ঢাকা ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
English

আইসিএসসির সদস্য নির্বাচিত রাষ্ট্রদূত আব্দুল মুহিত

প্রকাশ: ১০ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩২ এএম
আইসিএসসির সদস্য নির্বাচিত রাষ্ট্রদূত আব্দুল মুহিত
জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত

নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে এক প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনে আন্তর্জাতিক সিভিল সার্ভিস কমিশনের (আইসিএসসি) সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত। তিনি ২০২৫ থেকে ২০২৮ সাল পর্যন্ত আইসিএসসির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

শুক্রবার(৮ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত এ নির্বাচনে বাংলাদেশ, চীন ও দক্ষিণ কোরিয়া এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের জন্য নির্ধারিত দুটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। এর মধ্যে বাংলাদেশ ও চীন বিজয়ী হয়। 

রাষ্ট্রদূত মুহিত বলেন, বাংলাদেশের এই জয় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রতি জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর আস্থা ও বিশ্বাস এবং জাতিসংঘে বাংলাদেশের সক্রিয় ভূমিকা ও অবদানেরই স্বীকৃতি। আইসিএসসি হলো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ১৫ সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত একটি স্বাধীন বিশেষজ্ঞ সংস্থা। এ কমিশন জাতিসংঘের মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা, ক্ষতিপূরণ প্রদান, কর্মীদের প্রাপ্যতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং সুপারিশ করার কাজ সম্পাদন করে থাকে।

রাষ্ট্রদূত মুহিত ২০২২ সালে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেন এবং বর্তমানে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের দ্বিতীয় কমিটির (ইকোনমিক ও ফিন্যান্সিয়াল কমিটি) চেয়ার এবং জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি), ইউনাইটেড নেশনস পপুলেশন ফান্ড (ইউএনএফপিএ) এবং ইউনাইটেড ন্যাশনস অফিস ফর প্রজেক্ট সার্ভিসেসের (ইউএনওপিএস) এক্সিকিউটিভ বোর্ডের ২০২৪ সালের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া তিনি জাতিসংঘ পিস বিল্ডিং কমিশনের চেয়ার, ইউএন উইমেনের এক্সিকিউটিভ বোর্ডের প্রেসিডেন্টের দায়িত্বে আছেন।

কবি হেলাল হাফিজের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৫৬ পিএম
কবি হেলাল হাফিজের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ছবি: সংগৃহীত

কবি হেলাল হাফিজের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) এক শোক বার্তায় মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, দ্রোহ ও প্রেমের কবি হেলাল হাফিজেক মৃত্যু বাংলা ভাষা ও সাহিত্য অঙ্গনের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি।

প্রধান উপদেষ্টা কবির পরকালীন জীবনের শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

তিনি বলেন, কবি হেলাল হাফিজ ছিলেন তারুণ্যের শক্তি এবং স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে এক সাহসী কণ্ঠ। তার কালজয়ী কবিতার মতোই তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন মানুষের হৃদয়ে।

লাবনী/এমএ/

সরকারি চাকরিজীবীদের ‘মহার্ঘ ভাতা’ পর্যালোচনায় কমিটি

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৫০ পিএম
আপডেট: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৫০ পিএম
সরকারি চাকরিজীবীদের ‘মহার্ঘ ভাতা’ পর্যালোচনায় কমিটি
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

সরকারি চাকরিজীবীদের ‘মহার্ঘ ভাতা’ (ডিয়ারনেস অ্যালাওয়েন্স) দেওয়ার জন্য সাত সদস্যের উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটির আহ্বায়ক প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের মুখ্য সচিব। ২০১৫ সালের জাতীয় বেতন স্কেলের ওপর ভিত্তি করে এই ভাতা দেওয়া হতে পারে।

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের উপসচিব সৈয়দ আলী বিন হাসান স্বাক্ষরিত একটি অফিস আদেশ জারি করা হয়।

বিষয়টি পর্যালোচনা করে কমিটি সুপারিশ প্রণয়ন করবে। অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিবকে (নিয়ন্ত্রণ) কমিটির সদস্যসচিব করা হয়েছে। কমিটির অন্যান্য সদস্য হলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল, অর্থ বিভাগের সচিব, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সচিব, আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ও সংসদীয় বিভাগের সচিব। 

কমিটির রেফারেন্স টার্মস অনুযায়ী, কমিটি মহার্ঘ ভাতা দেওয়া যায় কি না, তা পর্যালোচনা করে দেখবে এবং প্রয়োজনীয় সুপারিশ জমা দেবে। প্রয়োজনে এক বা একাধিক কর্মকর্তাকে সহযোগী সদস্য হিসেবে নিতে পারবে কমিটি। 

সরকারি কর্মচারীদের বেতন-ভাতা বাবদ ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সরকার ৮১ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে, যা রাজস্ব বাজেটের ১৫ দশমিক ৮০ শতাংশ। গত অর্থবছর থেকে সরকারি কর্মচারীদের জন্য ‘বিশেষ বৃদ্ধি’ (ইনক্রিমেন্ট) হিসাবে ৫ শতাংশ প্রদান করে আসছে, যা বর্তমানে কার্যকর রয়েছে।

সরকারি চাকরিজীবীদের সর্বশেষ পে-স্কেল কার্যকর করা হয় ২০১৫ সালে। তখন শতভাগ বেতন বৃদ্ধি করা হয়েছিল। বর্তমান কাঠামোতে ২০টি ধাপে সরকারি চাকরিজীবীরা বেতন-ভাতা পান। এখন সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা প্রায় ২১ লাখ। এর মধ্যে জনপ্রশাসনে ১৪ লাখ। বাকি  ৭ লাখ স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানসহ এমপিওভুক্ত স্কুলের শিক্ষকরা রয়েছেন, যারা নিয়মিত সরকারি কোষাগার থেকে মাসিক বেতন পান। 

শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সংশোধিত বিধিমালা ডিসেম্বরেই: পরিবেশ উপদেষ্টা

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১৬ পিএম
আপডেট: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:২৭ পিএম
শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সংশোধিত বিধিমালা ডিসেম্বরেই: পরিবেশ উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত

ডিসেম্বরে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে বিধিমালা চূড়ান্ত করা হবে। এতে বিধিমালায় শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে পুলিশের ক্ষমতা দেওয়া হবে বলে জানান পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) গুলশান সোসাইটি জামে মসজিদের সামনে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সচেতনতামূলক এক কর্মসূচিতে এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘শুধু জেল-জরিমানা করলেই হবে না, মানুষকেও সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে হবে। শব্দদূষণ শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। এটি নিয়ন্ত্রণে সবার সহযোগিতা দরকার।’

গাড়িচালকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘ভাবুন হর্ন নষ্ট, বাজাবেন না। গাড়ির গতি কমালে দুর্ঘটনার ঝুঁকিও কমবে।’

ঢাকার ১০টি এলাকায় শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সবাই সচেতন হলে শব্দদূষণমুক্ত একটি বাসযোগ্য শহর গড়া সম্ভব হবে।’

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন রাজউক চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মো. সিদ্দিকুর রহমান সরকার, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মো. মাহমুদুল হাসান, শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের পরিচালক সৈয়দা মাছুমা খানম, গুলশান সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ওমর সাদাত, ভাইস প্রেসিডেন্ট সৈয়দ আলমাস কবির এবং মহাসচিব সৈয়দ আহসান হাবীব।

উপদেষ্টা গুলশান লেক পরিদর্শনকালে এর দূষণ নিয়ন্ত্রণে সুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপনের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ প্রদান করেন।

আনিসুর তপন/সাদিয়া নাহার/

কবি হেলাল হাফিজ আর নেই

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫২ পিএম
আপডেট: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:২৩ পিএম
কবি হেলাল হাফিজ আর নেই
হেলাল হাফিজ

কবি হেলাল হাফিজ আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। 

শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) শাহবাগে এক হোস্টেলে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

হেলাল হাফিজ দীর্ঘদিন ধরে গ্লুকোমায় আক্রান্ত ছিলেন। পাশাপাশি কিডনি জটিলতা, ডায়াবেটিস ও স্নায়ু জটিলতায় ভুগছিলেন।

হেলাল হাফিজের মৃত্যুর বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন চলচ্চিত্র নির্মাতা শবনম ফেরদৌসী।

তিনি বলেন, কবি হেলাল হাফিজ শাহবাগে যে হোস্টেলে থাকেন সেখানে মৃত্যুবরণ করেন। পরে তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে নেওয়া হয়। 

১৯৪৮ সালের ৭ অক্টোবর নেত্রকোণায় হেলাল হাফিজের জন্ম। ১৯৬৫ সালে নেত্রকোণা দত্ত হাইস্কুল থেকে এসএসসি এবং ১৯৬৭ সালে নেত্রকোণা কলেজ থেকে তিনি এইচএসসি পাস করে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। 

পরে ১৯৭২ সালে দৈনিক পূর্বদেশে সাংবাদিকতা শুরু করেন হেলাল হাফিজ। পূর্বদেশ ও দৈনিক দেশ পত্রিকায় তিনি সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন। তার সর্বশেষ কর্মস্থল ছিল দৈনিক যুগান্তর।

১৯৮৬ সালে প্রকাশিত প্রথম কবিতাগ্রন্থ ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ কবিকে নিয়ে যায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে। এরপর বইটির ৩৩টির বেশি সংস্করণ বেরিয়েছে। এর ২৬ বছর পর ২০১২ সালে আসে তার দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘কবিতা একাত্তর’। তার অন্যতম জনপ্রিয় কবিতা ‘নিষিদ্ধ সম্পাদকীয়’র দুটি পঙ্‌ক্তি ‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়, এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়’ পাঠকের মুখে মুখে উচ্চারিত হয়ে থাকে।

হেলাল হাফিজ ২০১৩ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান। তার আগে খালেকদাদ চৌধুরী পুরস্কারসহ নানা সম্মাননা পেয়েছেন তিনি।

অমিয়/

বিডিআর হত্যাকাণ্ড তদন্তে কমিশন গঠনের দাবি

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:২৫ পিএম
আপডেট: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:০৭ পিএম
বিডিআর হত্যাকাণ্ড তদন্তে কমিশন গঠনের দাবি
জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন কারা নির্যাতিত পরিবারের সদস্যরা। ছবি: খবরের কাগজ

রাজধানীর পিলখানায় ২০০৯ সালে তৎকালীন বিডিআর সদর দপ্তরে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডের পুনরায় তদন্ত করতে একটি নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন কারা নির্যাতিত পরিবারের সদস্যরা। 

শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তারা এ দাবি জানান।

বিডিআর কল্যাণ পরিষদের সভাপতি সাবেক বিডিআর সদস্য ফয়জুল আলম, জেলখানায় নিহত পরিবারের সন্তান অ্যাডভোকোট আব্দুল আজিজ, বিডিআর কল্যাণ পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাজাপ্রাপ্ত বিডিআর সদস্য রেজাউল করিম সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন।

কারা নির্যাতিত বিডিআর সদস্যদের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন আবদুল্লাহ আল মামুন।
 
২০০৯ সালে পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তা, বিডিআর জওয়ান ও সাধারণ নাগরিকসহ ৭৪ জন শহিদ হন। 

এ ঘটনাকে পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড হিসেবে উল্লেখ করে মামুন বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ডের নির্ভরযোগ্য পুনরায় তদন্ত হওয়া দরকার। দ্রুত দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। আমরা চাই নির্ভরযোগ্য একটি তদন্ত কমিশন গঠন করে সঠিক তদন্ত করা হোক। এতে দেশের মানুষ জানতে পারবে প্রকৃতপক্ষে সেদিন কী ঘটেছিল।’ 

আবদুল্লাহ আল মামুন অভিযোগ করেন, ‘স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা বিচার বিভাগকে নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে মনগড়া কাউকে ফাঁসি, কাউকে যাবজ্জীবন ও বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দিয়ে কারাগারে আটক রেখেছে। সাজার মেয়াদ শেষ করে বিডিআর সদস্যরা যেন কোনো প্রতিবাদ ও সত্যটা উদ্ঘাটন করতে না পারেন, সে জন্য বিস্ফোরক মামলার নামে আরেকটি মামলা দিয়ে বিগত ১৬ বছর যাবৎ কারাগারে আটক করে রেখেছে।’  

লিখিত বক্তব্যে আব্দুল্লাহ আল মামুন আট দফা দাবি উত্থাপন করেন। 

এসব দাবির মধ্যে রয়েছে- আওয়ামী লীগের আমলে প্রহসনমূলক মামলা ও মামলার রায় বাতিল, ১৬ বছর ধরে কারাগারে থাকা বিডিআর সদস্যদের নিঃশর্ত মুক্তি, বিডিআর বিদ্রোহ মামলার পুনরায় তদন্ত শুরু করা।

বিভিন্ন সময়ে চাকরিচ্যুত হওয়া বিডিআর সদস্যদের চাকরিতে পুনর্বহাল এবং নিহত বিডিআর সদস্যদের পরিবারের পুনর্বাসন ও ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবিও জানান তিনি।

বিজিবিকে পুনরায় বাংলাদেশ রাইফেলস নামে পুনঃস্থাপনের অনুরোধ জানান মামুন। 

পাশাপাশি প্রতিবছর ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারিকে শহিদ সেনাদিবস ঘোষণার দাবিও জানানো হয় এ সংবাদ সম্মেলনে। 

জয়ন্ত/পপি/

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });