ঢাকা ২৫ মাঘ ১৪৩১, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
English
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১

যে কারণে বাদ পড়লেন লিটন

প্রকাশ: ১২ জানুয়ারি ২০২৫, ০৩:৫২ পিএম
যে কারণে বাদ পড়লেন লিটন
ছবি : সংগৃহীত

সাকিব এবং তামিমের জায়গা হচ্ছে না দলে এটি আগেই জানা গিয়েছিল। লিটন দাসের স্কোয়াডে জায়গা না পাওয়াটাই হয়তো বড় খবর। পারফরম্যন্স বিবেচনায় তিনি দলে জায়গা না পাওয়া যৌক্তিকই বলা চলে। 

সাধারণত লিটন এরপরও দলে জায়গা পেয়ে যাবেন এমনটা ভাবা হলেও তা আর হয়নি। লিটনের জায়গায় দলে এসেছেন এখনও ওয়ানডে অভিষেক না হওয়া যুব বিশ্বকাপজয়ী ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন।  

সবশেষ ওয়ানডে সিরিজেও ওয়েস্ট ইন্ডিজে ব্যর্থ লিটন তিন ম্যাচে করেছেন মাত্র ২, ৪, ০। লিটনের পারফরম্যান্সেই স্পষ্ট তার বাদ পড়ার কারণ। এরপরও প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হয়েছে নির্বাচকদের। 

প্রধান নির্বাচক গাজি আশরাফ হোসেন লিপু মনে করেন প্রতিপক্ষের কাছে লিটনের ব্যাটিংয়ের দুর্বলতা স্পষ্ট হয়ে গেছে, ‘লিটন আউট অব ফর্ম। আউটের প্যাটার্ন অনেকটা একইরকম। সাদা বলে পাওয়ার প্লেতে যে সুবিধা নেওয়া দরকার, সেটা হচ্ছে না। ক্রিজে টিকে থাকতে পারছে না। এক্সপোজ হয়ে গেছে। বিপক্ষ দলের অ্যানালিস্টরা লিটনের বিপক্ষে অনেক বেশি সফল হয়ে যাচ্ছে। তবু সুযোগ দিয়েছিলাম। কিন্তু আস্থার জায়গাটা এই মুহূর্তে সেই অবস্থানে নেই।’

লিটনের অফ ফর্ম চলমান ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর থেকেই। ফর্মহীনতা এবং ভালো বিকল্প থাকায় লিটন বাদ পড়েছেন বলে বলেছেন প্রধান নির্বাচক, ‘সৌম্য ও তামিম জুটি হিসেবে ভালো করছে। এই দুজনই সম্ভবত ইনিংস শুরু করবে। তাই প্রথম একাদশে লিটনের জায়গা নেই। তার ক্লাস নিয়ে সন্দেহ নেই। ফর্মে সংকট দেখা দিলে সেখান থেকে বের করতে যদি কাজ করতে পারি তাহলে তাকে ভালোভাবে বের করে আনতে পারব। আমাদের বিশেষজ্ঞরা কাজ করার সুযোগ পাবে এই সময়ে।’

বাংলাদেশ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে নিজেদের প্রথম ম্যাচ খেলবে দুবাইতে ভারতের বিপক্ষে। যে মাঠে ২০১৮ এশিয়া কাপ ফাইনালে ভারতে বিপক্ষে দারুণ এক শতক হাঁকিয়েছিলেন লিটন। তবে সেই শতকের চেয়েও নির্বাচকরা আমলে নিয়েছেন লিটনের বর্তমান ফর্ম, ‘লিটনের অতীত পারফরম্যান্স, ইতিহাস অবশ্যই দেখা হয়। নিকট অতীত বেশি দেখা হয়। উইন্ডিজে আমরা সব ম্যাচেই রান করেছি। দুই ম্যাচে তিন শ পেরিয়েছি। উইকেট খুব ভালো ছিল। সেখানেও (লিটন) ফেল করায় তার ওপর আত্মবিশ্বাস রাখা কঠিন হয়ে যায়। আমরা পিন্ডিতে খেলব। খুব ভালো ব্যাটিং উইকেট। নিউজিল্যান্ড ৩৩৬ করেও হেরে গেছে। টপ অর্ডারই রান করেছে। অর্থাৎ ওপর থেকেই রান আসতে হবে। তাই আউট অব ফর্ম কাউকে নিতে পারছি না। টুর্নামেন্টে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি বোলিংও কঠিন চ্যালেঞ্জ থাকবে।’

সাকিবিয়ান...তামিমিয়ান নয়, সবার আগে বাংলাদেশ

প্রকাশ: ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:৩০ এএম
সাকিবিয়ান...তামিমিয়ান নয়, সবার আগে বাংলাদেশ
ছবি : সংগৃহীত

বাংলাদেশ ক্রিকেটের তিন বড় তারকা হলেন – সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল ও মাশরাফি বিন মোর্ত্তাজা। তিনজনই জিতিয়েছেন বাংলাদেশকে অনেক ম্যাচ। ভক্তের সংখ্যাও অনেকবেশি তিন সিনিয়র ক্রিকেটারের। তবে এই ভক্তরাই কখনো কখনো হয়ে দাঁড়ায় তাদের ও বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য বিড়ম্বনার কারণ। 

গতকাল (৭ ফেব্রুয়ারি) টানা দ্বিতীয়বার ফরচুন বরিশালের হয়ে বিপিএলের শিরোপা জয়ের পর ভক্তদের খেলোয়াড় নির্ভরতা নিয়ে সমালোচনা করেন তামিম ইকবাল। 

তামিমিয়ান কিংবা সাকিবিয়ান এই ফ্যানবেজগুলো দলের চেয়েও বেশি নির্দিষ্ট ক্রিকেটারের ভালো পারফরম্যান্সের আশায় ব্যস্ত থাকে। মাঝেমধ্যেই তারা বিবাদে জড়িয়ে পড়ে এক ক্রিকেটারের ফ্যানরা আরেক ক্রিকেটারের ফ্যান ও ক্রিকেটারকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে মন্তব্য করে। বিশেষ করে তামিম ইকবালের অবসরকাণ্ড ও বিশ্বকাপে তার না খেলার সিদ্ধান্তের পরই তা বিরাটাকারে রূপ ধারণ করে। তামিমের ভক্তরা মনে করেন সাকিবের কারণেই অবসর নিয়েছেন তামিম এবং বিশ্বকাপেও তার জায়গা হয়নি। দুই পক্ষ নিয়মিতই কাদা ছোড়াছুড়ি করে, 

তবে এই কাদা ছোড়াছুড়ি বা বিভাজন দিনশেষে ক্ষতি বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্যই। ভক্তরা বিভক্ত হয়ে গেলে দিনশেষে বাংলাদেশ ক্রিকেটেরই ক্ষতি। সেই বিষয়েই গতকাল সমর্থক ও ভক্তদের সচেতন করার চেষ্টা করেছেন তামিম ইকবাল।

বিদায়বেলায় তিনি ভক্তদের জানালেন, সবার আগে ক্ষুদ্র পরিচয়ের ঊর্ধ্বে উঠে দেশের সমর্থক হতে। তিনি বলেন, ‘তামিমিয়ান, সাকিবিয়ান, মাশরাফিয়ান বলে কিছু নেই। সবাই বাংলাদেশের সমর্থক।’ 

কেবল একজন নির্দিষ্ট ক্রিকেটারের ভক্ত হওয়ার কারণে যে তা দেশের ক্রিকেটের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে সেটিও মনে করিয়ে দিয়েছেন তামিম, ‘এটা (নির্দিষ্ট খেলোয়াড়ের ভক্ত হওয়া) বাংলাদেশের ক্রিকেটকে ধ্বংস করেছে। এসব জিনিস তরুণ প্রজন্মকে ধ্বংস করে! দয়া করে এটা বন্ধ করুন!’

দেশসেরা এই ওপেনার আরও বলেন, ‘আপনি আমার ভক্ত হতে পারেন, আপনি সাকিবের ভক্ত হতে পারেন, আপনি মাশরাফির ভক্ত হতে পারেন কিন্তু দল যখন খেলে তখন বাংলাদেশের ভক্ত হন।’

‘দয়া করে তরুণ দলকে সমর্থন করুন, তারা ভুল করবে। তবে দয়া করে তাদের সমর্থন করুন, এটি আপনার দল। দয়া করে একসাথে থাকুন।’

টিভিতে যত খেলা

প্রকাশ: ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:১২ এএম
টিভিতে যত খেলা
ছবি : সংগৃহীত

আজকের দিনে টিভি পর্দায় যত খেলা দেখবেন তার পূর্ণাঙ্গ তালিকা দেওয়া হলো খবরের কাগজের পাঠকদের সুবিধার্থে।

ক্রিকেট (সরাসরি)

শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া
দ্বিতীয় টেস্ট, তৃতীয় দিন
সকাল ১০টা ৩০ মিনিট
সনি টেন ৫

ফুটবল (সরাসরি)

বুন্দেসলিগা

ডর্টমুন্ড-স্টুটগার্ট, রাত ৮টা ৩০ মিনিট
সনি টেন ২

ম’গ্লাডবাখ-ফ্রাঙ্কফুর্ট, রাত ১১টা ৩০ মিনিট
সনি টেন ১

এফএ কাপ

ওরিয়েন্ট-ম্যানসিটি, সন্ধ্যা ৬টা ১৫ মিনিট
বার্মিংহাম-নিউক্যাসল, রাত ১১টা ৪৫ মিনিট
সনি টেন ২

সৌদি প্রো-লিগ

দামাক-হিলাল, রাত ১১টা
সনি টেন ৫

আই লিগ

দিল্লি-ব্যাঙ্গালুরু, বিকাল ৪টা ৩০ মিনিট
সনি টেন ২

চিটাগংয়ের হৃদয়ে ভেঙে বরিশালের টানা দ্বিতীয় শিরোপা

প্রকাশ: ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৯:৫১ পিএম
আপডেট: ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:১৬ পিএম
চিটাগংয়ের হৃদয়ে ভেঙে বরিশালের টানা দ্বিতীয় শিরোপা
ছবি: সংগৃহীত

মেগা ফাইনালে চ্যালেঞ্জিং পুঁজি গড়ল চিটাগং কিংস। বিপিএল ইতিহাসে দলটির প্রথম শিরোপার স্বপ্নে যেন জোর হাওয়াই লাগল তাতে। কিন্তু বড় লক্ষ্য তাড়ায় ফরচুন বরিশালের জবাবটাও হলো জুতসই। ম্যাচের শেষ হাসিটা তাই তাদেরই। অর্থাৎ বিপিএলের একাদশ আসরের চ্যাম্পিয়ন বরিশাল। 

মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) অনুষ্ঠিত ফাইনালে ৩ উইকেটের জয় পেয়েছে বরিশাল। ১৯৫ রানের বড় লক্ষ্য তারা পেরিয়েছে ৩ বল হাতে রেখে। বিপিএল ফাইনালে এতো বড় লক্ষ্য তাড়া করার রেকর্ড এটিই প্রথম।

এনিয়ে প্রতিযোগিতায় টানা দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপার স্বাদ পেল তামিম ইকবালের নেতৃত্বাধীন বরিশাল।

উদ্বোধনী জুটিতে ৭৬ রান যোগ করে বরিশালকে জয়ের ভিত এনে দিয়েছিলেন তামিম ইকবাল ও তাওহিদ হৃদয়। নবম ওভারের প্রথম বলে তামিমের বিদায়ের মাধ্যমে জুটির পতন হয়।

শিরোপা নির্ধারণী মঞ্চে দলকে সামনে থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন তামিম। ২৯ বলে ৫৪ রানের ইনিংস খেলেছেন তিনি ৯ চার ও ১ ছক্কায়। একই ওভারে হৃদয় ফেরেন ২৮ বলে ৩২ রানের ইনিংস খেলে। তবে এরপর কাইল মেয়ার্স ২৮ বলের ৪৬ রানের ইনিংসে দলকে টেনে নিয়েছেন।

শেষ দিকে বরিশালের দ্রুত ৩ উইকেট পতনে ম্যাচ জমে উঠেছিল। তবে চিটাংগের ভাগ্যের শিকে ছিঁড়েনি। রিশাদ শেষ দিকে ৬ বলে ২ ছক্কায় অপরাজিত ১৮ রানের ইনিংস খেলেছেন। তাতেই শেষের শঙ্কা কাটিয়ে জয়ের বন্দরে নোঙ্গর করে বরিশাল।

এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ৩ উইকেটে ১৯৪ রানের পুঁজি গড়ে চিটাগং। ৪৯ বলে সর্বোচ্চ ৭৮ রানের ইনিংস খেলেন পারভেজ হোসেন ইমন। ৬টি চারের সঙ্গে ৪টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন তিনি।

আরেক ওপেনার খাওয়াজা নাফের ব্যাট থেকে আসে ৪৪ বলে ৬৬ রান। তিনে নেমে ২৩ বলে তিনটি ছক্কা ও দুটি চারে ৪৪ রান করেন গ্রাহাম ক্লার্ক।

তোফায়েল/এমএ/

দুই ওপেনারে ভর করে বড় পুঁজি চিটাগাংয়ের

প্রকাশ: ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮:২১ পিএম
আপডেট: ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮:২৩ পিএম
দুই ওপেনারে ভর করে বড় পুঁজি চিটাগাংয়ের
ছবি: সংগৃহীত

শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে ব্যাটিং ঝলক দেখিয়ে বড় পুঁজি সংগ্রহ করেছে চিটাগাং কিংসের ব্যাটাররা। শুরু থেকেই আক্রমণাত্নক ব্যাটিং করতে থাকেন দুই ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন ও খাজা নাফি। ফরচুন বরিশালকে ১৯৫ রানের টার্গেট দিয়েছে বন্দর নগরীর দলটি। 

শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) বিপিএলের ফাইনালে মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে চিটাগাংকে ব্যাটিংয়ে পাঠান বরিশালের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। শুরু থেকেই আক্রমণাত্নক ব্যাটিং করতে থাকেন পারভেজ ইমন। 

অন্যদিকে কিছুটা দেখেশুনে খেলতে থাকেন নাফি। ৩০ বলে ফিফটি তুলে নেন পারভেজ ইমন। এরপর ৩৭ বলে ফিফটি করেন নাফি। উদ্বোধনী জুটিতে ১২১ রান সংগ্রহ করেন এই দুই ব্যাটার।

এরপর ৪৪ বলে ৬৬ রান করে সাজঘরে ফিরে যান নাফি। তাকে আউট করেন বরিশালকে প্রথম সাফল্য এনে দেন পেসার এবাদত হোসেন। নাফির বিদায়ের পর ক্রিজে আসা গ্রাহাম ক্লার্ককে সঙ্গে নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন ইমন। মারমুখী ব্যাটিং করতে থাকেন ক্লার্ক। ইমনকে সঙ্গে নিয়ে ৭০ রানের জুটি গড়েন তিনি। দলীয় ১৯১ রানে ২৩ বলে ৪৪ রান করে আউট হন ক্লার্ক। তার বিদায়ের পর ২ বলে ২ রান করে আউট হন শামীম পাটোয়ারি। 

শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ১৯১ রান সংগ্রহ করে চিটাগাং। ৪৯ বলে ৭৮ রানে অপরাজিত থাকেন পারভেজ ইমন। মোহাম্মদ আলি ও এবাদত হোসেন নেন ১টি করে উইকেট।

এমএ/

ফাইনালে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বরিশাল

প্রকাশ: ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:০৪ পিএম
আপডেট: ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:০৮ পিএম
ফাইনালে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বরিশাল
ছবি: সংগৃহীত

শেষ বলে প্রয়োজন ছিল ৪ রান। বাউন্ডারি হাঁকিয়ে প্রয়োজন মেটান আলিস আল ইসলাম। খুলনা টাইগার্সের বিপক্ষে এমনই নাটকীয়ভাবে জিতে ফাইনালে চিটাগং কিংস। সেমিফাইনালের পর ফাইনালে আর রান তাড়ার সুযোগ পেল না দলটি।

শুক্রবার (৭ জানুয়ারি) বিপিএলের ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছে চিটাগং কিংস এবং ফরচুন বরিশাল। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে টস ভাগ্য জিতেছেন বরিশাল অধিনায়ক তামিম ইকবাল। তিনি প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

চিটাগং কিংস

মোহাম্মদ মিঠুন (অধিনায়ক), পারভেজ হোসেন ইমন, খাজা নাফা, হোসেন তালাট, শামিম হোসেন, গ্রাহাম ক্লার্ক, বিনুরা ফার্নান্দো, আরাফাত সানি, শরিফুল ইসলাম, খাদেল আহমেদ এবং নাঈম ইসলাম।

ফরচুন বরিশাল

তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, ডেভিড মালান, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ, কাইল মায়ার্স, মোহাম্মদ নবী, রিশাদ হোসেন, তানভীর ইসলাম এবং মোহাম্মদ আলী।

অনিক/এমএ/