ঢাকা ৭ চৈত্র ১৪৩১, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫
English
শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫, ৭ চৈত্র ১৪৩১

ইসলামে উত্তরাধিকার আইনের আদ্যোপান্ত জানার অনন্য যে বই

প্রকাশ: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:৩০ পিএম
আপডেট: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:৩৯ পিএম
ইসলামে উত্তরাধিকার আইনের আদ্যোপান্ত জানার অনন্য যে বই
ইসলামে উত্তরাধিকার আইন ও সমাজের অসঙ্গতি বইয়ের প্রচ্ছদ। ছবি: সংগৃহীত

মিরাস বা মৃতের ত্যাজ্যসম্পদ কোন খাতে কীভাবে ব্যয়িত হবে এবং এর সঙ্গে কার কী অধিকার সম্পৃক্ত—এ বিষয়টিও মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রসঙ্গ। এখানেও রয়েছে ইসলামের অত্যন্ত ভারসাম্যপূর্ণ ও কল্যাণকর নীতিমালা, যা সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হলে মিরাস নিয়ে সমাজে কোনো ধরনের বিবাদ ও বিরোধ দেখা দিত না। প্রত্যেক হকদার তার ন্যায়সঙ্গত অধিকার লাভ করত অনায়াসে। কিন্তু ইসলামের নীতিমালা কাঙ্ক্ষিতরূপে অনুসৃত না হওয়ার কারণে এ বিষয়ে আমাদের সমাজে নিত্যদিন অনেক রকম কলহ লেগে আছে। আপনজনদের মধ্যে হিংসা-বিদ্বেষের বিষ ছড়িয়ে পড়ছে। সামান্য অর্থের লোভে পারস্পরিক রক্তের সম্পর্ককে ছিন্ন করতেও দ্বিধা করছে না মানুষ। সামাজিক এ ক্ষতের একমাত্র চিকিৎসা ইসলামের অনুশাসন পুরোপুরি মেনে চলা। তাই আমাদের জানতে হবে, মিরাস বিষয়ে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি কী এবং কী নির্দেশনা আল্লাহ আমাদের দিয়েছেন। মিরাস বিষয়ে বিস্তারিত জানার অনন্য এক বই ইসলামে উত্তরাধিকার আইন ও সমাজের অসঙ্গতি। 
কোরআনুল কারিমে উত্তরাধিকারের বিধিবিধান সবচেয়ে বিশদভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। কিন্তু উত্তরাধিকারসংক্রান্ত দরকারি জ্ঞানটুকু আমাদের অনেকেরই নেই। উত্তরাধিকার বিষয়ে আমাদের অঞ্চলে অনেক অজ্ঞতা এবং কুসংস্কার প্রচলিত রয়েছে। ফলে মৃতের সম্পদ বণ্টনের সময় কাউকে অধিকার থেকে বঞ্চিত করি, অনেককে তো আমরা সম্পদের হকদারই মনে করি না। এতে করে আল্লাহর অকাট্য বিধান লঙ্ঘনের পাশাপাশি আমাদের পারিবারিক জীবনেও নেমে আসে চরম অশান্তি। মিরাস-সংক্রান্ত প্রচলিত অজ্ঞতা এবং কুসংস্কার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে এ বইয়ে। সেই সঙ্গে বাতলে দেওয়া হয়েছে উত্তরণের পন্থাও। মিরাস বিষয়ে জানতে আগ্রহী পাঠকের জন্য বইটি অবশ্য পাঠ্য।

বইটিতে মোট তিনটি অধ্যায় রয়েছে। প্রথম অধ্যায়ে মিরাসের পরিচয়, বৈশিষ্ট্য, গুরুত্ব ও বিবিধ সম্পর্কে প্রয়োজনীয় প্রাসঙ্গিক আলোচনা। দ্বিতীয় অধ্যায়ে আলোচনা করা হয়েছে মিরাস বণ্টনে প্রচলিত ভুল ও তার নিরসন। শেষ অধ্যায়ে সংক্ষেপে বিবৃত হয়েছে মিরাসের শরয়ি নীতিমালা। 

বইটি লিখেছেন মুফতি মাহবুবুর রহমান। বইটি প্রকাশ করেছে সমকালীন প্রকাশন। ১১৪ পৃষ্ঠার বইটির মুদ্রিত মূল্য ২২০ টাকা। দেশের অভিজাত সব লাইব্রেরিসহ বিভিন্ন অনলাইন বুকশপে বইটি পাওয়া যায়। সরাসরি সমকালীন প্রকাশন থেকে বইটি কিনতে ভিজিট করুন ফেসবুক পেজে

বই: ইসলামে উত্তরাধিকার আইন ও সমাজের অসঙ্গতি
লেখক: মুফতি মাহবুবুর রহমান 
প্রকাশক: সমকালীন প্রকাশন 
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ১১৪
মুদ্রিত মূল্য: ২২০ টাকা
মোবাইল: ০১৪০৯-৮০০৯০০

লেখক: আলেম, গবেষক ও সাংবাদিক

 

২১ মার্চ, ২০২৫ শুক্রবারের সাহরি ও ইফতারের সময়সূচি

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ১১:৫৫ পিএম
২১ মার্চ, ২০২৫ শুক্রবারের সাহরি ও ইফতারের সময়সূচি
২১ মার্চ, ২০২৫ শুক্রবারের সাহরি ও ইফতারের সময়সূচির ছবি

আজ ২১ মার্চ, ২০ তম রোজা। শুক্রবার । এ দিনের সাহরির শেষ সময় ভোর ৪টা ৪৫ মিনিট ও ইফতারির সময় ৬ টা ১০ মিনিট।

২১ মার্চ, শুক্রবার, ২০২৫
সাহরির শেষ সময়: ৪.৪৫ মিনিট
ইফতারের সময়: ৬.১০ মিনিট


জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে নবী (সা.) বলেছেন, ‘প্রতিটি ইফতারের সময় এবং প্রতি রাতে লোকদের জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৬৪৩)

 

সূত্র : ইসলামিক ফাউন্ডেশন

 

মান্নতের রোজা উদ্দেশ্যপূরণের আগে রাখা শুরু করা যাবে কি?

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ১০:৩০ পিএম
মান্নতের রোজা উদ্দেশ্যপূরণের আগে রাখা শুরু করা যাবে কি?
আরবিতে রমজান কারিম লেখা ক্যালিগ্রাফির ছবি। সংগৃহীত

প্রশ্ন : আমার স্বামী দীর্ঘদিন ধরে একটি রোগে আক্রান্ত ছিলেন। অনেক চিকিৎসার পরও তিনি সুস্থ হচ্ছিলেন না। তাই আমি মান্নত করেছিলাম যে, তিনি সুস্থ হলে আমি ১০ দিন রোজা রাখব। কিন্তু তার পরও তিনি সুস্থ না হওয়ায় আমি মনে মনে ভাবলাম যে, মান্নতের রোজাগুলো রাখা শুরু করলে তিনি সুস্থ হয়ে যাবেন। এর পর আমি ১০টি রোজা রাখি এবং তার পর তিনি সুস্থ হয়ে যান। এখন জানার বিষয় হলো, আমাকে কি আবার ওই মান্নতের রোজাগুলো রাখতে হবে?

 

উত্তর : প্রশ্নোক্ত পরিস্থিতিতে আপনাকে পুনরায় ১০টি রোজা রাখতে হবে। কারণ, আপনি মান্নত করেছিলেন যে, আপনার স্বামী সুস্থ হলে আপনি ১০টি রোজা রাখবেন। কিন্তু আপনি তার সুস্থ হওয়ার আগেই রোজাগুলো রাখা শুরু করে দিয়েছেন। ইসলামি শরিয়তের বিধান অনুযায়ী, মান্নতের রোজা তখনই আদায় হবে, যখন মান্নতের শর্তপূরণ হওয়ার পর তা রাখা হবে। 


অতএব, মান্নত পূরণের জন্য আপনাকে পুনরায় ১০টি রোজা রাখতে হবে। আপনি যে রোজাগুলো রেখেছেন তা নফল হিসেবে গণ্য হবে, মান্নতের রোজা হিসেবে নয়। (ফাতাওয়া তাতারখানিয়া (৩/৪৩৩), ফাতাওয়া হিন্দিয়া (১/২১০), ইমদাদুল ফাত্তাহ (পৃ. ৭০৭), হাশিয়াতুত তাহতাবী আলাল মারাকী (পৃ. ৩৮১)

লেখক :  সহ-সম্পাদক, দৈনিক খবরের কাগজ

 

নাপাক অবস্থায় সাহরি খেয়ে রোজা রাখা যাবে কী ?

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ০৩:০০ পিএম
নাপাক অবস্থায় সাহরি খেয়ে রোজা রাখা যাবে কী ?
খেজুর দিয়ে সাজানো খাবারের থালার ছবি । সংগৃহীত

ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভের মধ্যে রোজা একটি ফরজ ইবাদত। ইসলামের দৃষ্টিতে প্রাপ্তবয়স্ক, জ্ঞানসম্পন্ন সুস্থ প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য রোজা রাখা ফরজ। সঠিকভাবে রোজা আদায়ের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিধিবিধান। তাই রোজা সঠিকভাবে আদায় করতে হলে অবশ্যই মাসয়ালা মাসায়েল সম্পর্কে জানতে হবে।


নাপাক অবস্থায় সাহরি খেয়ে রোজা রাখা যাবে? এই ধরনের প্রশ্ন অনেকে করে থাকেন। মনে রাখতে হবে, যার ওপর গোসল ফরজ তিনি গোসল না করে খাওয়া-দাওয়া করতে কোনো নিষেধ নেই। তবে কুলি করে, উভয় হাত ধুয়ে খাবার গ্রহণ করা উত্তম। গোসল ফরজ হওয়া সত্ত্বেও গোসল না করেই সাহরি খেয়ে রোজা রাখলে রোজা সঠিক হয়ে যাবে এবং এতে কোনো ধরনের সমস্যা হবে না। 


তবে মনে রাখতে হবে, ফজরের ওয়াক্ত থাকতেই গোসল করে সময়মতো নামাজ আদায় করতে হবে। রোজা যেমন ফরজ বিধান, ঠিক তেমনই নামাজও ফরজ বিধান। সব সময়ই একটি বিষয় স্মরণে রাখা, গোসল ফরজ হওয়া সত্ত্বেও বিনা ওজরে গোসল না করে অপবিত্র অবস্থায় এক ওয়াক্ত নামাজের সময় অতিবাহিত হয়ে যাওয়া কবিরা গুনাহ। যা অত্যন্ত গর্হিত কাজ।


কেননা একটি গুনাহই জাহান্নামে পৌঁছে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। তবে আল্লাহ যদি ক্ষমা করেন। (মুসলিম ২৫৯২; বাদায়েউস সানায়ে, ১/১৫১)
হযরত আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘রমজান মাসে স্বপ্নদোষ ব্যতীতই অপবিত্র অবস্থায় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুবহে সাদিক অতিক্রম করতেন। এর পর তিনি গোসল করে নিতেন। ফজর নামাজ পড়তেন। এভাবে রোজা রাখতেন। (বুখারি ১৮২৯; মুসলিম ১১০৯) 

 

লেখক : আলেম ও সাংবাদিক 

যেভাবে রমজান কাটাতেন রাসুলুল্লাহ (সা.)—১৯ রোজাদারকে যেভাবে সম্মানিত করেছেন

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ০৯:০০ এএম
আপডেট: ২০ মার্চ ২০২৫, ১২:৩১ পিএম
রোজাদারকে যেভাবে সম্মানিত করেছেন
আলোয় উজ্জ্বল চাঁদের ছবি । সংগৃহীত

রোজা শুধু আল্লাহর জন্য এবং তিনিই এর প্রতিদান দেবেন মর্মে হাদিসে কুদসিতে ইরশাদ করেছেন, মানুষের প্রতিটি কাজ তার নিজের জন্য, কিন্তু রোজা এর ব্যতিক্রম—তা শুধু আমার জন্য, আমিই তার প্রতিদান দেব। (মুসলিম, ১১৫১) 
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, রোজা হলো ঢাল ও জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচার মজবুত দুর্গ। (মুসনাদে আহমদ, ৯২২৫)  
আরও বর্ণিত হয়েছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্য এক দিন রোজা রাখবে, আল্লাহ তার থেকে জাহান্নামকে এক খরিফ (৭০ বছরের) দূরত্বে সরিয়ে দেবেন। (মুসলিম, ১১৫৩)


রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, জান্নাতে একটি দরজা রয়েছে। যার নাম রাইয়ান। কিয়ামতের দিন রোজাদাররাই শুধু সে দরজা দিয়ে প্রবেশ করবেন। তাদের ছাড়া অন্য কেউ সে দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। সে দিন ঘোষণা করা হবে, রোজাদাররা কোথায়? তখন তারা দাঁড়িয়ে যাবে এবং সে দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে। যখন তাদের প্রবেশ শেষ হবে, তখন দরজা বন্ধ করে দেওয়া হবে। ফলে তারা ছাড়া অন্য কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। (বুখারি, ১৮৯৬) রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যার হাতে মুহাম্মাদের জীবন সেই সত্তার শপথ রোজাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহতায়ালার কাছে মেশকের ঘ্রাণ থেকেও প্রিয়। (বুখারি, ১১৫১)


আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, রোজা ও কোরআন কিয়ামতের দিন মানুষের জন্য এভাবে সুপারিশ করবে যে রোজা বলবে, হে প্রতিপালক! আমি দিনের বেলা তাকে পানাহার ও সহবাস থেকে বিরত রেখেছি। তাই তার ব্যাপারে তুমি আমার সুপারিশ কবুল করো। কোরআন বলবে, হে প্রতিপালক! আমি তাকে রাতে নিদ্রা থেকে বিরত রেখেছি, তাই তার ব্যাপারে তুমি আমার সুপারিশ কবুল করো। তিনি বলেন, এরপর উভয়ের সুপারিশই কবুল করা হবে। (মুসনাদে আহমদ, ৬৬২৬)


রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, মানুষ যখন পরিবার-পরিজন, প্রতিবেশী ও ধন-সম্পদের কারণে গুনাহ করে ফেলে, তখন নামাজ, রোজা, সদকা সে গুনাহগুলোকে মিটিয়ে দেয়। (মেশকাত, ১৭৩)  অন্য হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, যে রমজান মাসে ঈমান ও ইহতিসাবের সঙ্গে রোজা রাখবে, তার অতীতের গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে। (মুসনাদে আহমদ ইবনে হাম্বল, পৃষ্ঠা: ৪০২)


আবু মুসা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আল্লাহতায়ালা নিজের ওপর অবধারিত করে দিয়েছেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য গ্রীষ্মকালে (রোজা রাখার কারণে) পিপাসার্ত থেকেছে, তিনি তাকে তৃষ্ণার দিন (কিয়ামতের দিন) পানি পান করাবেন।
এ ছাড়া আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ইফতারের সময় রোজাদার যখন দোয়া করেন তখন তার দোয়া ফিরিয়ে দেওয়া হয় না। অর্থাৎ দোয়া কবুল করা হয়। (জামেউল আহাদিস, ১৮৬৮৩)

 

লেখক : আলেম, গবেষক ও সাংবাদিক

২০ মার্চ, ২০২৫ বৃহস্পতিবারের সাহরি ও ইফতারের সময়সূচি

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ১১:৫৫ পিএম
আপডেট: ২০ মার্চ ২০২৫, ১২:৩১ পিএম
২০ মার্চ, ২০২৫ বৃহস্পতিবারের সাহরি ও ইফতারের সময়সূচি
২০ মার্চ, ২০২৫ বৃহস্পতিবারের সাহরি ও ইফতারের সময়সূচির ছবি।

আজ ২০ মার্চ, ১৯ তম রোজা। বৃহস্পতিবার । এ দিনের সাহরির শেষ সময় ভোর ৪টা ৪৬ মিনিট ও ইফতারির সময় ৬ টা ১০ মিনিট।


২০ মার্চ, বৃহস্পতিবার, ২০২৫
সাহরির শেষ সময় : ৪.৪৬ মিনিট
ইফতারের সময় : ৬.১০ মিনিট


জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে নবী (সা.) বলেছেন, ‘প্রতিটি ইফতারের সময় এবং প্রতি রাতে লোকদের জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৬৪৩)

 

সূত্র :  ইসলামিক ফাউন্ডেশন