ঢাকা ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪
English
বৃহস্পতিবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

৯ ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বিতর্কিত সোহাগ

প্রকাশ: ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১১:২৯ পিএম
আপডেট: ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৩২ পিএম
কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বিতর্কিত সোহাগ
ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ৯টি ফেডারেশনের বর্তমান কমিটি ভেঙে দিয়ে অ্যাডহক কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই ৯টি ফেডারেশন হলো- দাবা, ব্রিজ, হকি, অ্যাথলেটিকস, বাস্কেটবল, স্নুকার এন্ড বিলিয়ার্ড, টেনিস, স্কোয়াশ ও কাবাডি।  

৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার শপথ গ্রহণের পর ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া ৩০ আগস্ট ৫ সদস্যের সার্চ কমিটি গঠন করেন। তারা অ্যাডহক কমিটি গঠন করে ক্রীড়া উপদেষ্টার কাছে জমা দেন। পরে সেখানে যাচাই-বাছাই করে বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব স্বাক্ষরিত ৯টি ফেডারেশনের অ্যাডহক কমিটি ঘোষণা করা হয়।

৯টি ফেডারেশনের কোনো কোনোটিতে ক্রীড়া সংশ্লিষ্ট সংগঠক একজনও নেই। যেমন ব্রিজ ফেডারেশন। আবার কোনো কোনোটিতে খুবই কম। যেমন স্কোয়াশ ও কাবাডি ফেডারেশন। বিভিন্ন কমিটিতে ব্যবসায়ী, ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও এমডি, করপোরেট প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের আধিপত্য বেশি। ভেঙে দেওয়া কমিটির সংগঠকদের অ্যাডহক কমিটিতে জায়গা হয়নি বললেই চলে। তবে ব্যতিক্রম কাবাডি ফেডারেশন। আগের কমিটির যুগ্ম সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করা বিতর্কিত এস এম নেওয়াজ সোহাগকে করা হয়েছে সাধারণ সম্পাদক। সভাপতি হয়েছেন পুলিশের আইজি ময়নুল ইসলাম। কোনো কোনো ফেডারেশনে আবার আগে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করা সংগঠককেও নতুন করে দায়িত্ব দিয়ে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। যেমন অ্যাথলেটিকস ফেডারেশনের নতুন সাধারণ সম্পাদক রাষ্ট্রীয় পুরষ্কারপ্রাপ্ত ক্রীড়াবিদ শাহ আলম আগেও এই ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এই ফেডারেশনের সভাপতি করা হয়েছে মেজর জেনারেল ড. নাঈম আশফাক চৌধুরীকে।

এই ৯টি ফেডারেশনের মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিল হকি ফেডারেশন। সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সাবেক খেলোয়াড় লে. কর্ণেল রিয়াজুল হাসানকে (অব.)। সভাপতি হিসেবে আছেন বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ। দাবা ফেডারেশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক  সৈয়দ সুজা উদ্দিন আহমেদকে সভাপতি করে আবার ফিরিয়ে আনা হয়েছে। সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন ফিদে মাস্টার ড. তৈয়বুর রহমান সুমন। ব্রীজ ফেডারেশনের সভাপতি করা হয়েছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান। সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন হাসান এন্ড অ্যাসোসিয়েটসের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক নাঈমুল হাসান। ঢাকা ব্যাংকের চেয়ারম্যান সাবেক খেলোয়াড় আব্দুল হাই সরকারকে করা হয়েছে টেনিস ফেডারেশনের সভাপতি। সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন আরেক সাবেক খেলোয়াড় সেল্টার আর্কিটেক্ট এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের পরিচালক ইশতিয়াক আহমেদ। স্কোয়াশ ফেডারেশনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দু’জনই সেনাবাহিনীর। সভাপতি মেজর জেনারেল মো. হাসান উজ জামান, সাধারণ সম্পাদক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জিএম কামরুল ইসলাম। 

এছাড়া বিলিয়ার্ড এন্ড স্নুকার ফেডারেশনের সভাপতি ইউএস বাংলার উপদেষ্টা বিগ্রেডিয়ার জেনারেল সরকার মুহাম্মদ শামসুদ্দিন (অব.), সাধারণ সম্পাদক সাবেক খেলোয়াড় রিয়াসাত করিম ভুঁইয়া, বাস্কেটবল ফেডারেশনের সভাপতি জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক ডা.  শামীম নেওয়াজ, সাধারণ সম্পাদক সাবেক খেলোয়াড় ও জাতীয় দলের কোচ মেজর মোহাম্মদ আতিকুল।

১৯ দেশ নিয়ে আন্তর্জাতিক ব্যাডমিন্টন ঢাকায়

প্রকাশ: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩০ পিএম
আপডেট: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৩৫ পিএম
১৯ দেশ নিয়ে আন্তর্জাতিক ব্যাডমিন্টন ঢাকায়
ছবি: সংগৃহীত

গুটি কয়েক ঘরোয়া প্রতিযোগিতা বাদে বাংলাদেশের ব্যাডমিন্টন আলোচনায় থাকে খুব কমই। সেই ব্যাডমিন্টনই এবার গড়তে যাচ্ছে দারুণ এক উদাহরণ। পাঁচ আগস্টের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর ক্রিকেট-ফুটবল বাদে আর কোনো খেলার আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা ঢাকায় আয়োজিত হয়নি। সেখানে ক্রিকেট-ফুটবলের পর ব্যাডমিন্টন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করতে যাচ্ছে।

বুধবার (১১ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন (বিওএ) ভবনে সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরেন ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের কর্মকর্তারা।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ফেডারেশনের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কামরুল নাহার ডানা, টুর্নামেন্ট ডিরেক্টর ও ফেডারেশনের নির্বাহী সদস্য তাপতুন নাসরীন।

আগামী ১৩ ডিসেম্বর থেকে ঢাকায় বসবে ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতা। সিনিয়র ও জুনিয়র বিভাগ মিলিয়ে অংশ নেবে ১৯টি দেশ।

১৩ ডিসেম্বর শুরু হবে জুনিয়র বিভাগের প্রতিযোগিতা। এতে অংশ নেবে তিনটি দেশ। স্বাগতিক বাংলাদেশ বাদে অন্য দুই দেশ- ভারত ও ইন্দোনেশিয়া। মালদ্বীপ খেলার কথা থাকলেও তারা নাম প্রত্যাহার করে নিয়েছে। তবে সিনিয়র বিভাগে খেলবে তারা। 

এ ছাড়া ১৭ ডিসেম্বর শুরু হওয়া সিনিয়র বিভাগের প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ ছাড়াও খেলবে ১৮টি দেশ। বাংলাদেশ ছাড়াও ছেলেদের বিভাগে অংশ নিবে ভারত, থাইল্যান্ড, মিয়ানমার, কানাডা, ইন্দোনেশিয়া, শ্রীলঙ্কা, জাপান, মালদ্বীপ, ইউক্রেন, ইতালি, ফিনল্যান্ড, বুলগেরিয়া, উগান্ডা, ভিয়েতনাম, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর ও ইংল্যান্ডের শাটলাররা।

বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশন জানিয়েছে, জুনিয়র বিভাগে ১১৪ জন ও সিনিয়র বিভাগে ২২৮ জন খেলোয়াড় অংশ নিবে বলে তারা প্রত্যাশা করছেন। এই প্রতিযোগিতার বাজেট ৭০ লাখ টাকা। জুনিয়র বিভাগে পাঁচ হাজার ডলার ও সিনিয়র বিভাগে ১৫ হাজার ডলার পুরস্কার থাকছে। ইউনেক্স গ্রুপ প্রধান পৃষ্ঠপোষক হলেও এতে আর্থিক সহায়তা করছে একমি ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

মেহেদী/এমএ/

এনসিএল টি-টোয়েন্টি চট্টগ্রামের বিপক্ষে রংপুরের সহজ জয়

প্রকাশ: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:১১ পিএম
আপডেট: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:১২ পিএম
চট্টগ্রামের বিপক্ষে রংপুরের সহজ জয়
ছবি : সংগৃহীত

জাতীয় ক্রিকেট লিগ টি-টোয়েন্টির দ্বিতীয় ম্যাচে চট্টগ্রাম বিভাগের বিপক্ষে ৫ উইকেটের সহজ জয় পেয়েছে রংপুর বিভাগ। 

বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয় রংপুরের অধিনায়ক আকবর আলী। আগে ব্যাটিং করে চট্টগ্রাম দাঁড় করে ১৩৩ রানের সংগ্রহ। যা ৫ উইকেট হাতে রেখেচ সহজেই টপকে গেছে রংপুর।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ২২ রানে প্রথম উইকেট হারালেও ৫১ রানের জুটি গড়েন তানভির হায়দার ও নাইম ইসলাম। ১২ বলে ২৪ করে নাইম আউট হলে ৭৩ রানে ২ উইকেট হারায় রংপুর। ৩ রানের ব্যবধানে ১ রান করে আব্দুল্লাহ আল মামুনও ফিরে যান দলীয় ৭৫ রানে। ফলে ৩ উইকেট হারায় রংপুর। দলের হাল ধরে রাখা তানভির দলীয় ৯৮ রানে সর্বোচ্চ ৪১ করে আউট হলে ৯৮ রানে ৪ উইকেট হারায় আকবর আলীর দল।

পরের পথ এগোতে অবশ্য কষ্ট হয়নি রংপুরের। অধিনায়ক আকবর ২৫ রান করে আউট হলে ৫ম উইকেটের পতন ঘটে দলীয় ১২৪ রানে। তাতে অবশ্য কোনো সমস্যা হয়নি রংপুরের। আরিফুল ১৫ ও আলাউদ্দিন বাবু ১০ রানে অপরাজিত থেকে জয় আদায় করে নেয় ৫ উইকেট ও ১৯ বল হাতে রেখে।

এর আগে, রংপুর অধিনায়কের আমন্ত্রণে ব্যাট করতে নেমে প্রতিপক্ষের বোলারদের তোপে পড়ে চট্টগ্রাম। ৫৭ রানে ৩ উইকেট হারায় তারা। মাহমুদুল হাসান জয়, তামিম ইকবাল ও ইয়াসির আলী সাজঘরে ফেরেন ব্যর্থ হয়ে। তারা করেন যথাক্রমে ১৪, ১৩ ও ১৮ রান। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৭ রান করেন মুমিনুল হক। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২০ রান আসে ইরফান শুক্কুরের ব্যাটে। সবমিলিয়ে ২০ ওভার ব্যাটিং করে ১৩২ রান পর্যন্ত করতে সমর্থ হয় চট্টগ্রাম ৯ উইকেট হারিয়ে। যা যথেষ্ট হয়নি জয় পেতে।

৪ ওভারে ৯ রান দিয়ে ২ উইকেট ও ব্যাট হাতে ১০ রানে অপরাজিত থেকে ম্যাচসেরা হয়েছেন রংপুরের আলাউদ্দিন বাবু।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বায়ার্নের গোলউৎসবের দিনে পিএসজিরও জয়

প্রকাশ: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৩১ পিএম
বায়ার্নের গোলউৎসবের দিনে পিএসজিরও জয়
ছবি : সংগৃহীত

ইউক্রেনের ক্লাব শাখতার দোনেৎস্ক শুরুতে এগিয়ে গিয়েছিল বায়ার্নের জালে গোল দিয়ে। কিন্তু পরবর্তীতে শাখতারের জালেই গোলউৎসব করেছে বায়র্ন মিউনিখ। জার্মান ক্লাবটি জয় পেয়েছে ৫-১ গোলের বড় ব্যবধানে। 

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচে ঘরের মাঠে ৫ মিনিটেই গোল করে এগিয়ে যায় দোনেৎস্ক। স্বাগতিকদের হয়ে গোলটি করেন কেভিন। 

পিছিয়ে পড়ার ৬ মিনিট পর অবশ্য কানরাড লাইমারের গোলে ১-১ সমতায় ফেরে বায়ার্ন মিউনিখ। প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগে ৪৫ মিনিটে আরও একটি গোলের দেখা পায় জার্মান ক্লাবটি। ফলে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে যায় মিউনিখ টমাস মুলারের গোলে।

দ্বিতীয়ার্ধে আরও শক্তিশালী হয়ে ফেরে বায়ার্ন মাইকেল অলিসির জোড়া গোলে। ৭০ ও ৯৩ মিনিটে গোল করেন তিনি। যার প্রথমটি ছিল পেনাল্টিতে। এই দুই গোলের মাঝে ৮৭ আরও একটি গোল করেন বায়ার্ন মিডফিল্ডার জামাল মুসিয়ালা। এতে ৫-১ গোলে জয় পায় জার্মান বুন্দেসলিগার ক্লাবটি।

টানা তিন জয়ে টেবিলের অষ্টম স্থানে উঠে গেছে বায়ার্ন। ৬ ম্যাচে ভিনসেন্ট কোম্পানির দলের পয়েন্ট ১২। 

সাল্জবুর্গ ০-৩ পিএসজি

রাতের আরেক ম্যাচে অস্ট্রিয়ান ক্লাব সালজবুর্গকে ৩-০ ব্যবধানে হারিয়েছে পিএসজি। প্রথমার্ধে একটি ও দ্বিতীয়ার্ধে দুটি গোল করে ক্লাবটি।

প্রথমার্ধের ৩০ মিনিটে গঞ্জেলো রামোস প্রথম গোল করে এগিয়ে নেন পিএসজিকে। সেই গোলের পর প্রথমার্ধে আর কোনো গোল না হলে পিএসজি ১-০ ব্যবধানে এগিয়েই শেষ করে প্রথমার্ধের খেলা। 

ম্যাচের ৭০ শতাংশ বল দখলে রেখেও দ্বিতীয়ার্ধের খেলায় গোল পেতে অনেক সময় পার করতে হয় প্যারিসের ক্লাবটিকে। ৭২ মিনিটে নুনো মেন্ডিস দলের হয়ে দ্বিতীয় গোল করে ব্যবধান বাড়ান প্রতিপক্ষের সঙ্গে।

ম্যাচের শেষদিকে তৃতীয় গোলটি আসে ৮৫ মিনিটে। দেশায়ার দুয়ে করেন সেই গোলটি।

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে শুরু ভালো হয়নি পিএসজির। বুধবারের জয়ে প্লে-অফের সর্বশেষ জায়গা পেয়েছে লুইস এনরিকের দল। ৩৬ দলের প্রতিযোগিতায় শেষ ষোলোর আশা বাঁচিয়ে রাখতে অন্তত ২৪তম স্থানে থাকতে হবে পিএসজিকে। বর্তমানে ৬ ম্যাচে ৭ পয়েন্ট নিয়ে ২৪তম স্থানে আছে তারা।

এনসিএল টি-টোয়েন্টি শেষ বলের ছয়ে রোমাঞ্চকর জয় ঢাকা বিভাগের

প্রকাশ: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৪৭ পিএম
আপডেট: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৪৭ পিএম
শেষ বলের ছয়ে রোমাঞ্চকর জয় ঢাকা বিভাগের
ছবি : সংগৃহীত

সিলেট ও ঢাকার লড়াইয়ে শেষ ওভারে জয়ের জন্য দরকার ছিল ১২ রান। সিলেটের তোফায়েল আহমেদের করা ওভারটি থেকে ৫ বলে ৭ রান সংগ্রহ করে ঢাকা বিভাগ। শেষ বলে ৫ রানের কঠিন সমীকরণ ছক্কা মেরে মিলিয়ে রোমাঞ্চকর এক জয়ে ঢাকাকে শুভসূচনা এনে দেন শুভাগত হোম চৌধুরী।

দিনের উদ্বোধনী ম্যাচেই বয়ে গেছে চার-ছয়ের বৃষ্টি। সিলেটের ইনিংসে দাপুটে শতক হাঁকান তরুণ জিসান আলম। ১০ ছক্কায় ও ৪ চারে ৫২ বলে ১০০ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। তার ব্যাটেই ৪ উইকেট হারিয়ে ২০৫ রানের বড় সংগ্রহ পেয়েছিল সিলেট।

এছাড়া মাহফুযুর রহমান রাব্বি করেন ১৭ বলে ৩০, ১৭ বলে ২৯ করেন তৌফিক খান তুষার। ২ উইকেট শিকার করেন নাজমুল ইসলাম অপু, ১টি করে উইকেট পেয়েছেন এনামুল হক ও তাইবুর রহমান।

সেই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে একই রকম ঝোড়ো ইনিংস খেলেন ঢাকার তরুণ ব্যাটার আরিফুল ইসলাম। অল্পের জন্য শতক হাতছাড়া করেন তিনি। তার ইনিংসটি ৪৬ বলে ৯৪ রানের। তবে তার ইনিংসে ভর করেই জয়ের ভিত পায় ঢাকা। 

ভিত পেলেও তাদের পেত্ব হয়েছে রোমাঞ্চকর জয়। শেষ ওভারের শেষ বলে ছয় হাঁকিয়ে জয় নিশ্চিত করেন শুভাগত হোম। ৬ উইকেটের এই জয়ে দারুণভাবে আসর শুরু করল ঢাকা বিভাগ। 

সিলেটের হয়ে খালেদ আহমেদ, আবু জায়েদ রাহি ও রেজাউর রহমান রাজা পেয়েছেন ১টি করে উইকেট।

৪৬ বলে ৯৪ রানের বিধ্বংসী ইনিংসে ম্যাচসেরা হয়েছেন ঢাকার আরিফুল ইসলাম।

এনসিএল টি-টোয়েন্টি সিলেটে জিসানের ঝোড়ো শতক

প্রকাশ: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:২৫ পিএম
আপডেট: ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৪৬ পিএম
সিলেটে জিসানের ঝোড়ো শতক
ছবি : সংগৃহীত

আজ থেকে শুরু হওয়ার জাতীয় ক্রিকেট লিগ টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ম্যাচেই ঝোড়ো শতক হাঁকিয়েছে জিসান আলম। সিলেট ও ঢাকার ম্যাচে সিলেটের হয়ে ৫৩ বলে ১০ ছক্কায় করেছেন ১০০ রান। 

তার ইনিংসে ভর করেই সিলেট সংগ্রহ দাঁড় করিয়েছে ২০৫ রানের। ইনিংসের ১৫তম ওভারে ঢাকা বিভাগের অফ স্পিনার আরাফাত সানি জুনিয়রকে শেষ পাঁচ বলে পাঁচ ছয় হাঁকিয়েছেন। 

পুরো ইনিংসজুড়েই মাঠের চারপাশে চার-ছয়ের পসরা সাজিয়েছেন, নিখুঁত সব শটে। চারের চেয়ে বেশি তিনি ছক্কা হাঁকিয়েছেন এই দাপুটে ইনিংসে। ১০ ছয়ের বিপরীতে চার মেরেছেন মাত্র ৪টি। 

৫২ বলে ১০০ ছোঁয়া ব্যাটসম্যান মুখোমুখি হওয়ার পরের বলেই বোল্ড হয়ে যান। তবে তার ইনিংসটি হয়ে থাকলো বাংলাদেশের ঘরোয়া টি-টোয়েন্টির অন্যতম সেরা ইনিংস। 

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });