ঢাকা ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

কাল্পনিক মন্তব্য

প্রকাশ: ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:২৬ পিএম
কাল্পনিক মন্তব্য

এই চিত্রখানা যদি কোনো প্রদর্শনীতে টাঙানো হয় তাহলে কোন শ্রেণির দর্শক কী মন্তব্য করবেন সেটাই অনুমান করেছেন ফারজানা আলম

ট্রাক ড্রাইভার: এইডা মনে লয় টেরাকের নিচে চাপা পইড়া চেব্ডা হওয়া কোনো যুবতী মহিলা। দেখতাছেন না, চোখ দুইটা কেমনে বাইর হইয়া আছে।

নেতা: সম্ভবত নারী অধিকার আদায়ে অনশনরত কোনো মহিলার বাষ্পরুদ্ধ ছবি। শরীর যে চিকন তাতে নির্দ্বিধায় বলা যায়, ভদ্রমহিলা চার দিন ধরে না খাওয়া।

ফকির: ভিক্ষা চাইয়া না পাইলে চেহারা এর তন ভালা কেমনে হইব?

উকিল: স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে এটা একটা নারী নির্যাতন কেস। নির্যাতনের জন্য কে দায়ী সেটা আর্টিস্টকে রিমান্ডে নিলেই বোঝা যাবে।

ডাক্তার: এ ক্লিয়ার সিম্পটম অব গ্যাস্ট্রোলজি। অতিরিক্ত ভাজাপোড়ার কারণে ডিওডেনামে বাড়তি চাপ পড়ে। সেটা থেকেই চেহারার এই দশা। অ্যান্টাসিড বড়ি খাওয়া জরুরি।

টোকাই: এই বেডি কোনো বাসায় কাম করে মনে হয়। পিঁয়াজ চুরি কইরা আম্মার হাতে ধরা খাইছে। তারপরেই এমন দশা।

পুলিশ: মহিলা থানায় এসেছেন জিডি করতে। কিন্তু অফিসার এক জিডিতে এক হাজার টাকা চেয়ে বসাতে মহিলার মাথা ঘুরতে শুরু করেছে। চিত্র দেখে এটাই স্পষ্ট প্রতিয়মান হয়।

কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার: মহিলার ল্যাপটপের হার্ডডিস্ক ক্র্যাশ করার সম্ভাবনা প্রবল। তা না হলে এভাবে কারও চোখ ঘুরতে পারে না।

হোটেলের ওয়েটার: মহিলার সামনের কাঁটা চামচ দেখে মনে হয় তার সামনে পেশকরা নাশতা তার পছন্দ হয়নি। কিংবা তার নাশতায় কোনো পোকা পড়ে আছে। মুখের ভাব দেখে আমি এ ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েছি।

শেয়ার ব্যবসায়ী: শেয়ার ব্যবসায় ধরা খাবার কারণে যেকোনো বিনিয়োগকারীর চেহারা এমন হওয়াটাই স্বাভাবিক। আমাদেরটাও এমন হয়েছিল। এখানে আরও দেখা যাচ্ছে যে, তিনি চান মিয়া ও সুরুজ আলীর থেকে লোনে টাকা নিয়েছিলেন। তাদের অবস্থাও খারাপ।

কবি: নারী তব হাহাকার কেন
আজন্ম প্রভাতে। কবে কার কোথাকার
নাতিদীর্ঘ সাম্যসভ্যবেলা। (কী বুঝলেন?)

আঁতেল: টিনএজ ছেলেমেয়েদের মাঝে চুল কালার করার একটা বাজে অভ্যাস আছে। সেটার প্রভাব এখানে স্পষ্ট লক্ষণীয়। তবে চুলের মতো বডির কালার কেন সবুজ হলো তা বুঝতে পারছি না।

রাজনীতিবিদ: এখানে ঘটনা কী তা তদন্ত ছাড়া বলা যাবে না। আমরা অচিরেই দুই সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করে জাতিকে এ বিষয়ে অবগত করছি। তার আগে কোনো মন্তব্য করা ঠিক হবে না।

জ্যোতির্বিদ: চাঁদ এবং সূর্য একই সমান্তরালে দর্শন করত চিত্রে দৃশ্যমান আন্টি কিছুটা বিভ্রান্তির সম্মুখীন হন। যার কারণে তার চেহারার এই অবস্থা।

রিসেপশনিস্ট: আমার মনে হয়, এই ভদ্রমহিলা অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছাড়া বড় সাহেবের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন। কিন্তু স্যার সুযোগ না দেওয়ায় রাগে তার চেহারা এমন হয়েছে।

 কলি

আজকের সেরা জোকস

প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৩৯ পিএম
আপডেট: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৫৭ পিএম
আজকের সেরা জোকস
সংগৃহীত

১. রাজু: জানিস, আজ স্কুলে আসতে আমি পাঁচ টাকা বাঁচিয়েছি।
হাবলু: কীভাবে?
রাজু: আজ বাসের পিছনে দৌড়ে দৌড়ে এসেছি। যদি বাসের ভেতরে উঠে বসতাম, তাহলে পাক্কা পাঁচ টাকা দিয়ে দিতে হত।
হাবলু: ইশশ, তুই যা গাধা না!
রাজু: পাঁচ টাকা বাঁচালাম, এতে গাধা বলার কী আছে?
হাবলু: আরে ব্যাটা, বাসের পেছনে না দৌড়ে যদি ট্যাক্সির পিছনে দৌড়ে আসতি, তাহলে কত টাকা বাঁচত বল একবার। একদম ৩০০ টাকা বেঁচে যেত তোর।

 

২. এক চিকিৎসক বিয়ে করতে গিয়েছেন। বিয়ের সময়ে কাজি হবু স্ত্রীর হাত ডাক্তারের হাতে তুলে দিলেন। ডাক্তার অভ্যাস মতো স্ত্রীর নাড়ি টিপে ধরে বললেন, প্রেশার তো বেশি মনে হচ্ছে। জিভটা দেখি।

 

৩. হাসপাতালে সদ্যপ্রসূত বোনকে দেখতে গিয়েছে ছয় বছরের কাজল। এ সময় সে পাশের বিছানায় এক বৃদ্ধা রোগিনীকে জিজ্ঞেস করল-
কাজল: তুমি এখানে কত দিন আছ?
বৃদ্ধ: তিন মাস ।
কাজল: তোমার বাচ্চা কই ?
বৃদ্ধ: আমার বাচ্চা নেই।
কাজল: কী বলছ, আমার মা এখানে মাত্র দু’দিন হল এসেছে, একটা বাচ্চা হয়েছে, তুমি তো খুব স্লো দেখছি।

 

৪. গোয়েন্দাপ্রধান: চোরাকারবারিদের অনুসরণ করে তুমি কি হোটেল সুপার স্টারে গিয়েছিলে?
গোয়েন্দা সহকারী: জি, স্যার!
গোয়েন্দাপ্রধান: ওরা তোমাকে চিনে ফেলেনি তো?
গোয়েন্দা সহকারী: না স্যার। আমি ছদ্মবেশ নিয়ে হোটেলের ভেতরে ঢুকেছি।
গোয়েন্দাপ্রধান: কীসের ছদ্মবেশে গিয়েছিলে?
গোয়েন্দা সহকারী: স্যার, ভিক্ষুকের ছদ্মবেশে।
গোয়েন্দাপ্রধান: কী! হোটেল সুপার স্টারের মতো একটা জায়গায় তুমি ভিক্ষুকের ছদ্মবেশে গিয়েছ? তোমাকে তো ভেতরে ঢুকতেই দেওয়ার কথা না!
গোয়েন্দা সহকারী: হা হা! স্যার কি আমাকে অত বোকা ভেবেছেন? জানতাম, ঢুকতে দেবে না। সে জন্য আগে থেকেই গলায় পরিচয়পত্রটা ঝুলিয়ে রেখেছিলাম!

 

৫. শিক্ষক: পাঁচ থেকে দুই বিয়োগ করলে হাতে কত থাকে?
ছাত্র: জানি না, স্যার।
শিক্ষক: তুই একটা আস্ত গরু।
ছাত্র: স্যার, আমি তো এখনও ছোট। আমাকে বাছুর বলবেন স্যার।

আজকের সেরা জোকস

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১৪ পিএম
আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:২১ পিএম
আজকের সেরা জোকস
সংগৃহীত

১. বাড়ির মালিক: তুমি গত তিন দিন কাজে আসোনি কেন?
কাজের মেয়ে: আমিতো ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম যে আমি বাড়ি যাচ্ছি।
বাড়ির মালিক: তুমি ফেসবুকও চালাও নাকি?
কাজের মেয়ে: ক্যান, আপনি জানেন না? আপনার ছেলে তো কমেন্টও করলো, মিস ইউ!


২. ছেলে: মা, আমাদের টয়লেটটা অনেক ভালো। দরজা খুললে লাইট জ্বলে, দরজা বন্ধ করলে লাইট অফ হয়।
মা: ওরে বদের হাড্ডি! তুই আজও ফ্রিজে প্রস্রাব করেছিস!


৩. শিক্ষক: তুমি হোমওয়ার্ক করোনি কেন?
ছাত্র: স্যার, আমি তো হোস্টেলে থাকি।
শিক্ষক: তাতে কি হয়েছে?
ছাত্র: হোস্টেলওয়ার্ক তো করতে বলেননি।


৪. অভিভাবক: স্যার আপনার কী মনে হয়? আমার ছেলে বড় হয়ে কী হবে?
শিক্ষক: মনে হয়, মহাকাশচারী হবে।
অভিভাবক: কেনো স্যার?
শিক্ষক: ওকে যখন ক্লাসে কোনো পড়া জিজ্ঞেস করি, মনে হয় এইমাত্র আকাশ থেকে পড়লো।

আজকের সেরা জোকস

প্রকাশ: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০৯ পিএম
আপডেট: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:১২ পিএম
আজকের সেরা জোকস
সংগৃহীত

১. শিক্ষক: বলো তো, কোনটি আমাদের বেশি দরকার, সূর্য না চাঁদ?
ছাত্র: চাঁদ, স্যার।
শিক্ষক: কেন?
ছাত্র: রাতে চারদিক অন্ধকার থাকে, তখন চাঁদ আমাদের আলো দেয়। আর দিনে চারদিক আলোকিত থাকে। সূর্য আমাদের তখন আলো দেয়।


 
২. শিক্ষক: শেরশাহ প্রথম ঘোড়ার ডাকের প্রচলন করেন।
ছাত্র: কেন স্যার, এর আগে কি ঘোড়ারা ডাকতে পারত না?


 
৩. স্যার: মিঠু, বলতো গরু আমাদের কী দেয়?
মিঠু: গরু আমাদের গুঁতো দেয় স্যার!


 
৪. শিক্ষক: মন্টি, বলো তো হাসা ইংরেজি কী?
মন্টি: লাফ।
শিক্ষক: তাহলে হাসাহাসির ইংরেজি কী হবে?
মন্টি: লাফালাফি স্যার!
 

৫. শিক্ষক: রনি, এই ম্যাপে দেখাও তো দেখি আমেরিকা কোথায়?
রনি গিয়ে দেখিয়ে আসার পর…
শিক্ষক: ভেরি গুড। এবার জনি বলতো, আমেরিকা কে আবিষ্কার করেছে?
জনি: রনি করেছে স্যার।

আজকের সেরা জোকস

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০০ পিএম
আপডেট: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৫৮ পিএম
আজকের সেরা জোকস
সংগৃহীত

১. স্বামী স্ত্রী এক সঙ্গে টেবিলে বসে খাচ্ছে...
স্বামী: তোমাকে কিছু বলতে চাইছি, যদি অনুমতি দাও তাহলে বলবো।
স্ত্রী: খাওয়ার সময় কোনো কথা বলতে হয় না।
স্ত্রী: (খাওয়া শেষে) হুম, কি যেন বলতে চাইছিলে?
স্বামী: তুমিতো মোবাইল ঘাটতে ঘাটতে খাচ্ছিলে, তাই প্লেটের দিকে নজর দাওনি। আমি বলতে চাচ্ছিলাম যে, তোমার প্লেটে একটি মরা তেলাপোকা ছিলো। 

২. ছেলে: ইশ! কেন যে আপেলের সাইজ তরমুজের সমান হলো না!
বাবা: কেন রে?
ছেলে: মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সূত্রটা মুখস্থ হচ্ছে না!


৩. স্বামী: আজ আমি তোমার কাছে কিছুই গোপন রাখবো না। কী জানতে চাও বলো?
স্ত্রী: আমিও। আচ্ছা, আমাদের বিয়ের আগে তোমার কি কোনো মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল?
স্বামী: না! তবে মাঝে মাঝে নাইট ক্লাবে যেতাম আর কি!
স্ত্রী: তাই তো বলি তোমাকে এতো চেনা চেনা লাগছে কেন!

একজন অভিজ্ঞ চোরের সাক্ষাৎকার

প্রকাশ: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:০০ এএম
একজন অভিজ্ঞ চোরের সাক্ষাৎকার
আঁকা মাসুম

রঙ্গব্যঙ্গ: কেমন আছেন আপনি? 
চোর: খুব বেশি ভালো না ভাইজান। আপনি? 
রঙ্গব্যঙ্গ: জি ভালো। তা আপনি ভালো নেই কেন?
চোর: বাজার খারাপ। ব্যবসাপাতি মন্দা যাইতাছে।
রঙ্গব্যঙ্গ: জানামতে আপনি তো এই লাইনে একজন অভিজ্ঞ লোক। অনেক দিন ধরে আছেন এই পেশায়। আপনার ব্যবসা হঠাৎ মন্দা যাওয়ার কারণ কী?
চোর: আর কী বলমু ভাইজান, বুঝেনই তো! দিন যত যাইতাছে মানুষজন এই পেশায় বেশি ঝুঁকতাছে। আর মানুষ যত বাড়ব প্রতিযোগিতা তত বাড়ব, এইটাই তো স্বাভাবিক। আর অভিজ্ঞতার কথা বললেন না, ওইটার জোরেই এহনো টিক্কা আছি। চাইরটা ডাইল-ভাত খাইতে পারতাছি। 
রঙ্গব্যঙ্গ: ব্যাপারটা যদি একটু খোলাসা করতেন।
চোর: মনে করেন আমগো বাপ-দাদার পেশা, তো বাজারে কোনো চেঞ্জ আসলে আমরা কিন্তু সহজেই তা বুইঝা যাই। এই যেমন বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির সময়ে কাজে নামার আগে কী কী ব্যাপরে ট্রেনিং থাকা দরকার ওইটা কিন্তু আমরা ঠিকই জানি। কিন্তু যারা এই পেশায় নয়া, তারা কিন্তু ব্যাপারগুলা সহজে ধরবার পারে না।
রঙ্গব্যঙ্গ: খুবই জটিল কথা বললেন। আপনি কত দিন ধরে এই পেশায় আছেন?
চোর: এই ধরেন ৪০ বছর।
রঙ্গব্যঙ্গ: আপনার বয়স কত?
চোর: এই তো উনচল্লিশ পার কইরা চল্লিশে পা রাখলাম।
রঙ্গব্যঙ্গ: তাহলে আপনি যে বললেন এই পেশায় ৪০ বছর ধরে আছেন।
চোর: আরে ভাইজান, আমারে পেটে নিয়াই আমার আম্মা পাশের বাড়ির এক ভাবির শাড়ি চুরি করছিল; এইবার হিসাব করেন।
রঙ্গব্যঙ্গ: বাহ চমৎকার। তা কোনো স্বপ্নটপ্ন দেখেন?
চোর: ভাইজান যে কী জন্য বারবার লজ্জা দেন, তা বুঝি না। রাতের বেলাই ঘুমাই কখন যে স্বপ্ন দেখুম।
রঙ্গব্যঙ্গ: আরে ভাই, স্বপ্ন বলতে বলছি ভবিষ্যতে কিছু করার কথা ভাবেন কি না।
চোর: তা তো অবশ্যই ভাবি ভাইজান।
রঙ্গব্যঙ্গ: কী সেটা?
চোর: একবার আমেরিকা যাইতে চাই।
রঙ্গব্যঙ্গ: বিদেশে! যাক ভালো হওয়ার চিন্তাভাবনা আছে তাহলে। তা কী করবেন আমেরিকা গিয়ে?
চোর: আমার বড় পোলাডা ওই দিন কইল সে নাকি ফেসবুকে দেখছে যে ওই দেশে বিল গেটস নামে এক বিরাট ধনী লোক আছে। তার বাসায় একবার চুরি করবার চাই। আর ওইখানে একবার চুরি করতে পারলেই তো ঠ্যাঙের ওপরে ঠ্যাং তুইলা সারা জীবন কাটায় দিবার পারমু, বুঝলেন।
রঙ্গব্যঙ্গ: বাহ...আপনার চিন্তাভাবনায় আমরা মুগ্ধ। ভাই সাহেব, আপনাকে একটা পরামর্শ দিই?
চোর: অবশ্যই ভাইজান। আপনারা জ্ঞানীগুণী মানুষ, কোনো বুদ্ধি-পরামর্শ দিলে ওইডা তো আমাগো সৌভাগ্য।
রঙ্গব্যঙ্গ: এই পেশাটা ছেড়ে দিয়ে ভালো হয়ে যান।
চোর: ধন্যবাদ ভাইজান। ভাইজান, আপনারে একটা কথা কই?
রঙ্গব্যঙ্গ: হুম, অবশ্যই।
চোর: সবসময় নিজের পকেটের দিকে খেয়াল রাখবেন। সামান্য বেখেয়াল হইলেই কিন্তু...
রঙ্গব্যঙ্গ: এই...আমার! আমার মানিব্যাগ কই? আমার মোবাইল ফোন, মোবাইল ফোন কই গেল!

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });