ঢাকা ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

সব ধর্ম, জাতি-গোষ্ঠী মিলে সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে চাই:সেনাপ্রধান

প্রকাশ: ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ১১:১৬ এএম
সব ধর্ম, জাতি-গোষ্ঠী মিলে সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে চাই:সেনাপ্রধান
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। ছবি: সংগৃহীত

সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রেখে প্রতিটি ধর্মের নিজ নিজ উৎসব শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপনের জন্য সেনাবাহিনী প্রয়োজনীয় সব কার্যক্রম গ্রহণে সদা প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তিনি বলেন, সব ধর্ম, জাতি ও গোষ্ঠী সবাই মিলে সুন্দর বাংলাদেশ গঠন করতে চাই। 

শুক্রবার (৮ নভেম্বর) রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহার পরিদর্শনকালে তিনি এ কথা বলেন।

বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের শুভ কঠিন চীবর দান ও জাতীয় বৌদ্ধ ধর্মীয় মহাসম্মেলন-২০২৪ উপলক্ষে সেনাপ্রধান ওই বৌদ্ধ বিহার পরিদর্শনে যান। এ সময় সেনাপ্রধান সম্প্রীতির দেশ গঠনের মধ্য দিয়ে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে থেকে একে অপরকে সহযোগিতায় এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, এ আয়োজনে সেনাবাহিনী প্রধান পার্বত্য জেলাগুলোতে শান্তি ও সম্প্রীতির উন্নয়ন ঘটিয়ে সুন্দর পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে পার্বত্য এলাকায় বসবাসরত পাহাড়ি ও বাঙালিদের সচেষ্ট থাকতে অনুরোধ করেন। এ ছাড়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত পার্বত্য জেলাগুলোতে পর্যটনশিল্পের বিকাশের পাশাপাশি স্থানীয় ভাষা, সংস্কৃতি ও জীবন-বৈচিত্র্য সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।

পরিদর্শন অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ ও নবম পদাতিক ডিভিশনের জিওসি ছিলেন। এ ছাড়া অনুষ্ঠানের সভাপতি শাসনস্তম্ভ ভদন্ত ধর্মপ্রিয় মহাথের, প্রধান ধর্মদেশক ভদন্ত এস লোকজিৎ মহাথেরসহ বিভিন্ন বিহার থেকে আসা পূজনীয় ভিক্ষুসংঘ, সরকারি ও বেসরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আইএসপিআর জানিয়েছে, গত ১০ অক্টোবর সেনাসদরে সেনাপ্রধানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশনের প্রতিনিধি দল। সে সময় সেনাবাহিনী প্রধান তিন পার্বত্য জেলায় শুভ প্রবারণা পূর্ণিমা ও কঠিন চীবর দান উদযাপন উপলক্ষে আর্থিক ও নিরাপত্তা সহযোগিতা প্রদানের অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। এ ছাড়া ব্যক্তিগত ভাবে তিনি পার্বত্য চট্টগ্রামে উৎসবগুলোতে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সব কার্যক্রম গ্রহণের আশ্বাস দেন। এরই ধারাবাহিকতায় সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ (সিজিএস) বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশনকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এক কোটি টাকার চেক অনুদান দেন। এ বছর পার্বত্য চট্টগ্রামসহ সারা দেশে ২৬৬টি বৌদ্ধ বিহারে যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে শুভ কঠিন চীবর দান পালিত হয়েছে।

দুর্নীতিবাজদের প্রকাশ্যে চাবুক মারার আইন করা উচিত: সাবেক বিচারপতি আবদুর রউফ

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৫ পিএম
দুর্নীতিবাজদের প্রকাশ্যে চাবুক মারার আইন করা উচিত: সাবেক বিচারপতি আবদুর রউফ
সংগৃহীত

দুর্নীতিবাজদের সংক্ষিপ্ত বিচারে (সামারি ট্রায়ালে) প্রকাশ্যে চাবুক মারার আইন করার পরামর্শ দিয়েছেন দুর্নীতিবিরোধী জাতীয় সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও সাবেক বিচারপতি এবং সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আবদুর রউফ। তিনি বলেন, এই আইনে ২ বছরের মধ্যে ৩ বার চাবুক মারার পর কোনো দুর্নীতিবাজ সংশোধন হলে তাকে দায়মুক্তি দেওয়া হবে।

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর উত্তরায় ‘দুর্নীতিবিরোধী জাতীয় সমন্বয় কমিটি’র ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক কমিটি গঠন উপলক্ষে আয়োজিত প্রথম সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। 

সম্মেলনে অ্যাডভোকেট হুমায়ুন কবির ভূঁইয়াকে আহ্বায়ক ও আবুল কালাম আজাদকে সদস্যসচিব ঘোষণা করে ৩৩ সদস্যের ঢাকা মহানগর উত্তরের কমিটি গঠন করা হয়। 
কমিটিতে ১১ জনকে যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয়। তারা হলেন- দেলোয়ার হোসেন, উইং কমান্ডার (অব.) মীর আমিনুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল কাদের মণ্ডল, শওকত আলী খান, এস কে ইসলাম, সৈয়দ আবদুল মুয়ীদ, প্রকৌশলী ড. লুৎফর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. শফিকুল ইসলাম, আমিরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. শরীফ সাকি ও মনোয়ার শামস। 

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, দুর্নীতিবিরোধী জাতীয় সমন্বয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক সারোয়ার ওয়াদুদ চৌধুরী, সাবেক মন্ত্রী নাজিম উদ্দিন আল আজাদ, অধ্যাপক ড. মো. শামসুদ্দিন, ড. আবদুল হক তালুকদার, উইং কমান্ডার (অব.) আমিনুল ইসলাম, লে. কর্নেল (অব.) খন্দকার ফরিদুল আকবর। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন পারভীন নাসের খান ভাসানী, দেলোয়ার হোসেন, নুরুল হুদা মিলু চৌধুরী, মো. হাবিবুর রহমান, শওকত আলী খান, আদিনা খান, সেলিনা আক্তার শ‍্যামলী, এ‍্যানী, এম এম সাদ প্রমুখ।

সত্য কথা বলার চেয়ে বড় কাজ কিছু নেই: সাবেক আইজিপি এনামুল হক

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৪১ পিএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৬ পিএম
সত্য কথা বলার চেয়ে বড় কাজ কিছু নেই: সাবেক আইজিপি এনামুল হক
ছবি: সংগৃহীত

সাবেক আইজিপি ড. এম. এনামুল হকের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘আ পোর্ট্রেট ইন রিফ্লেকশনস (A Portrait in Reflections)’ এর প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 

এ সময় এনামুল হক বলেন, ‘সত্য কথা বলার চেয়ে বড় কাজ কিছু নেই।’ 

নিজের লেখা বই সম্পর্কে তিনি বলেন, বইটিতে আমার পরিবার, চাকরি জীবনের নানা ঘটনা এবং দেশে-বিদেশের বিভিন্ন স্মৃতি তুলে ধরা হয়েছে। 

অনুষ্ঠানের সভাপতি আইজিপি বাহারুল আলম বলেন, বইটিতে এনামুল হক স্যার তার কর্মজীবনের নানা স্মৃতি এঁকেছেন। তিনি অনেক সাফল্যের কথা বলেছেন, দুঃখের কথা বলেছেন। 'বইটি পড়লে আমরা উপকৃত হব।’ 

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন লেখকের সহকর্মী, পরিবারের সদস্য, অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তাসহ অন্যরা।

আল-আমীন/মেহদী/এমএ/

ঢাকায় আসছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৩৬ পিএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৪৮ পিএম
ঢাকায় আসছেন পূর্ব  তিমুরের প্রেসিডেন্ট
পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট জোসে রামোস হোর্তার। সংগৃহীত

বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আমন্ত্রণে চার দিনের সফরে শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) রাতে ঢাকায় আসার কথা পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট জোসে রামোস হোর্তার। তার এই সফরকালে দুই দেশের মধ্যে কূটনীতিকদের ভিসা অব্যাহতি এবং ফরেন অফিস কনসালটেশনসংক্রান্ত (এফওসি) দুটি সমঝোতা স্মারক সই হবে।  

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবসের ৫৪তম অনুষ্ঠানে যোগ দিতে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ ১৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল নিয়ে বাংলাদেশে আসছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট জোসে রামোস হোর্তা। শনিবার রাত ১১টার দিকে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইনসের একটি বিশেষ ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।

সফরকালে তিমুরের প্রেসিডেন্ট রবিবার (১৫ ডিসেম্বর) প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সঙ্গে তার কার্যালয়ে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন। বৈঠক শেষে দুই শীর্ষ নেতার উপস্থিতিতে ভিসা অব্যাহতি ও ফরেন অফিস কনসালটেশনসংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক সই হবে। বৈঠক শেষে তারা যৌথ প্রেস কনফারেন্স করবেন। এর আগে সকালে তিমুরের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। 

সফরের তৃতীয় দিন আগামীকাল সকালে রামোস হোর্তা বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে বঙ্গভবনে বৈঠক করবেন। এরপর তিনি মুক্তিযুদ্ধে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে যাবেন। সেখানে তাকে স্বাগত জানাবেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।এরপর তিনি মহান বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।

সফরের শেষ দিন ১৭ ডিসেম্বর প্রেসিডেন্ট হোর্তা বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্রাটেজিক স্টাডিজের (বিআইআইএস) অডিটরিয়ামে ‘দ্য চ্যালেঞ্জেস অব পিস ইন দ্য কনটেম্পোরারি ওয়ার্ল্ড’ শীর্ষক থিমের ওপর বক্তব্য দেবেন। এরপর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ও তরুণ নেতাদের নিয়ে বৈঠক করবেন। সেখানে তিনি বাংলাদেশের ছাত্র এবং তরুণদের উদ্দেশে তার দেশের স্বাধীনতাসংগ্রামের অভিজ্ঞতা, তার নেতৃত্ব, দীর্ঘ সংগ্রামে জনগণের ভূমিকা ও স্বাধীনতা-পরবর্তী তিমুরের জনগণের আকাঙ্ক্ষা ও তার বাস্তবায়ন সম্পর্কে বক্তব্য দেবেন। এদিন রাতেই তিনি ঢাকা ত্যাগ করবেন। 

পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট এর আগে ২০১৪ সালে বাংলাদেশ সফর করেছিলেন। ১০ বছরের ব্যবধানে এটি তার বাংলাদেশে দ্বিতীয় সফর।

ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় আ.লীগের ৫ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:১৩ পিএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:১৬ পিএম
ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় আ.লীগের ৫ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
পুলিশের হাতে আটক হত্যা মামলার আসামিরা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর পল্লবীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনার মামলায় পৃথক অভিযানে আওয়ামী লীগের পাঁচ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) রাতে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তাররা হলেন- পল্লবী থানার যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. মামুন (৩৫), পল্লবী থানার ৬নং ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা মো. সাজু (৩৪), পল্লবী থানার ৫নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ত্রান ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক মো. সৈকত ইসলাম (১৯), আওয়ামী লীগ কর্মী মো. বাচ্চু বেপারী (৬০) ও আওয়ামী লীগ কর্মী রাজু (৫২)।

পুলিশ জানায়, গত ১৯ জুলাই বিকেলে পল্লবী থানার মিরপুর-১০ এলাকার আবু তালেব স্কুলের সামনে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ করে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। রাস্তা পারাপারের সময় আকরাম খান রাব্বী তাদের গুলিতে গুরুতর আহত হয়। স্থানীয় লোকজন তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে। এ ঘটনায় ভিকটিম আকরামের পিতা ফারুক খানের অভিযোগের প্রেক্ষিতে ২৫ আগস্ট পল্লবী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের হয়। 

সূত্র জানায়, তদন্তাধীন এ মামলায় সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ, গোয়েন্দা তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তায় শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) রাত ১১টার দিকে মিরপুর ১১ থেকে আকরাম খান রাব্বী হত্যা মামলায় জড়িত আসামি মো. মামুন ও মো. সাজুকে গ্রেপ্তার করা হয়। 

পুলিশ জানায়, গত ৪ আগস্ট বিকালে পল্লবী থানার মিরপুর-১০ এর পপুলার-২ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের সামনে সরকার পতনের একদফা দাবিতে ছাত্র-জনতার সঙ্গে আন্দোলনে যোগ দেন ভিকটিম মো. আবিদ। আন্দোলনে দেশীয় অস্ত্র, পিস্তলসহ অন্যান্য আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে আক্রমণ করে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা। এ সময় আবিদের ডান চোখে গুলি লেগে গুরুতর আহত হয়। পরবর্তী সময়ে তাকে জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। 

এ ঘটনায় ভিকটিম আবিদের ভাই জিন্নাত সাঈদীর গত ১২ নভেম্বর পল্লবী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার ঘটনায় শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে পল্লবীর আদর্শ নগর এলাকা থেকে হামলার ঘটনায় জড়িত সৈকত, বাচ্চু ও রাজুকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। 

এ বিষয়ে ডিএমপির ডিসি (মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান খবরের কাগজকে জানান, আসামিদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।

আল-আমীন/মাহফুজ/এমএ/

প্রতিটি সেক্টরে দুর্নীতি হয়েছে গত ১৫ বছর: শিল্প উপদেষ্টা

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:০১ পিএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:০৩ পিএম
প্রতিটি সেক্টরে দুর্নীতি হয়েছে গত ১৫ বছর: শিল্প উপদেষ্টা
রসিংদীর ঘোড়াশাল পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান। ছবি: খবরের কাগজ

বিগত সাড়ে ১৫ বছর বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেডকে (বাপেক্স) বসিয়ে রাখা হয়েছিল, নতুন করে কোনো গ্যাস খনন করা হয়নি। প্রতিটি সেক্টরে দুর্নীতি হয়েছে গত ১৫টি বছর। দেশ বর্তমানে গ্যাস-সংকটের মধ্যেই আছে। গ্যাস-সংকট কেটে গেলে সারের ঘাটতি থাকবে না।

শনিবার (১৪ ‍ডিসেম্বর) দুপুরে নরসিংদীর ঘোড়াশাল পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।

শিল্প উপদেষ্টা আরও বলেন, বর্তমানে ভোলা থেকে গ্যাস উত্তোলনের চেষ্টা চলছে। দেশে সারের ঘাটতি মেটানোর চেষ্টা চলছে। লক্ষ্য বাস্তবায়নে নানা প্রতিবন্ধকতাও রয়েছে বলে উল্লেখ করেন। 

নতুন কোনো পরিকল্পনা আছে কি না- এমন প্রশ্নের উত্তরে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনা হচ্ছে, যে অবস্থা ফ্যাসিবাদের হাতে ছিল এত বছর, গণঅভ্যুত্থান-উত্তর বাংলাদেশকে সেখান থেকে বের করে নিয়ে এসে জনগণের কাছে নিয়ে আসা। অন্যায়-অবিচারের অবসান ঘটানো, ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার পথ শুরু করে দেওয়া।’

এ সময় শিল্পসচিব জাকিয়া সুলতানা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ হোসেন চৌধুরি, পুলিশ সুপার মো. আব্দুল হান্নানসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

শাওন খন্দকার শাহিন/এমএ/

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });