ঢাকা ৭ চৈত্র ১৪৩১, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫
English
শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫, ৭ চৈত্র ১৪৩১

হাদিস অস্বীকারকারীদের আপত্তি ও সংশয় ভাঙাবে ‘কুরআনিস্ট মতবাদ’ বই

প্রকাশ: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১১:৩২ এএম
হাদিস অস্বীকারকারীদের আপত্তি ও সংশয় ভাঙাবে ‘কুরআনিস্ট মতবাদ’ বই
‘কুরআনিস্ট মতবাদ’ বইয়ের প্রচ্ছদ। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি কোরআনিস্ট মতবাদ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা দেখে অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে, তারা কারা? তাদের বক্তব্যই-বা কী? কেউ কেউ হয়তো তাদের মতের দ্বারা প্রভাবিতও হয়ে পড়ছেন এর মধ্যে। কারও মনে জায়গা করে নিয়েছে নানা সংশয়। হাদিসশাস্ত্রের ওপর বিভিন্ন সংশয় ও আপত্তি উত্থাপন করে হাদিসকে শরিয়তের দ্বিতীয় উৎস মানতে অস্বীকার এবং কোরআনকেই শরিয়তের একমাত্র উৎস হিসেবে সাব্যস্ত করা কোরআনিস্ট মতবাদদের প্রাথমিক কাজ। এ মতবাদের অনুসারীরা নিজেদের আহলে কোরআন বা কোরআনিস্ট দাবি করে। এর পেছনে রয়েছে তাদের বেশ কিছু দাবি, সংশয় বা আপত্তি। তবে এ বিষয়গুলো অনেকের কাছে নতুন মনে হলেও ইতিহাস ও বাস্তবতা বলে, এ জাতীয় দাবি, সংশয় বা আপত্তি আগেও ছিল। এখন শুধু বেশ বা ধরনে কিছুটা পরিবর্তন ও আধুনিকতার ছোঁয়া এসেছে যুগের পরিক্রমায়। এসব আপত্তি বা সংশয়ের নিরসন আমাদের স্বর্ণযুগের তারকাতুল্য মুজতাহিদ ও মুহাদ্দিস আইম্মায়ে কেরাম যথাযথ দায়িত্বশীলতার সঙ্গে করে গেছেন। কোরআনিস্ট মতানুসারীদের উল্লেখযোগ্য কিছু আপত্তি ও সংশয় নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়েছে কুরআনিস্ট মতবাদ: পর্যালোচনা ও সংশয় নিরসন বইয়ে। 

আহলে কোরআনরা নিজেদের সংশয়পূর্ণ চিন্তাধারার প্রচার-প্রসার করছে খুব জোরালোভাবেই। আর পর্যাপ্ত জ্ঞানের অভাবে অনেক সাধারণ মুসলিমদের মাঝেও ছড়িয়ে পড়ছে এ সংশয়ের প্রভাব। তাদের সংশয় ও আপত্তিকর চিন্তাধারা নিয়ে গঠনমূলক পর্যালোচনা ও সংশয় নিরসন সময়ের দাবি। এ বই সে দাবি পূরণে সক্ষম হয়েছে।  

বইটিতে কোরআনিস্ট মতবাদের অনুসারীরা হাদিসের ওপর বড় বড় যেসব সংশয় ও আপত্তি তুলে থাকে, তা ইনসাফের সঙ্গে উল্লেখ করে আইম্মায়ে মুহাদ্দিসিনের মানহাজের আলোকে পর্যালোচনা ও সংশয় নিরসন করা হয়েছে। যারা কোরআনিস্ট মৌলিক সংশয় ও আপত্তিগুলো জানার পাশাপাশি সংশয়গুলোর সমাধান জানতে চায়, তাদের জন্য এ বইটি খুবই উপকারী। এ বই পাঠে চিন্তাশীল পাঠকদের জন্য হাদিস অস্বীকারের ফেতনা থেকে বাঁচার মাধ্যমে নিজেদের ইমানের হেফাজত করাও সহজ হবে। 

বইয়ে কোরআনিস্টদের ১৯টি সংশয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। যেসব হাদিস নিয়ে সংশয় উঠেছে, সে ধরনের কিছু হাদিস নিয়ে আলাপ করা হয়েছে। যারা এসব হাদিসের ওপর আঘাত হেনেছে, তা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করে এসব আক্রমণের যে জবাব আইম্মায়ে মুহাদ্দিসিন ও বিজ্ঞ আলেমরা দিয়েছেন, তা উল্লেখ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে কোনটি সঠিক মত সেটিও বলে দেওয়া হয়েছে। অনুসন্ধানমূলক বিশ্লেষণধর্মী তুলনামূলক মানহাজের ওপর নির্ভর করে বইটি প্রস্তুত করেছেন লেখক। 

বইটি শায়খ ড. আবদুল আযীয মুহাম্মাদ আল-খালাফের মাওকিফুল মুহাদ্দিসিন মিন শুবুহাতি মুনকিরিস সুন্নাহ আল-মুয়াসিরিন-এর অনুবাদ। অনুবাদ করেছেন সালমান মাসরুর। বইটি প্রকাশ করেছে পেনফিল্ড পাবলিকেশন। ১৯২ পৃষ্ঠার বইটির মুদ্রিত মূল্য ২৮৬ টাকা। দেশের অভিজাত সব লাইব্রেরিসহ বিভিন্ন অনলাইন বুকশপে বইটি পাওয়া যায়। সরাসরি পেনফিল্ড পাবলিকেশন থেকে বইটি কিনতে ভিজিট করুন ফেসবুক পেজে

বই: কুরআনিস্ট মতবাদ: পর্যালোচনা ও সংশয় নিরসন
লেখক: ড. আবদুল আযীয মুহাম্মাদ আল-খালাফ
অনুবাদক: সালমান মাসরুর
প্রকাশক: পেনফিল্ড পাবলিকেশন
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১৯২
মুদ্রিত মূল্য: ২৮৬ টাকা
মোবাইল: ০১৪০৭-০৫৬৯৬১

লেখক: আলেম ও সাংবাদিক

২১ মার্চ, ২০২৫ শুক্রবারের সাহরি ও ইফতারের সময়সূচি

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ১১:৫৫ পিএম
২১ মার্চ, ২০২৫ শুক্রবারের সাহরি ও ইফতারের সময়সূচি
২১ মার্চ, ২০২৫ শুক্রবারের সাহরি ও ইফতারের সময়সূচির ছবি

আজ ২১ মার্চ, ২০ তম রোজা। শুক্রবার । এ দিনের সাহরির শেষ সময় ভোর ৪টা ৪৫ মিনিট ও ইফতারির সময় ৬ টা ১০ মিনিট।

২১ মার্চ, শুক্রবার, ২০২৫
সাহরির শেষ সময়: ৪.৪৫ মিনিট
ইফতারের সময়: ৬.১০ মিনিট


জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে নবী (সা.) বলেছেন, ‘প্রতিটি ইফতারের সময় এবং প্রতি রাতে লোকদের জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৬৪৩)

 

সূত্র : ইসলামিক ফাউন্ডেশন

 

মান্নতের রোজা উদ্দেশ্যপূরণের আগে রাখা শুরু করা যাবে কি?

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ১০:৩০ পিএম
মান্নতের রোজা উদ্দেশ্যপূরণের আগে রাখা শুরু করা যাবে কি?
আরবিতে রমজান কারিম লেখা ক্যালিগ্রাফির ছবি। সংগৃহীত

প্রশ্ন : আমার স্বামী দীর্ঘদিন ধরে একটি রোগে আক্রান্ত ছিলেন। অনেক চিকিৎসার পরও তিনি সুস্থ হচ্ছিলেন না। তাই আমি মান্নত করেছিলাম যে, তিনি সুস্থ হলে আমি ১০ দিন রোজা রাখব। কিন্তু তার পরও তিনি সুস্থ না হওয়ায় আমি মনে মনে ভাবলাম যে, মান্নতের রোজাগুলো রাখা শুরু করলে তিনি সুস্থ হয়ে যাবেন। এর পর আমি ১০টি রোজা রাখি এবং তার পর তিনি সুস্থ হয়ে যান। এখন জানার বিষয় হলো, আমাকে কি আবার ওই মান্নতের রোজাগুলো রাখতে হবে?

 

উত্তর : প্রশ্নোক্ত পরিস্থিতিতে আপনাকে পুনরায় ১০টি রোজা রাখতে হবে। কারণ, আপনি মান্নত করেছিলেন যে, আপনার স্বামী সুস্থ হলে আপনি ১০টি রোজা রাখবেন। কিন্তু আপনি তার সুস্থ হওয়ার আগেই রোজাগুলো রাখা শুরু করে দিয়েছেন। ইসলামি শরিয়তের বিধান অনুযায়ী, মান্নতের রোজা তখনই আদায় হবে, যখন মান্নতের শর্তপূরণ হওয়ার পর তা রাখা হবে। 


অতএব, মান্নত পূরণের জন্য আপনাকে পুনরায় ১০টি রোজা রাখতে হবে। আপনি যে রোজাগুলো রেখেছেন তা নফল হিসেবে গণ্য হবে, মান্নতের রোজা হিসেবে নয়। (ফাতাওয়া তাতারখানিয়া (৩/৪৩৩), ফাতাওয়া হিন্দিয়া (১/২১০), ইমদাদুল ফাত্তাহ (পৃ. ৭০৭), হাশিয়াতুত তাহতাবী আলাল মারাকী (পৃ. ৩৮১)

লেখক :  সহ-সম্পাদক, দৈনিক খবরের কাগজ

 

নাপাক অবস্থায় সাহরি খেয়ে রোজা রাখা যাবে কী ?

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ০৩:০০ পিএম
নাপাক অবস্থায় সাহরি খেয়ে রোজা রাখা যাবে কী ?
খেজুর দিয়ে সাজানো খাবারের থালার ছবি । সংগৃহীত

ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভের মধ্যে রোজা একটি ফরজ ইবাদত। ইসলামের দৃষ্টিতে প্রাপ্তবয়স্ক, জ্ঞানসম্পন্ন সুস্থ প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য রোজা রাখা ফরজ। সঠিকভাবে রোজা আদায়ের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিধিবিধান। তাই রোজা সঠিকভাবে আদায় করতে হলে অবশ্যই মাসয়ালা মাসায়েল সম্পর্কে জানতে হবে।


নাপাক অবস্থায় সাহরি খেয়ে রোজা রাখা যাবে? এই ধরনের প্রশ্ন অনেকে করে থাকেন। মনে রাখতে হবে, যার ওপর গোসল ফরজ তিনি গোসল না করে খাওয়া-দাওয়া করতে কোনো নিষেধ নেই। তবে কুলি করে, উভয় হাত ধুয়ে খাবার গ্রহণ করা উত্তম। গোসল ফরজ হওয়া সত্ত্বেও গোসল না করেই সাহরি খেয়ে রোজা রাখলে রোজা সঠিক হয়ে যাবে এবং এতে কোনো ধরনের সমস্যা হবে না। 


তবে মনে রাখতে হবে, ফজরের ওয়াক্ত থাকতেই গোসল করে সময়মতো নামাজ আদায় করতে হবে। রোজা যেমন ফরজ বিধান, ঠিক তেমনই নামাজও ফরজ বিধান। সব সময়ই একটি বিষয় স্মরণে রাখা, গোসল ফরজ হওয়া সত্ত্বেও বিনা ওজরে গোসল না করে অপবিত্র অবস্থায় এক ওয়াক্ত নামাজের সময় অতিবাহিত হয়ে যাওয়া কবিরা গুনাহ। যা অত্যন্ত গর্হিত কাজ।


কেননা একটি গুনাহই জাহান্নামে পৌঁছে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। তবে আল্লাহ যদি ক্ষমা করেন। (মুসলিম ২৫৯২; বাদায়েউস সানায়ে, ১/১৫১)
হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রমজান মাসে স্বপ্নদোষ ব্যতীতই অপবিত্র অবস্থায় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুবহে সাদিক অতিক্রম করতেন। এর পর তিনি গোসল করে নিতেন। ফজর নামাজ পড়তেন। এভাবে রোজা রাখতেন। (বুখারি ১৮২৯; মুসলিম ১১০৯) 

 

লেখক : আলেম ও সাংবাদিক 

যেভাবে রমজান কাটাতেন রাসুলুল্লাহ (সা.)—১৯ রোজাদারকে যেভাবে সম্মানিত করেছেন

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ০৯:০০ এএম
আপডেট: ২০ মার্চ ২০২৫, ১২:৩১ পিএম
রোজাদারকে যেভাবে সম্মানিত করেছেন
আলোয় উজ্জ্বল চাঁদের ছবি । সংগৃহীত

রোজা শুধু আল্লাহর জন্য এবং তিনিই এর প্রতিদান দেবেন মর্মে হাদিসে কুদসিতে ইরশাদ করেছেন, মানুষের প্রতিটি কাজ তার নিজের জন্য, কিন্তু রোজা এর ব্যতিক্রম—তা শুধু আমার জন্য, আমিই তার প্রতিদান দেব। (মুসলিম, ১১৫১) 
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, রোজা হলো ঢাল ও জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচার মজবুত দুর্গ। (মুসনাদে আহমদ, ৯২২৫)  
আরও বর্ণিত হয়েছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্য এক দিন রোজা রাখবে, আল্লাহ তার থেকে জাহান্নামকে এক খরিফ (৭০ বছরের) দূরত্বে সরিয়ে দেবেন। (মুসলিম, ১১৫৩)


রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জান্নাতে একটি দরজা রয়েছে। যার নাম রাইয়ান। কিয়ামতের দিন রোজাদাররাই শুধু সে দরজা দিয়ে প্রবেশ করবেন। তাদের ছাড়া অন্য কেউ সে দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। সে দিন ঘোষণা করা হবে, রোজাদাররা কোথায়? তখন তারা দাঁড়িয়ে যাবে এবং সে দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে। যখন তাদের প্রবেশ শেষ হবে, তখন দরজা বন্ধ করে দেওয়া হবে। ফলে তারা ছাড়া অন্য কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। (বুখারি, ১৮৯৬) রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যার হাতে মুহাম্মাদের জীবন সেই সত্তার শপথ রোজাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহতায়ালার কাছে মেশকের ঘ্রাণ থেকেও প্রিয়। (বুখারি, ১১৫১)


আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, রোজা ও কোরআন কিয়ামতের দিন মানুষের জন্য এভাবে সুপারিশ করবে যে রোজা বলবে, হে প্রতিপালক! আমি দিনের বেলা তাকে পানাহার ও সহবাস থেকে বিরত রেখেছি। তাই তার ব্যাপারে তুমি আমার সুপারিশ কবুল করো। কোরআন বলবে, হে প্রতিপালক! আমি তাকে রাতে নিদ্রা থেকে বিরত রেখেছি, তাই তার ব্যাপারে তুমি আমার সুপারিশ কবুল করো। তিনি বলেন, এরপর উভয়ের সুপারিশই কবুল করা হবে। (মুসনাদে আহমদ, ৬৬২৬)


রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, মানুষ যখন পরিবার-পরিজন, প্রতিবেশী ও ধন-সম্পদের কারণে গুনাহ করে ফেলে, তখন নামাজ, রোজা, সদকা সে গুনাহগুলোকে মিটিয়ে দেয়। (মেশকাত, ১৭৩)  অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, যে রমজান মাসে ঈমান ও ইহতিসাবের সঙ্গে রোজা রাখবে, তার অতীতের গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে। (মুসনাদে আহমদ ইবনে হাম্বল, পৃষ্ঠা: ৪০২)


আবু মুসা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আল্লাহতায়ালা নিজের ওপর অবধারিত করে দিয়েছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য গ্রীষ্মকালে (রোজা রাখার কারণে) পিপাসার্ত থেকেছে, তিনি তাকে তৃষ্ণার দিন (কিয়ামতের দিন) পানি পান করাবেন।
এ ছাড়া আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ইফতারের সময় রোজাদার যখন দোয়া করেন তখন তার দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। অর্থাৎ দোয়া কবুল করা হয়। (জামেউল আহাদিস, ১৮৬৮৩)

 

লেখক : আলেম, গবেষক ও সাংবাদিক

২০ মার্চ, ২০২৫ বৃহস্পতিবারের সাহরি ও ইফতারের সময়সূচি

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ১১:৫৫ পিএম
আপডেট: ২০ মার্চ ২০২৫, ১২:৩১ পিএম
২০ মার্চ, ২০২৫ বৃহস্পতিবারের সাহরি ও ইফতারের সময়সূচি
২০ মার্চ, ২০২৫ বৃহস্পতিবারের সাহরি ও ইফতারের সময়সূচির ছবি।

আজ ২০ মার্চ, ১৯ তম রোজা। বৃহস্পতিবার । এ দিনের সাহরির শেষ সময় ভোর ৪টা ৪৬ মিনিট ও ইফতারির সময় ৬ টা ১০ মিনিট।


২০ মার্চ, বৃহস্পতিবার, ২০২৫
সাহরির শেষ সময় : ৪.৪৬ মিনিট
ইফতারের সময় : ৬.১০ মিনিট


জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে নবী (সা.) বলেছেন, ‘প্রতিটি ইফতারের সময় এবং প্রতি রাতে লোকদের জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৬৪৩)

 

সূত্র :  ইসলামিক ফাউন্ডেশন