ঢাকা ২৫ আষাঢ় ১৪৩২, বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫
English

ডেঙ্গুর ভয়াবহ প্রাদুর্ভাব বাড়ছে

প্রকাশ: ২৪ জুন ২০২৫, ০৮:৪৩ পিএম
ডেঙ্গুর ভয়াবহ প্রাদুর্ভাব বাড়ছে

দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত মহামারিভাবে ছড়িয়ে পড়ছে। কিন্তু সেভাবে মানুষের মধ্যে সচেতনতাবোধ তৈরি করা সম্ভব হচ্ছে না। বৃষ্টির স্বচ্ছ পানিতে ডেঙ্গু মশা ডিম পারে, এটা সব মানুষই কমবেশি জানে। শহরের কিছু কিছু নির্মাণাধীন ভবনে অসচেতনতায় বৃষ্টির পানি জমে সেখানে ডেঙ্গু ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। কিন্তু যারা ইচ্ছা করেই বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করতে গিয়ে সেখানে ডেঙ্গু চাষ করছেন? তা কীভাবে মোকাবিলা করা যাবে? বিশেষ করে উপকূলীয় জেলাগুলোতে লবণাক্ত পানি ব্যবহারের অযোগ্য বলে সেখানে সারা বছরের ব্যবহারের পানি বৃষ্টি থেকে সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে। 

উপকূলীয় জেলার বরগুনা এ বছর ডেঙ্গুতে মহামারি আকার ধারণ করছে। সেখানে প্রতিদিন ৫০ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। আর জেলা হাসপাতালটি হলো ২৫০ শয্যার। সেখানে আবার নেই ডেঙ্গু রোগীর রক্তের পরীক্ষার ব্যবস্থা। তাই অনেক রোগীকে পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য বেসরকারি হাসপাতাল বা ক্লিনিকের ওপর নির্ভর করতে হয়। তাতেই মৃত্যুর সংখ্যা হুহু করে বাড়ছে। অনেক রোগী টাকার অভাবে পরীক্ষাটুকু পর্যন্ত করাতে পারছেন না। ঢাকা শহরেই যেখানে ডেঙ্গুর চিকিৎসা করাতে হিমশিম খাচ্ছে মানুষ, সেখানে মফস্বল এলাকায় আধুনিক ব্যবস্থা যে অত্যন্ত অপ্রতুল তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই ডেঙ্গুর মহামারির সময়ে রাষ্ট্রকে গণসচেতনতা তৈরিতে আরও এগিয়ে আসতে হবে। না হলে সামনের জুলাই-সেপ্টেম্বর মাসে ডেঙ্গুর পিক সময়ে তা রোধ করা সম্ভবপর হবে না।
 
অলিউর রহমান ফিরোজ
মিরাপাড়া, রিকাবী বাজার, মুন্সীগঞ্জ
[email protected]

বাঙালি কত কী খায়!

প্রকাশ: ০৮ জুলাই ২০২৫, ০৬:৪১ পিএম
বাঙালি কত কী খায়!

বাঙালির রসনাবিলাস যেন একটু বেশিই বেশি! শোল মাছের ঝোল মেখে ভাত খেয়ে বাঙালি ‘ভাতঘুম’ দেওয়ার কল্পনায় উদ্বেলিত হয়, আবার ঘুম থেকে উঠে কী খাবে সে ভাবনায় বিভোর থাকে! বাঙালির কাছে খাবার কেবল জৈবিক উদরপূর্তির চাহিদা নয়! বাঙালির খেয়ে সুখ, খাইয়ে সুখ, খাবারের কথা ভেবে কিংবা কে কত খেতে পারে তার প্রচ্ছন্ন বা প্রকাশিত তুল্যমূল্য বিচারে নেমেও সুখ! বাঙালি ভোজনবিলাসী, ভোজনরসিক, আবার ভোজনপটুও বটে! এমনকি নিজেদের ভোজনবিশারদ দাবি করেও বাঙালি আনন্দ পায়! বাঙালির সুখ, আনন্দ উদ্‌যাপনে খাবারদাবারের বেশ এক যোগ আছে বৈকি! 

সবাইকে আয়োজন করে খাওয়ানোর রেওয়াজ রয়েছে! আবার গভীর দুঃখ কিংবা শোকের আবহে বিশেষ খাবার খাওয়ানোর প্রথা চলে আসছে যুগ থেকে যুগান্তরে, প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে, সীমান্তের এপারে-ওপারে! ‘ভজন’-এর চাইতে ‘ভোজনেই’ বাঙালির আগ্রহ বরাবর বেশি! 

মজার ব্যাপার হলো, ইদানীং বাঙালি খাবারের ক্ষেত্রে ‘হালাল’ খুঁজছে! যদিও বাঙালির জীবনাচরণ, মানসিকতা ও চিন্তাভাবনায় খুব একটা ‘হালাল’ উপাদান দেখা যায় না! বাঙালির ভাষাতেও রয়েছে খাওয়াদাওয়ার আধিক্য! বাঙালি ঘুষ খায়, সুদ খায়, মদ-গাঁজা এসবও খায়! এমনকি হুংকার ছাড়ে- খাইছি তোরে! বাঙালি চা-কফি খায়। আনন্দে অথবা দুশ্চিন্তায় বিড়ি-সিগারেট খায়! কর্তাব্যক্তিরা সুযোগ পেলে অধস্তনের ‘চাকরি’ খায়! আবার কখনো বিপদে পড়ে ‘খাবি’ খায়, ‘মার’ খায়! বাঙালি স্ত্রী স্বামীর ‘মাথা’ খায়! সর্বভুক হয়তো নয়, তবে বাঙালি নিশ্চিতভাবেই বহুভুক, বিচিত্রভুক! বাঙালির দৈনন্দিন জীবনে খাওয়ার বিচিত্র ফিরিস্তি! তবে গৃহসুখপরায়ণ, ভেতো বাঙালির স্বাস্থ্যকর, সহজপাচ্য, বলবর্ধক বস্তু খাওয়া উচিত।
 
আসিফ আল মাহমুদ 
আকবরশাহ মাজার, পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম ৪২০২ 
[email protected]

 

মাদককে 'না' বলুন: একটি সামাজিক আহ্বান

প্রকাশ: ০৮ জুলাই ২০২৫, ০৬:৩৯ পিএম
মাদককে 'না' বলুন: একটি সামাজিক আহ্বান

মাদক আজ আমাদের সমাজের এক ভয়াবহ ব্যাধি, যা তরুণ প্রজন্মকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিচ্ছে। এর ছোবলে অসংখ্য পরিবার ছারখার হয়ে যাচ্ছে, অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ধাবিত হচ্ছে কত স্বপ্ন! মাদক কেবল একজন ব্যক্তিকে নয়, একটি পুরো পরিবার ও সমাজকে অসুস্থ করে তোলে। এটি শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি ঘটায়, অপরাধপ্রবণতা বৃদ্ধি করে এবং সামাজিক স্থিতিশীলতা নষ্ট করে। লক্ষ্য করলে দেখা যায়, স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা সহজেই মাদকের ফাঁদে পা দিচ্ছে। বন্ধুদের প্ররোচনা, হতাশা, বেকারত্ব, কিংবা নিছক কৌতূহল তাদের এ অন্ধকার জগতে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। একবার এ জালে আটকা পড়লে সেখান থেকে বেরিয়ে আসা অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়ে। তাই আমাদের সবার দায়িত্ব, বিশেষ করে অভিভাবক ও শিক্ষকদের, এ বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকা।

মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের সম্মিলিত প্রতিরোধ গড়ে তোলা এখন সময়ের দাবি। সরকার, প্রশাসন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, পরিবার এবং সমাজের প্রতিটি মানুষের উচিত এ ভয়াবহ আগ্রাসন রুখতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করা। পাঠ্যপুস্তকে মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা, কর্মশালা ও সেমিনারের আয়োজন করা এবং গণমাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালানো অত্যন্ত জরুরি। মনে রাখতে হবে, প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম। আমাদের সন্তানদের মাদকের ভয়াবহতা সম্পর্কে সচেতন করতে হবে, তাদের সঠিক পথে পরিচালিত করতে হবে। সুস্থ বিনোদন ও খেলাধুলার সুযোগ তৈরি করে তাদের মানসিক বিকাশে সহায়তা করতে হবে। আসুন, আমরা সবাই মিলে মাদকমুক্ত একটি সুস্থ ও সুন্দর সমাজ গড়ার শপথ গ্রহণ করি।

ওসমান গনি
সহসভাপতি, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ পরিষদ কুমিল্লা উত্তর জেলা শাখা
[email protected] 

দেশের আইনশৃঙ্খলা কঠোর হস্তে দমন করুন

প্রকাশ: ০৬ জুলাই ২০২৫, ০৩:১৭ পিএম
দেশের আইনশৃঙ্খলা কঠোর হস্তে দমন করুন

২৪-এর ৫ আগস্টের পর দেশের আইনশৃঙ্খলা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেকটা অবনতি হয়েছে। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। প্রতিদিনই পত্রিকার পাতায় খুন, ধর্ষণ, ছিনতাই, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও মাদকের খবর দেখা যায়। গ্রামের চেয়ে শহরে পরিস্থিতি আরও জটিল। স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী, চাকরিজীবী নারী, পথচারী, কেউই আজ নিরাপদ নয়। এভাবে চলতে থাকলে সাধারণ মানুষের মনে ভয় ও অনাস্থা সৃষ্টি হবে। অপরাধীরা যদি বিচার না পায়, তবে তারা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠবে। তাই এখনই সময় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আরও সক্রিয় ও দক্ষভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। অপরাধপ্রবণ এলাকাগুলো চিহ্নিত করে বিশেষ অভিযান চালাতে হবে। থানা পর্যায়ে গোয়েন্দা তথ্য আদান-প্রদানের মাধ্যমে অপরাধ প্রতিরোধ ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে।

এ ছাড়া রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় অপরাধীরা যেন রক্ষা না পায়, তা নিশ্চিত করতে হবে। মাদক, অস্ত্র ও সন্ত্রাসের গডফাদারদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে। প্রয়োজনে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দ্রুত বিচার নিশ্চিত করতে হবে। দেশবাসীর শান্তিপূর্ণ জীবন নিশ্চিত করতে হলে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া চলবে না। সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ, কঠোর হস্তে আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করুন এবং জনগণকে নিরাপত্তার আশ্বাস দিন।

ওসমান গনি
সাংবাদিক ও কলামিস্ট 
[email protected]

অপরিকল্পিত নগরায়ণে বাড়ছে জলাবদ্ধতা

প্রকাশ: ০৬ জুলাই ২০২৫, ০৩:১৬ পিএম
অপরিকল্পিত নগরায়ণে বাড়ছে জলাবদ্ধতা

প্রতি বছর বাড়ছে দেশের জনসংখ্যা। গাছপালা উজাড় করে তৈরি করা হচ্ছে বসতবাড়ি। অতিরিক্ত জনসংখ্যার ফলে খাদ্যসহ দেখা দিচ্ছে নানা সংকট। গ্রামের মানুষ জীবিকার তাগিদে পাড়ি দিচ্ছে শহরে। এতে শহরের জনসংখ্যা বাড়ছে। অধিকাংশ মানুষ রাজধানীমুখী হচ্ছে। ফলে উদ্বেগজনকভাবে এ সংখ্যা বাড়ায় ঢাকা শহর তার অভ্যন্তরীণ গঠনব্যবস্থা এবং সার্বিক ব্যবস্থাপনায় নাগরিক সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছে।

এর মধ্যে বৃষ্টির মৌসুমে রয়েছে জলাবদ্ধতার সমস্যা। এ বছর ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনাসহ কয়েকটি শহরে জলাবদ্ধতা প্রকট আকার ধারণ করেছে। বৃষ্টি হলেই তলিয়ে যাচ্ছে রাস্তাঘাট, দোকানপাটসহ বসতবাড়ি। এতে শহুরে জীবনে দেখা দিচ্ছে নানা সমস্যা। বিশেষ করে একটু ভারী বৃষ্টিপাত হলেই পানিবন্দি হয়ে পড়ছে রাস্তাঘাট। এতে রিকশা, ভ্যান, প্রাইভেট কার, বাস হাঁটু পানিতে গর্তে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটছে।

একটি পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ঢাকা শহর এবং এর আশপাশের অঞ্চলে গত এক দশকে প্রায় ৩ হাজারের বেশি জলাভূমি এবং নিম্নাঞ্চল ভরাট করে সেখানে বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে জলাবদ্ধতা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষ করে এই জলাবদ্ধতার পেছনে নগরবাসীর অসচেতনতাও দায়ী। প্লাস্টিক, পলিথিনের ব্যবহার শেষে তা বাসার সামনে কিংবা রাস্তার পাশে থাকা ড্রেন, নর্দমায় ফেলে দিচ্ছে। এতে ড্রেনে পানির প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

তবে সিটি করপোরেশনের উদাসীনতা এবং দায়িত্বে অবহেলাও এই জলাবদ্ধতার জন্য অন্যতমভাবে দায়ী। তাই শহরের ভেতরে থাকা খালগুলো উদ্ধার করতে হবে, প্লাস্টিক, পলিথিনের ব্যবহারে জনগণকে সচেতন করে শহরের জলাবদ্ধতার স্থায়ী সমাধানে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে হবে। 

রিয়াদ হোসেন
শিক্ষার্থী, সরকারি বিএল কলেজ, খুলনা
[email protected]

কেন জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলবেন?

প্রকাশ: ০৫ জুলাই ২০২৫, ০১:২৫ পিএম
কেন জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলবেন?

ছোট-বড় প্রায় সবাই ফাস্ট ফুড খেতে ভীষণ পছন্দ করেন! কিন্তু ভেবে দেখেছি যে, এসব ‘ফাস্টফুড’-এর নামে আমরা আসলে কী খাচ্ছি? ফাস্ট ফুড শুধু হজমশক্তি নষ্ট করে না, দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাকেও দুর্বল করে দেয়! এবং ধীরে ধীরে এর প্রতি আসক্তি তৈরি হয়! 

মূলত ফাস্ট ফুড তৈরিতে প্রচুর পরিমাণ ট্রান্স ফ্যাট, চিনি, লবণ ও অন্যান্য রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করা হয়। যার কারণে খাওয়ার পর মাদকাসক্তির মতো মানব মস্তিষ্ক ক্রমশ এগুলোর ওপর আসক্ত হতে থাকে! বারবার ফাস্ট ফুড খাওয়ার প্রবণতা তৈরি হয় আমাদের মধ্যে! 

ফাস্ট ফুডে অস্বাস্থ্যকর টেস্টিং সল্ট ও কৃত্রিম রং ব্যবহৃত হয়! যা শিশুদের পরিপূর্ণ বুদ্ধি বিকাশে বাধা দেয়! তাছাড়া, বিগত বছরগুলোতে শিশু-কিশোরদের মধ্যে স্থূলকায় বা মুটিয়ে যাওয়ার প্রবণতা ব্যাপক হারে বেড়েছে! এর জন্য দায়ী কায়িক পরিশ্রমবিমুখতা ও ইচ্ছামতো জাঙ্ক ফুড গ্রহণ! 

ফাস্টফুডে থাকা কৃত্রিম ও ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, হৃদরোগসহ কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটির মতো শারীরিক জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে! এ অবস্থা আরও অবনতি হয়ে শরীরে বাসা বাঁধতে পারে মরণব্যাধি ক্যানসার! এ ছাড়া অতিরিক্ত জাঙ্ক ফুড গ্রহণের ফলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে রক্তনালিতে ব্লক তৈরির প্রবল ঝুঁকি রয়েছে! এমনকি মানসিক স্বাস্থ্যের ওপরও পড়তে পারে নেতিবাচক প্রভাব! 

গবেষক ও পুষ্টিবিদরা বলছেন, খাদ্যাভ্যাসে অবশ্যই পরিবর্তন আনা জরুরি। সবজি, মাছ, বাদাম ও খাদ্যশস্য জাতীয় খাবার বেশি করে খেতে হবে। কেননা, এসব খাবার শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করতে সক্ষম। 

আসিফ আল মাহমুদ 
আকবরশাহ মাজার, পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম ৪২০২ 
[email protected]