ঢাকা ২৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪
English

ছাত্র আন্দোলনে হতাহতদের পরিবারে কর্মসংস্থান করা হবে: অর্থ উপদেষ্টা

প্রকাশ: ১২ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৫৫ পিএম
আপডেট: ১২ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৪ পিএম
ছাত্র আন্দোলনে হতাহতদের পরিবারে কর্মসংস্থান করা হবে: অর্থ উপদেষ্টা
এসডিএফের পক্ষ থেকে অনুদান ও আর্থিক সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠানে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। ছবি : খবরের কাগজ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অংশ নিয়ে যারা হতাহত হয়েছেন তাদের পরিবারের সদস্যদের হয়তো চাকরির ব্যবস্থা হবে না কিন্তু কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। 

তিনি বলেন, তারা যাতে নিজেরাই আয় করতে পারেন সেই চেষ্টা করা হবে। এটা আমাদের অঙ্গীকার।

মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে এসডিএফ সদস্য পরিবারভুক্ত শহিদ এবং আহতদের পরিবারকে এসডিএফের পক্ষ থেকে অনুদান ও আর্থিক সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এসডিএফের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ।

অনুষ্ঠানে নিহতদের পরিবারকে দুই লাখ টাকা করে, গুরুতর আহতদের এক লাখ টাকা করে এবং ৩৩ জন আহতদেরকে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বৈষম্যবিরোধের ছাত্র আন্দোলনকারীদের বিনিময়ে অর্জন হয়েছে এ বিজয। ১৯৭১ সালেও এভাবে আমরা সবাইকে অংশগ্রহণ করতে দেখেছি। তাদের ঋণ সবসময় মনে রাখা হবে। 

তিনি বলেন, অর্থের সংস্থান করা খুবই কঠিন। তার পরও বিশ্ব ব্যাংক নেগোসিয়েট করেছে এসডিএফকে সহাতা করার। জন্য। সেই অর্থ যাতে যথাযথ ব্যবহার করি, যাতে খেয়ে না ফেলি, যাতে সবাই উপকার পাই।

সিডিএফ চেয়ারম্যান ড. মো. আব্দুল মজিদ বলেন, জীবন বাজি রেখে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত ও আহতরা জীবন বাজি রেখে মুক্তির সংগ্রামের ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। এই আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে এসডিএফ।

জাহাঙ্গীর আলম/অমিয়/

গণহত্যার বিচার করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে চায় বাংলাদেশ: তথ্য উপদেষ্টা

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৫৫ পিএম
গণহত্যার বিচার করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে চায় বাংলাদেশ: তথ্য উপদেষ্টা
তথ্য ও সম্প্রচার এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম

তথ্য ও সম্প্রচার এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার যে গণহত্যা চালিয়েছে, তা এক কথায় কল্পনাতীত। বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষ চায়, এ গণহত্যার বিচার হোক। অন্তর্বর্তী সরকার স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার মাধ্যমে এ গণহত্যার বিচার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। পৃথিবীর সামনে এ গণহত্যার বিচার করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে চায় বাংলাদেশ।’

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) তুরস্কভিত্তিক আন্তর্জাতিক জুরিস্ট ইউনিয়নের প্রতিনিধিদল সচিবালয়ে তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এসব কথা বলেন। 

এ সময় প্রতিনিধিদলের সদস্যরা অন্তর্বর্তী সরকারকে গণহত্যাকারীদের বিচারের বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা করতে প্রস্তুত বলে জানান। সাক্ষাতের শুরুতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে তৈরি করা ভিডিও ‘জুলাই অনির্বাণ’ জুরিস্ট ইউনিয়নের প্রতিনিধিদলকে দেখানো হয়।

তথ্য উপদেষ্টা আরও বলেন, সরকার গণহত্যার বিচারের লক্ষ্যে প্রাথমিক পর্যায়ে বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে অত্যন্ত স্বচ্ছ ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ করে দ্রুততম সময়ে জুলাই গণহত্যার বিচার সম্পন্ন করা হবে।

দুই নৌযানসহ ৭৯ নাবিককে ধরে নিয়ে গেল ভারতীয় কোস্টগার্ড

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:২৬ পিএম
দুই নৌযানসহ ৭৯ নাবিককে ধরে নিয়ে গেল ভারতীয় কোস্টগার্ড
বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা থেকে ৭৯ নাবিকসহ মাছ ধরার দুটি নৌযান ধরে নিয়ে যায় ভারতীয় কোস্টগার্ড

বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা থেকে ৭৯ নাবিকসহ মাছ ধরার দুটি নৌযানকে ভারতীয় কোস্টগার্ড ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। খুলনার হিরণ পয়েন্ট এলাকার ভারতের জলসীমার কাছ থেকে গতকাল সোমবার (৯ ডিসেম্বর) দুপুরে তাদের ধরে নিয়ে যাওয়া হয় বলে মালিক পক্ষ এবং নৌপরিবহন অধিদপ্তরের তরফ থেকে জানানো হয়েছে।

ওই নৌযান দুটি হলো এফভি মেঘনা-৫ ও এফভি লায়লা-২। এফভি মেঘনা-৫-এর মালিক প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রামের সিঅ্যান্ডএ অ্যাগ্রো লিমিটেড। এফভি লায়লার মালিক প্রতিষ্ঠান এসআর ফিশিং।

সিঅ্যান্ডএ অ্যাগ্রোর নির্বাহী পরিচালক সুমন সেন বলেন, ‘সোমবার দুপুর নাগাদ জাহাজ দুটিকে ভারতের কোস্টগার্ডের সদস্যরা আটক করে নিয়ে গেছেন বলে জানতে পারি। এফভি মেঘনা-৫ ও এফভি লায়লা-২ খুলনা বেল্টের হিরণ পয়েন্ট এলাকায় গভীর সমুদ্রে মাছ ধরার কাজে নিয়োজিত ছিল নৌযান দুটি।’

তিনি বলেন, ‘এ সংবাদ পাওয়ার পর বাংলাদেশ কোস্টগার্ড, প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে যোগাযোগ করেছি। এফভি মেঘনাতে ক্রু ও জেলে মিলিয়ে মোট ৩৭ জন এবং লায়লাতে ৪২ জন ছিলেন। তাদের সঙ্গে সোমবার রাতে এবং মঙ্গলবার সকালেও কথা হয়েছে। তারা ভালো আছেন বলে জানিয়েছেন।’ তবে তাদের সর্বশেষ অবস্থান জানাতে না পারলেও নৌযান দুটি সমুদ্রেই ভাসমান অবস্থায় রয়েছে বলে ধারণা সুমন সেনের।

নৌপরিবহন অধিদপ্তরের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমোডর মোহাম্মদ মাকসুদ আলম বলেন, ‘ভারতের সমুদ্রসীমার কাছ থেকে জাহাজ দুটি আটক করে নিয়ে গেছে। কোস্টগার্ডসহ সরকারি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো ওই দেশের সঙ্গে যোগাযোগ করছে। আমরা বিষয়টি নজরে রেখেছি।’

কোস্টগার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার খন্দকার মুনিফ তকি বলেন, ‘বিষয়টি আমরা জেনেছি। এ বিষয়ে আমরা খোঁজ নিচ্ছি।’

নদ-নদীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:২০ পিএম
আপডেট: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:২১ পিএম
নদ-নদীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সেমিনারে বক্তব্য রাখেন পানিসম্পদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। ছবি: সংগৃহীত

পানিসম্পদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘আগামী পহেলা বৈশাখে নদ-নদীর চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে। এই তালিকা প্রকাশের জন্য পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এবং সঙ্গে ভূমি মন্ত্রণালয়কেও যুক্ত করা হবে।’

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) রাজধানীর পানি ভবনের মাল্টিপারপাস হলরুমে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশের নদ-নদীর সংখ্যা নির্ধারণবিষয়ক এক সেমিনারে এসব কথা বলেন তিনি। সেমিনারে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত ছিলেন সারা দেশের জেলা প্রশাসকরা। তাদের আগামী তিন মাসের মধ্যে জেলার সব খালের তালিকা রেকর্ড অনুযায়ী যাচাই-বাছাই করে মন্ত্রণালয়ে পাঠানোর নির্দেশ দেন উপদেষ্টা।

উপদেষ্টা বলেন, ‘মৃত নদী বলতে কোনো নদী নেই, প্রবহহীন বলতে পারেন। প্রবহহীন নদীকে প্রবহমান করার অনেক প্রক্রিয়া বা রাস্তা আছে।’ 

রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘সরকার হাওরের তালিকা চূড়ান্ত করেছে। বিলেরও একটা তালিকা চূড়ান্ত হয়েছে। এবার খালের তালিকা চূড়ান্ত করা হবে।’ 

রিজওয়ানা হাসান বলেন, ‘ঢাকার ভেতরে থাকা ২১টি খাল দখল ও দূষণমুক্ত করে একটা ব্লু নেটওয়ার্ক করার পরিকল্পনা প্রায় চূড়ান্ত হয়েছে। দ্রুত এর বাস্তবায়ন শুরু হবে। অচিরেই প্রতিটি জেলায় ১টি করে নদীকে দখল ও দূষণমুক্তের কাজ শুরু করা হবে। 

সেমিনারে নৌপরিবহন এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নদ-নদীর ওপর নির্ভরশীল। দুঃখজনক হলেও সত্যি, উন্নয়নের নামে এ দেশে নদ-নদী, খাল-বিল দখল করা হয়েছে। নদীকে বাঁচাতে হলে দূষণ ও অবৈধ দখল থেকে মুক্ত করতে হবে।’ 

নেচারের সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১৮ পিএম
নেচারের সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
ড. মুহাম্মদ ইউনূস

বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞান সাময়িকী নেচারের সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এ তালিকায় ৭ নম্বরে রয়েছে ড. ইউনূসের নাম।

গতকাল সোমবার (৯ ডিসেম্বর) নেচারের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়। ২০২৪ সালে বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে ভূমিকা রাখা ব্যক্তিদের এ খেতাব প্রদান করা হয়।

প্রতিবেদন অনুসারে তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন একহার্ড পেইক। তাকে ফাদার টাইম বলে খেতাব দেওয়া হয়েছে। ড. একহার্ড পেইক কোয়ান্টাম অপটিকস এবং পারমাণবিক পদার্থবিজ্ঞান সেক্টরে সেরাদের একজন। তিনি লেজার-কুলড অ্যাটম এবং আয়ন নিয়ে কাজ করেছেন। তালিকার ৭ নম্বরে থাকা ড. ইউনূসকে ‘নেশন বিল্ডার’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে।

গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশে স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থীরা শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নেওয়ার আমন্ত্রণ জানান। এরপর তার নেতৃত্বে রাষ্ট্র সংস্কার এবং ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা চলছে।

নেচারের প্রতিবেদনে ইউনূস সম্পর্কে বলা হয়েছে, ছয় দশকের কর্মজীবনে ড. ইউনূস দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য নতুন ধারণা পরীক্ষার মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। গবেষণার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং অবস্থা বুঝে সমস্যার সমাধান করা ইউনূসের কাজের মূল ভিত্তি।

চট্টগ্রামে জন্ম নেওয়া ইউনূস ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশ পুনর্গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। সত্তরের দশকে তার প্রবর্তিত ক্ষুদ্রঋণ মডেল ন্যায্য ব্যবস্থাপনায় দরিদ্র মানুষের জীবন বদলে দেয়।

পরে ১৯৮৩ সালে তিনি গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন এবং একই সঙ্গে দারিদ্র্য দূরীকরণে একটি বৈশ্বিক আন্দোলন শুরু করেছিলেন। তবে এখন তার সামনে ১৭ কোটি মানুষের একটি দেশ সংস্কারের বড় চ্যালেঞ্জ। জনগণ জানতে চায়, তিনি কীভাবে দুর্নীতি দূর করবেন, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবেন এবং নাগরিক অধিকার রক্ষা করবেন।

ঢাকার বায়ুমান ঝুঁকিপূর্ণ, সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৩৯ পিএম
ঢাকার বায়ুমান ঝুঁকিপূর্ণ, সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ
ফাইল ছবি

রাজধানী ঢাকাসহ আশপাশের এলাকার বায়ুমান মাঝে মাঝে অস্বাস্থ্যকর থেকে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় পৌঁছাচ্ছে। এ অবস্থায় সবাইকে বাইরে গেলে মাস্ক পরার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে সংবেদনশীল ব্যক্তিকে অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) পরিবেশ অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। জনগণকে এ তথ্য দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

এ ছাড়া বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে সবাইকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে ভূমিকা রাখার অনুরোধ করা হয়েছে। ইটভাটা ও শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে পদক্ষেপগুলো নিতে বলা হয়েছে।

এগুলো হলো- কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুইবার পানি ছিটানো, পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করা।

বিজ্ঞপ্তিতে বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে সরকারের পাশাপাশি সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানানো হয়েছে।

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });