ঢাকা ৯ চৈত্র ১৪৩১, রোববার, ২৩ মার্চ ২০২৫
English

ভালোবাসার আহ্বান নিয়ে আসে বসন্ত!

প্রকাশ: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০১:২২ পিএম
ভালোবাসার আহ্বান নিয়ে আসে বসন্ত!

ঋতুরাজ বসন্তের আগমনে প্রকৃতি হয়ে ওঠে অপরূপা! ফাগুনের আগুনে নিজের রূপ-লাবণ্যের সবটুকু উজাড় করে দেয় সে! বসন্ত মানেই নতুন সাজে নিজেকে মেলে ধরার দিন! শিমুল ফুলের রক্তিম আভায় মুগ্ধতা ছড়াবার দিন! শীতের রিক্ততা, জরাগ্রস্ততা কাটিয়ে নতুন পাতায় ঋদ্ধ হয়ে ওঠে রুক্ষ বৃক্ষরাজি! ফাগুনের মাতাল হাওয়ায় কোকিলের মিষ্টি কলতানে উন্মাতাল হয় চারপাশ! আনন্দ আর উচ্ছ্বাসে মন-প্রাণ ভরে ওঠে! আছে রং, রস আর মাতাল দখিনা সমীরণ! 

ঋতুরাজ বসন্তের বন্দনা করতে গিয়ে রবি ঠাকুর লিখেছেন- ‘ওরে ভাই, ফাগুন লেগেছে বনে বনে।’ আর কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের বসন্ত উপলব্ধি অনেকটা এমন, ‘ফুল ফুটুক আর না ফুটুক/আজ বসন্ত।’ গাছের শাখায় শাখায় রঙিন ফুলের পসরা সাজিয়ে বছর ঘুরে আবার এল পয়লা ফাল্গুন! ঋতুরাজের আগমনে খুলে গেছে দখিনা দুয়ার! প্রেমিক যুগলের চিরন্তন ভালোবাসা যেন উড়ছে রঙিন প্রজাপতি হয়ে! নদীর কিনার থেকে আদিগন্ত প্রান্তর আর অরণ্য-পর্বতে ডেকেছে নবযৌবনের বান! বসন্তের রঙে মেতে ওঠে তরুণ হৃদয়! নতুন করে প্রাণ পায় প্রবীণরাও! বসন্তে কেবল প্রকৃতিই নয়, রঙিন হয়ে ওঠে মনও! আর তাই বসন্ত আমাদের কাছে ‘প্রেমের ঋতু’! তবে এই উৎসবের আছে এক ঐতিহ্যময় ইতিহাস। ১৫৮৫ সালে মোগল সম্রাট আকবর চৌদ্দটি উৎসবের প্রবর্তন করেছিলেন। যার মধ্যে অন্যতম ছিল ‘বসন্ত উৎসব’! ১৪০১ বঙ্গাব্দ থেকে কেবল ঢাকা মহানগরীতে আরম্ভ হলেও, আজ সারা দেশেই তা তরঙ্গিত হয়েছে। 

আসিফ আল মাহমুদ 
ফ্রিল্যান্স রাইটার/নবীন কলাম লেখক 
আকবরশাহ মাজার, পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম ৪২০২ 
[email protected] 

গডফাদার কালচার

প্রকাশ: ২২ মার্চ ২০২৫, ০৮:৫৩ পিএম
গডফাদার কালচার

গডফাদার’ শব্দটি বিশ্বব্যাপী পরিচিতি পায় মূলত ১৯৬৯ সালে প্রকাশিত আমেরিকান ঔপন্যাসিক মারিও পুজোর কালজয়ী উপন্যাস ‘দ্য গডফাদার’ এবং এর ওপর ভিত্তি করে ১৯৭২ সালে নির্মিত চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। উপন্যাস এবং চলচ্চিত্রে তুমুল জনপ্রিয়তা লাভের পর পত্রপত্রিকা ও টেলিভিশন মিডিয়ায় শব্দটির ব্যবহার বাড়তে থাকে! আজকাল ‘গডফাদার’ কেবল অপরাধ জগতের কর্তাব্যক্তিদের বোঝাতে নয়, বরং দোর্দণ্ড প্রতাপশালী কোনো ব্যক্তির প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হয়! 

‘গডফাদার’ উপন্যাসে এক প্রভাবশালী চরিত্র দেখা যায়! যিনি একজন মাফিয়া সম্রাট এবং যার নৈতিকতা ও আদর্শ তাকে সমাজের একজন শ্রদ্ধাশীল ব্যক্তি হিসেবেও প্রতিষ্ঠিত করে! অন্যদিকে বাংলাদেশে গডফাদার হিসেবে যাদের উত্থান হয়েছে, তারা প্রধানত অপরাধ জগতের একচ্ছত্র অধিপতি! উপন্যাসের ‘গডফাদার’ চরিত্র আর বাংলাদেশের সত্যিকার অপরাধীদের মধ্যে ক্ষমতা অর্জন এবং তা ধরে রাখার জন্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হওয়ার বিষয়টি লক্ষণীয়! বাংলাদেশের অপরাধীরা রাজনৈতিক ক্ষমতার অপব্যবহার, গুম-খুন এবং অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তাদের নিজস্ব ক্ষমতার বলয় তৈরি করে! 

তাদের কার্যকলাপে রাজনৈতিক সংঘাত, ক্ষমতার লড়াই এবং ব্যক্তিগত প্রতিহিংসা অধিক প্রাধান্য পায়! তারা জনকল্যাণকর উদ্যোগ কিংবা ন্যায়বিচারের প্রতি উদাসীন! তাদের কর্মকাণ্ডজুড়ে থাকে কেবল ক্ষমতার যথেচ্ছ ব্যবহার ও আত্মস্বার্থ চরিতার্থ করতে জনগণকে ভীতিপ্রদর্শন! অপরদিকে ‘গডফাদার’ উপন্যাসের মাফিয়া চরিত্র নৈতিকতা আর মূল্যবোধের অনন্য অবতার! আতঙ্কের কারণ হলো, বাংলাদেশের এসব গডফাদাররা মোটেও পরিণত নয়! বর্তমান সংকটকালীন পরিস্থিতিতে এইসব অপরাধী দমন এবং সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে দেশের মানুষকে এর চরম পরিণতি ভোগ করতে হবে! 

আসিফ আল মাহমুদ 
আকবরশাহ মাজার, পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম ৪২০২ 
[email protected]

লোকাল বাসে হেল্পারদের যাত্রী হয়রানি

প্রকাশ: ২২ মার্চ ২০২৫, ০৮:৫১ পিএম
লোকাল বাসে হেল্পারদের যাত্রী হয়রানি

প্রতিদিন অফিস, আদালত ও কর্মক্ষেত্রে পৌঁছানোর জন্য লোকাল বাস একটি অন্যতম মাধ্যম। কিন্তু বর্তমানে এই বাসগুলোর হেল্পারের অসদাচরণ ও অসতর্ক মনোভাব আমাদের যাত্রাপথে যেন বাড়তি ভোগান্তির জোগান দিচ্ছে। বেশ কিছু ক্ষেত্রে, হেল্পাররা অতিরিক্ত ভাড়া দাবি করে, প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত যাত্রী বহন, যাত্রীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন এবং বসার স্থান দিতে তারা ব্যর্থ হয়। কিছু হেল্পার তরুণদের সঙ্গে অশালীন ভাষায় কথা বলেন, যা সামগ্রিক যাত্রায় তিক্ত অভিজ্ঞতা দিয়ে থাকে। যখন কোনো যাত্রী তার গন্তব্য জানিয়ে নামার জন্য অনুরোধ করেন, তখন অনেক সময় সঠিক সময়ে তাকে নামানোর ক্ষেত্রে হেলপারের অবহেলা দেখা যায়। 

এমনকি, সঠিক গন্তব্যে নামানোর জন্য কোনো সহযোগিতা করা হয় না। গতদিন ও জবির এক নারী শিক্ষার্থীর গায়ে ভিক্টর ক্লাসিক বাসের এক হেল্পারের অশোভনভাবে গায়ে হাত দেওয়ার অভিযোগ উঠে, যা তাদের অসভ্যতার চরম পর্যায়ে পৌঁছে যাওয়া ব্যতীত আর কিছু নয়। এই সমস্যা দীর্ঘদিন ধরে চলমান থাকলেও, আমরা এর কোনো কার্যকর সমাধান পাচ্ছি না। এটি একটি গুরুতর সমস্যা এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত, বাস চলাচলে শৃঙ্খলা ও যাত্রীদের সর্বাত্মক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। বিশেষভাবে, বাসের হেলপারদের নিয়মিত কাউন্সেলিং এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করা আবশ্যক, যাতে তারা শিষ্টাচার বজায় রেখে সেবা প্রদান করতে পারে। যদি তারা ব্যর্থ হয়, তবে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন।

আল-ফারাবী ভূঁইয়া
হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য ব্যবস্থা, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
[email protected]

চাল নিয়ে চালবাজি আর কতদিন?

প্রকাশ: ২১ মার্চ ২০২৫, ০৩:৪৪ পিএম
চাল নিয়ে চালবাজি আর কতদিন?

সম্প্রতি সংবাদপত্রের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে মিনিকেট চালের দাম প্রতি কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। মিনিকেটের দাম বাড়তি থাকায় সরু চাল নাজির-শাইলের দামও কেজিপ্রতি ৩ থেকে ৫ টাকা বাড়তি। আর মোটা চালের দাম বেড়েছে এক থেকে ২ টাকা পর্যন্ত। ফলে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে নিম্ন ও নিম্ন-মধ্যম আয়ের ভোক্তাদের। চালের দাম স্থিতিশীল রাখার জন্য ইতোমধ্যে সরকার চালের দামে শুল্ক কমিয়ে, চালের আমদানি বাড়িয়ে এমনকি বেসরকারি খাতকে চাল উৎপাদনে উৎসাহিত করে বিভিন্ন চেষ্টা অব্যাহত রাখছে। 

কিন্তু চালের দাম উল্লেখযোগ্য হারে কমছে না। এদিকে গত ১৭ মার্চ খাদ্য মন্ত্রণালয় বিবৃতি দিয়েছে, শুধু মিনিকেট চালের মূল্যবৃদ্ধি সমগ্র চালের বাজারদর প্রতিফলিত করে না। সরকার খাদ্যের পর্যাপ্ত মজুত গড়ে তুলেছে; বিদেশ থেকে চাল আমদানিও অব্যাহত রেখেছে। দেশে চালের কোনো সংকট হবে না। কিন্তু বাজারে এর কোনো প্রভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে না। প্রশ্ন হলো, সরকার যেখানে চালের দাম স্থিতিশীলতার জন্য এত পদক্ষেপ নিচ্ছে সেখানে চালের দাম বৃদ্ধির নেপথ্যে কারা ভূমিকা রাখছে?

সিন্ডিকেট ও মজুতদারির বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপের মাধ্যমে বাজারমূল্যের অস্থিতিশীলতা দূর করতে হবে। টিসিবির ট্রাক সেল ও ওপেন মার্কেট সেলের মতো (ওএমএস) অন্যান্য কার্যকর কর্মসূচি চালু করতে হবে। বাজারে চালের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে দেশের চাল উৎপাদন বৃদ্ধিতে এবং চালের আমদানি বৃদ্ধিতে জোর দিতে হবে। ভোক্তার অধিকার নিশ্চিত করতে যে করেই হোক চাল নিয়ে চালবাজি বন্ধ করতে হবে। এটা আমাদের প্রত্যাশা।

মাইফুল জামান ঝুমু 
শিক্ষার্থী, ফরাসি ভাষা ও সংস্কৃতি বিভাগ 
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় 
[email protected]

ওপরওয়ালার সঙ্গে সংযোগ!

প্রকাশ: ২১ মার্চ ২০২৫, ০৩:৪৩ পিএম
ওপরওয়ালার সঙ্গে সংযোগ!

আমাদের দেশে ধর্মের চেয়ে ধর্মান্ধতা বেশি! ওপরওয়ালা কী বলেছেন, রাসুল কী 
বলেছেন- তা নিয়ে অনেকেরই বিশেষ মাথাব্যথা নেই! বরং তারা সর্বদা আগ্রহী থাকেন, অমুক হুজুর কী বলেছেন, আলেমসমাজ কী বলে সেটা জানতে! অনেকে তো আবার এত বিশ্বাস করেন বা মানেন যে, হুজুরের কথাই ওই ব্যক্তির কাছে শেষ কথা! তার নিজের যত দুঃখ-কষ্ট, চাওয়া সব তিনি ওপরওয়ালাকে নিবেদন করেন হুজুরের মারফতে! যেন ওই ব্যক্তি ধরেই নিয়েছেন যে সৃষ্টিকর্তা তার আবেদন গ্রাহ্য করবেন না! এমনকি নিজের সন্তানের ভালো চেয়ে দোয়া করার বেলাতেও তিনি নিজে স্রষ্টার কাছে না চেয়ে, হুজুরের ওপরই নির্ভর করেন বেশি! ভারি অদ্ভুত! 

আমরা সবাই তো চাই সৃষ্টিকর্তাকে পেতে! তাহলে কেন তাকে পাওয়ার জন্য নিজেদের ওপর আস্থা না রেখে, অন্য কারও দ্বারস্থ হই! কোরআনের অর্থ বুঝে ইসলামের খুঁটিনাটি বিষয়গুলোকে জীবনে অন্তর্ভুক্ত করে আমরা নিজেরাই তো ওপরওয়ালার সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করতে পারি! কে বলতে পারে, আমরা নিজেরা স্রষ্টার সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা না করে, অন্য পক্ষকে ব্যবহার করছি বলেই হয়তো উপরওয়ালা রুষ্ট হয়ে আমাদের ডাকে সাড়া দিচ্ছেন না! ইসলাম সম্পর্কে জানতে আমরা অবশ্যই আলেমদের কথা শুনব, তবে ধর্মপ্রাণ হতে গিয়ে ‘ধর্মান্ধ’ হওয়া নিশ্চয়ই উচিত নয়।

ইসলাম মোটেও জটিল নয়। এমনকি কোনো ধর্মই আদতে হয়তো জটিল-কঠিন নয়। জটিলতা সৃষ্টি হচ্ছে বিভিন্ন মতাবলম্বীদের মতপার্থক্যের কারণে। নামাজ, রোজা, 
হজ-ওমরাহ, জাকাত-ফিতরা, ওয়াজ মাহফিল- কেবল এসবের মধ্যে খুঁজে বেড়ালে ইসলামের সুবিশাল যে পরিসর আছে তা আমাদের অগোচরেই রয়ে যাবে! 

আসিফ আল মাহমুদ 
আকবরশাহ মাজার, পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম ৪২০২ 
[email protected] 

 

পর্যটন নগর শ্রীমঙ্গল এখন জটের নগরী

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ০৫:৩০ পিএম
পর্যটন নগর শ্রীমঙ্গল এখন জটের নগরী

বাংলাদেশের চা-কন্যা হিসেবে খ্যাত শ্রীমঙ্গল একসময় ছিল নিরিবিলি ও নয়নাভিরাম পর্যটন নগরী। চা বাগানের সবুজ স্নিগ্ধতা, লাউয়াছড়ার অপার সৌন্দর্য এবং সাতরঙা চায়ের জন্য বিখ্যাত এই শহর আজ ভয়াবহ যানজট ও অব্যবস্থাপনার কবলে। একসময়ের প্রশান্তির শহর শ্রীমঙ্গলের রাস্তাগুলো এখন অনিয়ন্ত্রিত যান চলাচল, অপরিকল্পিত বাজার সম্প্রসারণ, অবৈধ পার্কিং ও অব্যবস্থাপনার কারণে এক বিভীষিকাময় জটের নগরীতে পরিণত হয়েছে। শহরের প্রধান সড়ক ও পর্যটনকেন্দ্রগুলোর প্রবেশপথে গাড়ির দীর্ঘ সারি, হকারদের দখলদারি এবং অপরিকল্পিত স্থাপনার কারণে চলাচল দুঃস্বপ্ন হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে মৌলভীবাজার-শ্রীমঙ্গল মহাসড়ক, ভানুগাছ রোড, হবিগঞ্জ রোড ও কলেজ রোডে যানজট নিত্যদিনের বাস্তবতা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

 শ্রীমঙ্গলে পর্যটকদের সংখ্যা বাড়ছে, কিন্তু সড়ক ও পরিবহন ব্যবস্থাপনায় নেই কোনো আধুনিক পরিকল্পনা। প্রয়োজনীয় ট্রাফিক সিগন্যাল, পার্কিং স্পেস এবং পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় বিশৃঙ্খলা বাড়ছে। ফুটপাত দখল হয়ে যাওয়ায় পথচারীদের সড়কে নেমে হাঁটতে হচ্ছে, ফলে দুর্ঘটনার ঝুঁকিও বাড়ছে। একসময় পর্যটকরা শ্রীমঙ্গলের প্রশান্ত পরিবেশে এসে স্বস্তি পেতেন কিন্তু বর্তমানে যানজট ও বিশৃঙ্খলার কারণে ভ্রমণের আগ্রহ হারাচ্ছেন অনেকে। ফলে পর্যটন শিল্পও মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় এখানকার যানজট পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বিকল্প নেই। তাই শ্রীমঙ্গলের যানজট সমস্যা সমাধানের জন্য শ্রীমঙ্গল পৌরসভা, সড়ক ও জনপদ বিভাগ এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। 

প্রজ্ঞা দাস 
শিক্ষার্থী, অর্থনীতি বিভাগ, ইডেন মহিলা কলেজ 
[email protected]