুমতি দেওয়া যেতে পারে।

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৩:৪১ পিএম
আপডেট: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৩:৫২ পিএম
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ছবি: খবরের কাগজ

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

বুধবার (১৯ মার্চ) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তারা এ সাক্ষাৎ করেন।

সাক্ষাতে সেনাপ্রধান দেশের সামগ্রিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি এবং সেনাবাহিনীর চলমান কার্যক্রম সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাকে জানান। পাশাপাশি দেশের উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার জন্য সেনাবাহিনীর গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েও আলোচনা করেন।

এ ছাড়া সেনাপ্রধান তার সাম্প্রতিক সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক সফরের বিষয়ে উপদেষ্টাকে জানান। এই সফরটি দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্কোন্নয়ন ও সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে সেনাপ্রধান আশাবাদ ব্যক্ত করেন। 

এ সময় সদ্য সমাপ্ত বিবিধ বঞ্চিত সেনা কর্মকর্তাদের সুবিচার নিশ্চিতকরণ সংক্রান্ত উচ্চপদস্থ পর্ষদের মূল্যায়ন ও সুপারিশ এবং বিবিধ কারণে চাকরিচ্যুত জেসিও ও অন্যান্য পদবির সেনা সদস্যদের চলমান উচ্চপদস্থ পর্ষদের অগ্রগতির বিষয়ে সেনাপ্রধান প্রধান উপদেষ্টাকে জানান।

পরিশেষে, জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-জনতার চিকিৎসায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ সম্পর্কেও তাকে জানানো হয়।

এ সময় প্রধান উপদেষ্টা সেনাবাহিনীর ভূমিকা ও অবদানের প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যৎ কার্যক্রমে সেনাবাহিনীকে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেন।

তিনি আশা প্রকাশ করেন, দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনাবাহিনী তাদের পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন অব্যাহত রাখবে।

মেহেদী/

লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে আইনি সহায়তা পেয়েছেন ২৮৭৬১ জন

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৩:০১ পিএম
আপডেট: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৩:২২ পিএম
লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে আইনি সহায়তা পেয়েছেন ২৮৭৬১ জন
ছবি: সংগৃহীত

সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে ২০০৯ সাল থেকে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত ২৮ হাজার ৭৬১ জন আইনি সহায়তা পেয়েছেন।

বুধবার (১৯ মার্চ) জাতীয় আইনগত সহায়তা সংস্থার (লিগ্যাল এইড) ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।

২০০৯ সাল থেকে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে আইনি সহায়তার বিস্তারিত তথ্য এ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। 

শুরুতে জেলা পর্যায়ে অসচ্ছল জনগোষ্ঠীর জন্য এ আইনি সেবা দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তীকালে সুপ্রিম কোর্ট, ঢাকা ও চট্রগ্রামে শ্রমিক আইনগত সহায়তা সেল ও দেশের কারাগারগুলোতে এ সেবা চালু হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে আইনি পরামর্শ সেবা পেয়েছেন ২৫ হাজার ৫০৯ জন, আইনি সহায়তা দেওয়া হয়েছে ৩ হাজার ২৫২ টি মামলায়, এর মধ্যে ২ হাজার ২৮২ টি মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড কমিটির নতুন চেয়ারম্যান হলেন হাইকোর্টের বিচারপতি কাজী জিনাত হক।

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত ১৩ মার্চের এক স্মারকে বলা হয়েছে, প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান পদে হাইকোর্টের বিচারপতি কাজী জিনাত হক মহোদয়কে মনোনয়ন দিয়েছেন।

বিচারপতি কাজী জিনাত হক সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল কমিটির পঞ্চম চেয়ারম্যান। জাতীয় আইনগত সহায়তা সংস্থার অধীনে ২০১৫ সালে দেখে সুপ্রিম কোর্ট লিগ্যাল এইডের কার্যক্রম শুরু হয়।

দেশে আর্থিকভাবে অসচ্ছল ও অসমর্থ বিচারপ্রার্থী জনগণকে আইনি সহায়তা দেওয়ার লক্ষ্যে ‘আইনগত সহায়তা প্রদান আইনের’ অধীনে সরকারি খরচে এ সেবা দেওয়া হয়। 

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের অধীনে জাতীয় আইনগত সহায়তা সংস্থার কার্যক্রম পরিচালিত হয়। সূত্র: বাসস

সুমন/

ভাষাসৈনিক কাজী গোলাম মাহবুবের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০২:৫৪ পিএম
ভাষাসৈনিক কাজী গোলাম মাহবুবের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
কাজী গোলাম মাহবুব

১৯৫২ সালের সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ভাষাসৈনিক কাজী গোলাম মাহবুবের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ ১৯ মার্চ। ২০০৬ সালের এই দিনে ঢাকার একটি হাসপাতালে তিনি মারা যান। ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ভাষাসৈনিক কাজী গোলাম মাহবুব ফাউন্ডেশন ও তার পরিবারের পক্ষ থেকে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।

ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক জহুরুল ইসলাম জহির জানান, এ উপলক্ষে তার জন্মভূমি গৌরনদীর ভাষাসৈনিক কাজী গোলাম মাহবুব চত্বরে তার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন, জন্মভিটা লাখেরাজ কসবা গ্রামে মরহুমের পারিবারিক উদ্যোগে কোরআনখানি, কসবা জামে মসজিদে আলোচনা সভা, ইফতার মহফিল ও দোয়া অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এ ছাড়া জাতীয় ভাষা আন্দোলন স্মৃতিরক্ষা পরিষদ, ধানমন্ডি ভাষা আন্দোলন জাদুঘর ও গবেষণা কেন্দ্রে পৃথকভাবে মরহুম কাজী গোলাম মাহবুবের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নানা কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। 

কাজী গোলাম মাহবুব ১৯২৭ সালের ২৩ ডিসেম্বর লাখেরাজ কসবা গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত অবস্থায় ১৯৪৮ সালে ভাষা আন্দোলনে তিনি সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। ওই বছরের ১১ মার্চ রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে অনুষ্ঠিত হরতাল কর্মসূচিতে পিকেটিং করতে গিয়ে তিনি গ্রেপ্তার হয়ে কারাবরণ করেন। ১৯৫২ সালের ২৭ জানুয়ারি উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা ঘোষণা দিলে ভাষা আন্দোলন গড়ে ওঠে। এ সময় সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক করা হয় কাজী গোলাম মাহবুবকে। 

কমলাপুর স্টেশনে কন্টেইনার ট্রেন লাইনচ্যুত

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০২:০১ পিএম
আপডেট: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০২:০৮ পিএম
কমলাপুর স্টেশনে কন্টেইনার ট্রেন লাইনচ্যুত
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে ঢোকার মুখে একটি কন্টেইনারবাহী ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনে ঢোকার মুখে একটি কন্টেইনারবাহী ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। 

বুধবার (১৯ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

এতে আপ ও ডাউন দুই লাইনে প্রায় দেড় ঘণ্টা ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। বর্তমানে আপ লাইনে ট্রেন চালানোর ব্যবস্থা করছে কর্তৃপক্ষ।

ঢাকা রেলওয়ে স্টেশনের স্টেশন মাস্টার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘একটি কন্টেইনারবাহী ট্রেন স্টেশনে ঢোকার সময় ডাউন লাইনে পেছন থেকে দুটি ক্যারেজ পরে যায়। এটি ১১টা ৩৫ মিনিটের দিকে ঘটে। পরে স্টেশনের সব ট্রেনের মুভমেন্ট বন্ধ রাখা হয়। পরে দুপুর ১টার দিকে সিঙ্গেল লাইনে ট্রেন চলাচল শুরু হয়।’

তিনি বলেন, ‘ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকায় আজ (বুধবার) ট্রেন চলাচলে বিলম্ব হতে পারে। বর্তমানে লাইন ক্লিয়ার করার কাজ চলছে।’

জয়ন্ত/পপি/

সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা ১৫ এপ্রিল থেকে

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ১২:৪৫ পিএম
আপডেট: ১৯ মার্চ ২০২৫, ১২:৫২ পিএম
সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা ১৫ এপ্রিল থেকে
ছবি : খবরের কাগজ

বাংলাদেশের সমুদ্রের জলসীমায় মাছের সুষ্ঠু প্রজনন, উৎপাদন, সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ এবং টেকসই মৎস্য আহরণের জন্য ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত মোট ৫৮ দিন সব প্রকার মাছ ধরা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। 

বুধবার (১৯ মার্চ) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব এইচ. এম. খালিদ ইফতেখার স্বাক্ষরিত এ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সামুদ্রিক মৎস্য বিধিমালা, ২০২৩-এর বিধি ৩-এর উপবিধি (১) এর দফাতে (ক)  দেওয়া ক্ষমতাবলে, বাংলাদেশের সামুদ্রিক জলসীমায় মাছের সুষ্ঠু প্রজনন, উৎপাদন, সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণ এবং টেকসই মৎস্য আহরণের জন্য ১৫ এপ্রিল থেকে ১১ জুন পর্যন্ত মোট ৫৮ দিন সব প্রকার মাছ ধরা নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো। 

সুমন/