ঢাকা ৪ বৈশাখ ১৪৩২, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫
English
বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ৪ বৈশাখ ১৪৩২

জাগো নারী জাগো বহ্নিশিখা

প্রকাশ: ০৮ মার্চ ২০২৫, ১০:৫০ এএম
জাগো নারী জাগো বহ্নিশিখা

১৮৫৭ সালের ৮ মার্চ, যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক নগরীতে অবস্থিত একটি সুচ কারখানার নারী শ্রমিকরা মজুরিবৈষম্যের প্রতিবাদ জানাতে এবং কর্মঘণ্টা নির্দিষ্ট করার দাবিতে রাস্তায় নেমেছিলেন। তার পর সেই আন্দোলনে চলে নির্দয় পুলিশি নির্যাতন! এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ১৯৭৫ সালে জাতিসংঘের ঘোষণা মোতাবেক ৮ মার্চকে বিশ্বব্যাপী ‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়! ‘বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর’। শত বাধাবিঘ্ন পেরিয়ে নারী আজ ঘরে-বাইরে সর্বত্র বীরদর্পে পুরুষের সঙ্গে সমান পাল্লা দিয়ে এগিয়ে চলেছে! 

আধুনিক শহর কিংবা প্রত্যন্ত গ্রাম, সবখানেই আজ নারীরা তাদের মেধা আর যোগ্যতা দিয়ে তাক লাগানো উদাহরণ সৃষ্টি করে চলেছেন! দুর্ভাগ্যের বিষয়, বহুল কাঙ্ক্ষিত নারী জাগরণ আজও অধরাই রয়ে গেছে! অপেক্ষাকৃত দুর্বল হওয়ায়, নারীরা প্রতিনিয়তই নানারকম অত্যাচার-নিপীড়ন সহ্য করে সমাজে টিকে থাকেন!

 পারিবারিক আবহ সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখতে তারা অনেক কিছু মুখ বুজে মেনে নেন! যেন দুঃসহ জ্বালাযন্ত্রণা সহ্য করা নারীর সহজাত প্রকৃতি! সমাজের পারিপার্শ্বিকতা কিংবা কোনো বাধাবিপত্তি যাতে একবিংশ শতাব্দীর সাহসী, উদ্যমী নারীদের দমিয়ে রাখতে না পারে তাই ‘আন্তর্জাতিক নারী দিবস’ উপলক্ষে তাদের একরাশ শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে বলতে চাই, ‘নারী তুমি শক্তি, নারী তুমি তোমার মতোই সম্পূর্ণ, নারী তুমি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ’। 


মাহমুদ 
পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম 

আন্দোলনের নামে ধ্বংস, লুটতরাজ ও সন্ত্রাসবাদ কাম্য নয়

প্রকাশ: ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ০২:২৯ পিএম
আন্দোলনের নামে ধ্বংস, লুটতরাজ ও সন্ত্রাসবাদ কাম্য নয়

গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ চলাকালে দেশের বিভিন্ন শহরের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে লুটপাট ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। আমাদের দেশে এরকম কিছু একটা ঘটলেই দেখা যায় এক শ্রেণির দালাল বা দেশদ্রোহী মনের মানুষের উৎপাত। ‘সব শেষ’, ‘সব গেল’, ‘দেশ ছাড়ো’, ‘এই দেশ জঙ্গিদের হাতে চলে গেছে’, ‘এ দেশে আর থাকা যাবে না’- এমন দেশবিরোধী ও দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম সয়লাব করে। জাতি হিসেবে আমাদের এই আত্মবিশ্বাসহীনতা, নেতিবাচকতা ও দেশবিদ্বেষমূলক মানসিকতাই আমাদের উন্নয়নের প্রধান অন্তরায়। 

দেশের সমস্যা থাকতেই পারে। তার সমাধানও আছে। জাতির ক্রান্তিলগ্নে নাগরিকদের সচেতনতা, গঠনমূলক সমালোচনা ও সম্মিলিত প্রয়াস কাম্য; মেকি কান্না, দেশদ্রোহী মন্তব্য আর দেশদ্রোহী অপেশাদার বক্তৃতা-বিবৃতি নয়। আন্দোলনের নামে ধ্বংস, লুটতরাজ, হানাহানি, সন্ত্রাস কাম্য নয়। মানুষ হিসেবে ভুল কখনো কখনো হয়ে যেতে পারে। প্রয়োজন শোধরাবার, প্রয়োজন সুস্থ মন-মানসিকতা নিয়ে সমাধানের, দেশের দুর্নাম রটানো নয়। কেননা, এতে দেশেরই ক্ষতি হয়। পরিশেষে, আমরা যদি উন্নত বিশ্বের মতো গঠনমূলকভাবে নিজেদের সমস্যা সমাধান  করতে না শিখি, দেশপ্রেমে উজ্জীবিত না হই, ভিন দেশের দালালি করা বন্ধ না করি, ফেক ছবি বানিয়ে প্রচার-প্রোপাগান্ডা বন্ধ না করি, তাহলে আমাদের এই সোনার দেশ এগোবে কীভাবে? আর কতদিন আমরা ভিন দেশে গিয়ে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ট্যাক্সি-উবার চালিয়ে, রেস্তোরাঁয় খাদেম হয়ে কিংবা গৃহপরিচারিকার কাজ করে দিন কাটাব?

ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ 
[email protected]

গাজায় হত্যাযজ্ঞে মুসলিম বিশ্ব নিশ্চুপ কেন?

প্রকাশ: ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ০২:২৮ পিএম
গাজায় হত্যাযজ্ঞে মুসলিম বিশ্ব নিশ্চুপ কেন?

গাজার মৃত্যুকূপে প্রতিনিয়তই নারী আর শিশু হত্যাযজ্ঞের শিকার হচ্ছে। বাড়িঘর হারিয়ে খোলা আকাশের নিচে খাবার, পানি, বিদ্যুৎ থেকে বঞ্চিত হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। তাতে যেন মুসলিম বিশ্বের নেতাদের কোনো ভাবান্তর নেই। ইসরায়েলিদের কোনো পশুর সঙ্গে তুলনা করলেও তা কম হয়ে যাবে। এ হত্যাযজ্ঞের পেছনে আবার বিশ্ব মোড়লরা ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তাদের দুষ্টুচক্রে পড়ে ইসরায়েল তার শকুনি থাবা গাজার ওপর বিস্তার করেই চলেছে। ইতোমধ্যেই তারা ৫০ হাজারের বেশি নারী ও শিশু হত্যা করেছে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কোনো শিশু যেন বড় হয়ে মাথা চাড়া দিতে না পাড়ে তার জন্য নির্বিচারে চলছে শিশু হত্যা।

 শিশুদের নিধন করতে পারলেই ভবিষ্যতে ইসরায়েলিদের পথ পরিষ্কার হবে। গাজায় যুদ্ধবিরতি হয় কিন্তু তা যেন ফাঁকা বুলি এবং নিধনযজ্ঞের পৈশাচিক ইসরায়েলিদের একটা কৌশল মাত্র। গাজাবাসী মানবতার ভয়াবহ বিপর্যয়ের  শিকার হলেও এক প্রকার নির্বিকারই রয়েছে জাতিসংঘ। কিন্তু সবচেয়ে অবাকের বিষয় হলো- আরব মুসলিমদের ন্যক্কারজনক ভূমিকা নিয়ে। তাদের ক্ষমতালোভের কাছে হেরে যাচ্ছে নিরীহ গাজাবাসীর চিৎকার ও আর্তনাদ। সামনের দিকগুলোতে ইরানকে ভয়াবহ চাপে ফেলতে ডোনাল্ট ট্রাম্পের ভূমিকা হবে আরও আগ্রাসী। তাই ইরানের পাশে যদি এখনই আরব বিশ্ব না দাঁড়ায় তাহলে একে একে মধ্যপ্রাচ্যের সব মসনদেই ডোনাল্ট ট্রাম্প যে আগুন জ্বালিয়ে দেবেন তা নিশ্চিত করেই বলা যায়। তাই এখনই গর্জে উঠতে হবে আরব বিশ্বকে। ইরানকে সমানে রেখে ভয়াল প্রতিরোধে গর্জে উঠতে হবে। 

হাজি মো. রাসেল ভূঁইয়া
খলিফাবাড়ী, সিপাহীপাড়া, মুন্সীগঞ্জ
[email protected]

রঙে ভরা বৈশাখ আবার আইলো রে!

প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ১২:২১ পিএম
রঙে ভরা বৈশাখ আবার আইলো রে!

 পয়লা বৈশাখ শুধুই একটি দিন নয়, কোটি বাঙালির আবেগ, সংস্কৃতি আর আত্মপরিচয়ের প্রতীক! বাংলা বছরের প্রথম দিনটি যেন হৃদয়ে অকৃত্রিম আনন্দের ধ্বনি তোলে! ‘এসো হে বৈশাখ, এসো, এসো’ গান দিয়ে শুরু হয় বাঙালির প্রাণের এই উৎসব! সূর্য ওঠে প্রতিদিন, তবে পয়লা বৈশাখের নতুন সূর্য যেন অনেকটাই আলাদা! এই দিন সূর্যের আলোয় থাকে নতুন করে আরম্ভ করার অঙ্গীকার আর পুরোনো গ্লানি ভুলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়! 

পয়লা বৈশাখ মানেই এক অনন্য আবেগ আর ভালোবাসার মেলবন্ধন, যা প্রতিটি হৃদয় ছুঁয়ে যায়! এ যেন সংস্কৃতির আলিঙ্গন, ঐতিহ্যের পুনর্জাগরণ আর নতুন করে বাঁচার প্রেরণা! চারদিকে ঢাকের বাদ্য, মুখরিত মঙ্গল শোভাযাত্রা, আলপনার রঙে রাঙানো পথ আর মুখে মুখে বাংলার জয়গান- সব মিলিয়ে যেন এক প্রাণবন্ত মোহনা! হালখাতা, নতুন পসরা, মিষ্টিমুখ সবকিছুতেই থাকে চূড়ান্ত বৈশাখী আমেজ! মুহূর্তেই উৎসব রূপ নেয় মহোৎসবে! পয়লা বৈশাখ এক আত্মবিশ্বাসী চেতনার প্রকাশ- ‘আমি গর্বিত, আমি বাঙালি!’ ধর্ম-বর্ণ আর রাজনীতিকে দূরে সরিয়ে রেখে এদিনে সবাই একত্রিত হয়! জাতি, বয়স, পেশানির্বিশেষে সবাই এক কাতারে এসে দাঁড়ায়! বৈশাখী মেলা, লোকগীতি, পুতুল নাচ আর পান্তা-ইলিশে যেন বাঙালিয়ানার এক প্রাণবন্ত ছাপ ফুটে ওঠে! প্রশ্ন উঠতে পারে, এই পরিবর্তনের মাঝে কি হারিয়ে যাচ্ছে সেই চিরচেনা বৈশাখ? একদমই নয়! কারণ, উৎসবের মূল সুর যে আজও অভিন্ন! নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়ার উদ্দীপনা, বাঙালিয়ানার জয়গান আর রঙে রঙে নিজেদের নবোদ্যমে সাজিয়ে তোলার আনন্দ যে আজও চোখে পড়ে! 
আসিফ আল মাহমুদ 
আকবরশাহ মাজার, পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম ৪২০২ 
[email protected] 

নববর্ষ হোক সর্বজনীন, সংস্কৃতিই হোক পরিচয়

প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ১২:১৫ পিএম
নববর্ষ হোক সর্বজনীন, সংস্কৃতিই হোক পরিচয়

নববর্ষ কোনো একক ধর্ম বা গোষ্ঠীর উৎসব নয়, এটি বাঙালির হাজার বছরের সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার। কিন্তু প্রতিবছর এই উৎসবকে ঘিরে কিছু গোষ্ঠী বিভেদের বীজ বপনের অপচেষ্টা চালায়। অথচ বাস্তবতা হলো, নববর্ষ এমন এক সাংস্কৃতিক মিলনমেলা, যেখানে হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীনির্বিশেষে সবাই কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আনন্দ করে, একে অপরকে শুভেচ্ছা জানায়, গভীর সমারোহের সঙ্গে নতুন আসার আলো নিয়ে নতুন বছরকে বরণ করে নেয়। এটি কেবল একটি ক্যালেন্ডারে পাল্টে যাওয়ার দিন নয়, বরং জাতিগত পরিচয়ের গভীর অনুভব, সমৃদ্ধ বাংলা সংস্কৃতির পরিচায়ক, শিকড়ের টান এবং ঐক্যবোধের প্রতীক। 

নববর্ষ মানেই পান্তা-ইলিশ নয়, নববর্ষ মানেই শুধু সার্কাস বা মেলা নয়, নববর্ষ মানে নিজেকে খুঁজে পাওয়া, নিজের শিকড়কে উদ্যাপন করা। যারা এই উৎসবের সর্বজনীন রূপকে আঘাত করতে চায়, তারা কেবল বাঙালি সংস্কৃতিকে নয়, জাতিসত্তার অস্তিত্বকেও অস্বীকার করে। তাই সময় এসেছে নববর্ষকে সবচেয়ে বড় বাংলা সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের উৎসব হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে আরও জোরালোভাবে প্রতিষ্ঠার। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, গণমাধ্যম, রাষ্ট্রীয় প্রচারযন্ত্র সব জায়গা থেকে ছড়িয়ে পড়ুক বাংলা নববর্ষকে বাঙালির সার্বজনীন উৎসবের স্বীকৃতির বার্তা, এর সঙ্গে কোনো বিশেষ ধর্মের বা গোষ্ঠীর নয়, সংস্কৃতির সম্পর্ক। আর সর্বস্তরের সব বাঙালি মেতে উঠুক নববর্ষের আনন্দ  ।
প্রজ্ঞা দাস 
শিক্ষার্থী, অর্থনীতি বিভাগ, ইডেন মহিলা কলেজ 
[email protected]

 

রঙে ভরা বৈশাখ আবার আইলো রে!

প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৯ পিএম
রঙে ভরা বৈশাখ আবার আইলো রে!

পয়লা বৈশাখ শুধুই একটি দিন নয়, কোটি বাঙালির আবেগ, সংস্কৃতি আর আত্মপরিচয়ের প্রতীক! বাংলা বছরের প্রথম দিনটি যেন হৃদয়ে অকৃত্রিম আনন্দের ধ্বনি তোলে! ‘এসো হে বৈশাখ, এসো, এসো’ গান দিয়ে শুরু হয় বাঙালির প্রাণের এই উৎসব! সূর্য ওঠে প্রতিদিন, তবে পয়লা বৈশাখের নতুন সূর্য যেন অনেকটাই আলাদা! এই দিন সূর্যের আলোয় থাকে নতুন করে আরম্ভ করার অঙ্গীকার আর পুরোনো গ্লানি ভুলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়! 

পয়লা বৈশাখ মানেই এক অনন্য আবেগ আর ভালোবাসার মেলবন্ধন, যা প্রতিটি হৃদয় ছুঁয়ে যায়! এ যেন সংস্কৃতির আলিঙ্গন, ঐতিহ্যের পুনর্জাগরণ আর নতুন করে বাঁচার প্রেরণা! চারদিকে ঢাকের বাদ্য, মুখরিত মঙ্গল শোভাযাত্রা, আলপনার রঙে রাঙানো পথ আর মুখে মুখে বাংলার জয়গান- সব মিলিয়ে যেন এক প্রাণবন্ত মোহনা! হালখাতা, নতুন পসরা, মিষ্টিমুখ সবকিছুতেই থাকে চূড়ান্ত বৈশাখী আমেজ! মুহূর্তেই উৎসব রূপ নেয় মহোৎসবে! পয়লা বৈশাখ এক আত্মবিশ্বাসী চেতনার প্রকাশ- ‘আমি গর্বিত, আমি বাঙালি!’ ধর্ম-বর্ণ আর রাজনীতিকে দূরে সরিয়ে রেখে এদিনে সবাই একত্রিত হয়! জাতি, বয়স, পেশানির্বিশেষে সবাই এক কাতারে এসে দাঁড়ায়! বৈশাখী মেলা, লোকগীতি, পুতুল নাচ আর পান্তা-ইলিশে যেন বাঙালিয়ানার এক প্রাণবন্ত ছাপ ফুটে ওঠে! প্রশ্ন উঠতে পারে, এই পরিবর্তনের মাঝে কি হারিয়ে যাচ্ছে সেই চিরচেনা বৈশাখ? একদমই নয়! কারণ, উৎসবের মূল সুর যে আজও অভিন্ন! নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়ার উদ্দীপনা, বাঙালিয়ানার জয়গান আর রঙে রঙে নিজেদের নবোদ্যমে সাজিয়ে তোলার আনন্দ যে আজও চোখে পড়ে!
 
আসিফ আল মাহমুদ 
আকবরশাহ মাজার, পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম ৪২০২ 
[email protected]