ঢাকা ৫ চৈত্র ১৪৩১, বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
English

বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে সড়ক-রেল অবরোধ তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের

প্রকাশ: ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ০১:২৯ পিএম
আপডেট: ১৮ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:২৭ পিএম
বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে সড়ক-রেল অবরোধ তিতুমীরের শিক্ষার্থীদের
সোমবার সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে মহাখালীতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেছে। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে মহাখালীতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করে রেখেছে শিক্ষার্থীরা।

সোমবার (১৮ নভেম্বর) বেলা সোয়া ১১টার দিকে তিতুমীর কলেজ শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস থেকে মিছিল বের করে। মিছিলটি আমতলী মোড় হয়ে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মহাখালী রেলক্রসিং এলাকায় অবস্থান নেয়।

এ সময় নোয়াখালীগামী উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ করে একদল যুবক। এতে জানালার গ্লাস ভেঙে অনেক যাত্রী আহত হন।

ফেইসবুকে রেলওয়ে ফ্যান পেইজে পোস্ট করা কিছু ছবি ও ভিডিওতে আহত শিশু ও নারীদের আর্তনাদ দেখা যায়।

এদিকে, সড়ক পথ অবরোধ থাকায় বনানীর সঙ্গে জাহাঙ্গীর গেট হয়ে ফার্মগেটের সড়ক পথে যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। সড়কের দুপাশে বাড়ছে যানবাহনের সারি।

রেলওয়ে কমান্ড্যান্ট মো. শফিকুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় নোয়াখালীগামী উপকূল এক্সপ্রেস ঢাকার কমলাপুরে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। ঢাকাগামী ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস টঙ্গী স্টেশনে আটকে রয়েছে। ঢাকা থেকে সব ধরনের ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘পরিস্থিতি মোকাবিলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করছে রেলওয়ে। সেনাবাহিনীর সঙ্গেও যোগাযোগ করা হয়েছে। পরিস্থিতি অনুকূলে না এলে কোনো ট্রেন কমলাপুর ছেড়ে যাবে না।’

চলতি বছরের ২৪ অক্টোবর একই দাবিতে সড়ক অবরোধ করেন তিতুমীরের শিক্ষার্থীরা। সেদিন সকাল থেকে কলেজ ক্যাম্পাসে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষার্থীরা। পরে কলেজ ক্যাম্পাস থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে মহাখালীর আমতলীতে গিয়ে অবস্থান নেন তারা। এতে মহাখালী, বনানী, গুলশান এলাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়।

বিকেল চারটায় ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক বলে জানিয়েছেন কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের মাস্টার আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, বিকেল ৪টা ১০মিনিটে আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী থেকে ট্রেন চলাচলের বিষয়ে নির্দেশনা পেয়েছি। বিকেল সাড়ে চারটায় মোহনগঞ্জ এক্সপ্রেস ট্রেনটি ছেড়ে যাবে। প্রতিটি ট্রেনই কয়েক ঘণ্টা দেরিতে যাচ্ছে। তবে কোনো ট্রেনের যাত্রা বাতিল হবে না।

জয়ন্ত সাহা/সাদিয়া নাহার/

মাদ্রাসাশিক্ষায় সম্পৃক্তদের কর্মক্ষম করার জন্য সিদ্ধান্ত নিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ১০:০৫ পিএম
মাদ্রাসাশিক্ষায় সম্পৃক্তদের কর্মক্ষম করার জন্য সিদ্ধান্ত নিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ‘বাংলাদেশে মাদ্রাসাশিক্ষার অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ করণীয়’ শীর্ষক সেমিনারে বক্তব্য রাখেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল (সি আর) আবরার। ছবি: সংগৃহীত

মাদ্রাসাশিক্ষার সঙ্গে সম্পৃক্ত সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীকে কর্মক্ষম করার জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল (সি আর) আবরার।

বুধবার (১৯ মার্চ) আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ‘বাংলাদেশে মাদ্রাসাশিক্ষার অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ করণীয়’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।

শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, ‘দায়িত্ব কীভাবে পালন করলে ছাত্রছাত্রীদের চাহিদানুযায়ী মাদ্রাসাশিক্ষাকে ঢেলে সাজানো যায়? তার জন্য রাষ্ট্র কী করতে পারে? এ ক্ষেত্রে নাগরিক সমাজের ভূমিকা কী? এসব নিয়ে আমাদের আলোচনা করতে হবে।’

সেমিনারে কারিগরি ও মাদ্রাসাশিক্ষা বিভাগের সচিব ড. খ ম কবিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের। অনুষ্ঠানে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. সলিমুল্লাহ খান। বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের অধ্যাপক ড. এ বি এম সিদ্দিকুর রহমান নিজামী প্রমুখ।

ইউজিসিতে মব সৃষ্টি করে সাংবাদিকের ওপর হামলাচেষ্টা

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৮:৪৯ পিএম
ইউজিসিতে মব সৃষ্টি করে সাংবাদিকের ওপর হামলাচেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত

সংবাদপ্রকাশের জেরে মব সৃষ্টি করে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে (ইউজিসি) সাংবাদিকের ওপর হামলা চেষ্টা হয়েছে। বুধবার (১৯ মার্চ) ইউজিসি ভবনে এ ঘটনা ঘটে।

ভুক্তভোগী সাংবাদিকের নাম শিহাব উদ্দীন। তিনি অনলাইন নিউজ পোর্টাল ডেইলি ক্যাম্পাসের সিনিয়র রিপোর্টার। অভিযুক্তরা হলেন ইউজিসি চেয়ারম্যান অফিসে দায়িত্ব পালন করা সিনিয়র সহকারী সচিব মোহা. মামুনুর রশিদ খান ও পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের অফিস সহায়ক খোকন খান।

ভুক্তভোগী জানান, ইউজিসি সচিব ড. ফখরুল ইসলামের পদত্যাগের দাবিতে ফ্যাসিবাদবিরোধী শিক্ষার্থীদের অবস্থান নেওয়ার খবর সংগ্রহ করতে বুধবার দুপুরে ইউজিসি কার্যালয়ে যান শিহাব। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলার সময় ইউজিসির অফিস সহায়ক খোকন খান তাকে জেরা করতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে মব সৃষ্টি করে তার ওপর হামলার চেষ্টা চালান। এসময় কর্মকর্তা মামুনসহ ১০ থেকে ১৫ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।

অভিযোগের বিষয়ে মামুনুর রশিদ খবরের কাগজকে বলেন, আমি হামলার চেষ্টা করিনি। তাকে তর্ক-বির্তক থেকে চেয়ারম্যানের রুমে নিয়ে যাই।

খোকন খান বলেন, আমাকে নিয়ে করা নিউজ নিয়ে জানতে চেয়েছি কে তথ্য দিয়েছে। তখন একটু উত্তেজনায় কথা হয়েছে।

কবির/এমএ/

যুক্তরাষ্ট্রে গোলাপের ৯ বাড়ি-ফ্ল্যাটের খোঁজ পেয়েছে দুদক

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৭:৫৪ পিএম
যুক্তরাষ্ট্রে গোলাপের ৯ বাড়ি-ফ্ল্যাটের খোঁজ পেয়েছে দুদক
ছবি: সংগৃহীত

অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থ পাচারের অভিযোগে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য ও ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ সহকারী আবদুস সোবহান মিয়ার (আবদুস সোবহান গোলাপ) বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ ছাড়া তার নামে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে ৯টি বাড়ি ও ফ্ল্যাটের খোঁজ পেয়েছে দুদক, যার বাজারমূল্য অন্তত ৩২ কোটি টাকা। দেশে থেকে টাকা পাচার করে তিনি বিদেশে ওই সব সম্পদ কিনেছেন বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।

বুধবার (১৯ মার্চ) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির মুখপাত্র ও মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এজাহারে উল্লেখ করা হয়, মাদারীপুর-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুস সোবহান মিয়া ওরফে গোলাপ ক্ষমতার অপব্যবহার ও ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে ৬৮ কোটি ৩২ লাখ ৭৫ হাজার ৬৬৫ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। এ ছাড়া তার নিজের ৫১টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ৯৭ কোটি ৬৩ লাখ ২৩ হাজার ৩৮৮ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন হয়েছে। তার নামে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের কুইন্সে ৯টি ফ্ল্যাট ও বাড়ি রয়েছে। বিদেশে থাকা ফ্ল্যাট ও বাড়ির বাজারমূল্য অন্তত ৩২ কোটি টাকা। তিনি অবৈধ উপায়ে অর্জিত এসব অর্থসম্পদ গোপনে স্থানান্তর, রূপান্তর ও হস্তান্তর করেছেন; যা ২০০৪ সালের ৫(২) ধারায় ফৌজদারি অসদাচরণ এবং ২০১২ সালের মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় অর্থ পাচারসংক্রান্ত শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

ওয়ার্ড প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা আসিফ

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৭:৫০ পিএম
আপডেট: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৭:৫০ পিএম
ওয়ার্ড প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: উপদেষ্টা আসিফ
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া

স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে ওয়ার্ড প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। বুধবার (১৯ মার্চ) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পোস্টে তিনি এ তথ্য জানান।

ফেসবুক পোস্টে উপদেষ্টা লিখেছেন, ‘স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে ওয়ার্ড প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এখনো স্থানীয় সরকার নির্বাচনের বিষয়টি সরকারের বিবেচনাধীন। নির্বাচনের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হওয়ার পূর্বে প্রশাসক নিয়োগের প্রশ্ন অবান্তর।

জনগণের প্রাত্যহিক নানা সেবার প্রয়োজনে স্থানীয় সরকারের ওপর নির্ভরশীল। সিটি করপোরেশন, পৌরসভা, জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, সিটি ও পৌর ওয়ার্ডগুলোতে জনপ্রতিনিধি না থাকায় এসব সেবা ব্যাহত হচ্ছে। তাই জনগণের প্রাত্যহিক দুর্ভোগ নিরসনে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের বিষয়ে বারবার বলছি। তবে এ বিষয়ে সরকারের চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। নির্বাচনের মাধ্যমে প্রকৃত জনপ্রতিনিধি দিয়ে স্থানীয় সরকার পরিচালনাই সর্বোত্তম।’ 

মাহফুজ

ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যুর অভিযোগ, তদন্তের দাবি এমএসএফের

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৭:৩৬ পিএম
আপডেট: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৭:৩৯ পিএম
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যুর অভিযোগ, তদন্তের দাবি এমএসএফের
মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন। ছবি: সংগৃহীত

মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) হেফাজতে আসামির মৃত্যুর অভিযোগের প্রকৃত ঘটনা উদঘাটনে নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু তদন্ত নিশ্চিত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ)। 

বুধবার (১৯ মার্চ) সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল এক বিবৃতিতে এ দাবি জানান।

বিবৃতিতে বলা হয়, ১৫ মার্চ রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় হেজাজ বিন আলম ওরফে এজাজ (৩৪) কে ধানমন্ডির জিগাতলার জাপান-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ডিবি পুলিশ গ্রেপ্তার করে। পরে একই দিনে সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। 

হেজাজের মৃত্যুর বিষয়ে তার পরিবার দাবি করেছে, জামিনে থাকা সত্ত্বেও ডিবি পুলিশ হাসপাতাল থেকে তাদের ছেলেকে ধরে নিয়ে যায় এবং তাদের হেফাজতেই হেজাজের মৃত্যু হয়। অন্যদিকে ডিবি হেফাজতে মৃত্যুর বিষয়টি অস্বীকার করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, ‘এজাজ ডিবি হেফাজতে মারা যায়নি। কিছু দিন আগে গ্রেপ্তারের পর জামিনে বের হয় এজাজ। এরপর থেকে তিনি ধানমন্ডির জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশীপ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। সেখান থেকে হাসপাতালের চিকিৎসকরা তাকে ঢামেক হাসপাতালে রেফার করেন। শনিবার (১৫ মার্চ) ভোররাত ৪টা ৪০ মিনিটে তাকে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যায় মারা যান এজাজ। যেহেতু তার নামে মামলা রয়েছে, তাই ঢামেক হাসপাতালে তার সঙ্গে থানা পুলিশ ও ডিবি পুলিশ উপস্থিত ছিল।’

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, পুলিশ হেফাজতে গ্রেপ্তার ব্যক্তির মৃত্যু একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। এমএসএফ মনে করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার হেফাজতে মৃত্যুর বিষয়ে যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা গ্রহণযোগ্য নয়। পুলিশের হেফাজতে মৃত্যুর অভিযোগের বিষয়টি পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের দারি রাখে কারণ রাষ্ট্রীয় হেফাজতে থাকা অবস্থায় মৃত্যু জনমনে নানা প্রশ্নের উদ্রেক করে। রাষ্ট্রীয় হেফাজতে থাকা যেকোনো ব্যক্তির সুরক্ষা নিশ্চিত করা পুলিশের আইনি দায়িত্ব। 

মাহফুজ/