ঢাকা ২৬ মাঘ ১৪৩১, রোববার, ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
English
রোববার, ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৬ মাঘ ১৪৩১

স্ত্রী-বান্ধবীদের নিয়ে বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে ভারতের ক্রিকেটে

প্রকাশ: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০৩:১১ পিএম
স্ত্রী-বান্ধবীদের নিয়ে বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে ভারতের ক্রিকেটে
ছবি : সংগৃহীত

সাধারণত দেশের বাইরে কোনো লম্বা সফরে গেলে ক্রিকেটারদের সঙ্গেই দেখা যায় তাদের স্ত্রী কিংবা বান্ধবীদেরও। পরিবারের সদস্যরা কাছে থাকলে সেটি তাদের জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে। তবে সেই সুযোগ আর থাকছে না ভারতের ক্রিকেটে।

অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ৩-১ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ হেরে আসার পর এই সুযোগ আর দিতে চাইছে না ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। এই ব্যাপারে দেশটির ক্রিকেট বোর্ডের কঠোর হওয়ার বিষয়টি নিয়ে সংবাদ প্রচার করেছে ভারতীয় গণমাধ্যম ‘ইন্ডিয়া টুডে।’

অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে বর্ডার-গাভাস্কার সিরিজে ভারতের অধিকাংশ ক্রিকেটারই ছিলেন ব্যর্থ। এই কারণেই কঠোর হওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে বিসিসিআইকে, এমন দাবি করেছে ইন্ডিয়া টুডে।

তাদের দাবি অনুযায়ী, অদূর ভবিষ্যতে বিদেশ সফরে ক্রিকেটারদের সঙ্গে তাদের স্ত্রী-বান্ধবীদের নেওয়ার অনুমতি নাও দেওয়া হতে পারে। এমনও হতে পারে, ৪৫ দিনের সফরে কেবল দুই সপ্তাহ স্ত্রী-বান্ধবীদের থাকার অনুমতি দেওয়া হবে।

বিরাট কোহলি ও লোকেশ রাহুলের স্ত্রীকে নিয়মিতই মাঠে দেখা গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া সফরে। বিসিসিআই কঠোর হলে তাদের হয়তোবা নাও দেখা যেতে পারে মাঠে। সাম্প্রতিক সময়ে কোহলিকে দেখা গেছে নিজের মতো যাতায়াত করতে। কিন্তু  সামনে ক্রিকেটারদের টিমবাসে করে যাওয়া-আসা বাধ্যতামূলক করতে পারে বিসিসিআই। 

এমন সিদ্ধান্ত শুধুমাত্র ক্রিকেটারদের নিয়ে নয়, আসতে পারে দলের সহকারী কোচদের নিয়েও। প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীরের সহকারী হিসেবে কাজ করা নায়ার, মর্নে মরকেল এবং রায়ান টেনদের সঙ্গে তিন বছরের বেশি চুক্তি করা যাবে না বলে সিদ্ধান্ত আসতে পারে। যদিও গম্ভীরের সঙ্গে চুক্তি তিন বছরের বেশি সময়ের, তবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে দল ভালো না করলে তাকে বরখাস্ত করা হতে পারে বলেও গুঞ্জন আছে।

ভূমিকম্পের পর অলিম্পিয়াকে কাঁপাল মেসি ও মায়ামি

প্রকাশ: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:১৯ পিএম
আপডেট: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১২:২০ পিএম
ভূমিকম্পের পর অলিম্পিয়াকে কাঁপাল মেসি ও মায়ামি
ছবি : সংগৃহীত

মায়ামির ম্যাচের ঘন্টা দুয়েকেরও কিছু সময় বেশি আগে ভূমিকম্প আঘাত হানে উত্তর হন্ডুরাসে। তখন ঘড়িতে সময় সন্ধ্যা ৬.২৩। যার মাত্রা ছিল ৭.৬। ওই অঞ্চলে সবশেষ চার বছরের মধ্যে যা কিনা সর্বোচ্চ।

ভূমিকম্প অনুভূত হওয়ার পর সুনামির আশঙ্কাও করেছিল মার্কিন সুনামি সতর্কীকরণ ব্যবস্থা। সেটি অবশ্য পরে বাতিল হয়। আকস্মিক এই ভূমিকম্পের সময় হন্ডুরাসেই অবস্থান ছিল লিওনেল মেসি ও ইন্টার মায়ামি।

প্রাক্‌-মৌসুম ম্যাচ খেলতে সেখানে গিয়েছিল মেজর লিগের দলটি। ভূমিকম্পের পর সুনামির শঙ্কা থাকলেও তেমনটা কিছুই হয়নি। কাছাকাছি সময়ে রাত ৮টায় মেসিদের ম্যাচও তাই ঠিক সময়ে মাঠে গড়িয়েছে। সেই ম্যাচে প্রতিপক্ষের ওপর ভূমিকম্পের ন্যায় আঘাত করেছে মেসির মায়ামি। জয় পেয়েছে তারা ৫-০ ব্যবধানে।

ম্যাচটি হয়েছে চেলাটো ইউক্লেস ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে। যার অবস্থান ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল থেকে ৪০০ মাইল দক্ষিণ-পশ্চিমে। সে মাঠে গোল পেয়েছেন মেসি এবং সুয়ারেজ দুইজনই। একটি করে গোল এসেছে তাদের পা থেকে। মেসি গোল করিয়েছেন আরও দুটি।

দলের হয়ে ২৭ মিনিটে মেসির করা গোলটাই প্রথম। ডি বক্সে সুয়ারেজের কাছ থেকে বল পেয়ে জালে জড়ান মেসি। তার আগে সুয়ারেজকে বলটা দিয়েছিলেন আর্জেন্টিনার মার্সেলো ভাইগান্ট।

প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগের মিনিটে ফেদেরিকো রেদোনদো এবং যোগ করা সময়ের দ্বিতীয় মিনিটে নোয়াহ অ্যালেনের গোলে ব্যবধান ৩-০ করে মায়ামি। দুটি গোলেই সহায়তা করেছেন মেসি।

ম্যাচের ৫৮ মিনিটে গোলের দেখা পান সুয়ারেজও। ফলে ৪-০  হয়ে যায় ব্যবধান। ম্যাচের শেষ গোলটি করেন রায়ান সেইলর, ৭৯ মিনিটে।

মাদ্রিদ ডার্বিতে পয়েন্ট ভাগাভাগি

প্রকাশ: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১১:১৮ এএম
আপডেট: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১১:২১ এএম
মাদ্রিদ ডার্বিতে পয়েন্ট ভাগাভাগি
ছবি : সংগৃহীত

মাদ্রিদ ডার্বি জেতা হলো না রিয়াল মাদ্রিদের। কিলিয়ান এমবাপ্পের গোলে হার এড়িয়ে ১-১ গোলের সমতায় শেষ হয়েছে ম্যাচ। দুই মাদ্রিদের পয়েন্ট ভাগাভাগিতে জমে উঠেছে লা লিগার পয়েন্ট টেবিলের লড়াই। 

এই ম্যাচের আগে দুই মাদ্রিদই ২২ ম্যাচ খেলে ফেলেছে। পয়েন্টের হিসাবে রিয়ালের ৪৯ ছিল অ্যসাটলেটিকোর ছিল ৪৮। তবে ম্যাচ ড্র হওয়ায় পার্থক্যটা আগের মতোই দুই দলের মধ্যে।

নিজেদের মাঠে অ্যাাটলেটিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে দাপট দেখানোর পরিবর্তে আগে গোল হজম করে বসে থাকে রিয়াল মাদ্রিদ। পেনাল্টি থেকে গোল করেন অতিথিদের হুলিয়ান আলভারেজ। ম্যাচের ৩৫ মিনিটে তার করা গোলে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে যায় এটিএম।

প্রথমার্ধে চেষ্টা চালিয়েও সেই গোল আর শোধ দিতে পারেনি স্বাগতিকরা। দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু হওয়ার ৫ মিনিটের মধ্যেই ম্যাচের ৫০ মিনিটে কিলিয়ান এমবাপ্পের গোলে সমতায় ফেরে রিয়াল। 

তবে বাকি সময় চেষ্টা চালিয়েও কোনো দলই গোল করতে পারেনি। রিয়াল এবং অ্যাটলেটিকো দুই দলই সুযোগ নষ্ট করেছে। ফলে নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হয়েছে ১-১ গোলে।

এই দুই দলের পয়েন্ট ভাগাভাগিতে এখন জমে উঠেছে লা লিগার পয়েন্ট টেবিল। ২৩ ম্যাচ শেষে ৫০ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রিয়াল। সমান ম্যাচে তাদের চেয়ে ১ পয়েন্টে পিছিয়ে অ্যাটলেটিকো। 

অন্যদিকে এক ম্যাচ কম খেলা বার্সা রিয়ালের চেয়ে পিছিয়ে ৫ পয়েন্টে। সামনের ম্যাচে জয় পেলে যেই ব্যবধান আরও কমে নেমে আসতে পারে ২ পয়েন্টে।

টিভিতে আজকের খেলা

প্রকাশ: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:১৯ এএম
টিভিতে আজকের খেলা
ছবি : সংগৃহীত

দেখে নিন আজকের দিনে টিভি পর্দায় যেসব খেলা দেখতে পাবেন সেই তালিকা

ক্রিকেট (সরাসরি)

শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়া
দ্বিতীয় টেস্ট, চতুর্থ দিন
সকাল ১০টা ৩০ মিনিট
সনি টেন ৫

ভারত-ইংল্যান্ড, দ্বিতীয় ওয়ানডে
বেলা ২টা, স্টার স্পোর্টস নেটওয়ার্ক

ফুটবল (সরাসরি)

এফএ কাপ

প্লাইমাউথ-লিভারপুর, রাত ৯টা
অ্যাস্টন-টটেনহাম, রাত ১১টা ৩৫ মিনিট
সনি টেন ২

২০২৫ ট্রান্সফারে রেকর্ড ব্যয়

প্রকাশ: ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৪:৩৩ পিএম
আপডেট: ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৪:৩৩ পিএম
২০২৫ ট্রান্সফারে রেকর্ড ব্যয়
ছবি : সংগৃহীত

ফুটবলে শীতকালীন ট্রান্সফার বন্ধ হয়েছে কয়েক দিন আগে। বছরের শুরুতে খেলোয়াড় কেনা-বেচা চলছে ১ জানুয়ারি থেকে ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এই ট্রান্সফার উইন্ডোতে সবচেয়ে বেশি খরচ করেছে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ। সবচেয়ে খরুচে ক্লাব ছিল ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার সিটি। সবচেয়ে বড় সাইনিং করেছে সৌদি প্রো-লিগের আল নাসর। তাদের খরচের বিপরীতে আয়ের শীর্ষে ছিল প্রিমিয়ার লিগের অ্যাস্টন ভিলা। এ নিয়ে বিশেষ প্রতিবেদন বৃহস্পতিবার প্রকাশ করা হয়েছে খবরের কাগজে। শীতকালীন উইন্ডো নিয়ে এবার বিস্তারিত প্রকাশ করেছে ফিফা। বিশ্ব ফুটবল সংস্থার এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে সর্বোচ্চ ব্যয় করা হয়েছে ২০২৫ ট্রান্সফারে।

গতকাল ফিফা জানিয়েছে, জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে পুরুষদের ফুটবলে আন্তর্জাতিক ট্রান্সফারে বিশ্বব্যাপী ক্লাবগুলো রেকর্ড ২.৩৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচ করেছে। এটা গত বছরের তুলনায় প্রায় ৫৮ শতাংশ বেশি। ২০২৩ সালে শীতকালীন ট্রান্সফারে মোট খরচ হয়েছিল ১.৫৭ বিলিয়ন ডলার। এতদিন এটাই সবচেয়ে বড় ব্যয় ছিল। এর চেয়ে ৪৭.১ শতাংশ বেশি খরচে নতুন রেকর্ড হয়ে গেল এবার। ট্রান্সফার সংখ্যাতেও হয়েছে রেকর্ড। ১ জানুয়ারি থেকে ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট ৫ হাজার ৮৬৩টি আন্তর্জাতিক ট্রান্সফার হয়েছে, যা গতবারের চেয়ে ১৯.১ শতাংশ বেশি।

ব্যয়ের খাত ভারী হয়েছে ইংলিশ ক্লাবগুলোর বদৌলতে, মোট ৬২১.৬ মিলিয়ন খরচ করেছে। ম্যানসিটিই খরচ করেছে ২২৪ মিলিয়ন ডলারের বেশি। কিনেছে ওমর মার্মৌশ, নিকো গঞ্জালেস, আবদুকোদির খুসানভ, ভিটর রেইস এবং জুমা বাহকে। সবচেয়ে দামি ফুটবলার ছিলেন কলম্বিয়ান ফরোয়ার্ড জন ডুরান। ৭৯.৯৭ মিলিয়ন ডলার খরচে তাকে অ্যাস্টন ভিলা থেকে উড়িয়ে নিয়েছে নাসর। ব্যয়ের দিক থেকে শীর্ষ পাঁচটি দেশের তালিকাও প্রকাশ করেছে ফিফা। সবার ওপরে রয়েছে জার্মানি। দেশটির ক্লাবগুলো ট্রান্সফার মার্কেটে খরচ করেছে ২৯৫.৭ মিলিয়ন ডলার। পরের চার স্থানে রয়েছে যথাক্রমে- ইতালি (২২৩.৮ মিলিয়ন), ফ্রান্স (২০৯.৭ মিলিয়ন) এবং সৌদি আরব (২০২.১ মিলিয়ন)।

অপরদিকে, ফ্রান্সের ক্লাবগুলো ট্রান্সফার ফি হিসেবে সর্বোচ্চ ৩৭১ মিলিয়ন ডলার পেয়েছে। এই তালিকায় পরের দেশগুলো হলো- জার্মানি (২২৬.২ মিলিয়ন), ইংল্যান্ড (১৮৫.২ মিলিয়ন), পর্তুগাল (১৭৬.৪ মিলিয়ন) এবং ইতালি (১৬২ মিলিয়ন)। ব্রাজিলে সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক ট্রান্সফার (৪৭১) হয়েছে, যেখানে আর্জেন্টিনার খেলোয়াড়দের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি (২৫৫)। শুরু পুরুষদের ক্ষেত্রে নয়, জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে নারী ফুটবলেও ট্রান্সফার ফি বাবদ রেকর্ড ৫.৮ মিলিয়ন ডলার ব্যয় হয়েছে। ৪৫৫টি আন্তর্জাতিক ট্রান্সফারের মধ্যে এটাই সর্বোচ্চ, যা পূর্বের রেকর্ডের তুলনায় ১৮০.৬ শতাংশ বেশি।

নারী ফুটবলেও ইংলিশ ক্লাবগুলো এগিয়ে ছিল। খেলোয়াড়দের পেছনে ব্যয় করেছে ২.৩ মিলিয়ন ডলার। করেছে সর্বোচ্চ ৩৯টি চুক্তি।

আগামীতে বিদেশিদের সকল দায়িত্ব বিসিবির

প্রকাশ: ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৩:৩৪ পিএম
আগামীতে বিদেশিদের সকল দায়িত্ব বিসিবির
ছবি : সংগৃহীত

গতকাল ফরচুন বরিশাল পুনরায় শিরোপা ধরে রাখার মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে বিপিএলের একাদশ আসর। সদ্যসমাপ্ত এই আসরে রান হয়েছে বেশ। রান হওয়ায় গ্যালারিতে দর্শকদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো।

তবে এসবের মাঝেও আছে অনিয়মের খবর। যেমন দুর্বার রাজশাহী খেলোয়াড়দের ঠিকঠাক পেমেন্ট না দেওয়া। একাধিকবার চেক বাউন্সের ঘটনা ঘটেছে। চিটাগং কিংসের ওপরও রয়েছে এমন অভিযোগ।

ভবিষ্যতে এমনসব বিড়ম্বনা এড়াতে বিদেশি ক্রিকেটারদের পারিশ্রমিক, ম্যাচ ফি, হোটেল ব্যবস্থাপনা ও টুর্নামেন্ট শেষে ফেরার ব্যবস্থা করবে বিসিবি।

এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিসিবি জানিয়েছে, ভবিষ্যতে বিপিএলে অংশ নিতে আসা বিদেশিদের ব্যবস্থাপনা নিজেরাই করবে তারা। ড্রাফটে থাকা সকল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারের সঙ্গেই যোগাযোগ করা হবে বিসিবি কর্তৃক। নিশ্চয়তা প্রদান করা হবে ম্যাচ ফি’র এবং সময় মতো পারিশ্রমিক পরিশোধের বিষয়টি নিজেরাই দায়িত্ব নিয়ে প্রদাণ করবে।

এমনকি বিদেশি ক্রিকেটারদের থাকা-খাওয়ার বিষয়টিও বিসিবি দ্বারা দেখভাল করা হবে। টুর্নামেন্ট শেষে তারা যাতে করে ঠিকঠাক দেশে ফিরে যেতে পারে সেই ব্যবস্থাও বিসিবিই করবে। বিসিবি ফ্র্যাঞ্চাইজির জন্য আর্থিক স্বচ্ছতার বিষয়ে কঠোর হবে, খেলোয়াড়দের সেফগার্ডিং ও পারিশ্রমিকের পদ্ধতি কঠোর করবে।

বিসিবির বার্তায় বোর্ড সভাপতি ফারুক আহমেদ বলেছেন, ‘বিসিবির উদ্যোগ প্রমাণ করে বিপিএলের সততা নিশ্চিত করতে এবং দেশি-বিদেশি ক্রিকেটারদের পেশাদার অভিজ্ঞতা দিতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিপিএলের পরিচালনা ও আর্থিক বিষয় শক্তিশালী করতে বোর্ড সকল স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে সর্বদা যুক্ত থাকবে।’