ঢাকা ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
English

শেষ পর্যন্ত সিরিজ হার বাংলাদেশের

প্রকাশ: ১২ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩২ এএম
আপডেট: ১২ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩৭ এএম
শেষ পর্যন্ত সিরিজ হার বাংলাদেশের
একাই বাংলাদেশের চার উইকেট শিকার করেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। ছবি : সংগৃহীত

২৪৪ রান ছিল লড়াকু পুঁজি। তবে ব্যাট হাতে রহমানুল্লাহ গুরবাজ হয়ে ওঠলেন ভয়ংকর। করলেন দারুণ এক সেঞ্চুরি। ৭০ রানের হার না মানা মনোমুগ্ধকর ইনিংস খেললেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। সুবাদে শারজায় তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে ৫ উইকেটে হারিয়ে সিরিজ (২-১) জিতেছে আফগানিস্তান।
 
সোমবার (১১ নভেম্বর) টস জিতে আগে ব্যাট করতে নেমে ৮ উইকেটে ২৪৪ রান করে বাংলাদেশ। জবাবে আফগানিস্তান জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছায় ১০ বল হাতে রেখে। উইকেট হারায় মাত্র ৫টি। বাংলাদেশের বিপক্ষে পরপর দুটি সিরিজ জিতল আফগানিস্তান। গত বছর বাংলাদেশে এসে ২-১ ব্যবধানেই সিরিজ জিতেছিল তারা। আর সব মিলিয়ে আফগানদের এটি টানা তৃতীয় সিরিজ জয়।

আফগানিস্তানের হয়ে দারুণ সেঞ্চুরি করেন ওপেনার গুরবাজ। ১২০ বলে ১০১ রান করে তিনি মিরাজের শিকার। তবে জয়ের জন্য বাকি কাজটুকু করেন আজমতউল্লাহ ও মোহাম্মদ নবী। দুজনের ৫৮ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি আফগানদের পাইয়ে দেয় দাপুটে জয়। ওমরজাই ৭০ ও নবী ৩৪ রানে ছিলেন অপরাজিত।
 
এর আগে, টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নামা বাংলাদেশের হয়ে শুরুতেই জীবন পান তানজিদ হাসান। তৃতীয় ওভারে ফজল হকের বলে স্লিপে ক্যাচ দিলেও তা নিতে পারেননি গুলবাদিন। পরের ওভারেও দিয়েছিলেন ক্যাচ। ঘাজানফারের বলে সেই ক্যাচ নিতে পারেনিন হাশমতউল্লাহ। তানজিদের ব্যক্তিগত রান তখন ৭। ৫০ পেরুতেই ভাঙে বাংলাদেশের উদ্বোধনী জুটি। বিদায় নেন সৌম্য সরকার। আজমতউল্লাহর অফ স্টাম্পের বাইরের ডেলিভারি স্টাম্পে টেনে বোল্ড হন ৩ চারে ২৩ বলে ২৪ রান করা এই অভিজ্ঞ ওপেনার।

দশম ওভারে বিদায় নেন দুইবার জীবন পাওয়া তানজিদ। মোহাম্মদ নবীর প্রথম বলেই কভার পয়েন্টে ক্যাচ দেন বাঁহাতি ওপেনার। ৩ চারে ১৯ রান করতে ২৯ বল খেলেন তানজিদ। ৫৩ রানে নেই তখন দুই উইকেট। দলীয় ৫৮ রানেই বাংলাদেশ হারায় তৃতীয় উইকেট। দীর্ঘ দিন পর ফেরার ম্যাচে দুর্ভাগ্যজনক রানআউট জাকির হাসান। মিরাজের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে তার ইনিংস শেষ হয় সাত বলে মাত্র ৪ রান করে। পয়েন্ট থেকে সরাসরি থ্রোয়ে স্টাম্প ছত্রখান করেন খারোটে।
 
একপ্রান্ত আগলে ধরে খেলতে থাকেন শান্তর অনুপস্থিতিতে দলকে নেতৃত্ব দেওয়া মেহেদী হাসান মিরাজ। তবে অপর প্রান্তে তাওহীদ হৃদয় টিকতে পারেননি বেশিক্ষণ। ১৫তম ওভারে আক্রমণে এসেই সাফল্য পান রশিদ খান। স্লিপে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন ১৪ বলে সাত রান করা হৃদয়। ব্যাট হাতে সিরিজটা বড্ড বাজে গেল তার। তিন ম্যাচে তার মোট রান ২৯। 

১৫ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ৭৩ রান। মেহেদী হাসান মিরাজের নতুন সঙ্গী অভিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এই জুটিই বাংলাদেশেকে দেয় স্বস্তি। চাপের মুখে ক্রিজে গিয়ে দারুণ ব্যাটিংয়ে ফিফটি উপহার দেন মাহমুদউল্লাহ। চারটি চার ও এক ছক্কায় ৫০ স্পর্শ করেন ৬৩ বলে। ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ২৯তম ফিফটি এটি তার।

এরপর ফিফটির দেখা পান মিরাজও। তবে ৫০ করতে তিনি বল খরচ করেন ১০৬টি। ক্যারিয়ারের চতু্র্থ ফিফটির ইনিংসে বাউন্ডারি সাকুল্যে দুটি। ১০৬ বলে ফিফটি করে জাভেদ ওমরের ১৯ বছর আগের ইনিংস স্মরণ করিয়ে দিলেন যেন মিরাজ। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ২০০৫ সালে ১১৩ বলে ফিফটি করেছিলেন সাবেক ওপেনার। এরপর গত ১৯ বছরের মধ্যে মিরাজের ১০৬ বলের ফিফটিই বাংলাদেশের মন্থরতম। সবশেষ ২০১০ সালে বাংলাদেশের কোনো ব্যাটসম্যান হিসেবে ফিফটি করতে ১০৫ বল খরচ করেছিলেন জুনায়েদ সিদ্দিকি, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে।

মিরাজের বিদায়ের পর ভাঙে পঞ্চম উইকেট ১৪৫ রানের জুটি (১৮৮ বলে)। শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ জুটি এখন এটি। ১৯৯৫ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৯ রানে ৪ উইকেট পড়ার পর ৭২ রানের জুটি গড়েছিলেন আমিনুল ইসলাম ও আকরাম খান।

দলীয় ২১৭ রানে ভাঙে এই জুটি। ব্যক্তিগত ৬৬ রানের মাথায় মিড অফে গুলবাদিনের হাতে ধরা পড়েন মিরাজ। ১১৯ বলের ইনিংসে মিরাজ হাঁকান চারটি চার। ক্রিজে ৮৪ বলে ৮২ রানে অপরাজিত তখন মাহমুদউল্লাহ। ৪৭তম ওভারে রিভিউ নিয়ে বাঁচেন তিনি। তবে শেষটা আক্ষেপে মোড়ানো তার। ৯৭ রানে স্ট্রাইকে যাওয়া মাহমুদউল্লাহর সেঞ্চুরি পেতে লাগত তখন তিন রান। ইনিংসের শেষ বলে তিনি নিতে পারেন মাত্র এক রান। দ্বিতীয় রান নিতে গিয়ে হন রানআউট। 

৯৮ বলে ৯৮ রানের ইনিংসে মাহমুদউল্লাহ হাঁকান সাতটি চার ও তিনটি ছক্কা। তার বিদায়ের আগে অবশ্য সাজঘরে ফেরেন জাকের আলী (১) ও নাসুম আহমেদ (৫)।

বল হাতে আফগানিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ চার উইকেট নেন আজমতউল্লাহ ওমরজাই। একটি করে উইকেট পান মোহাম্মদ নবী ও রশিদ খান।

চঞ্চল/সালমান/



এবার মনিটরিং কমিটিই ভেঙে দিল বাফুফে!

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:০২ পিএম
আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:২১ পিএম
এবার মনিটরিং কমিটিই ভেঙে দিল বাফুফে!
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)

হঠাৎ করেই ২৯টি জেলা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের কমিটি বিলুপ্ত করে দিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। 

গত বুধবার (১১ ডিসেম্বর) নির্বাহী কমিটির সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয় তাবিথ আউয়ালের নেতৃত্বাধীন কমিটি। এ নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনা চলছে।

বাফুফে থেকে বলা হয়েছিল, তাদের দ্বারা গঠিত ‘ডিএফএ মনিটনিং কমিটি’র সুপারিশের ভিত্তিতে এই কমিটিগুলো ভেঙে দেওয়া হয়েছে।

মনিটরিং কমিটি নাকি এই ডিএফএগুলোর বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে- এক মাসও হয়নি বাফুফের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনে এই কমিটিগুলোর দ্বারা নির্ধারিত কাউন্সিলররা ভোটও দিয়েছেন।

তখন সব ঠিক থাকলেও নির্বাচন শেষ হতেই কমিটিগুলো ভেঙে দেওয়া ভিন্ন কিছুই ইঙ্গিত দেয়।

এ সব নিয়ে যখন আলোচনা-সমালোচনা চলছে, তখন জানা যাচ্ছে আরও এক মজার তথ্য। যে মনিটরিং কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে কমিটিগুলো বিলুপ্ত করা হয়েছিল, এবার সেই মনিটরিং কমিটিই নাকি ভেঙে দেওয়া হচ্ছে। বিভিন্ন সূত্র থেকে এই তথ্য জানা গেছে।

যদিও বাফুফের সেই মনিটরিং কমিটি ছিল মাত্র এক সদস্যের। অর্থাৎ এটিকে ঠিক কমিটি বলারও উপায় নেই। এই মনিটরিং কমিটির দায়িত্বে ছিলেন রাজবাড়ী ডিএফএর এবিএম মঞ্জুরুল আলম দুলাল।

উল্লেখ্য, বাফুফে কোন কোন ডিএফএর কমিটি বিলুপ্ত করেছে, তার কোনো তালিকাও এখন পর্যন্ত প্রকাশ করেনি। সবকিছুতেই যেন এক লুকোচুরি খেলায় মেতেছে সংস্থাটি।

নাবিল/এমএ/

এনসিএল টি-টোয়েন্টি তামিমের ব্যাটে চট্টগ্রামের জয়

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৪ পিএম
আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৫ পিএম
তামিমের ব্যাটে চট্টগ্রামের জয়
ছবি : সংগৃহীত

আগের ম্যাচে চট্টগ্রাম হেরেছিল ৫ উইকেটে। ৭ মাস পর মাঠের ক্রিকেটে ফিরে তামিম ইকবালের ব্যাটে এসেছিল মাত্র ১৩ রান। তবে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচেই দাপুটে ইনিংস খেললেন তামিম। ৩৩ বলে করেছেন ৬৫ রানের ঝোড়ো এক ইনিংস। তার ব্যাটে ভর করেই ১২ রানের জয় পেয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগ ১২ রানে সিলেটের বিপক্ষে।

৮ চার ও  ৩ ছক্কায় তার এই ইনিংসটি সাজানো ছিল। প্রথম ম্যাচে ১৩ রানে আউট হওয়ার পর এই ইনিংসটি তার জন্য স্বস্তির। একইভাবে ম্যাচটি স্বস্তির তার দলের জন্যেও। 

কুয়াশার কারণে সকালবেলার ম্যাচটি নির্ধারিত সময়ের চেয়েও দেরিতে শুরু হওয়ায় ১৫ ওভারে হয় ম্যাচটি। যেখানে নির্ধারিত ওভারে ৯ উইকেট খরচায় ১৪৫ রানের পুঁজি পায় চট্টগ্রাম। 

যার জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৪.২ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে সিলেট তুলতে পেরেছে ১৩৩ রান। সিলেটের হয়ে তৌফিক খান তুষার ৩৬ বলে ৭৬ রান করেও ঠেকাতে পারেননি পরাজয়।

চট্টগ্রামের বোলারদের মধ্যে নাঈম হাসান ও হাসান মুরাদের শিকার ৩টি করে উইকেট। ৩৩ বলে ৬৫ রানের ইনিংস খেলে ম্যাচসেরা হয়েছেন চট্টগ্রামের তামিম ইকবাল।

এনসিএল টি-টোয়েন্টি রান আউটের হ্যাটট্রিকে ১ রানের জয় খুলনার

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:২৩ পিএম
রান আউটের হ্যাটট্রিকে ১ রানের জয় খুলনার
ছবি : সংগৃহীত

বড় সংগ্রহ দাঁড় করাতে পারেনি খুলনা বিভাগ। ১৩০ রানের সংগ্রহেও শেষ তিন বলে রান আউটের হ্যাটট্রিকে জয় পেয়েছে নুরুল হাসান সোহানের দল ১ রানে। শেষ ৩ বলে বরিশাল বিভাগের যখন ২ রান দরকার, তখন টানা ৩ ব্যাটারকে রানআউট করে নাটকীয়ভাবে ম্যাচ জিতে নিয়েছে খুলনা।

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগে ব্যাটিং করে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৩০ রান তোলে খুলনা বিভাগ। 

দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ৩৯ রান করেন অধিনায়ক নুরুল হাসান সোহান। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৪ রান আসে ওপেনার এনামুল হক বিজয়ের ব্যাট থেকে। ১৭ রানা সে জিয়াউর রহমানের ব্যাট থেকে।

ছোট লক্ষ্য জবাব দিতে নেমে ওপেনার আব্দুল মজিদ দলের হাল ধরেন ব্যাটিং ধসে। একের পর এক ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিলে তার ৫১ রানই দলের সর্বোচ্চ। তিনি যখন আউট হন তখন ১১৩ রানে ৬ উইকেট হারায় বরিশাল ১৮.২ ওভারে। 

মাঝে মঈন খান ২৭ বলে ৪৩ রানের ইনিংসেও এগোচ্ছিল দলটি। তবে তিনি স্ট্রাইক না পাওয়ায় ও শেষ ওভারের ৩ বলে রান আউটের হ্যাটট্রিকের নাটকীয়তায় হারতে হয়েছে ১ রানে।

শেষ বরিশালের জয়ের জন্য দরকার ছিল ৯ রান। প্রথম তিন বলে ৭ রান চলে আসে। যার মধ্যে প্রথম বলে লেগ বাই, দ্বিতীয় বলে মঈন খান সিঙ্গেল নেন। তৃতীয় বলে চার মারেন কামরুল ইসলাম রাব্বি। 

কিন্তু শেষ তিন বলে রাব্বি, তানভির ও রুয়েল রান আউট হলে জয়ের একেবারে কাছে গিয়েও আর জেতা হয়নি বরিশালের। সোহানের দারুণ এক থ্রোতে শেষ বলে নন স্ট্রাইক প্রান্তে রান আউট করেন সোহান। মাঝে একটি বল ওয়াইড হলে শেষ বলে জিততে ২ ও টাই করতে ১ রান দরকার ছিল বরিশালের। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জেতা হয়নি বরিশালের। 

খুলনার মেহেদী রানা ৪ ওভারে ২৫ রান দিয়ে ২ উইকেট নিয়ে হয়েছেন ম্যাচসেরা।

ঢাকায় প্রদর্শিত হচ্ছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:১৫ পিএম
আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:১৬ পিএম
ঢাকায় প্রদর্শিত হচ্ছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
ছবি : খবরের কাগজ।

২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি আয়োজন কোন পদ্ধতিতে হবে তা এখনও নিশ্চিত নয়। তবে টুর্নামেন্টটির ট্রফি ঘুরে বেড়াচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। ট্রফি ট্যুরের অংশ হিসেবে আজ তৃতীয় দিনের মতো বাংলাদেশ অবস্থান করছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। 

গতকাল বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে প্রদর্শনের পর আজ সকাল ১১টা থেকে ঢাকায় বসুন্ধরা সিটি শপিংমলে রাখা হয়েছে ভক্তদের জন্য। ট্রফিটি সেখানে রাখা হবে রাত ৮টা পর্যন্ত।

ফুটবল কিংবা ক্রিকেট, যেকোনো বিশ্বকাপের ট্রফি ট্যুরের অংশ হিসেবে বাংলাদেশে এলেই ক্রীড়ামোদিদের আগ্রহ থাকে সেই ট্রফিকে কেন্দ্র করে। সবশেষ ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের ট্রফিও ভ্রমণ করে গিয়েছিল বাংলাদেশে।

তবে সেবারের তুলনায় এবার ভক্তদের আনাগোনা অনেকটাই কম। আগেরবারের মতো ভক্তদের জন্য চারটি লাইন করা হলেও উপস্থিতির সংখ্যা বেশ কম নজরে এসেছে। গেল বার উপস্থিতির সংখ্যা দ্বিগুণেরও বেশি ছিল এবারের চেয়ে। বাংলাদেশ ক্রিকেটের সাম্প্রতিক অফ ফর্ম অন্যতম কারণ হতে পারে ভক্ত ও সমর্থকদের আগ্রহ কমে যাওয়ার পেছনে। 

আগামীকাল ট্রফিটির শেষদিন বাংলাদেশে। রাখা হবে হোম অব ক্রিকেট মিরপুরে। সেখানে ক্রিকেটার, মিডিয়া, অফিসিয়ালদের জন্য উন্মুক্ত রাখা হবে ট্রফিটি। সেখান থেকে রাতেই ট্রফিটি ঢাকা ছাড়বে।

ফের নতুন রেকর্ড গড়ে মাবিয়া বললেন, ‘সময়টা ভালো যাচ্ছে’

প্রকাশ: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:১২ পিএম
আপডেট: ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:১৩ পিএম
ফের নতুন রেকর্ড গড়ে মাবিয়া বললেন, ‘সময়টা ভালো যাচ্ছে’
ছবি : সংগৃহীত

গত মাসের শেষ দিকে আন্তঃসার্ভিস ভারোত্তলন প্রতিযোগিতায় তিনটি নতুন জাতীয় রেকর্ডসহ স্বর্ণ জিতেছিলেন মাবিয়া আক্তার সীমান্ত। ১৭ দিনের ব্যবধানে নিজের সেই পারফরম্যান্সকে আরও ওপরে নিয়ে গেলেন তিনি। নিজের গড়া রেকর্ডটাই ভেঙে গড়লেন নতুন জাতীয় রেকর্ড। সেটাও আন্তর্জাতিক মঞ্চে।

বাহরাইনের মানামায় চলছে আইডব্লিউএফ ওয়ার্ল্ড ভারোত্তলন চ্যাম্পিয়নশিপ। এই প্রতিযোগিতায় ৭১ কেজি ওজন শ্রেণিতে অংশ নিয়েছেন মাবিয়া। গতকাল বুধবার ‘সি’ গ্রুপে থাকা মাবিয়া স্ন্যাচে ৮৮ কেজি ও ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১১৪ কেজি ওজন তুলেছেন। সব মিলিয়ে তুলেছেন ২০২ কেজি ওজন। তিনটিই নতুন জাতীয় রেকর্ড।

নভেম্বরে অনুষ্ঠিত আন্তঃসার্ভিসে ৭১ কেজি ওজন শ্রেণিতে স্ন্যাচে ৮৫, ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১১১ কেজিসহ সবমিলিয়ে ১৯৬ কেজি ওজন তোলেন মাবিয়া। তখনও তিনটিতেই হয়েছিল নতুন জাতীয় রেকর্ড। সে সময় ৮ মাস আগে নিজের গড়া রেকর্ডটাই ভেঙেছিলেন তিনি।

এভাবে নিজের রেকর্ড নিজেই ভেঙে চলেছেন মাবিয়া। অর্থাৎ প্রতিনিয়ত নিজেকে ছাড়িয়ে যাচ্ছেন তিনি। পারফরম্যান্সের গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী রাখতে পারায় দারুণ খুশি টানা দুই এসএ গেমসে দেশকে স্বর্ণ উপহার দেওয়া এই ভারোত্তোলক।

নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়ার পর বাহরাইন থেকে খবরের কাগজকে মাবিয়া বলেন, ‘মনে হয় সময়টা ভালো যাচ্ছে। সবার ভাবনার বাইরে লিফট (ওজন তোলা) করতে পারছি, নতুন রেকর্ড গড়তে পারছি, অনুভূতিটা প্রকাশ করার মতো না।’

মাবিয়া তার গ্রুপে ১০ জনের মধ্যে যৌথভাবে চতুর্থ সর্বোচ্চ ওজন তুলেছেন। যদিও নতুন জাতীয় রেকর্ড গড়েছেন, তবে অন্য দেশের প্রতিযোগীদের থেকে বেশ পেছনেই তার অবস্থান। নিজের ওজন শ্রেণিতে ২৬ জনের মধ্যে হয়েছেন ২১তম। 

এই ইভেন্টে সেরা হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের অলিভিয়া রিভস। স্ন্যাচে ১২০, ক্লিন অ্যান্ড জার্কে ১৪৭ কেজি ওজন তুলেছেন তিনি। ‍দুটি মিলিয়ে তুলেছেন ২৬৭ কেজি ওজন।

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });