ঢাকা ১ শ্রাবণ ১৪৩২, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
English

ঈদে বৃষ্টির আশঙ্কা কম, বাড়তে পারে তাপমাত্রা

প্রকাশ: ০৩ জুন ২০২৫, ০৯:২৯ পিএম
আপডেট: ০৩ জুন ২০২৫, ০৯:৩০ পিএম
ঈদে বৃষ্টির আশঙ্কা কম, বাড়তে পারে তাপমাত্রা
খবরের কাগজ গ্রাফিকস

ঈদের দিন এবং ঈদ-পরবর্তী বৃষ্টির আশঙ্কা কম। এ সময়ে কোথাও কোথাও তাপমাত্রা বেড়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। দেশের অধিকাংশ স্থানে আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। বৃষ্টির আশঙ্কা কম হলেও এ সময় সিলেট অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে। আবহাওয়ার বিভিন্ন মডেল থেকে প্রাপ্ত পূর্বাভাস থেকে এমন তথ্য জানা গেছে। আগামী ৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে। 

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, আগামী শনিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। এ সময়ের পরবর্তী ৫ দিনে তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে।

সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। বুধবার (৪ জুন) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, ময়মনসিংহ, ঢাকা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। 

বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।  সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে। 

বন্যার অবনতি হতে পারে সিলেটে
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র মঙ্গলবার জানায়, সিলেট জেলার সুরমা, কুশিয়ারা ও মৌলভীবাজার জেলার মনু নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আগামী ৪৮ ঘণ্টা এসব নদীতে পানি বৃদ্ধি পেতে পারে এবং বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে। সারিগোয়াইন, যাদুকাটা নদীর পানি বৃদ্ধি পেতে পারে এবং বিপৎসীমা অতিক্রম করতে পারে। তবে মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলার মনু, খোয়াই, সোমেশ্বরী, ধলাই নদীসমূহের পানি কমতে পারে। এই সময়ে সিলেট জেলার প্রধান নদীসংলগ্ন নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা অবনতি হতে পারে। 

জানা গেছে, সিলেটে গত দুই দিনে ভারী বৃষ্টিপাত কিছুটা কমলেও ভারতের পাহাড়ি ঢল থামেনি।  ফলে সিলেট জেলার বিভিন্ন নদ-নদীর পানি বেড়েই চলেছে। বিশেষ করে সিলেটের প্রধান দুই নদী সুরমা ও কুশিয়ারার চারটি পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ভারতের আসাম রাজ্যের বরাক উপত্যকায় কয়েক দিন ধরে টানা ভারী বর্ষণের ফলে দ্রুত বাড়ছে কুশিয়ারার পানি। কুশিয়ারা বয়ে গেছে সিলেটের জকিগঞ্জ, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার উপজেলা দিয়ে। এই তিন উপজেলা ইতোমধ্যে পানিতে প্লাবিত হয়ে গেছে। বাঁধ ভেঙে সীমান্তবর্তী জকিগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার এলাকার লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। এই দুই উপজেলার নিম্নাঞ্চল তলিয়ে গেছে। ভারতের পাহাড়ি ঢল অব্যাহত থাকলে কুশিয়ারার বাঁধে আরও ভাঙন দেখা দেওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

সুরমা, কুশিয়ারা নদী ছাড়াও সিলেট জেলার সীমান্তবর্তী সারি, সারিগোয়াইন, ডাউকি, ধলাই ও লোভা নদীতে পানি বাড়ছে। গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট,  কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মানুষ উদ্বেগের মধ্যে দিনাতিপাত করছেন।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের সিলেট কার্যালয়ের তথ্যমতে, মঙ্গলবার বেলা ৩টায় কুশিয়ারা নদীর পানি জকিগঞ্জ উপজেলার আমলশিদ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৯৫ সেন্টিমিটার, বিয়ানীবাজার উপজেলার শেওলা পয়েন্টে ৪৮ সেন্টিমিটার ও ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে বিপৎসীমার ৫৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সুরমা নদীর পানি  কানাইঘাট পয়েন্টে বিপৎসীমার ৯৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

পানি উন্নয়ন বোর্ড সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাস খবরের কাগজকে বলেন, ‘উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের প্রভাবে কুশিয়ারা নদীর অমলশিদ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৯৫ সেন্টিমিটার ও সুরমা নদীর পানি কানাইঘাট পয়েন্টে বিপৎসীমার ৯৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ জন্য সিলেটের কয়েকটি উপজেলার মানুষ বন্যার কবলে পড়েছেন।’

 

গোপালগঞ্জে সংঘর্ষে নিহত ৩

প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৮:০৪ পিএম
আপডেট: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৮:০৯ পিএম
গোপালগঞ্জে সংঘর্ষে নিহত ৩
ছবি: সংগৃহীত

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশ ঘিরে হামলা-সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় সাংবাদিক-পুলিশসহ অনেকেই আহত হয়েছেন।

নিহতরা হলেন- জেলা শহরের উদয়ন রোডের সন্তোষ সাহার ছেলে যুবদলকর্মী দীপ্ত সাহা (২৫), শহরের থানাপাড়ার কামরুল কাজীর ছেলে রমজান কাজী (২৪), সদর উপজেলার আড়পাড়া এলাকার আজাদ তালুকদারের ছেলে ইমন তালুকদার (১৮)।

বুধবার (১৬ জুলাই) গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক শেখ মো. নাবিল এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, তারা সবাই গুলিবিদ্ধ ছিলেন।

এর আগে, আজ দুপুর আড়াইটার দিকে সমাবেশ থেকে ফেরার পথে এনসিপির গাড়িবহরে হামলা করে আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এরপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতা-কর্মীরা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় গোপালগঞ্জ। 

পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে রাবার বুলেট ও টিয়ার শেল ছুড়তে দেখা গেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে যোগ দেয় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) চার প্লাটুন সদস্য।

সংঘর্ষের ঘটনায় বিকেলে ১৪৪ ধারা জারি করেন জেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসক মুহম্মদ কামরুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।  

এদিকে সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়, বুধবার রাত ৮টা থেকে পরবর্তী দিন (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি করা হয়েছে। 

বাদল/সালমান/

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৬:৪৯ পিএম
আপডেট: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৭:০০ পিএম
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশ ঘিরে সংঘটিত সংঘর্ষ ও হামলা-পাল্টা হামলার পর জেলার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। 

বুধবার (১৬ জুলাই) সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পাঠানো বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, বুধবার রাত ৮টা থেকে পরবর্তী দিন (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কারফিউ জারি করা হয়েছে। 

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, সাম্প্রতিক সময়ে জেলার বিভিন্ন স্থানে ঘটে যাওয়া অস্থিরতা ও সংঘাতের পরিপ্রেক্ষিতে জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এই কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। কারফিউ চলাকালীন জনসাধারণের চলাচল সীমিত থাকবে এবং বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া কেউ বাইরে বের হতে পারবে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মাঠে থাকবে এবং পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবে।

এর আগে, বিকেলে ১৪৪ ধারা জারি করে জেলা প্রশাসন। এ ছাড়া পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে যোগ দেয় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) চার প্লাটুন সদস্য।

এনসিপির সমাবেশস্থল এবং পরে পদযাত্রা ও গাড়িবহরে হামলা চালায় আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। এতে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় গোপালগঞ্জ। 

এদিন বিকেল ৫টার দিকে সেনাবাহিনী ও পুলিশের পাহারায় গোপালগঞ্জ ছাড়েন নাহিদ ইসলাম, আখতার হোসেন, হাসনাত আব্দুল্লাহ, সারজিস আলমসহ দলের শীর্ষ নেতারা।

সালমান/

ডেঙ্গুতে দুই নারীর মৃত্যু, হাসপাতালে ৩২১

প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৬:১৫ পিএম
আপডেট: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৬:৩৯ পিএম
ডেঙ্গুতে দুই নারীর মৃত্যু, হাসপাতালে ৩২১
ছবি: সংগৃহীত

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দুই নারীর মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩২১ জন।

বুধবার (১৬ জুলাই) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় মৃতদের একজনের বয়স ১৯ বছর। আরেকজনের বয়স ৬৫ বছর। একজন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং একজন শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১১০, চট্টগ্রামে ৩১, ঢাকা বিভাগে ৯, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ২৭, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৪৭, খুলনায় ২৭, ময়মনসিংহে ১০, রাজশাহীতে ৫৭, রংপুরে ২ ও সিলেটে একজন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। একই সময়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ২৮৮ জন। এ নিয়ে চলতি বছর এখন পর্যন্ত ১৪ হাজার ৬০৫ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন। 

এদিকে চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৫ হাজার ৯০৬ জন। একই সময়ে মৃত্যু হয়েছে ৬০ জনের। এর মধ্যে জানুয়ারিতে ১০, ফেব্রুয়ারিতে ৩, এপ্রিলে ৭, মে মাসে ৩, জুনে ১৯ জন এবং জুলাইয়ে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। 

এর আগে, ২০২৪ সালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিলেন ১ লাখ ১ হাজার ২১৪ জন। এর মধ্যে মারা গেছেন ৫৭৫ জন। বাকিরা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।

সাওন/সালমান/

৪৮তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের তিন নির্দেশনা

প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৬:০৩ পিএম
আপডেট: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৬:০৫ পিএম
৪৮তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের তিন নির্দেশনা
বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন

৪৮তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের যথেষ্ট সময় নিয়ে পরীক্ষার হলে উপস্থিত হওয়াসহ তিনটি নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। 

বুধবার (১৬ জুলাই) পিএসসির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মাসুমা আফরীন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়। 

নির্দেশনাগুলো হলো: 

১. সকাল ৮ থেকে সাড়ে ৯টার মধ্যে পরীক্ষার্থীদের শুধুমাত্র প্রবেশপত্র ও কালো কালির বলপেন নিয়ে হলে প্রবেশ করতে হবে। সাড়ে ৯টায় হলের মূল গেট বন্ধ করা হবে। এরপর কোনো পরীক্ষার্থী হলে প্রবেশ করতে পারবেন না। 

২. পরীক্ষার হলে আসার সময় প্রবেশপত্র ও কালো কালির বলপেন ছাড়া অন্য কোনো নিষিদ্ধ সামগ্রী আনা যাবে না। আনলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

৩. প্রবেশপত্রে হলের নাম দেখে নিশ্চিত হয়ে হলে যাবেন। 

৩ হাজার চিকিৎসক নিয়োগের জন্য আগামী ১৮ জুলাই ৪৮তম বিশেষ বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা (এমসিকিউ) অনুষ্ঠিত হবে। এই বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার ৭০০ জন সহকারী সার্জন এবং ৩০০ জন সহকারী ডেন্টাল সার্জন নিয়োগের সুপারিশ করবে পিএসসি।

কবির/সালমান/

বাহ্যিক কোনো চাপে নয়, বিভ্রান্তি দূর করতে নৌকা প্রতীক সরানো হয়েছে: ইসি সচিব

প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৫:৪৭ পিএম
বাহ্যিক কোনো চাপে নয়, বিভ্রান্তি দূর করতে নৌকা প্রতীক সরানো হয়েছে: ইসি সচিব
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। ছবি: খবরের কাগজ

নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেছেন, বাহ্যিক চাপে নয়, জনমনে বিভ্রান্তি দূর করতে যথাযথ মনে করে ইসির ওয়েবসাইট থেকে নৌকা প্রতীক সরানো হয়েছে।

বুধবার (১৬ জুলাই) বিকেলে নির্বাচন ভবনে এ বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

ইসি সচিব বলেন, ওয়েবসাইটে নৌকা সরানো হলেও বিধামালায় নৌকা থাকবে। অন্য কোনো দল নৌকা পাবেও না। কোনো চাপে নৌকা ওয়েবসাইট থেকে সরানো হয়নি। আওয়ামী লীগ দলটির নিবন্ধন পাওয়ার তারিখ, প্রতীক ও প্রতীকের নাম ইসির ওয়েবসাইট থেকে মুছে ফেলা হয়েছে। এই বিষয়ে কারোর যাতে করে কোনো বিভ্রান্তি না হয় সেই জন্য নৌকা প্রতীক সরানো হয়েছে। 

এসময় এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার বিষয় আখতার আহমেদ বলেন, এ পর্যায়ে শাপলা প্রতীক ইসির তফসিলে রাখা হয়নি। তবে পরবর্তীতে কমিশন যদি মনে করে শাপলা প্রতীক দেওয়া যায়, সেক্ষেত্রে এটা তাদের সিদ্ধান্ত। 

এলিস/মাহফুজ