ঢাকা ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪
English
বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

আইসিএসসির সদস্য হলেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি

প্রকাশ: ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৩২ পিএম
আইসিএসসির সদস্য হলেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি
জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ আবদুল মুহিত

আন্তর্জাতিক সিভিল সার্ভিস কমিশনের (আইসিএসসি) সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ আবদুল মুহিত।

নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় শুক্রবার (৮ নভেম্বর) জাতিসংঘ সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনে সদস্য নির্বাচিত হন তিনি।

এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের দুটি শূন্য আসনের জন্য বাংলাদেশ, চীন ও কোরিয়া প্রজাতন্ত্রের তিনজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এর মধ্যে বাংলাদেশ ও চীনের প্রার্থী জয়ী হয়েছেন।

শনিবার (৯ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

নির্বাচিত হওয়ার পর রাষ্ট্রদূত মুহিত বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলো বাংলাদেশকে ২.০ নির্বাচিত করেছে এবং এর মাধ্যমে জাতিসংঘে বাংলাদেশের সক্রিয় ভূমিকা ও অবদানের স্বীকৃতি পেয়েছে। আর এটি বিশ্বাস ও আস্থার প্রমাণ।’

তিনি ২০২৫ সাল থেকে ২০২৮ সাল পর্যন্ত চার বছরের জন্য আইসিএসসির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

আইসিএসসি হলো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের প্রতিষ্ঠিত একটি স্বাধীন বিশেষজ্ঞ সংস্থা যা ১৫ সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত।

এটি জাতিসংঘের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা, ক্ষতিপূরণ ও এনটাইটেলমেন্ট সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সুপারিশ করার জন্য বাধ্যতামূলক প্রধান সংস্থা।

পেশাদার কূটনীতিক রাষ্ট্রদূত মুহিত ২০২২ সালের জুলাই মাসে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে যোগদান করেন।

তিনি বর্তমানে ইউএনজিএর দ্বিতীয় কমিটি (অর্থনৈতিক ও আর্থিক কমিটি) চেয়ারম্যান হিসেবে এবং ২০২৪ সালের জন্য ইউএনডিপি/ইউএনএফপিএ/ইউএনওপিএসের নির্বাহী বোর্ডের সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।

রাষ্ট্রদূত মুহিত ২০২২ সালে জাতিসংঘ পিসবিল্ডিং কমিশনের চেয়ারম্যান, ২০২৩ সালে ইউএন পিসবিল্ডিং কমিশনের ভাইস-চেয়ারম্যান, ২০২২ এবং ২০২৩ সালে যথাক্রমে ইউএন-ওমেন এক্সিকিউটিভ বোর্ডের প্রেসিডেন্ট ও ইউএনডিপি/ইউএনএফপিএ/ইউএনওপিএসের নির্বাহী বোর্ডের ভাইস-প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন।

বাসস/অমিয়/

পরিবারসহ সাবেক ৫ এমপির বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১১ পিএম
পরিবারসহ সাবেক ৫ এমপির বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)

বিগত সরকারের সাবেক পাঁচ সংসদ সদস্য ও তাদের স্ত্রী-সন্তানের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) দুদকের নতুন কমিশনের প্রথম দিনেই এই নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত হয় বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।

যাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত হয়েছে তারা হলেন- ফেনী-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম, ভোলা-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নূর নবী চৌধুরী শাওন, হবিগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবু জাহির, নোয়াখালী-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এইচ এম ইব্রাহিম এবং লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন। সূত্র: বাসস

সালমান/

সচেতনতাই ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া থেকে বাঁচার উপায়: চসিক মেয়র

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫১ পিএম
আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১৬ পিএম
সচেতনতাই ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া থেকে বাঁচার উপায়: চসিক মেয়র
ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া প্রতিরোধে জনসচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করছেন চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। ছবি: খবরের কাগজ

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিই সবচেয়ে কার্যকর উপায় বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। 

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) চসিকের স্বাস্থ্য বিভাগ আয়োজিত ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া প্রতিরোধে জনসচেতনতামূলক র‌্যালি এবং লিফলেট বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। 

শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘প্রতিটি ওয়ার্ডে মশক নিধন কার্যক্রম তদারকি করা হচ্ছে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে এলাকাবাসীকেও সচেতন হতে হবে। ময়লা জমে থাকা বা পানি জমে থাকার বিষয়টি স্থানীয়ভাবে সমাধান করা জরুরি। প্রতি সপ্তাহে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। নিজেদের ও আশেপাশের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখুন। জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণই ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া থেকে মুক্তির পথ। আমাদের প্রচেষ্টার সঙ্গে স্থানীয় জনগণের সহযোগিতা যোগ হলেই সফলতা আসবে। এভাবেই আমরা ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া থেকে মুক্তি পেতে পারি।’

র‌্যালিটি মেমন হাসপাতাল থেকে শুরু হয়ে নগরীর বিভিন্ন অংশ প্রদক্ষিণ করে জিপিওর কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়।

মশা নিধনে সিটি করপোরেশন নিয়মিত কার্যক্রম পরিচালনা করছে জানিয়ে চসিক মেয়র বলেন, ‘আমরা নিয়মিত মনিটরিং করছি। ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, মহল্লা কমিটি ও স্থানীয়দের বলেছি পরিচ্ছন্নতা সুপারভাইজার ও পরিচ্ছন্ন কর্মীরা ঠিকমত কাজ করছে কি না, তা দেখবেন। নিজের শহর হিসেবে কিছু দায়িত্ব আপনারাও নেন। যেখানেই মনে করবেন ময়লা-আবর্জনা আছে বা নালা-নর্দমা অপরিচ্ছন্ন আছে, সেখানে প্রতিটি ওয়ার্ডে সুপারভাইজারদের সরাসরি ফোন করবেন। যদি সাড়া না দেন, সেই ব্যবস্থা আমরা করব।’

জ্বর দেখা দিলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ দিয়ে শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘রোগ একবার হয়ে গেলে তো চিকিৎসা নিতে হয় এবং কেউ শক সিনড্রোমে চলে গেলে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয়। কারো লক্ষণ থাকলে অবহেলা না করে আমাদের মেমন-২ হাসপাতালের ডেঙ্গু সেন্টারে আসতে পারেন। সেখানে আমরা ডেঙ্গুর এন্টিজেন টেস্ট করে দিই। সেখানে আমরা রোগীও রাখি।’ 

মেয়র বলেন, ‘গতকাল (১১ ডিসেম্বর) একটি শিশু মারা গেছে। তিন থেকে চারদিন ধরে জ্বর নিয়ে ছিল। শিশুটির অভিবাবকরা অবহেলা করে হাসপাতালে যাননি। পরবর্তীতে যখন খুব সিরিয়াস হয়, তখন যায়। দুই থেকে তিনদিনের বেশি জ্বর থাকলে কমপক্ষে একজন ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলা উচিত। ডেঙ্গুর এখন কসমোপলিটন যে ভ্যারিয়েন্ট আছে, সেটার কারণে এবার রোগী বেশি। ডেঙ্গু নিয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।’ 

জনসচেতনতা সভায় তিনি বলেন, ‘রোগ শনাক্তের প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা শুরু না করলে পরিস্থিতি জটিল হতে পারে। চিকুনগুনিয়ার লক্ষণ হিসেবে জয়েন্টে ব্যথা হয়, আর ডেঙ্গুর ক্ষেত্রে শরীরের মাংসপেশিতে তীব্র ব্যথা এবং র‌্যাশ দেখা দিতে পারে। এ লক্ষণগুলোর ক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া জরুরি।’ 

ডা. শাহাদাত বলেন, ‘চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ইতোমধ্যে ডেঙ্গু রোগ শনাক্তকরণ ও চিকিৎসার জন্য একটি বিশেষ সেন্টার চালু করেছে। সেন্টারে প্রয়োজনীয় এন্টিজেন পরীক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে এবং সিরিয়াস কেসগুলোতে হসপিটালাইজ করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এই উদ্যোগ জনগণকে সহজেই প্রাথমিক চিকিৎসা নিতে সাহায্য করবে।’

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. ইমাম হোসেন রানা, ডা. এস এম সরোয়ার আলম, মেয়রের একান্ত সহকারী মারুফুল হক চৌধুরীসহ (মারুফ) স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা।

ইফতেখারুল/পপি/

র‍্যাবের আয়নাঘর ছিল, আছে: ডিজি

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৩০ পিএম
আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৮ পিএম
র‍্যাবের আয়নাঘর ছিল, আছে: ডিজি
সংবাদ সম্মেলন করছেন র‍্যাবের মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) আয়নাঘর ছিল এবং এখনো আছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমান।

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন।

মহাপরিচালক বলেন, ‘র‍্যাবে আয়নাঘর ছিল, আছে। সেটা সেভাবেই রাখা হয়েছে। গুম ও খুন কমিশন নির্দেশ দিয়েছে আয়নাঘর যে অবস্থায় আছে সেভাবেই রাখার জন্য। তাই আমরা সেটার কোনো পরিবর্তন বা পরিবর্ধন করিনি।’

তিনি বলেন, ‘আয়নাঘর, গুম, খুনসহ যত ধরণের অভিযোগ র‍্যাবের বিরুদ্ধে ছিল সব তদন্ত করছে কমিশন। আমরা র‍্যাবের পক্ষ থেকে সব ধরণের সহায়তা করছি। আমরা মনে করি, তদন্তের ফলাফলের ভিত্তিতেই আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘র‍্যাবের পোশাক পরিবর্তনের ব্যাপারেও দাবি উঠেছে। আমরা চিন্তা-ভাবনা করছি। আর র‍্যাবের নিজস্ব কোনো আইন নেই। পুলিশ আইনে র‍্যাব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। র‍্যাবের জন্য আমরা আলাদা একটি আইন করার চিন্তা-ভাবনা করছি। এছাড়া আর কোন কোন বিষয় সংস্কার করা যায় সে বিষয়ে গণমাধ্যম ও জনসাধারণের মতামতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

এ সময় উপস্থিত ছিলেন র‍্যাবের এডিজি (অপারেশন্স) কর্নেল ইফতেখার আহমেদ, পরিচালক লে. কর্নেল মুনীম ফেরদৌস।
 
সুমন/অমিয়/

শৈত্যপ্রবাহ শুরু হতে পারে শনিবার থেকে

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৫৯ পিএম
আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০১ পিএম
শৈত্যপ্রবাহ শুরু হতে পারে শনিবার থেকে
ছবি : খবরের কাগজ

দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলে আগামী শনিবার থেকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) আবহাওয়াবিদ শাহানা সুলতানা বলেন, ‘১৪ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে এবং এর পরে তাপমাত্রা বাড়তে পারে।’

আবহাওয়ার নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়েছে, মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চল ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।

এছাড়া অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।

সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

অমিয়/

র‍্যাবের ৫৮ কর্মকর্তা ও ৪২৪৬ সদস্যের শাস্তি হয়েছে: ডিজি

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:০২ পিএম
আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:১০ পিএম
র‍্যাবের ৫৮ কর্মকর্তা ও ৪২৪৬ সদস্যের শাস্তি হয়েছে: ডিজি
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন র‍্যাবের মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি একেএম শহিদুর রহমান। ছবি : খবরের কাগজ

র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত ৫৮ জন কর্মকর্তা ও চার হাজার ২৪৬ সদস্যকে বিভিন্ন অপরাধে শাস্তির আওতায় আনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি একেএম শহিদুর রহমান।

তাছাড়া ৫ আগস্টের পর বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে র‍্যাবের ১৬ সদস্যকে আটক করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজার র‍্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

র‍্যাব মহাপরিচালক বলেন, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে র‍্যাবের ৫৮ জন কর্মকর্তা ও ৪ হাজার ২৪৬ সদস্যকে বিভিন্ন অপরাধে শাস্তির আওতায় আনা হয়েছে। 

তাছাড়া, গত ৫ আগস্টের পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি ঘটলে র‍্যাবের সদস্যরা তা নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ শুরু করে। এ কাজ করতে গিয়ে র‍্যাবের ১৬ জন সদস্য বিভিন্ন অপরাধে সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। তাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, মাদক ও ছিনতাইয়ের অভিযোগ পাওয়া যায়। এসব অপরাধের কারণে এসব সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চলছে।

তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর আমাদের কিছু চ্যালেঞ্জ ছিল। আনসার বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে বিদ্রোহ, গার্মেন্টস সেক্টরে অস্থিতিশীল, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে কর্মবিরতিসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করে যাচ্ছে র‍্যাব। সাড়ে ১৪ হাজার আসামিসহ এ পর্যন্ত অবৈধ ২০ হাজার অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।

র‍্যাব ডিজি বলেন, আমি যতদিন দায়িত্ব পালন করব ততদিন র‍্যাব গুম, খুনে জড়িত হবে না বলে নিশ্চিয়তা দিচ্ছি।

অমিয়/

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });