ঢাকা ২ ফাল্গুন ১৪৩১, শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
English
শনিবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২ ফাল্গুন ১৪৩১

ভারত ও পাকিস্তান থেকে ১ লাখ টন চাল কিনবে সরকার

প্রকাশ: ১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:০০ এএম
আপডেট: ১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:৪৩ এএম
ভারত ও পাকিস্তান থেকে ১ লাখ টন চাল কিনবে সরকার
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

ভারত ও পাকিস্তান থেকে ১ লাখ টন চাল কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে পাকিস্তান থেকে আনা হবে ৫০ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল। বাকি ৫০ হাজার বাসমতী চাল আসবে ভারত থেকে। এই দুই দেশ থেকে চাল আনতে মোট খরচ হবে ৫৮১ কোটি ৪১ লাখ টাকা।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সচিবালয়ে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ সংক্রান্ত দর প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়।

বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, খাদ্য মন্ত্রণালয় পাকিস্তান থেকে ‘জিটুজি’ পর্যায়ে ৫০ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল কেনার প্রস্তাব দেয়। প্রস্তাবটি সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি পর্যালোচনা করে অনুমোদন দিয়েছে।

সূত্রটি জানিয়েছে, চলতি (২০২৪-২৫) অর্থবছর রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে ও জনস্বার্থে আন্তর্জাতিক উৎস থেকে ৬ লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানির জন্য ‘অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি’র অনুমোদন রয়েছে।

এর পরিপ্রেক্ষিতে দেশের সরকারি খাদ্য মজুত বৃদ্ধি করে সরকারি বিতরণ ব্যবস্থা সচল রাখার স্বার্থে ৫০ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল জিটুজি পদ্ধতিতে পাকিস্তান থেকে আমদানির জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রস্তাব পাঠানো হয়। বাংলাদেশের প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে পাকিস্তান চাল সরবরাহের আগ্রহ ব্যক্ত করে পত্র পাঠায়।

পরে দুই দেশেরে মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারিত প্রতি মেট্রিক টন ৪৯৯ মার্কিন ডলার হিসেবে মোট ২ কোটি ৪৯ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলারে ৫০ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ৩০৪ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি অনুমোদন দেওয়ায় এখন এই চাল পাকিস্তান থেকে নিয়ে আসা হবে।

এদিকে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের আরেক প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিক টন নন-বাসমতি সিদ্ধ চাল আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে সংগ্রহ করা এই চাল আমদানিতে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২৭৭ কোটি ২ লাখ ৫৪ হাজার টাকা।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, দেশের সরকারি খাদ্য মজুত বৃদ্ধি করে সরকারি বিতরণ ব্যবস্থা সচল রাখার স্বার্থে ৫০ হাজার মেট্রিক টন নন-বাসমতী সেদ্ধ চাল আমদানির জন্য আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র আহ্বান করা হলে ছয়টি দরপত্র জমা পড়ে। ছয়টি প্রস্তাবই আর্থিক ও কারিগরিভাবে রেসপনসিভ হয়।

দরপত্রের প্রক্রিয়া শেষে সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান ভারতের মেসার্স গুরুদিও এক্সপোর্টস করপোরেশন প্রাইভেট লিমিটেডের কাছ থেকে প্রতি ৫০ হাজার টন নন-বাসমতী সেদ্ধ চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এক্ষেত্রে প্রতি মেট্রিক টন চালের মূল্য ধরা হয়েছে ৪৫৪.১৪ মার্কিন ডলার। ফলে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতী সেদ্ধ চাল আমদানিতে মোট ব্যয় হবে ২ কোটি ২৭ লাখ ৭ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ২৭৭ কোটি ২ লাখ ৫৪ হাজার টাকা।

সংলাপের মাধ্যমে সরকারের দ্বিতীয় অধ্যায়ের শুরু: প্রধান উপদেষ্টা

প্রকাশ: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:৪৪ পিএম
আপডেট: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:৫১ পিএম
সংলাপের মাধ্যমে সরকারের দ্বিতীয় অধ্যায়ের শুরু: প্রধান উপদেষ্টা
ছবি: সংগৃহীত

সংলাপের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকারের সরকারের দ্বিতীয় অধ্যায়ের শুরু হয়েছে, আর এই পথচলায় বাংলাদেশের জনগণ ও বিশ্ব সম্প্রদায়ের সমর্থন আছে। আগামী ৬ মাস অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে বৈঠকের প্রারম্ভিক বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ ও প্রশাসনের চালানো নৃশংসতার তথ্যও জাতিসংঘের প্রতিবেদনে উঠে এসেছে বলেও মন্তব্য করেন প্রধান উপদেষ্টা।

পরে প্রেস সচিব শফিকুল আলম গণমাধ্যমকর্মীদের জানান, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, আমরা যে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাচ্ছি, তার সঙ্গে পুরো বিশ্ব এবং দেশের মানুষ আছেন। আজ একটি মহৎ উদ্যোগ শুরু হলো। আজকের দ্বিতীয় যাত্রার মধ্যদিয়ে আমরা কীরকম বাংলাদেশ চাই তা নির্ধারিত হবে।

প্রেস সচিব আরও জানান, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের ছয় মাসে প্রথম ইনিংস বা প্রথম অধ্যায় শেষ হয়েছে। আজ রাজনৈতিক সংলাপের মাধ্যমে দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু হলো।

এর আগে বৈঠকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে ৬ সদস্যের প্রতিনিধিদল এবং জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারে নেতৃত্বে ৫ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। 

এছাড়া বৈঠকে আরও যেসব রাজনৈতিক দলের নেতারা রয়েছেন- লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদ, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, জাতীয় পার্টির (জাফর) মোস্তফা জামাল হালদার, বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ, বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মোহাম্মদ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানি, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, গণ ফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য সুব্রত চৌধুরী, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট ও বাংলাদেশ লেবার পার্টির নেতারা।

গত বুধবার সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে অন্তর্বর্তী সরকার। যার সভাপতি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সহ-সভাপতি হিসেবে আছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রিয়াজ।

কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান।

এমএ/


 

বদলে গেল বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের নাম

প্রকাশ: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:০৫ পিএম
আপডেট: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:৩৫ পিএম
বদলে গেল বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের নাম
ছবি: সংগৃহীত

বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের নাম বদলে নতুন নামকরণ হয়েছে জাতীয় স্টেডিয়াম, ঢাকা। এই প্রথম কোনো জাতীয় পর্যায়ের স্টেডিয়ামের নাম বদল করল অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব মো. আমিনুল ইসলাম স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে  এ তথ্য জানানো হয়েছে।

১৯৫৪ সালে প্রতিষ্ঠিত এই স্টেডিয়াম দীর্ঘদিন ঢাকা স্টেডিয়াম নামে পরিচিত ছিল। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতার আসার পর ১৯৯৮ সালে স্টেডিয়ামটির নামকরণ করা হয় বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম। এই স্টেডিয়ামে হয়েছে ক্রিকেট-ফুটবলসহ রাষ্ট্রীয় অনেক ক্রীড়া অনুষ্ঠানও। এখানেই হয়েছিল ২০০০ সালের বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট ক্রিকেট।

এর আগে ১২ ফেব্রুয়ারি উপজেলা পর্যায়ের শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম নামে পরিচিত ১৫০টি স্টেডিয়ামের নাম বদল করে স্ব স্ব উপজেলার নামে নামকরণ করা হয়েছে।

মেহেদী/

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে ২৬ দল ও জোটের শতাধিক নেতার অংশগ্রহণ

প্রকাশ: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৫:৩১ পিএম
আপডেট: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৫:৩৯ পিএম
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে ২৬ দল ও জোটের শতাধিক নেতার অংশগ্রহণ
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলের বৈঠক

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রথম বৈঠকে ২৬ দল ও জোটের শতাধিক নেতা অংশ নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকালে বেইলী রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে হওয়া এ বৈঠকে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

এ বৈঠককে ‘ঐতিহাসিক দিন’ আখ্যায়িত করে শফিকুল আলম বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক শুরু হয়েছে। এটা প্রস্তুতিমূলক সভা। আমরা যতগুলো দলকে আমন্ত্রণ জানিয়েছি সবাই এসেছেন।

বৈঠকে আমন্ত্রিত দল ও জোটের বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার বলেন, বিএনপি, জামায়াতে ইসলামি, জাতীয় নাগরিক কমিটি, এলডিপি, এবি পার্টি, হেফাজতে ইসলাম, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, ডেমোক্রেটিক লেফট ইউনিটি, লেবার পার্টি, বাংলাদেশে জাসদ, গণঅধিকার পরিষদ, জাতীয় গণফ্রন্ট, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, গণতন্ত্র মঞ্চ, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-(জেএসডি), ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক মুভমেন্ট, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামী, জাতীয় মুক্তি কাউন্সিল, গণফোরাম, আমজনতার দল, লেফট ডেমোক্রেটিক এলায়েন্স ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা বৈঠকে অংশ নেন।

শনিবার বিকাল ৩টায় শুরু হওয়া এ বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বক্তব্য দেন। এর আগে বৈঠকে অংশ নিতে রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা ২টার পর থেকে সভায় আসতে শুরু করেন।

গত বুধবার সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার। যার সভাপতি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সহ-সভাপতি হিসেবে আছেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক ড. আলী রিয়াজ।

কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান।

বৈঠকে কমিশন আগামী নির্বাচন সামনে রেখে নির্বাচনব্যবস্থা, পুলিশ, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, সংবিধান ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলোর সুপারিশগুলো বিবেচনা করবে। এছাড়া কমিশন জাতীয় ঐকমত্য গঠনের জন্য রাজনৈতিক দল ও শক্তিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করবে।

শফিকুল ইসলাম/মাহফুজ

 

জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করছে নির্বাচনের তারিখ: প্রেস সচিব

প্রকাশ: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৫:০৫ পিএম
আপডেট: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৫:০৮ পিএম
জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করছে নির্বাচনের তারিখ: প্রেস সচিব
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে অনুষ্ঠিত হবে তা নির্ভর করছে ‘জুলাই চার্টারের’ ওপর  বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেন, ‘জুলাই চার্টারের ওপর নির্ভর করবে আমাদের নির্বাচনটা কবে হবে।’

শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকালে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ শুরুর আগে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।

‘জুলাই চার্টার’ কী, ব্যাখ্যা করে প্রেস সচিব বলেন, ‘আমরা আশা করছি, ছয়টি সংস্কার কমিশন যে রিপোর্টগুলো দিয়েছে; সেগুলো পুঙ্খানুপুঙ্খুভাবে পলিটিক্যাল পার্টির সঙ্গে এই কমিশনের আলাপ হবে। আলাপের পর সব পলিটিক্যাল পার্টির ঐকমত্যের ভিত্তিতে একটা সিদ্ধান্ত নেবে, সেটা সবাই অর্থাৎ রাজনৈতিক দলগুলো সাইন বা সই করবে। সেই সাইনড ডকুমেন্টটা হবে জুলাই চাটার্ড।’

জুলাই গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশকে পুনর্গঠন এবং তার পরে আমরা যে রাজনৈতিক সমাধানে যাচ্ছি; কীভাবে আমাদের ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনটা হবে, সেটার জন্যই আজকের রাজনৈতিক সংলাপের সূচনা বলেও জানান তিনি।

শফিকুল আলম বলেন, ‘আপনারা দেখেছেন যে, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন যে, মোস্ট লাইকলি ইলেকশনটা হবে ডিসেম্বরের মধ্যে। সে ক্ষেত্রে আমরা হয়তো কিছু সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে পারব। আর পরে যে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসবে তারা বাকিগুলো বাস্তবায়ন করবে।

এমএ/

রাজধানীর ইসলামবাগে অগ্নিকাণ্ড

প্রকাশ: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৫:০০ পিএম
আপডেট: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:১০ পিএম
রাজধানীর ইসলামবাগে অগ্নিকাণ্ড
ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ইসলামবাগের একটি ভবনে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। 

শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সোয়া ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

খবর পেয়ে লালবাগ ফায়ার স্টেশনের ২টি, হাজারীবাগের ২টি, পলাশীর ২টি, সিদ্দিকবাজারের ২টি ইউনিটসহ মোট ৮টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ, ক্ষয়ক্ষতি ও হতাহতের তথ্য পাওয়া যায়নি।

মেহেদী/