ঢাকা ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

ডিজেল ও কেরোসিনের দাম কমল

প্রকাশ: ০১ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০০ এএম
আপডেট: ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৪৬ পিএম
ডিজেল ও কেরোসিনের দাম কমল
ছবি: সংগৃহীত

ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারে ৫০ পয়সা কমেছে। বিশ্ববাজারের সঙ্গে সমন্বয় করে এই দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন দাম বৃহস্পতিবার রাত ১২টা থেকে কার্যকর হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) রাতে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ থেকে এক প্রজ্ঞাপনে এই দাম কমানোর কথা জানানো হয়েছে। 

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে, বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের মূল্য হ্রাস-বৃদ্ধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে দেশে ভোক্তা পর্যায়ে জ্বালানি তেলের দাম প্রতি মাসে নির্ধারণ করা হয়। নভেম্বর মাসের জন্য তুলনামূলক সাশ্রয়ী মূল্যে জ্বালানি তেল সরবরাহ নিশ্চিতকরণে ডিজেল ও কেরোসিনের বিক্রয় মূল্য প্রতি লিটার ১০৫ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ৫০ পয়সা কমিয়ে ১০৫ টাকা করা হয়েছে। তবে অপরিবর্তিত রয়েছে অকটেন ও পেট্রলের দাম।

 

আবহাওয়ার পূর্বাভাস: তাপমাত্রা আরও কমবে

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৩৭ পিএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৫৬ পিএম
আবহাওয়ার পূর্বাভাস: তাপমাত্রা আরও কমবে
ছবি : খবরের কাগজ

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়।

পূর্বাভাসে বলা হয়, সারাদেশে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। পঞ্চগড়, রাজশাহী, যশোর ও চুয়াডাঙ্গা জেলাগুলোর ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে তা অব্যাহত থাকতে পারে।

আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয়টি পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে। এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।

আজ শনিবার সকাল ৬টায় চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা এই মৌসুমে জেলায় সর্বনিম্ন।

সুমন/পপি/অমিয়/

বেড়েছে সামাজিক বৈষম্য, বিস্তার ঘটেছে সাম্প্রদায়িকতা: সংখ্যালঘু ঐক্যমোর্চা

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:২৮ পিএম
বেড়েছে সামাজিক বৈষম্য, বিস্তার ঘটেছে সাম্প্রদায়িকতা: সংখ্যালঘু ঐক্যমোর্চা
শনিবার সকালে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এক আলোচনাসভায় মতামত দেন সংখ্যালঘু ঐক্যমোর্চার বক্তারা। ছবি:খবরের কাগজ

স্বাধীনতার ৫৩ বছর অতিক্রান্ত হলেও ক্ষমতায় থাকা কোনো রাজনৈতিক দলই দেশে প্রকৃত গণতন্ত্র, অসাম্প্রদায়িকতা ও বৈষম্যবিলোপ নিশ্চিত করতে পারেনি বলে অভিমত প্রকাশ করেছে সংখ্যালঘু ঐক্যমোর্চা।

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর মানবাধিকার: আমাদের করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে এই মতামত দেন শিক্ষক ও অধিকারকর্মীরা।

তারা বলেন, ‘বাস্তবে সামাজিক বৈষম্য যেমন বেড়েছে তেমনি বিস্তার ঘটেছে সাম্প্রদায়িকতার।’

অনুষ্ঠানে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও সংখ্যালঘু ঐক্যমোর্চার যুগ্ম সমন্বয়ক মনীন্দ্র কুমার নাথ। 

জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পরে দেশের নানা এলাকায় ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতার একটি পরিসংখ্যান তুলে ধরেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘৪ আগস্ট থেকে ২০ আগস্ট পর্যন্ত দেশে ২০১০টি সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। ২০ আগস্টের পরেও এ ধরণের সহিংসতা বিক্ষিপ্ত ও বিচ্ছিন্নভাবে হলেও আজও তা অব্যাহত আছে। দুঃখজনকভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং কিছু রাজনৈতিক দল এ ঘটনাগুলোকে রাজনৈতিক সহিংসতার প্রলেপ লাগিয়ে পাশ কাটিয়ে যেতে চাইছে। নিপীড়নের ঘটনাকে লঘু করে দেখা বা যথারীতি অতীতের ন্যায় বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে এড়িয়ে যাওয়া প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়।’

সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর সহিংস ঘটনাগুলোর প্রতিবাদ করতে গেলে কোনো কোনো পক্ষ নানা ধরনের ট্যাগ লাগিয়ে ষড়যন্ত্রের গন্ধ খুঁজে বেড়াচ্ছে বলে উল্লেখ করেন মনীন্দ্র নাথ।

সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও পুন্ড্ররিক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মামলার প্রসঙ্গও আসে লিখিত বক্তব্যে।

মনীন্দ্র কুমার নাথ বলেন, ‘চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে সংবিধান স্বীকৃত আইনের আশ্রয়লাভের অধিকার থেকে বঞ্চিত করে তার মৌলিক মানবাধিকারকে অস্বীকার করা হচ্ছে না? চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা কতটুকু যৌক্তিক সে ব্যাপারে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।’

এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রাম, কক্সবাজারসহ দেশের নানা এলাকায় সংখ্যালঘু নিপীড়নের ঘটনায় ক্ষোভ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এমন বাস্তবতায় ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের মানবাধিকার রক্ষিত হচ্ছে কিনা তা বিরাট প্রশ্ন হিসেবে দেখা দিয়েছে।’

হাইকোর্টে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীর প্রশ্নে রুলের শুনানিতে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বিদ্যমান সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দেওয়া প্রসঙ্গ তুলেছেন। 

এর প্রতিক্রিয়ায় মনীন্দ্র নাথ বলেন, ‘সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দিতে বলা মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা- সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের পরিপন্থী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের চেতনার সঙ্গে অসামঞ্জ্যপূর্ণ নয় কি?’

অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার কমিশনগুলোতে সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্ব না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করে সংখ্যালঘু ঐক্যমোর্চা।

বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের অন্যতম সভাপতি নির্মল রোজারিওর সভাপতিত্বে এ আলোচনা অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে এসেছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন অধ্যাপক সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, হাফিজুর রহমান কার্জন, জোবায়দা নাসরীন; জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবু সাঈদ খান, ঢাকার সেন্ট মেরিস ক্যাথেড্রালের পাল পুরোহিত অ্যালবার্ট ডি রোজারিও পাল পুরোহিত, কারিতাস ডেভেলপমেন্টের পরিচালক থিও থিল নকরেকসহ আরও অনেকে।

জয়ন্ত সাহা/সাদিয়া নাহার/

কবি হেলাল হাফিজের প্রথম জানাজা সম্পন্ন

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১৫ পিএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৩৬ পিএম
কবি হেলাল হাফিজের প্রথম জানাজা সম্পন্ন
বাংলা একাডেমিতে কবি হেলাল হাফিজের প্রথম জানাজা। ছবি: খবরের কাগজ

কবি হেলাল হাফিজের প্রথম জানাজা বাংলা একাডেমিতে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টায় একাডেমির নজরুল মঞ্চ প্রাঙ্গণে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় কবির পরিবার, ভক্ত-অনুরাগীসহ বিশিষ্টজনরা উপস্থিত ছিলেন।

জানা যায়, আজ বাদ জোহর কবির দ্বিতীয় জানাজা জাতীয় প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত হবে। পরে তাকে মিরপুর শহিদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা হবে।

কবি হেলাল হাফিজ দীর্ঘদিন ধরে গ্লুকোমায় আক্রান্ত ছিলেন। পাশাপাশি কিডনি জটিলতা, ডায়বেটিস ও স্নায়ু জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।

কবির মরদেহ গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার বারহাট্টায় নেওয়া হবে না বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন কবির বড়ভাই দুলাল এ হাফিজ।

গতকাল শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর শাহবাগে সুপার হোমের বাথরুমে পড়ে গিয়ে রক্তক্ষরণ হয় হেলাল হাফিজের। পরে কর্তৃপক্ষ তাকে বিএসএমএমইউ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।

অমিয়/

দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজও শীর্ষে ঢাকা

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৪৬ এএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৫৩ পিএম
দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজও শীর্ষে ঢাকা
ঢাকা। ছবি: সংগৃহীত

এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (একিউআই) স্কোরে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে রয়েছে রাজধানী ঢাকা।

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা ৭ মিনিটে ঢাকার বাতাসে একিউআই স্কোর ছিল ২৮১।

একিউআই সূচক অনুযায়ী, আজকের বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

একই সময়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ২১৬ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর, ১৭৯ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি এবং ১৭৮ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের কাবুল।

যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে তখন বায়ুর গুণমানকে ‘মাঝারি’ বলে বিবেচনা করা হয়। একিউআই সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়। 

১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে হলে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। এছাড়া ৩০১ এর বেশি হলে ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।

বাংলাদেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো-বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।

সুমন/অমিয়/

শহিদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শ ধারণ করে অন্তর্বর্তী সরকার: শফিকুল আলম

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৩৬ এএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:২২ পিএম
শহিদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শ ধারণ করে অন্তর্বর্তী সরকার: শফিকুল আলম
মিরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম

অন্তর্বর্তী সরকার শহিদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শ ধারণ করে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) মিরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ কথা বলেন। 

শফিকুল আলম বলেন, ‘শহিদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শ ও দেশ গড়ার স্বপ্ন ধারণ করে অন্তর্বর্তী সরকার। ’৭১-এর হানাদার বাহিনীর জুলুমের পুনরাবৃত্তি ২৪-এ করেছে আওয়ামী লীগ।’ 

তিনি বলেন, ‘যে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন আমরা দেখছি, যে নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এগিয়ে যাচ্ছেন- এটি শহিদ বুদ্ধিজীবীদের যে স্বপ্ন ছিল তারই ধারাবাহিকতা। সেই আলোকেই আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। ড. ইউনূসের সম্পূর্ণ টিম ও আমরা শহিদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শ ধারণ করি।’

প্রেস সচিব বলেন, ’৭১-এর সময়ে পাক হানাদার বাহিনীরা যেভাবে ধরে নিয়ে গেছে, সেই একই পুনরাবৃত্তি জুলাইয়ে দেখা গেছে। শহিদ বুদ্ধিজীবীরা তাদের উত্তরসূরিদের জন্য যেসব লেখা লিখে গেছেন, ’২৪-এর আন্দোলনে বাচ্চা ছেলেরাও তার মায়ের কাছে চিঠি লিখেছে যে, তারা যুদ্ধ করতে যাচ্ছে।’

এদিকে শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেন, ‘বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগের ধারাবাহিকতায় ’২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান। দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ হাতছাড়া হতে দেওয়া যাবে না।’ 

তিনি বলেন, ‘দেশের প্রতি ভালোবাসা নিয়ে সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল মুক্তিযোদ্ধারা। তারই ধারাবাহিকতায় জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থান। এই গণ-অভ্যুত্থানে দেখেছি ছাত্ররা জীবনের মায়া ত্যাগ করে গণতন্ত্র, মানুষের অধিকার, বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য জীবন দিয়েছে। আজ এই শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে এসে তাদের কথা মনে পড়েছে।’

আসিফ নজরুল বলেন, ‘১৯৭১ সালে শহিদদের আত্মত্যাগের পর আমরা স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে ব্যর্থ হয়েছিলাম। এক ধরনের মানসিকতার জন্য, একটা দলের ব্যর্থতার জন্য। সেই ব্যর্থতার যেন পুনরাবৃত্তি না হয়।’

পপি/

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });