ঢাকা ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
English

নগর পরিবহনের আওতায় চলবে রাজধানীর বাস

প্রকাশ: ১১ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৩৩ পিএম
নগর পরিবহনের আওতায় চলবে রাজধানীর বাস
ঢাকা নগর পরিবহনের আওতায় চলবে রাজধানীর সব বাস

রাজধানীর যেকোনো রুটে বাস চলতে হলে ‘ঢাকা নগর পরিবহন’ এর আওতায় আসতে হবে।

সোমবার (১১ নভেম্বর) বাস রুট রেশনালাইজেশন কমিটির ২৯তম সভা শেষে সাংবাদিকদের এ সিদ্ধান্তের কথা জানান ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসি) প্রশাসক ও কমিটির সভাপতি নজরুল ইসলাম। ডিএসসির কার্যালয়ে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।

নজরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আমরা রাজধানীতে গণপরিবহন পরিচালনার জন্য নগর পরিবহনের আওতায় আসতে আবেদন করার নির্দেশনা দিয়েছিলাম। আজ পর্যন্ত ৮০টি বাস কোম্পানি আবেদন করেছে। আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বাস কোম্পানিগুলো আবেদন করতে পারবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা ছোট একটি কমিটি (১০-১২ জনের) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই কমিটি বিজনেস মডেল এবং বাসগুলো কীভাবে চলবে সেই বিষয়ে রূপরেখা তৈরি করবে। আগামী ১১ ডিসেম্বর আমরা আবার মিটিং করবো। আমরা রাজধানীর ৪২টি রুটের কোম্পানিগুলোর বাস, ঢাকা নগর পরিবহন নামেই অপারেট করব। এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন যোগ্যতায় বিবেচনা করে কোম্পানিগুলোকে নির্বাচন করা হবে। আশা করি, আমাদের সামনে যে সুযোগ এসেছে, তাতে বাস মালিকরা সহযোগিতা করবেন। আরামদায়ক ট্রান্সপোর্টেশন সিস্টেম চালু থাকবে।’ 

ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) জানায়, ২০১৬ সালের শুরুতে ছয়টি কোম্পানির অধীনে ছয় রঙের বাস নামানোর উদ্যোগ নেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রয়াত মেয়র আনিসুল হক। তবে ২০১৭ সালের ৩০ নভেম্বর আনিসুল হকের মৃত্যুর পর থেমে যায় প্রকল্প। এরপর আবার ২০২০ সালে বাস রুট রেশনালাইজেশন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রাথমিকভাবে ৯টি ভিন্ন ভিন্ন রঙের, ২২টি কোম্পানি ও ৪২টি রুটের প্রস্তাবনা দেওয়া হয়। এরপর ২০২১ সালে ২১ নম্বর রুট (ঘাটারচর-মোহাম্মদপুর-জিগাতলা-প্রেসক্লাব-মতিঝিল-যাত্রাবাড়ী-কাঁচপুর) পাইলট প্রকল্প হিসেবে ‘ঢাকা নগর পরিবহন’ নামে প্রথম বাসসেবা শুরু হয়। এরপর আরও তিনটি রুটে বাস চালু করা হয়। তবে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর ঢাকা নগর পরিবহনের সব রুট বন্ধ হয়ে যায়। এখন কোনো রুটেই নগর পরিবহনের বাস চলছে না। নগর পরিবহন চালু হলে ২১নং রুটে বিআরটিসির ৩০টি ডাবল ডেকার এবং ট্রান্সসিলভা পরিবহনের ২০টি বাস দিয়ে রুট চালু হওয়ার কথা ছিল। পরে দুই মাসের মধ্যে এতে যুক্ত হওয়ার কথা ছিল ১০০টি বাস। তবে দীর্ঘ সময়ে এই রুট ৫০টি বাসেরও মুখ দেখেনি। ট্রান্সসিলভা এখন আর নেই। এরপর ২২ নম্বর রুটে অভি মোটরর্সের বাস চলাচল শুরু করে। এই রুটে তাদের ৫০টি বাস চলার কথা থাকলেও শুরু হয়েছিল ৩০টি বাস দিয়ে। তা না বেড়ে উল্টো কমে দাঁড়িয়েছিল ২০টিতে। আর ২৬ নম্বর রুটে বিআরটিসির ৫০টি ডবল ডেকার বাস দেওয়ার কথা ছিল। তবে বন্ধ হওয়ার আগ পর্যন্ত বাস চলেছে সর্বোচ্চ ২৫টি।

রাজধানীতে যখন নগর পরিবহন চলাচল শুরু হয় তখন বাসের মোট রুট ছিল ১১০টি। পরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ১২০টি। বর্তমানে ঢাকায় প্রায় ১৩০টি রুটে বাস চলাচল করছে। এসব রুট কমিয়ে ৪২টি রুট করবে ডিটিসিএ।

বাস রুট রেশনালাইজেশন প্রকল্পের পরিচালক ধ্রুব আলম বলেন, ‘খুব শিগগির নগর পরিবহন চালু করা হবে। সে অনুযায়ী সব কিছুর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।’ 

কবি হেলাল হাফিজের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৫৬ পিএম
কবি হেলাল হাফিজের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
ছবি: সংগৃহীত

কবি হেলাল হাফিজের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) এক শোক বার্তায় মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, দ্রোহ ও প্রেমের কবি হেলাল হাফিজেক মৃত্যু বাংলা ভাষা ও সাহিত্য অঙ্গনের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি।

প্রধান উপদেষ্টা কবির পরকালীন জীবনের শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

তিনি বলেন, কবি হেলাল হাফিজ ছিলেন তারুণ্যের শক্তি এবং স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে এক সাহসী কণ্ঠ। তার কালজয়ী কবিতার মতোই তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন মানুষের হৃদয়ে।

লাবনী/এমএ/

সরকারি চাকরিজীবীদের ‘মহার্ঘ ভাতা’ পর্যালোচনায় কমিটি

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৫০ পিএম
আপডেট: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৫০ পিএম
সরকারি চাকরিজীবীদের ‘মহার্ঘ ভাতা’ পর্যালোচনায় কমিটি
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার

সরকারি চাকরিজীবীদের ‘মহার্ঘ ভাতা’ (ডিয়ারনেস অ্যালাওয়েন্স) দেওয়ার জন্য সাত সদস্যের উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটির আহ্বায়ক প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের মুখ্য সচিব। ২০১৫ সালের জাতীয় বেতন স্কেলের ওপর ভিত্তি করে এই ভাতা দেওয়া হতে পারে।

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের উপসচিব সৈয়দ আলী বিন হাসান স্বাক্ষরিত একটি অফিস আদেশ জারি করা হয়।

বিষয়টি পর্যালোচনা করে কমিটি সুপারিশ প্রণয়ন করবে। অর্থ বিভাগের অতিরিক্ত সচিবকে (নিয়ন্ত্রণ) কমিটির সদস্যসচিব করা হয়েছে। কমিটির অন্যান্য সদস্য হলেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল, অর্থ বিভাগের সচিব, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সচিব, আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ও সংসদীয় বিভাগের সচিব। 

কমিটির রেফারেন্স টার্মস অনুযায়ী, কমিটি মহার্ঘ ভাতা দেওয়া যায় কি না, তা পর্যালোচনা করে দেখবে এবং প্রয়োজনীয় সুপারিশ জমা দেবে। প্রয়োজনে এক বা একাধিক কর্মকর্তাকে সহযোগী সদস্য হিসেবে নিতে পারবে কমিটি। 

সরকারি কর্মচারীদের বেতন-ভাতা বাবদ ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সরকার ৮১ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে, যা রাজস্ব বাজেটের ১৫ দশমিক ৮০ শতাংশ। গত অর্থবছর থেকে সরকারি কর্মচারীদের জন্য ‘বিশেষ বৃদ্ধি’ (ইনক্রিমেন্ট) হিসাবে ৫ শতাংশ প্রদান করে আসছে, যা বর্তমানে কার্যকর রয়েছে।

সরকারি চাকরিজীবীদের সর্বশেষ পে-স্কেল কার্যকর করা হয় ২০১৫ সালে। তখন শতভাগ বেতন বৃদ্ধি করা হয়েছিল। বর্তমান কাঠামোতে ২০টি ধাপে সরকারি চাকরিজীবীরা বেতন-ভাতা পান। এখন সরকারি চাকরিজীবীর সংখ্যা প্রায় ২১ লাখ। এর মধ্যে জনপ্রশাসনে ১৪ লাখ। বাকি  ৭ লাখ স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানসহ এমপিওভুক্ত স্কুলের শিক্ষকরা রয়েছেন, যারা নিয়মিত সরকারি কোষাগার থেকে মাসিক বেতন পান। 

শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সংশোধিত বিধিমালা ডিসেম্বরেই: পরিবেশ উপদেষ্টা

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১৬ পিএম
আপডেট: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:২৭ পিএম
শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সংশোধিত বিধিমালা ডিসেম্বরেই: পরিবেশ উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত

ডিসেম্বরে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে বিধিমালা চূড়ান্ত করা হবে। এতে বিধিমালায় শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে পুলিশের ক্ষমতা দেওয়া হবে বলে জানান পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) গুলশান সোসাইটি জামে মসজিদের সামনে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সচেতনতামূলক এক কর্মসূচিতে এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘শুধু জেল-জরিমানা করলেই হবে না, মানুষকেও সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে হবে। শব্দদূষণ শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। এটি নিয়ন্ত্রণে সবার সহযোগিতা দরকার।’

গাড়িচালকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘ভাবুন হর্ন নষ্ট, বাজাবেন না। গাড়ির গতি কমালে দুর্ঘটনার ঝুঁকিও কমবে।’

ঢাকার ১০টি এলাকায় শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সবাই সচেতন হলে শব্দদূষণমুক্ত একটি বাসযোগ্য শহর গড়া সম্ভব হবে।’

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন রাজউক চেয়ারম্যান অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল মো. সিদ্দিকুর রহমান সরকার, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের প্রশাসক মো. মাহমুদুল হাসান, শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের পরিচালক সৈয়দা মাছুমা খানম, গুলশান সোসাইটির প্রেসিডেন্ট ওমর সাদাত, ভাইস প্রেসিডেন্ট সৈয়দ আলমাস কবির এবং মহাসচিব সৈয়দ আহসান হাবীব।

উপদেষ্টা গুলশান লেক পরিদর্শনকালে এর দূষণ নিয়ন্ত্রণে সুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপনের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ প্রদান করেন।

আনিসুর তপন/সাদিয়া নাহার/

কবি হেলাল হাফিজ আর নেই

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫২ পিএম
আপডেট: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:২৩ পিএম
কবি হেলাল হাফিজ আর নেই
হেলাল হাফিজ

কবি হেলাল হাফিজ আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর। 

শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) শাহবাগে এক হোস্টেলে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

হেলাল হাফিজ দীর্ঘদিন ধরে গ্লুকোমায় আক্রান্ত ছিলেন। পাশাপাশি কিডনি জটিলতা, ডায়াবেটিস ও স্নায়ু জটিলতায় ভুগছিলেন।

হেলাল হাফিজের মৃত্যুর বিষয়টি সংবাদমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন চলচ্চিত্র নির্মাতা শবনম ফেরদৌসী।

তিনি বলেন, কবি হেলাল হাফিজ শাহবাগে যে হোস্টেলে থাকেন সেখানে মৃত্যুবরণ করেন। পরে তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে নেওয়া হয়। 

১৯৪৮ সালের ৭ অক্টোবর নেত্রকোণায় হেলাল হাফিজের জন্ম। ১৯৬৫ সালে নেত্রকোণা দত্ত হাইস্কুল থেকে এসএসসি এবং ১৯৬৭ সালে নেত্রকোণা কলেজ থেকে তিনি এইচএসসি পাস করে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। 

পরে ১৯৭২ সালে দৈনিক পূর্বদেশে সাংবাদিকতা শুরু করেন হেলাল হাফিজ। পূর্বদেশ ও দৈনিক দেশ পত্রিকায় তিনি সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন। তার সর্বশেষ কর্মস্থল ছিল দৈনিক যুগান্তর।

১৯৮৬ সালে প্রকাশিত প্রথম কবিতাগ্রন্থ ‘যে জলে আগুন জ্বলে’ কবিকে নিয়ে যায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে। এরপর বইটির ৩৩টির বেশি সংস্করণ বেরিয়েছে। এর ২৬ বছর পর ২০১২ সালে আসে তার দ্বিতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘কবিতা একাত্তর’। তার অন্যতম জনপ্রিয় কবিতা ‘নিষিদ্ধ সম্পাদকীয়’র দুটি পঙ্‌ক্তি ‘এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়, এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়’ পাঠকের মুখে মুখে উচ্চারিত হয়ে থাকে।

হেলাল হাফিজ ২০১৩ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান। তার আগে খালেকদাদ চৌধুরী পুরস্কারসহ নানা সম্মাননা পেয়েছেন তিনি।

অমিয়/

ঢাকা-গাজীপুর রুটে চলবে চার জোড়া ট্রেন

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৫ এএম
আপডেট: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৪১ পিএম
ঢাকা-গাজীপুর রুটে চলবে চার জোড়া ট্রেন
ফাইল ছবি

ঢাকা-গাজীপুর রুটে আগামী ১৫ ডিসেম্বর থেকে চার জোড়া কমিউটার ট্রেন চালু করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ রেলওয়ের জনসংযোগের পরিচালক মো. নাহিদ হাসান খান সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তুরাগ ও জয়দেবপুর কমিউটার ট্রেনগুলো যাত্রীসেবা বাড়ানোর লক্ষ্যে প্রতিদিন ঢাকার কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে চারবার ছেড়ে যাবে। আবার জয়বেদপুর থেকেও চারবার ঢাকায় আসবে। তার মধ্যে তুরাগ কমিউটার ট্রেন ঢাকা থেকে ছাড়ার সময় সকাল ৫টা আর জয়দেবপুর পৌঁছানোর সময় ৬টা। বিরতি থাকবে বিমানবন্দর ও টঙ্গী স্টেশনে। এদিকে জয়দেবপুর কমিউটার ঢাকা থেকে ছাড়বে ৫টা ২৫ মিনিটে আর জয়দেবপুর পৌঁছাবে ৬টা ২৫ মিনিটে। বিরতি থাকবে তেজগাঁও, বিমানবন্দর ও টঙ্গী স্টেশনে। আবার জয়বেদপুর থেকে তুরাগ কমিউটার ছাড়বে সকাল সাড়ে ৬টায় আর ঢাকা পৌঁছাবে সকাল ৭টা ৪০ মিনিটে। বিরতি থাকবে তেজগাঁও, বনানী, বিমানবন্দর, ধীরাশ্রম ও টঙ্গী স্টেশনে। আর জয়দেবপুর কমিউটার জয়দেবপুর থেকে ছাড়বে ৭টা ১০ মিনিটে ও ঢাকায় পৌঁছাবে ৮টা ২৫ মিনিটে। বিরতি থাকবে তেজগাঁও, বনানী, বিমানবন্দর ও টঙ্গী স্টেশনে। এই ট্রেন আবার ঢাকা থেকে ছেড়ে যাবে বেলা ১১টায় ও পৌঁছাবে দুপুর ১২টায়। বিরতি থাকবে তেজগাঁও, বনানী, বিমানবন্দর ও টঙ্গী স্টেশনে। একই স্টেশনে বিরতি দিয়ে জয়দেবপুর কমিউটার জয়দেবপুর ছাড়বে দুপুর সাড়ে ১২টায় ও ঢাকায় পৌঁছাবে দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে।

অন্যদিকে তুরাগ কমিউটার বিকেল ৫টা ২০ মিনিটে জয়দেবপুর ছাড়বে ও ঢাকায় পৌঁছাবে সন্ধ্যা ৬টা ৪০ মিনিটে। আবার ঢাকা ছাড়বে রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে ও জয়বেদপুর পৌঁছাবে রাত ১১টা ১৫ মিনিটে। 

তুরাগ কমিউটারের সাপ্তাহিক ছুটি শুক্রবার ও জয়দেবপুর কমিউটারের শনিবার। এই ট্রেনগুলোর টিকিট শুধুমাত্র নির্দিষ্ট স্টেশন থেকে ইস্যু করা হবে।

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });