ঢাকা ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪
English
বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

ডেঙ্গুতে আরও ৮ প্রাণহানি, হাসপাতালে ১১৩৪

প্রকাশ: ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৩৭ পিএম
ডেঙ্গুতে আরও ৮ প্রাণহানি, হাসপাতালে ১১৩৪

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে ৩৫০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া একই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১৩৪ জন। এ নিয়ে চলতি বছরে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ৭১ হাজার ৫৬ জনে দাঁড়িয়েছে। 

শনিবার (৯ নভেম্বর) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার অ্যান্ড কন্ট্রোল রুম সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে বরিশালে ২ জন, চট্টগ্রামে ১, ঢাকা উত্তর সিটিতে ১ এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাদের মধ্যে এক কন্যাশিশু, চার নারী ও তিন পুরুষ রয়েছেন। শিশুটির বয়স শূন্য থেকে ৫ বছর, নারীদের একজনের বয়স ২১ থেকে ২৫ বছর, একজনের বয়স ৩৬ থেকে ৪০ বছর, একজনের ৪১ থেকে ৪৫ বছর এবং একজনের ৬১ থেকে ৬৫ বছর। পুরুষ একজনের বয়স ২১ থেকে ২৫ বছর, একজনের ৪১ থেকে ৪৫ এবং একজনের ৬১ থেকে ৬৫ বছর। এ নিয়ে চলতি মাসের ৯ দিনে ৫৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে বরিশাল বিভাগে ১৩১ জন, চট্টগ্রামে ১৬৩, ঢাকা বিভাগে ২৬১, ঢাকা উত্তরে ২৪৩, ঢাকা দক্ষিণে ১৪৫, খুলনায় ১১০, ময়মনসিংহে ৪১, রাজশাহীতে ৩৩, রংপুরে ৫ এবং সিলেট বিভাগে ২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি মাসের ৯ দিনে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯ হাজার ২৩৯ জন। 

এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৯৮০ জন। এ নিয়ে চলতি বছরে ৬৬ হাজার ২৭৩ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, চলতি বছরের জানুয়ারিতে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ১ হাজার ৫৫ জন, তার মধ্যে ১৪ জন মারা যান। ফেব্রুয়ারিতে ভর্তি হন ৩৩৯ জন, মারা যান ৩ জন। মার্চে ভর্তি হন ৩১১ জন, মারা যান ৫ জন। এপ্রিলে ভর্তি হন ৫০৪ জন, মারা যান ২ জন। মে মাসে ভর্তি হন ৬৪৪ জন, মারা যান ১২ জন। জুনে ভর্তি হন ৭৯৮ জন, মারা যান ৮ জন। জুলাইয়ে ভর্তি হন ২ হাজার ৬৬৯ জন, মারা যান ১২ জন।

আগস্টে ডেঙ্গুর প্রকোপ বাড়তে শুরু করে। জুলাইয়ের তুলনায় ওই মাসে অনেক বেশি রোগী শনাক্ত হয়। ওই মাসে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬ হাজার ৫২১ জন, মারা যান ২৭ জন। এরপর সেপ্টেম্বরে ভর্তি হন ১৮ হাজার ৯৭ জন, মারা যান ৮০ জন। অক্টোবরে হাসপাতালে ভর্তি হন ৩০ হাজার ৮৭৯ জন, মারা যান ১৩৪ জন।

ডেঙ্গুতে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয় ২০২৩ সালে। ওই বছর ১ হাজার ৭০৫ জন মারা যান। এর আগে ২০২২ সালে মারা যান ২৮১ জন। ২০২১ সালে মারা যান ১০৫ জন। ২০২০ সালে করোনার কারণে তেমন ডেঙ্গুর একটা প্রভাব বোঝা যায়নি। তবে ২০১৯ সালে ৩০০ জনের মৃত্যু হয়।

শুক্রবারের আবহাওয়ার পূর্বাভাস

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:১৪ পিএম
আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:১৪ পিএম
শুক্রবারের আবহাওয়ার পূর্বাভাস
খবরের কাগজ গ্রাফিকস

আগামীকাল শুক্রবার অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। এছাড়া সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘন্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

পূর্বাভাসে বলা হয়, শেষরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের উত্তর-উত্তর পূর্বাংশের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। 

আবহাওয়ার সিনপটিক অবস্থায় বলা হয়েছে, দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় বিরাজমান সুস্পষ্ট লঘুচাপটি বর্তমানে দক্ষিণপশ্চিম বঙ্গোপসাগরের শ্রীলংকা উপকূলে অবস্থান করছে। এর বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। উপমহাদেশীয় উচ্চচাপ বলয় বিহার এবং তৎসংলগ্ন এলাকা পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। 

বৃহস্পতিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল চুয়াডাঙ্গা ও গোপালগঞ্জে। ১০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

অমিয়/

পরিবারসহ সাবেক ৫ এমপির বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১১ পিএম
পরিবারসহ সাবেক ৫ এমপির বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)

বিগত সরকারের সাবেক পাঁচ সংসদ সদস্য ও তাদের স্ত্রী-সন্তানের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) দুদকের নতুন কমিশনের প্রথম দিনেই এই নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত হয় বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।

যাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত হয়েছে তারা হলেন- ফেনী-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম, ভোলা-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নূর নবী চৌধুরী শাওন, হবিগঞ্জ-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবু জাহির, নোয়াখালী-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এইচ এম ইব্রাহিম এবং লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন। সূত্র: বাসস

সালমান/

সচেতনতাই ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া থেকে বাঁচার উপায়: চসিক মেয়র

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫১ পিএম
আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১৬ পিএম
সচেতনতাই ডেঙ্গু-চিকুনগুনিয়া থেকে বাঁচার উপায়: চসিক মেয়র
ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া প্রতিরোধে জনসচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ করছেন চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। ছবি: খবরের কাগজ

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিই সবচেয়ে কার্যকর উপায় বলে মন্তব্য করেছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। 

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) চসিকের স্বাস্থ্য বিভাগ আয়োজিত ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া প্রতিরোধে জনসচেতনতামূলক র‌্যালি এবং লিফলেট বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। 

শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘প্রতিটি ওয়ার্ডে মশক নিধন কার্যক্রম তদারকি করা হচ্ছে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার ব্যাপারে এলাকাবাসীকেও সচেতন হতে হবে। ময়লা জমে থাকা বা পানি জমে থাকার বিষয়টি স্থানীয়ভাবে সমাধান করা জরুরি। প্রতি সপ্তাহে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হচ্ছে। নিজেদের ও আশেপাশের পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখুন। জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণই ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া থেকে মুক্তির পথ। আমাদের প্রচেষ্টার সঙ্গে স্থানীয় জনগণের সহযোগিতা যোগ হলেই সফলতা আসবে। এভাবেই আমরা ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া থেকে মুক্তি পেতে পারি।’

র‌্যালিটি মেমন হাসপাতাল থেকে শুরু হয়ে নগরীর বিভিন্ন অংশ প্রদক্ষিণ করে জিপিওর কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়।

মশা নিধনে সিটি করপোরেশন নিয়মিত কার্যক্রম পরিচালনা করছে জানিয়ে চসিক মেয়র বলেন, ‘আমরা নিয়মিত মনিটরিং করছি। ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, মহল্লা কমিটি ও স্থানীয়দের বলেছি পরিচ্ছন্নতা সুপারভাইজার ও পরিচ্ছন্ন কর্মীরা ঠিকমত কাজ করছে কি না, তা দেখবেন। নিজের শহর হিসেবে কিছু দায়িত্ব আপনারাও নেন। যেখানেই মনে করবেন ময়লা-আবর্জনা আছে বা নালা-নর্দমা অপরিচ্ছন্ন আছে, সেখানে প্রতিটি ওয়ার্ডে সুপারভাইজারদের সরাসরি ফোন করবেন। যদি সাড়া না দেন, সেই ব্যবস্থা আমরা করব।’

জ্বর দেখা দিলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ দিয়ে শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘রোগ একবার হয়ে গেলে তো চিকিৎসা নিতে হয় এবং কেউ শক সিনড্রোমে চলে গেলে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করাতে হয়। কারো লক্ষণ থাকলে অবহেলা না করে আমাদের মেমন-২ হাসপাতালের ডেঙ্গু সেন্টারে আসতে পারেন। সেখানে আমরা ডেঙ্গুর এন্টিজেন টেস্ট করে দিই। সেখানে আমরা রোগীও রাখি।’ 

মেয়র বলেন, ‘গতকাল (১১ ডিসেম্বর) একটি শিশু মারা গেছে। তিন থেকে চারদিন ধরে জ্বর নিয়ে ছিল। শিশুটির অভিবাবকরা অবহেলা করে হাসপাতালে যাননি। পরবর্তীতে যখন খুব সিরিয়াস হয়, তখন যায়। দুই থেকে তিনদিনের বেশি জ্বর থাকলে কমপক্ষে একজন ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলা উচিত। ডেঙ্গুর এখন কসমোপলিটন যে ভ্যারিয়েন্ট আছে, সেটার কারণে এবার রোগী বেশি। ডেঙ্গু নিয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।’ 

জনসচেতনতা সভায় তিনি বলেন, ‘রোগ শনাক্তের প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসা শুরু না করলে পরিস্থিতি জটিল হতে পারে। চিকুনগুনিয়ার লক্ষণ হিসেবে জয়েন্টে ব্যথা হয়, আর ডেঙ্গুর ক্ষেত্রে শরীরের মাংসপেশিতে তীব্র ব্যথা এবং র‌্যাশ দেখা দিতে পারে। এ লক্ষণগুলোর ক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া জরুরি।’ 

ডা. শাহাদাত বলেন, ‘চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ইতোমধ্যে ডেঙ্গু রোগ শনাক্তকরণ ও চিকিৎসার জন্য একটি বিশেষ সেন্টার চালু করেছে। সেন্টারে প্রয়োজনীয় এন্টিজেন পরীক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে এবং সিরিয়াস কেসগুলোতে হসপিটালাইজ করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এই উদ্যোগ জনগণকে সহজেই প্রাথমিক চিকিৎসা নিতে সাহায্য করবে।’

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. ইমাম হোসেন রানা, ডা. এস এম সরোয়ার আলম, মেয়রের একান্ত সহকারী মারুফুল হক চৌধুরীসহ (মারুফ) স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা।

ইফতেখারুল/পপি/

র‍্যাবের আয়নাঘর ছিল, আছে: ডিজি

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৩০ পিএম
আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৮ পিএম
র‍্যাবের আয়নাঘর ছিল, আছে: ডিজি
সংবাদ সম্মেলন করছেন র‍্যাবের মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‍্যাব) আয়নাঘর ছিল এবং এখনো আছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির মহাপরিচালক এ কে এম শহিদুর রহমান।

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‍্যাবের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন।

মহাপরিচালক বলেন, ‘র‍্যাবে আয়নাঘর ছিল, আছে। সেটা সেভাবেই রাখা হয়েছে। গুম ও খুন কমিশন নির্দেশ দিয়েছে আয়নাঘর যে অবস্থায় আছে সেভাবেই রাখার জন্য। তাই আমরা সেটার কোনো পরিবর্তন বা পরিবর্ধন করিনি।’

তিনি বলেন, ‘আয়নাঘর, গুম, খুনসহ যত ধরণের অভিযোগ র‍্যাবের বিরুদ্ধে ছিল সব তদন্ত করছে কমিশন। আমরা র‍্যাবের পক্ষ থেকে সব ধরণের সহায়তা করছি। আমরা মনে করি, তদন্তের ফলাফলের ভিত্তিতেই আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘র‍্যাবের পোশাক পরিবর্তনের ব্যাপারেও দাবি উঠেছে। আমরা চিন্তা-ভাবনা করছি। আর র‍্যাবের নিজস্ব কোনো আইন নেই। পুলিশ আইনে র‍্যাব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। র‍্যাবের জন্য আমরা আলাদা একটি আইন করার চিন্তা-ভাবনা করছি। এছাড়া আর কোন কোন বিষয় সংস্কার করা যায় সে বিষয়ে গণমাধ্যম ও জনসাধারণের মতামতের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

এ সময় উপস্থিত ছিলেন র‍্যাবের এডিজি (অপারেশন্স) কর্নেল ইফতেখার আহমেদ, পরিচালক লে. কর্নেল মুনীম ফেরদৌস।
 
সুমন/অমিয়/

শৈত্যপ্রবাহ শুরু হতে পারে শনিবার থেকে

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৫৯ পিএম
আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০১ পিএম
শৈত্যপ্রবাহ শুরু হতে পারে শনিবার থেকে
ছবি : খবরের কাগজ

দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চলে আগামী শনিবার থেকে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) আবহাওয়াবিদ শাহানা সুলতানা বলেন, ‘১৪ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে এবং এর পরে তাপমাত্রা বাড়তে পারে।’

আবহাওয়ার নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়েছে, মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চল ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।

এছাড়া অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।

সারা দেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

অমিয়/

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });