
গেল বছরের ডিসেম্বরে মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত নারী অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে আম্পায়ারিং করেছিলেন বাংলাদেশের সাথিরা জাকির জেসি। এবার সুযোগ পেলেন তিনি বিশ্বকাপ মঞ্চে আম্পায়ারিংয়ের। এই টুর্নামেন্টের ভেন্যুও মালয়েশিয়ায়।
সোমবার (১৩ জানুয়ায়রি) আইসিসি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে নারী অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যাচ কর্মকর্তাদের নাম জানিয়েছে। যার মধ্যে ১৬ জন আম্পায়ার আর ৪ জন ম্যাচ রেফারি।
এই ১৬ আম্পায়ারের তালিকায় নেদারল্যান্ডস, ভারত এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের সর্বোচ্চ দুজন করে আম্পায়ার থাকছেন। একজন করে আম্পায়ার নেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ, অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান, দক্ষিণ আফ্রিকা, কাতার, যুক্তরাষ্ট্র, জিম্বাবুয়ে, ওমান, আয়ারল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কা থেকে। চার দেশ থেকে থাকছেন একজন করে ম্যাচ রেফারি।
বড় টুর্নামেন্টে আগেও আম্পায়ারিং করেছেন জেসি। শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত ২০২৪ সালের টি-টোয়েন্টি সংস্করণের নারীএশিয়া কাপে আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করেন তিনি। সে আসরের ফাইনালেও দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি ডাম্বুলায়। যে ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত-শ্রীলঙ্কা।
চলতি মাসের ১৮ তারিখ মালয়েশিয়ায় শুরু হচ্ছে দ্বিতীয় অনূর্ধ্ব-১৯ নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। ১৬ দলের এই টুর্নামেন্টের ফাইনাল হবে ২ ফেব্রুয়ারি। বিশ্বকাপে এবার ‘ডি’ গ্রুপে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, নেপাল ও স্কটল্যান্ড।
আম্পায়ার
সাথিরা জাকির জেসি (বাংলাদেশ), অ্যাশলি গিবনস (অস্ট্রেলিয়া), গায়ত্রী ভেনুগোপালান (ভারত), নারায়ণ জননী (ভারত), আয়দান সিভার (আয়ারল্যান্ড), নিতিন বাথি (নেদারল্যান্ডস), রিজওয়ান আকরাম (নেদারল্যান্ডস), রাহুল আশার (ওমান), সালিমা ইমতিয়াজ (পাকিস্তান), শিবানি মিশ্র (কাতার), কেরিন ক্লাস্তে (দক্ষিণ আফ্রিকা), দেদুনু সিলভা (শ্রীলঙ্কা), বিজয়া প্রকাশ মালেলা (যুক্তরাষ্ট্র), ক্যানডেস লা বোর্দে (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), মারিয়া অ্যাবট (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), ফরস্টার মুতিজোয়া (জিম্বাবুয়ে)
ম্যাচ রেফারি
ডেভিড গিলবার্ট (অস্ট্রেলিয়া), ডিন কস্কার (ইংল্যান্ড), ট্রুডি অ্যান্ডারসন (নিউজিল্যান্ড), রিওন কিং (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)