ঢাকা ৯ চৈত্র ১৪৩১, রোববার, ২৩ মার্চ ২০২৫
English

চাকরিজীবী ছেলে

প্রকাশ: ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:০০ এএম
চাকরিজীবী ছেলে
ছবি এআই

এলাকার সবচেয়ে বড় মুদি দোকানটা রফিকের। সুসজ্জিত দোকান। নাম রফিক জেনারেল স্টোর। নিত্যপ্রয়োজনীয় সব ধরনের জিনিসই দোকানে পাওয়া যায়। 
ভরদুপুর। ক্রেতা নেই। রফিক বসেছিল দোকানে। তাকে কেমন মনমরা লাগছিল। ক্রেতার অভাবে মনমরা থাকার কথা না। ভরদুপুরে সাধারণ মুদি দোকানগুলোতে ক্রেতা থাকে না। 
এরকম সময় রফিকের বন্ধু মিজান এল। মিজানকে দেখে রফিক নড়েচড়ে বসল। একটা টুল দেখিয়ে বসতে বলল। তবে তার মনমরা ভাব কাটল না। মিজান বলল, এই ভরদুপুরে তুই দোকানে বসে আছিস?
- কী করব বল?
- তোর কর্মচারী কই?
- কর্মচারী চাকরি ছেড়ে চলে গেছে। 
- কেন?
- বিয়ে করেছে। এখন আর মুদি দোকানে চাকরি করবে না।  
- এরই মাঝে তোর তিন-চারজন কর্মচারী চলে গেল। 
- সবার একই কেস। বিয়ে করে তারপর চলে যায়। গিয়ে নিজের মতো ব্যবসা শুরু করে। 
মিজান একটু অবাক হলো। সত্যি অদ্ভুত ব্যাপার। মিজান বলল, তোর কর্মচারীদের বিয়ে হয়ে যায়, অথচ তোর বিয়ে হচ্ছে না। 
- সমস্যা তো ওখানেই। 
- ওখানেই মানে?
- মানে তারা চাকরি করে। আমি তো কোনো চাকরি করি না। 
- ব্যবসা তো করিস।
- মেয়ের বাপ-মা সেভাবে ভাবে না। ভাবে ছেলে বেকার ছিল, ভাদাইম্যা ছিল। শেষে বাপ একটা মুদি দোকান করে দিয়েছে। ছেলে জাস্ট দোকানদার। দোকানদারের সঙ্গে তারা মেয়ে বিয়ে দিতে রাজি হয় না। কোনো মেয়েও দোকানদারকে বিয়ে করতে রাজি হয় না। 
- তাহলে তোর কর্মচারীদের বিয়ে হয় যে!
- কর্মচারীরা তো দোকানদার না। তারা চাকরি করে। বায়োডাটায় লিখে-ম্যানেজার, ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। ‘ম্যানেজার’ শব্দটা শুনতেই কেমন ওজনদার লাগে। কেউ কেউ লেখে ‘জেনারেল ম্যানেজার’। 
- হা হা হা। 
মিজান অনেকক্ষণ হাসল। 
রফিক জিজ্ঞেস করল, চা খাবি?
হাসি থামিয়ে মিজান বলল, চা খেতেই তো এসেছি। তোদের পাশের দোকানের চা-টা সেই রকম হয়। কুচি কুচি করে আদা কেটে দেয় এই ব্যাপারটা ভালো লাগে।  
রফিক পাশের দোকানে ফোন করে দুই কাপ লাল চা দিতে বলল। 
ওরা যখন চা খাচ্ছিল তখন সেখানে এল এক যুবক। যুবকের চেহারা-সুরত বেশ সুন্দর। পোশাক-আশাকে ফিটফাট। শিক্ষিত মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে তরুণ অধ্যাপক। যুবক এসে একবার দোকানের নেমপ্লেটে তাকায়, একবার রফিক আর মিজানের মুখের দিকে তাকায়, আরেকবার পুরো দোকানটায় চোখ বোলায়। সে এরকম করছে তো করছেই। ব্যাপার কী? খারাপ কোনো মতলব নাই তো? আজকাল পাড়া-মহল্লায় লুটপাট, ডাকাতি বেড়ে গেছে। দোকান লুট করবে নাকি? হয়তো সে কোনো ডাকাত দলের লিডার। তার দলের লোক আশপাশেই আছে।
রফিক সাহস নিয়ে বলল, কিছু বলতে চান? 
- জি। 
- বলুন।  
- আপনাদের এই দোকানের ঠিকানায় একটা বিজ্ঞাপন পেয়েছিলাম ফেসবুকে। কর্মচারী নিয়োগ হবে।
- হ্যাঁ দিয়েছিলাম, তা প্রার্থী কে?
- আমি নিজেই প্রার্থী। আমি ম্যাথমেটিক্সে মাস্টার্স। 
মিজান আর রফিক বড় চোখ করে তাকালো যুবকটার দিকে। এরকম সুদর্শন, উচ্চশিক্ষিত যুবক মুদি দোকানে কর্মচারীর চাকরি করবে! রফিক বলল, আপনি এখানে চাকরি করতে চাচ্ছেন কেন? বেতন তো সেরকম দিতে পারবে না, তার চেয়ে টিউশনি করলেও...। 
- বেতন যা খুশি দেবেন। বেতন কোনো বিষয় না। চাকরিটা আমার দরকার। 
- ব্যাপারটা একটু খুলে বলুন। 
যুবকটা তার ফোন তুলে ধরল মিজান আর রফিকের সামনে। স্ক্রিনে একটা মেয়ের ছবি। টানা টানা হরিণী চোখ। কানের পাশ দিয়ে ঢেউ খেলানো চুল নেমে গেছে। মেয়েটার মুখে মুচকি হাসি। তার বাম গালে টোল পড়ে আছে। খুবই রূপবতী একটা মেয়ে। 
ছবিটার দিকে তাকিয়ে রফিক কেমন ফ্যাকাশে হয়ে গেল। তার মুখে যেন কোনো কথা জোগাচ্ছিল না। মিজান বলল, কার ছবি এটা?
যুবকটা বলল, এই মেয়েটার সঙ্গে আমার বিয়ের কথাবার্তা পাকা হয়েছে। সমস্যা হলো, একটা চাকরি হলেই আমি মেয়েটাকে বিয়ে করতে পারব। টিউশনি করে আমি ৪০-৪৫ হাজার টাকা আয় করি। কিন্তু টিউশনিকে তারা গুরুত্ব দেয় না। তারা চায় চাকরি। তাই চাকরিটা আমার খুব দরকার। ওকে বিয়ে করতে না পারলে আমার জীবনটা ব্যর্থ হয়ে যাবে। আমার স্বপ্ন ছিল গালে টোল পড়া কোনো মেয়েকে বিয়ে করব। মেয়েটা হাসলে বাম গালে টোল পড়ে। 
- কিন্তু দোকানের কর্মচারী...।
- আমি বায়োডাটায় লিখব, জেনারেল ম্যানেজার-ডিপার্টমেন্টাল স্টোর।
মিজান তাকালো রফিকের মুখে। রফিক যুবককে বলল, বায়োডাটা এনেছেন?
- জি। এই যে।
- রেখে যান। এর মধ্যেই আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে। 
যুবকটা খুশি হলো। ধন্যবাদ দিয়ে চলে গেল। তারপর রফিক কেমন ঠেসে গিয়ে বসে রইল। মিজান বলল, কীরে, এমন সুদর্শন, উচ্চশিক্ষিত কর্মচারী পেলি অথচ কেমন চুপসে গেলি যেন। 
রফিক বলল, যুবকের ফোনে যে মেয়েটাকে দেখলি সেই মেয়েকে গত মাসে আমরা দেখতে গিয়েছিলাম। দোকানদার বলে তারা আমাকে পাত্তা দেয়নি। 
- বলিস কী! 
- সত্যি বলছি! 
- হা হা হা হা।
- তুই হাসছিস?
- হাসা উচিত না, তাও হাসছি। দোকানের মালিক আর কর্মচারীর জীবনের স্বপ্ন একই ছিল। তবে জিতে যাচ্ছে কর্মচারী।  
রফিকের বুক ভেঙে একটা দীর্ঘশ্বাস বের হয়ে গেল।

আজকের সেরা জোকস: ভিক্ষুক

প্রকাশ: ২৩ মার্চ ২০২৫, ১২:৫৫ পিএম
আপডেট: ২৩ মার্চ ২০২৫, ০১:৪১ পিএম
আজকের সেরা জোকস: ভিক্ষুক
ছবি এআই

▶ ভদ্রলোক: এই যে, তুমি যে ভিক্ষা চাইতাছো, আমি কীভাবে বুঝব যে তুমি চোখে দেখো না?
ভিক্ষুক: ওই যে দূরে একটা গরু ঘাস খাইতাছে আপনি দেখতাছেন?
ভদ্রলোক জবাবে বললেন, হ্যাঁ।
ভিক্ষুক বলল, আমি কিন্তু দেখতাছি না।

 

▶ সিনেমা হলে সিনেমা দেখতে গেছে এক যুবক। তার পাশের সিটে বসেছে এক বুড়ো। ওই বুড়োর হাতে একটা ছোট পেপসির বোতল।
বুড়ো পাঁচ মিনিট পরপর বোতলে চুমুক দিচ্ছেন। সিনেমায় দুর্দান্ত অ্যাকশন চলছে। কিন্তু একটু পরপর বুড়ো পেপসির বোতলে চুমুক দেওয়ায় যুবকের খুব ডিস্টার্ব হচ্ছিল।
এভাবে অনেকক্ষণ চলার পরে যুবক বিরক্ত হয়ে বুড়োর হাত থেকে পেপসির বোতলটা কেড়ে নিয়ে বলল, এটুকু খেতে এতবার চুমুক দিতে হয়?
এই দেখেন, কীভাবে খেতে হয়। এই বলে যুবক এক চুমুকে বোতলে থাকা পানীয় খেয়ে ফেলল।
বুড়ো ভীষণ অবাক হয়ে বলল, এ কি করলে বাবা! আমি তো পেপসি খাচ্ছিলাম না। ওই বোতলে একটু পর পর পানের পিক ফেলছিলাম।

আজকের সেরা জোকস: হাসির আওয়াজ

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ০৩:০৪ পিএম
আপডেট: ২০ মার্চ ২০২৫, ০৩:০৮ পিএম
আজকের সেরা জোকস: হাসির আওয়াজ
ছবি এআই

এক বাসায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সারাদিন ঝগড়া চলে। অন্যদিকে তাদের পাশের বাসায় দিন-রাত হাসির শব্দ শোনা যায়।
একদিন ওই স্বামী পাশের বাসার ভদ্রলোকের কাছে জানতে চাইলেন, আচ্ছা ভাই, আমার স্ত্রী তো সারাদিন আমার সাথে ঝগড়া করে। আর আপনার বাসা থেকে সবসময় হাসির আওয়াজ পাই। আপনারা ঝগড়া না করে এত সুখে কী করে থাকেন, বলুন তো?
ভদ্রলোক রেগে বললেন, কে বলেছে আমরা সুখে আছি? কে বলেছে ঝগড়া করি না?
প্রথম ব্যক্তি: ইয়ে মানে, তাহলে যে আপনার বাসা থেকে সবসময় হাসাহাসির আওয়াজ আসে?
দ্বিতীয় ব্যক্তি: আরে দূর মিয়া, আমার বউয়ের সাথে সবসময় ঝগড়া লেগেই আছে। আর ঝগড়া হলেই ও হাতের কাছে যা পায়, আমার দিকে ছুড়ে মারে। আমার গায়ে লাগলে খুশিতে বউ হাসে, আর না লাগলে খুশিতে আমি হাসি।

আজকের সেরা জোকস: মোবাইল ফোন

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৩:০৯ পিএম
আপডেট: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৩:১২ পিএম
আজকের সেরা জোকস: মোবাইল ফোন
ছবি এআই

মা: মোবাইল নিয়া কই যাইতাছোস?
ছেলে: বাথরুমে।
মা: কেন?
ছেলে: যদি কারেন্ট যায়, তাই।
মা: তো হেডফোন নিতাছোস ক্যান?
ছেলে: ভয় লাগলে গান শুনুম তাই।
মা: কাঁথা-বালিশও নিয়া যা, গান শুনতে শুনতে যদি ঘুম আসে!

হাসির গল্প ড্রাইভিং লাইসেন্স

প্রকাশ: ১৮ মার্চ ২০২৫, ০৩:২৩ পিএম
ড্রাইভিং লাইসেন্স
ছবি এআই

মাসুম আর নিতু একে অন্যকে ভালোবাসে। তাই ভালোবাসা দিবসে তারা দুজনে মোটরসাইকেলে চেপে চলে গেল সেই পদ্মার পাড়ে। সারা দিন সেখানে কাটিয়ে সন্ধ্যার একটু আগে তারা আবার নিজের শহরে ঢুকে পড়ল। তারপর ভালো একটা চাইনিজে ঢুকে ভেজিটেবল রাইস, ফ্রাইড চিকেন, বিফ ওনিয়ন কারকুরি আর মাসালা শ্রিম্প দিয়ে ভূরিভোজ সেরে বাড়ি যাওয়ার জন্য রেডি হলো। মাসুম তার বাইকে উঠতে যাবে এমন সময় নিতু বলল, ‘আজ আমি বাইক চালাই না, প্লিজ?’ 
ভ্যালেন্টাইন দিবসে প্রেমিকার অনুরোধ রক্ষা না করে কি পারা যায়। অগত্যা মাসুমকে পেছনে বসিয়ে নিতু বাইক চালানো শুরু করল। সবকিছু ভালোই চলছিল। সমস্যা শুরু হলো কারওয়ান বাজারে এসে।
সেখানে আসতেই এক ট্রাফিক সার্জেন্ট মোটরসাইকেল থামানোর নির্দেশ দিলেন। ঘটনাচক্রে মাসুম জানত যে এই সার্জেন্টের মাথায় ঘিলু একটু কম আছে। সে কানে কানে নিতুকে তথ্যটা জানিয়ে বলল, ‘ভয় পেও না। বুদ্ধি করে মানিয়ে নাও।’ 
মিতুও চালাক কম না। সে মাসুমকে অভয় দিয়ে সার্জেন্টকে জিজ্ঞাসা করল, ‘কী সমস্যা?’ 
সার্জেন্ট বললেন, ‘হে হে হে ম্যাডাম, আপনি নির্ধারিত গতির চেয়ে বেশি জোরে বাইক চালাচ্ছিলেন। আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সটা একটু দেখি হে হে হে...।’ 
মিতু ড্রাইভিং লাইসেন্স পাবে কোথায়। তবুও নিজের পার্সে সেটা খোঁজার ভান করে বলল, ‘মনে হয় বাসায় ফেলে এসেছি অফিসার।’ 
অফিসার বললেন, ‘হে হে হে বাসায় ফেলে আসলে কেমনে হবে খালাম্মা? অন্য কোনো পরিচয়পত্র আছে নাকি, হে হে হে?’ 
এমন সময় মিতুর মাথায় এক বুদ্ধি এল। সে পার্স থেকে ছোট আয়নাটা বের করে অফিসারের হাতে দিল। অফিসার আয়নাটাকে পরিচয়পত্র ভেবে নিজের সামনে মেলে ধরে বলল, ‘ও! আপনাকে দেখে না চিনলেও পরিচয়পত্রে আপনার ছবি দেখে কেমন যেন চেনা চেনা লাগছে। ছবি দেখে বুঝতে পারছি আপনি আমার মতো পুলিশে চাকরি করেন। ওকে, আপনি পুলিশ বলে ছেড়ে দিলাম। ভবিষ্যতে বাইকের গতিটা একটু কমিয়ে চালাবেন।’

হাসির গল্প গণিতবিদ এবং তার স্ত্রী

প্রকাশ: ১৮ মার্চ ২০২৫, ০৩:২০ পিএম
আপডেট: ১৮ মার্চ ২০২৫, ০৩:২০ পিএম
গণিতবিদ এবং তার স্ত্রী
ছবি এআই

নোয়াখালী শহরে এক নামকরা গণিতবিদ বাস করতেন। তিনি দিনরাত গণিত নিয়ে এতই ব্যস্ত থাকতেন যে, গণিত ছাড়া দুনিয়ার আর কোনো প্র্যাক্টিকাল বিষয় সম্পর্কে তার পরিষ্কার ধারণা ছিল না। এই নিয়ে তার স্ত্রী সব সময়ই তার ওপর চোটপাট করতেন। কাজেই স্ত্রীর মন রক্ষা করার জন্য একদিন তিনি আশ্বাস দিয়ে বললেন, ‘যাও এখন থেকে আমি তোমার কাছ থেকে টুকটাক সংসারের কাজকর্ম শিখব।’ 
স্বামীর পরিবর্তন দেখে স্ত্রী খুবই আনন্দিত হয়ে প্রথমেই তাকে চা তৈরি করা শিখিয়ে দিলেন।
স্ত্রী জানতেন, তার স্বামী চাইলেও গণিত থেকে পুরোপুরি বেরিয়ে আসতে পারবেন না। তাই চা তৈরির নিয়মটা স্বামীর মনে আছে কি না, সেটা পরীক্ষা করার জন্য দুদিন পরে স্ত্রী জিজ্ঞাসা করলেন, ‘আচ্ছা বলো তো, তোমাকে যদি একটা কেটলি আর একটা দেশলাই দেওয়া হয়, আর বলা হয় ঘরে গ্যাসের স্টোভ আছে এবং কলে পানি আছে, তাহলে তুমি ঠিক কীভাবে চায়ের পানি গরম করবে?’
জটিল সব গণিতের সমস্যায় বেচারা স্বামী নিয়মটা ভুলেই গিয়েছিলেন। কিন্তু অনেক ভেবে কিছুটা স্মরণশক্তি থেকে আর বাকিটা অনুমান থেকে ভয়ে ভয়ে বললেন, ‘প্রথমে কেটলিতে পানি নেব। তারপর দেশলাই জ্বালিয়ে গ্যাসের স্টোভটা চালাব। তারপর কেটলিটা স্টোভের ওপর বসিয়ে পানিটা গরম করলেই তো মনে হয়ে যাবে। তাই না?’
‘হ্যাঁ, হয়েছে’ স্ত্রী বললেন। ‘আচ্ছা এবার বলো তো, যদি তোমাকে একটা পানিভর্তি কেটলি, একটা দেশলাই এবং একটা গ্যাসের স্টোভ দেওয়া হয়, তাহলে কী করবে?’
গণিতজ্ঞ এবার হাসিমুখে উত্তর দিলেন, ‘এটা তো খুবই সহজ। প্রথমে কেটলি থেকে পানিটা ফেলে দেব। তাহলেই সমস্যাটা ঠিক আগের সমস্যাটার মতো হয়ে যাবে। আর সেটার সমাধান তো একটু আগেই করেছি।