সংগৃহীত
১. রাজু: জানিস, আজ স্কুলে আসতে আমি পাঁচ টাকা বাঁচিয়েছি।
হাবলু: কীভাবে?
রাজু: আজ বাসের পিছনে দৌড়ে দৌড়ে এসেছি। যদি বাসের ভেতরে উঠে বসতাম, তাহলে পাক্কা পাঁচ টাকা দিয়ে দিতে হত।
হাবলু: ইশশ, তুই যা গাধা না!
রাজু: পাঁচ টাকা বাঁচালাম, এতে গাধা বলার কী আছে?
হাবলু: আরে ব্যাটা, বাসের পেছনে না দৌড়ে যদি ট্যাক্সির পিছনে দৌড়ে আসতি, তাহলে কত টাকা বাঁচত বল একবার। একদম ৩০০ টাকা বেঁচে যেত তোর।
২. এক চিকিৎসক বিয়ে করতে গিয়েছেন। বিয়ের সময়ে কাজি হবু স্ত্রীর হাত ডাক্তারের হাতে তুলে দিলেন। ডাক্তার অভ্যাস মতো স্ত্রীর নাড়ি টিপে ধরে বললেন, প্রেশার তো বেশি মনে হচ্ছে। জিভটা দেখি।
৩. হাসপাতালে সদ্যপ্রসূত বোনকে দেখতে গিয়েছে ছয় বছরের কাজল। এ সময় সে পাশের বিছানায় এক বৃদ্ধা রোগিনীকে জিজ্ঞেস করল-
কাজল: তুমি এখানে কত দিন আছ?
বৃদ্ধ: তিন মাস ।
কাজল: তোমার বাচ্চা কই ?
বৃদ্ধ: আমার বাচ্চা নেই।
কাজল: কী বলছ, আমার মা এখানে মাত্র দু’দিন হল এসেছে, একটা বাচ্চা হয়েছে, তুমি তো খুব স্লো দেখছি।
৪. গোয়েন্দাপ্রধান: চোরাকারবারিদের অনুসরণ করে তুমি কি হোটেল সুপার স্টারে গিয়েছিলে?
গোয়েন্দা সহকারী: জি, স্যার!
গোয়েন্দাপ্রধান: ওরা তোমাকে চিনে ফেলেনি তো?
গোয়েন্দা সহকারী: না স্যার। আমি ছদ্মবেশ নিয়ে হোটেলের ভেতরে ঢুকেছি।
গোয়েন্দাপ্রধান: কীসের ছদ্মবেশে গিয়েছিলে?
গোয়েন্দা সহকারী: স্যার, ভিক্ষুকের ছদ্মবেশে।
গোয়েন্দাপ্রধান: কী! হোটেল সুপার স্টারের মতো একটা জায়গায় তুমি ভিক্ষুকের ছদ্মবেশে গিয়েছ? তোমাকে তো ভেতরে ঢুকতেই দেওয়ার কথা না!
গোয়েন্দা সহকারী: হা হা! স্যার কি আমাকে অত বোকা ভেবেছেন? জানতাম, ঢুকতে দেবে না। সে জন্য আগে থেকেই গলায় পরিচয়পত্রটা ঝুলিয়ে রেখেছিলাম!
৫. শিক্ষক: পাঁচ থেকে দুই বিয়োগ করলে হাতে কত থাকে?
ছাত্র: জানি না, স্যার।
শিক্ষক: তুই একটা আস্ত গরু।
ছাত্র: স্যার, আমি তো এখনও ছোট। আমাকে বাছুর বলবেন স্যার।