ঢাকা ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
English

আজকের সেরা জোকস

প্রকাশ: ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৪৪ পিএম
আপডেট: ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৪৭ পিএম
আজকের সেরা জোকস
সংগৃহীত

১. শিক্ষক: তাহলে আপনি বলতে চাচ্ছেন, আবিরের খুব জ্বর হয়েছে এবং ও আজ স্কুলে আসতে পারবে না?

এপাশ থেকে: হু!

শিক্ষক: আপনি কে বলছেন?

এপাশ থেকে: আমি আমার আব্বু বলছি।

 

২. চিড়িয়াখানায় বাঘের খাঁচার সামনে দাঁড়িয়ে বাবা ছেলেকে বলছিলেন, বাঘ কত ভয়ংকর প্রাণী, কী ভীষণ হিংস্র সে!

ছেলে: (কাঁদো কাঁদো হয়ে) বাবা, এই বাঘ যদি তোমাকে খেয়ে ফেলে...!

বাবা: (আদুরে স্বরে) কী হবে তাহলে?

ছেলে: আমি বাসায় যাব কীভাবে! ভ্যা...

 

৩. ছেলে বাবার কাঁধে বসে চুল টানছে।

বাবা: খোকা, চুল টানা বন্ধ করো।

খোকা: চুল টানছি না তো বাবা, আমার চুইংগামটা ফেরত নেয়ার চেষ্টা করছি!

 

৪. বাবা: খোকা, ক্লাস সেভেনে উঠে তোমার কেমন লাগছে?

খোকা: খুবই খারাপ, বাবা।

বাবা: বলো কী! কেন? ক্লাস সেভেনেই তো আমি আমার জীবনের সেরা তিনটা বছর কাটিয়েছি!

 

৫. ছেলে: বাবা, আমাকে আরেক গ্লাস পানি দাও।

বাবা: তোমার এত পানি লাগে কেন? তোমাকে ইতিমধ্যে ১০ গ্লাস পানি দিয়েছি।

ছেলে: কিন্তু বাবা, বিছানায় যে আগুন ধরিয়েছি, সেটা তো নিভছে না!

 

৬. বাবা: জানিস, তোর পড়ালেখার পিছনে আমার কত খরচ হয়?

ছেলে: হ্যাঁ বাবা, জানি বলেই তো কম কম পড়ালেখা করে তোমার খরচ কমানোর চেষ্টা করি।

 

৭. ছেলে: মা, বাবার চোখে চশমা কেন?

মা: তুমি বাবার কথা শোনো না যে তাই! যাদের ছেলে কথা শোনে না তাদের এমন হয়।

ছেলে: ওহ! এবার বুঝলাম, কেন দাদু ভাইয়ের চোখে এত পাওয়ারের চশমা!

 

৮. বাবা: মিনু দেখো, আমি খুব সস্তায় দারুণ একটা চায়নিজ রেডিও কিনেছি।

মিনু: তুই কি বোকা বাবা? কবে তোমার বুদ্ধিসুদ্ধি হবে বল তো? আমরা তো চায়নিজ ভাষাটাই জানি না। তাহলে কী করবি এই চায়নিজ রেডিও দিয়ে?

 

আজকের সেরা জোকস

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:১৪ পিএম
আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:২১ পিএম
আজকের সেরা জোকস
সংগৃহীত

১. বাড়ির মালিক: তুমি গত তিন দিন কাজে আসোনি কেন?
কাজের মেয়ে: আমিতো ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম যে আমি বাড়ি যাচ্ছি।
বাড়ির মালিক: তুমি ফেসবুকও চালাও নাকি?
কাজের মেয়ে: ক্যান, আপনি জানেন না? আপনার ছেলে তো কমেন্টও করলো, মিস ইউ!


২. ছেলে: মা, আমাদের টয়লেটটা অনেক ভালো। দরজা খুললে লাইট জ্বলে, দরজা বন্ধ করলে লাইট অফ হয়।
মা: ওরে বদের হাড্ডি! তুই আজও ফ্রিজে প্রস্রাব করেছিস!


৩. শিক্ষক: তুমি হোমওয়ার্ক করোনি কেন?
ছাত্র: স্যার, আমি তো হোস্টেলে থাকি।
শিক্ষক: তাতে কি হয়েছে?
ছাত্র: হোস্টেলওয়ার্ক তো করতে বলেননি।


৪. অভিভাবক: স্যার আপনার কী মনে হয়? আমার ছেলে বড় হয়ে কী হবে?
শিক্ষক: মনে হয়, মহাকাশচারী হবে।
অভিভাবক: কেনো স্যার?
শিক্ষক: ওকে যখন ক্লাসে কোনো পড়া জিজ্ঞেস করি, মনে হয় এইমাত্র আকাশ থেকে পড়লো।

আজকের সেরা জোকস

প্রকাশ: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০৯ পিএম
আপডেট: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:১২ পিএম
আজকের সেরা জোকস
সংগৃহীত

১. শিক্ষক: বলো তো, কোনটি আমাদের বেশি দরকার, সূর্য না চাঁদ?
ছাত্র: চাঁদ, স্যার।
শিক্ষক: কেন?
ছাত্র: রাতে চারদিক অন্ধকার থাকে, তখন চাঁদ আমাদের আলো দেয়। আর দিনে চারদিক আলোকিত থাকে। সূর্য আমাদের তখন আলো দেয়।


 
২. শিক্ষক: শেরশাহ প্রথম ঘোড়ার ডাকের প্রচলন করেন।
ছাত্র: কেন স্যার, এর আগে কি ঘোড়ারা ডাকতে পারত না?


 
৩. স্যার: মিঠু, বলতো গরু আমাদের কী দেয়?
মিঠু: গরু আমাদের গুঁতো দেয় স্যার!


 
৪. শিক্ষক: মন্টি, বলো তো হাসা ইংরেজি কী?
মন্টি: লাফ।
শিক্ষক: তাহলে হাসাহাসির ইংরেজি কী হবে?
মন্টি: লাফালাফি স্যার!
 

৫. শিক্ষক: রনি, এই ম্যাপে দেখাও তো দেখি আমেরিকা কোথায়?
রনি গিয়ে দেখিয়ে আসার পর…
শিক্ষক: ভেরি গুড। এবার জনি বলতো, আমেরিকা কে আবিষ্কার করেছে?
জনি: রনি করেছে স্যার।

আজকের সেরা জোকস

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০০ পিএম
আপডেট: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৫৮ পিএম
আজকের সেরা জোকস
সংগৃহীত

১. স্বামী স্ত্রী এক সঙ্গে টেবিলে বসে খাচ্ছে...
স্বামী: তোমাকে কিছু বলতে চাইছি, যদি অনুমতি দাও তাহলে বলবো।
স্ত্রী: খাওয়ার সময় কোনো কথা বলতে হয় না।
স্ত্রী: (খাওয়া শেষে) হুম, কি যেন বলতে চাইছিলে?
স্বামী: তুমিতো মোবাইল ঘাটতে ঘাটতে খাচ্ছিলে, তাই প্লেটের দিকে নজর দাওনি। আমি বলতে চাচ্ছিলাম যে, তোমার প্লেটে একটি মরা তেলাপোকা ছিলো। 

২. ছেলে: ইশ! কেন যে আপেলের সাইজ তরমুজের সমান হলো না!
বাবা: কেন রে?
ছেলে: মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সূত্রটা মুখস্থ হচ্ছে না!


৩. স্বামী: আজ আমি তোমার কাছে কিছুই গোপন রাখবো না। কী জানতে চাও বলো?
স্ত্রী: আমিও। আচ্ছা, আমাদের বিয়ের আগে তোমার কি কোনো মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল?
স্বামী: না! তবে মাঝে মাঝে নাইট ক্লাবে যেতাম আর কি!
স্ত্রী: তাই তো বলি তোমাকে এতো চেনা চেনা লাগছে কেন!

একজন অভিজ্ঞ চোরের সাক্ষাৎকার

প্রকাশ: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:০০ এএম
একজন অভিজ্ঞ চোরের সাক্ষাৎকার
আঁকা মাসুম

রঙ্গব্যঙ্গ: কেমন আছেন আপনি? 
চোর: খুব বেশি ভালো না ভাইজান। আপনি? 
রঙ্গব্যঙ্গ: জি ভালো। তা আপনি ভালো নেই কেন?
চোর: বাজার খারাপ। ব্যবসাপাতি মন্দা যাইতাছে।
রঙ্গব্যঙ্গ: জানামতে আপনি তো এই লাইনে একজন অভিজ্ঞ লোক। অনেক দিন ধরে আছেন এই পেশায়। আপনার ব্যবসা হঠাৎ মন্দা যাওয়ার কারণ কী?
চোর: আর কী বলমু ভাইজান, বুঝেনই তো! দিন যত যাইতাছে মানুষজন এই পেশায় বেশি ঝুঁকতাছে। আর মানুষ যত বাড়ব প্রতিযোগিতা তত বাড়ব, এইটাই তো স্বাভাবিক। আর অভিজ্ঞতার কথা বললেন না, ওইটার জোরেই এহনো টিক্কা আছি। চাইরটা ডাইল-ভাত খাইতে পারতাছি। 
রঙ্গব্যঙ্গ: ব্যাপারটা যদি একটু খোলাসা করতেন।
চোর: মনে করেন আমগো বাপ-দাদার পেশা, তো বাজারে কোনো চেঞ্জ আসলে আমরা কিন্তু সহজেই তা বুইঝা যাই। এই যেমন বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির সময়ে কাজে নামার আগে কী কী ব্যাপরে ট্রেনিং থাকা দরকার ওইটা কিন্তু আমরা ঠিকই জানি। কিন্তু যারা এই পেশায় নয়া, তারা কিন্তু ব্যাপারগুলা সহজে ধরবার পারে না।
রঙ্গব্যঙ্গ: খুবই জটিল কথা বললেন। আপনি কত দিন ধরে এই পেশায় আছেন?
চোর: এই ধরেন ৪০ বছর।
রঙ্গব্যঙ্গ: আপনার বয়স কত?
চোর: এই তো উনচল্লিশ পার কইরা চল্লিশে পা রাখলাম।
রঙ্গব্যঙ্গ: তাহলে আপনি যে বললেন এই পেশায় ৪০ বছর ধরে আছেন।
চোর: আরে ভাইজান, আমারে পেটে নিয়াই আমার আম্মা পাশের বাড়ির এক ভাবির শাড়ি চুরি করছিল; এইবার হিসাব করেন।
রঙ্গব্যঙ্গ: বাহ চমৎকার। তা কোনো স্বপ্নটপ্ন দেখেন?
চোর: ভাইজান যে কী জন্য বারবার লজ্জা দেন, তা বুঝি না। রাতের বেলাই ঘুমাই কখন যে স্বপ্ন দেখুম।
রঙ্গব্যঙ্গ: আরে ভাই, স্বপ্ন বলতে বলছি ভবিষ্যতে কিছু করার কথা ভাবেন কি না।
চোর: তা তো অবশ্যই ভাবি ভাইজান।
রঙ্গব্যঙ্গ: কী সেটা?
চোর: একবার আমেরিকা যাইতে চাই।
রঙ্গব্যঙ্গ: বিদেশে! যাক ভালো হওয়ার চিন্তাভাবনা আছে তাহলে। তা কী করবেন আমেরিকা গিয়ে?
চোর: আমার বড় পোলাডা ওই দিন কইল সে নাকি ফেসবুকে দেখছে যে ওই দেশে বিল গেটস নামে এক বিরাট ধনী লোক আছে। তার বাসায় একবার চুরি করবার চাই। আর ওইখানে একবার চুরি করতে পারলেই তো ঠ্যাঙের ওপরে ঠ্যাং তুইলা সারা জীবন কাটায় দিবার পারমু, বুঝলেন।
রঙ্গব্যঙ্গ: বাহ...আপনার চিন্তাভাবনায় আমরা মুগ্ধ। ভাই সাহেব, আপনাকে একটা পরামর্শ দিই?
চোর: অবশ্যই ভাইজান। আপনারা জ্ঞানীগুণী মানুষ, কোনো বুদ্ধি-পরামর্শ দিলে ওইডা তো আমাগো সৌভাগ্য।
রঙ্গব্যঙ্গ: এই পেশাটা ছেড়ে দিয়ে ভালো হয়ে যান।
চোর: ধন্যবাদ ভাইজান। ভাইজান, আপনারে একটা কথা কই?
রঙ্গব্যঙ্গ: হুম, অবশ্যই।
চোর: সবসময় নিজের পকেটের দিকে খেয়াল রাখবেন। সামান্য বেখেয়াল হইলেই কিন্তু...
রঙ্গব্যঙ্গ: এই...আমার! আমার মানিব্যাগ কই? আমার মোবাইল ফোন, মোবাইল ফোন কই গেল!

কে হতে চায় জেমস বন্ড

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৪০ পিএম
কে হতে চায় জেমস বন্ড
আঁকা মাসুম

জেমস বন্ড। সিক্রেট ইন্টেলিজেন্স সার্ভিসের এক দুর্দান্ত দুঃসাহসী স্পাই। গোপন মিশন নিয়ে ঘুরে বেড়ান দেশান্তরে। নিজের নাম গোপন করে ‘রায়ান’ নাম নিয়ে এসে দাঁড়িয়েছেন একটা টিভি রিয়েলিটি শোয়ের অডিশন দিতে। এরা নাকি জেমস বন্ড চরিত্রে লোক নেবে। 
কালো একটা টি-শার্ট আর জিন্স পরেছেন বন্ড। লম্বা লাইনে গিয়ে দাঁড়ালেন তিনি। আশপাশে চোখ বুলিয়ে দেখে নিলেন এক ঝাঁক জেমস বন্ডকে। বাঁ পাশে দাঁড়ানো একটা ছেলের নাকের ওপরে ক্রিম লেগে থাকতে দেখলেন তিনি। বন্ড ইশারায় ছেলেটাকে বোঝালেন যে, তার নাকের ওপর কিছু লেগে আছে। বন্ডকে হতভম্ব করে দিয়ে ছেলেটা পকেট থেকে একটা গোল ছোট আয়না বের করে নাকের ওপর লেগে থাকা ক্রিম মুছে ফেলল। ফর্সা নাদুস নুদুস ছেলেটা। এখানে আসার আগে কোনো ফেস ক্রিম লাগিয়ে এসেছে মনে হয়। 
লাইনে নিজের পেছনে দাঁড়ানো ছেলেটা তাকে বলল, ব্রাদার আপনার হাইটটা কিন্তু ভালো।
থ্যাংকস। বন্ড মুচকি হাসলেন।
কিন্তু কি জানেন? আপনার চেহারাটা আসলে বন্ডের সঙ্গে যায় না।- ছেলেটা বন্ডকে বলল। 
এবার ছেলেটাকে খুঁটিয়ে দেখলেন বন্ড। চোখে চশমা পরা হালকা পাতলা একটা ছেলে। এই ছেলে বাসায় বসে বসে কবিতা লিখলে কিংবা গল্পের বই পড়লে মানাত বেশ।
নাম কী আপনার?- ছেলেকে বন্ড জিজ্ঞাসা করলেন। 
আমি স্যাম। আপনি?
রায়ান।- ছদ্মনামটা বললেন বন্ড। বন্ড হতে চান কেন?- ছেলেটাকে প্রশ্ন ছুড়ে দিলেন।
আমি আসলে এখনো ছোটদের সঙ্গে ক্রিকেট খেলি, বিকেলে মায়ের সঙ্গে হাঁটতে যাই। অনেকেই এসব নিয়ে ফান করে। বন্ড হয়ে আমি সবাইকে দেখিয়ে দিতে চাই।
দেখুন ছোটদের সঙ্গে খেলা কিংবা মায়ের সঙ্গে হাঁটতে যাওয়া লজ্জার কিছু না, বরং ভাগ্যের ব্যাপার। আপনার ভাগ্য ভালো এখনো আপনার মা আছে। কে কী বলেছে তা নিয়ে না ভেবে, যেটা ভালো লাগে তাই করেন। বন্ড হয়েই প্রমাণ করার কিছু নেই। তাই না? 
ছেলেটাকে এসব বলতেই একটা মেয়েকে হেঁটে আসতে দেখলেন বন্ড। কালো ড্রেস চোখে কালো চশমা। এরা কি মেয়ে বন্ডও নিচ্ছে নাকি? মনে মনে নিজেকে জিজ্ঞাসা করলেন বন্ড।
না, মেয়েটা আসলে এখানকার এক প্রেজেন্টার। সবাইকে টুকটাক প্রশ্ন করছে।
একটা ছেলেকে মেয়েটা জিজ্ঞাসা করল, বন্ডকে কীভাবে ডিফাইন করবেন? 
ছেলেটা এক মুহূর্ত ভাবল, ইয়ে...বন্ড আসলে একজন স্পাই। আই থিংক শি ইজ...!
শি?- চমকে উঠলেন বন্ড।-কী হচ্ছে এসব?
প্রশ্ন করতে করতে মেয়েটা বন্ডের কাছেও এল।
বন্ডের কয়টা বই পড়েছেন?- এসেই বন্ডকে প্রশ্ন করল সে।
ইয়ে অনেক পড়েছি। সঠিক সংখ্যাটা বলতে পারব না।
আসলেই পড়েছেন?- মেয়েটার মুখে দুষ্টুমির হাসি খেলে গেল।
মনে তো হচ্ছে।- ছোট করে বন্ড জবাব দিল। 
কোন বইটা সবচেয়ে ভালো লেগেছে?
সব বই-ই ভালো। সবচেয়ে ভালো লেগেছে ডক্টর নো, ক্যাসিনো রয়্যাল। 
ওকে বেস্ট অব লাক।-মেয়েটা হেসে বলল।
থ্যাংকস ম্যাম।
পাশের রো থেকে আরেকটা ছেলে এসে বন্ডকে বলল, ব্রো আমাকে কিছু বইয়ের নাম বলেন তো। আসলে আমি একটাও পড়িনি।
নট অ্যা সিঙ্গেল ওয়ান?- অবাক বন্ড।
নট অ্যা সিঙ্গেল পিস। আচ্ছা বন্ড কি বিয়ে করেছেন? ছেলেমেয়ে কয়জন একটু বলেন না। ভেতরে আবার প্রশ্ন করলে তো ঝামেলায় পড়ব। 
কী জবাব দেবেন বন্ড? একটা দীর্ঘশ্বাস ফেললেন তিনি। 
অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার পর ডাক পেলেন বন্ড নিজে। কপালের ঘাম মুছে নির্দিষ্ট রুমে ঢুকলেন। রুমে দুজন। বেটে মতো একটা ছেলে মুখে খোঁচা খোঁচা দাড়ি। আর পাশেই এক মেয়ে বসা।
নাম?-ছেলেটা জিজ্ঞাসা করল।
বন্ড, জেমস বন্ড।- প্রায় বলেই ফেলেছিলেন। পরে নিজেকে সামলে নিয়ে বললেন, রায়ান হ্যারিস।
বন্ড হতে চান কেন?-মেয়েটা জিজ্ঞাসা করল চেয়ারে হেলান দিয়ে।
আমার মনে হয় আমি পারব বন্ড হতে। খানিকটা মুচকি হেসে বন্ড জবাব দিলেন।
দেখি গান গেয়ে গেয়ে একটা নাচ করেন। বেঁটে ছেলেটার কথা শুনে খুবই অবাক হলেন বন্ড।
নাচ?- জিজ্ঞাসা করলেন তিনি।
হ্যাঁ। কেন নাচ পারেন না?
জেমস বন্ড হলে নাচ জানতে হবে?- প্রশ্নটা করার ফাঁকে সিক্রেট সার্ভিসের হেডরা এটা শুনলে কী করত সেটাও এক মুহূর্ত ভাবলেন বন্ড। 
এই যে মিস্টার নাচ পারেন কি না? না পারলে আসতে পারেন।- মেয়েটা এসব বলতেই বন্ডের হাতে উঠে এল বহুল ব্যবহৃত তার প্রিয় অস্ত্র বেরেট্টা ৪১৮। অনেক হয়েছে এসব ফাইজলামি। এবার বন্ধ করার সময় এসেছে।

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });