ঢাকা ১৬ বৈশাখ ১৪৩২, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
English
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২

আর্জেন্টিনার সামনে বিধ্বস্ত ব্রাজিল

প্রকাশ: ২৬ মার্চ ২০২৫, ১০:৪৬ এএম
আর্জেন্টিনার সামনে বিধ্বস্ত ব্রাজিল
ছবি : সংগৃহীত

ব্রাজিলের তারকা রাফিনিয়া ম্যাচের আগে আর্জেন্টিনাকে হুমকি দিয়ে রেখেছিলেন। নিজে গোল করার পাশাপাশি ব্রাজিলের জয় নিয়ে শতভাগ আত্মবিশ্বাসী ছিলেন তিনি। কিন্তু তার এমন হুমকির কোনো বাস্তব দৃশ্য ফুটে ওঠেনি।

আর্জেন্টিনার জালে ব্রাজিল একটি গোল দিয়েছে ঠিকই। তবে এর বিপরীতে হজম করেছে আরও চার গোল। ম্যাচটাও শেষ হয়েছে আর্জেন্টিনা ৪ ও ব্রাজিল ১ ব্যবধানে। 

বুধবার (২৬ মার্চ) ভোরে এস্তাদিও মনুমেন্টালে কেবল রাফিনিয়া নয়, আলবিসেলেস্তেদের দাপুটে ফুটবলের সামনে দাঁড়াতে পারেনি ব্রাজিলের কোনো ফুটবলারই। 

ম্যাচের শুরুর ১২ মিনিটেই লিওনেল স্কালোনির শীষ্যরা দুই গোল হজম করায় ব্রাজিলকে। যার সূচনা করেন হুলিয়ান আলভারেজ। তার পা থেকে প্রথম গোলটি আসে ম্যাচের মাত্র ৪ মিনিটে। গোলটিতে সহায়তা করেন ছন্দে থাকা তরুণ মিডফিল্ডার থিয়েগো আলমাদা।

১২তম মিনিটে আবারও ব্রাজিলের জালে গোল। এবারের গোলটি আসে এনজো ফার্নাদেজের পা থেকে। আলভারেজের কাছ থেকে নাহুলে মলিনা বল পেয়ে যান। তার ক্রসকে কাজে লাগিয়ে ব্রাজিলের জাল কাঁপান এনজো ফার্নান্দেজ।

আর্জেন্টিনা মাঠে নেমেছিল ২০২৬ বিশ্বকাপে কোয়ালিফাই করে ফেলার খবর নিশ্চিত হওয়ার মাধ্যমে। সুখবরের প্রভাব ছিল মাঠের ফুটবলেও। যা তাদের করেছে আরোবেশি উজ্জীবিত চিরপ্রতিদ্বন্দ্বিদের বিপক্ষে লড়াইয়ে।

দুই গোল হজম করা ব্রাজিলের ব্যবধান কমান ম্যাথিয়াস কুনহা। ২৬ মিনিটে তার গোলে ম্যাচে ফেরার স্বপ্ন দেখতে থাকে দরিভালের শীষ্যরা। ক্রিশ্চিয়ান রোমেরো বল পায়ে পজিশন হারান কুনহার প্রেসিংয়ের কাছে। সেখান থেকে ঠান্ডা মাথায় ফিনিশিং। 

তবে ৩৭ মিনিটে আবারও ব্রাজিলকে হতাশ করে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। প্রতিপক্ষের রক্ষণে ফাটল ধরিয়ে আরও একটি গোল করে ব্যবধান গড়ে তোলে ৩-১। এবার এনজোর চিপ থেকে গোল করেন আর্জেন্টাইন অ্যালেক্সিস ম্যাক অ্যালিস্টার।

প্রথমার্ধের খেলা ৩-১ ব্যবধানে শেষ হলেও খেলার ধরনে আর্জেন্টিনার জয়ের বার্তাটা পরিষ্কার ছিল। তবে দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই ম্যাচের ৪৯ মিনিটে আরও একটি সুযোগ পেলেও সেটি হাতছাড়া হয়। ডি পলের চিপ ফিরিয়ে দেন ব্রাজিল গোলকিপার।

ব্রাজিলের ক্ষতটা আরেকটু বাড়িয়ে দেন বদলি নামা গুইলিয়ানো সিমিওনে। তিনি আলমাদার পরিবর্তে মাঠে নামেন ৬৮ মিনিটে। মাঠে নেমে মাত্র ৩ মিনিটেই করেন গোল।

ম্যাচের ৭১ মিনিটে নিজেদের অর্ধ থেকে এনজো ফার্নান্দেজের তড়িৎগতির ফ্রি-কিক খুঁজে নেয় টালিয়াফিকোকে। সেখান থেকে বক্সে পাস ছিল ম্যাক অ্যালিস্টারের দিকে। আর্জেন্টাইন এই মিডফিল্ডার মিস করলেও বল যায় সিমিওনের দিকে। দূরহ কোণ থেকে তার নেয়া শট ঠেকাবার কোনো উপায় ছিল না বেন্তোর সামনে। 

ম্যাচের স্কোর তখন ৪-১। ২০১২ সালে লিওনেল মেসির হ্যাটট্রিকে আর্জেন্টিনার জয়ের ম্যাচের পর আজ আবারও চিরপ্রতিদ্বন্দ্বিদের কাছে একহালি গোল হজম করল ব্রাজিল। 

৭৭ মিনিটে গোলের কাছাকাছি গিয়েছিলেন রাফিনিয়া। তার ফ্রিকিক গোলবার স্পর্শ করে বেরিয়ে যায়। খানিক পরেই পারেদেসের দূরপাল্লার শট দক্ষতার সাথে ফিরিয়ে দেন বেন্তো। শেষ পর্যন্ত আর কোনো দলই বল জালে না জড়ালে ৪-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে আর্জেন্টিনা। 

চট্টগ্রাম টেস্ট তাইজুলের ফাইফার সেশনে দিনটা বাংলাদেশের

প্রকাশ: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:২১ পিএম
আপডেট: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৪৩ পিএম
তাইজুলের ফাইফার সেশনে দিনটা বাংলাদেশের
ছবি : সংগৃহীত

ম্যাচের প্রথম সেশনটা যদি ভাগাভাগি হয় তবে দ্বিতীয় সেশনের পুরোটাই দখলে ছিল জিম্বাবুয়ের। সেই সেশনে ২৮ ওভার ব্যাটিং করে ৭২ রান সংগ্রহ করে কোনো উইকেট না হারিয়েই। কিন্তু তৃতীয় সেশনে ৬৬ রান সংগ্রহ করতেই ৭ উইকেট হারিয়েছে সফরকারীরা। তাইজুল ইসলাম শিকার করেছেন ক্যারিয়ারের ১৬তম ফাইফার।

কিন্তু খেলা পাল্টে যায় চা-বিরতির পর জিম্বাবুয়ে ব্যাটিংয়ে নেমে মাঠে থিতু হওয়া নিক ওয়েলচকে হারালে। যদিও তিনি আউট হননি। সাজঘরে ফিরে যান ক্র্যাম্পের সঙ্গে লড়াই করে রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে। এরপর মাঠে আসেন ক্রেইগ আরভিন। মাত্র ৫ রান করা জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক ও মাঠে থিতু হওয়া শন উইলিয়ামসকে (৬৭) পরপর ফিরিয়ে বাংলাদেশের ম্যাচে ফেরার আভাস দেন নাঈম হাসান।

ম্যাচের বাকি কাজটুকু একাই করেছেন অভিজ্ঞ তাইজুল ইসলাম। দিনের দ্বিতীয় উইকেট শিকার করা তাইজুলের ঝুলিতে জমা হয় আরও চার উইকেট। তৃতীয় সেশনে তাইজুলের আঘাতের শুরুটা হয় সফরকারীদের ২০০ রানে ওয়েসলি মাধেভেরেকে জাকের আলি অনিকের ক্যাচ বানিয়ে। আউটের আগে তিনি করেন মাত্র ১৫ রান।

পরপর দুই বলে ওয়েলিংটন মাসাকাদজা (৬) ও রিচার্ড এনগারাবাকে (০) ফিরিয়ে জাগিয়ে তোলের হ্যাটট্রিকের সম্ভাবনা। জিম্বাবুয়ের অভিষিক্ত ভিনসেন্ট মাইসকেসা হ্যাটট্রিক বল সামাল দিতে নেমে প্রায় আউট হয়েই গিয়েছিলেন। পরে অবশ্য তিনি হয়েছেন রানআউট। তার বিদায়ে ২১৬ রানে ৮ উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে।

দিনের শেষ উইকেটটাও পেয়েছেন বাঁ-হাতি এই স্পিনার। রিটায়ার্ড হার্ট নিক ওয়েলচ মাঠে ফিরে এবার কিছু করতে পারেননি। খেলেছেন মাত্র ২ বল। নামের পাশে যোগ হয়নি আরকোনো রান। তাকে ৫৪ রানে বোল্ড করেই ক্যারিয়ারের ১৬তম ফাইফার শিকার করেন তাইজুল। তিনি আউট হলে ২১৭ রানে ৯ উইকেট হারায় আরভিনের দল।

উইকেটকিপার ব্যাটার তাফাদজা সিগা ১৮ এবং ব্লেসিং মুজারাবানি অপরাজিত আছেন ২ রানে। দিনশেষে জিম্বাবুয়ের বোর্ডে রান জমা হয়েছে ৯ উইকেট হারিয়ে ২২৭ রান।

বাংলাদেশের হয়ে তাইজুল ইসলাম সর্বোচ্চ ৫ উইকেট শিকার করেছেন। জোড়া উইকেট নাঈম হাসানের ঝুলিতে আর ১ উইকেট পেয়েছেন অভিষিক্ত তানজিম হাসান সাকিব।

নাঈমের জোড়া আঘাত

প্রকাশ: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৫৯ পিএম
নাঈমের জোড়া আঘাত
ছবি : ফাইল

মধ্যাহ্ন বিরতির পর রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে মাঠ ছেড়েছিলেন নিক ওয়েলচ। ক্র্যাম্পের কারণে ব্যক্তিগত ৫৪ রানে মাঠ ছাড়েন তিনি।

ওয়েলচ মাঠ ছাড়ার পর ক্রেইগ আরভিন আসেন নতুন ব্যাটার হিসেবে। কিন্তু তিনি সুবিধা করতে পারেননি। নাঈম হাসানের বলে কাট করতে গিয়ে মাত্র ৫ রানেই ক্যাচ দিয়েছেন উইকেটকিপার জাকের আলি অনিকের গ্লাভসে। তার বিদায়ে ১৭৭ রানে ৩ উইকেট হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে

১১ বল পর দলের দলের বোর্ডে মাত্র ১ রান যোগ হতেই সেই ঘরের ছেলে নাঈমের বলেই তানজিম হাসান সাকিবকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ৬৭ রান করে থিতু হওয়া শন উইলিয়ামস। তার বিদায়ে ১৭৮ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে।

এই প্রতিবেদন লেখার আগপর্যন্ত ৪ উইকেট হারিয়ে ১৭৯ রান সংগ্রহ করে জিম্বাবুয়ে। ওয়েসলি মাধেভেরে অপরাজিত  ১ ও রানের খাতা খোলার অপেক্ষায় আছেন তাফাদজা।

আগুয়েরোকে ছাড়িয়ে গেলেন সালাহ

প্রকাশ: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৩০ পিএম
আপডেট: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৩১ পিএম
আগুয়েরোকে ছাড়িয়ে গেলেন সালাহ
ছবি : সংগৃহীত

যেখানে ড্র করে ১ পয়েন্ট পেলেই শিরোপা নিশ্চিত হয়ে যেত, সেখানে টটেনহামকে ঘরের মাঠে ৫-১ ব্যবধানে হারিয়েছে লিভারপুল। ফলে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের সর্বোচ্চ ২০ বারের চ্যাম্পিয়ন হওয়ার রেকর্ড স্পর্শ করেছে লিভারপুল।

রবিবার (২৭ এপ্রিল) অ্যানফিল্ডে এই দারুণ জয়ের ম্যাচে নতুন রেকর্ড গড়লেন মোহামেদ সালাহ।

৫ গোলের ৪টি করেছেন অলরেডদের খেলোয়াড়রা। একটি গোল এসেছে আত্মঘাতী। একটি গোল করেছেন মোহাম্মদ সালাহ। তার পা রেখে গোল এসেছে ৬৩ মিনিটে। সেই গোলটিতেই রেকর্ড গড়েছেন সালাহ।

বিদেশি খেলোয়াড়দের মধ্যে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে সর্বোচ্চ ১৮৫ গোলের কীর্তি গড়েছেন মোহাম্মদ সালাহ। এতদিন এই তালিকায় ১৮৪ গোল নিয়ে শীর্ষে ছিলেন আর্জেন্টিনার সার্জিও আগুয়েরো। গতকাল রাতে তাকে ছাড়িয়ে গেছেন সালাহ।

সার্জিও আগুয়েরো ১৮৪ গোল করতে খেলেছিলেন ২৭৫ ম্যাচ আর সালাহ   খেলেছেন ২৯৭ ম্যাচ। এরমধ্যে ১৮৩ গোলই করেছেন লিভারপুলের হয়ে আর বাকি ২ গোল চেলসির হয়ে। 

২০২৪-২৫ মৌসুমের প্রিমিয়ার লিগে লিভারপুলকে শিরোপা জেতাতে অনবদ্য ভূমিকা রেখেছেন সালাহ। এখন পর্যন্ত ৩৪ ম্যাচে ২৮ গোল করার পাশাপাশি অ্যাসিস্ট করেছেন ১৮টি। 

চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর মিসরীয় ফরোয়ার্ড বলেছেন, ‘এটাই লিভারপুলের জার্সিতে আমার সেরা মুহূর্ত। এর আগে চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছি। তবে সেটা বিশেষ কিছু ছিল না। অ্যানফিল্ডে প্রিমিয়ার লিগ জেতা ও অবদান রাখতে পারা অবিশ্বাস্য ব্যাপার।’

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে বিদেশিদের মধ্যে সবার ওপরে অবস্থান করলেও সবমিলিয়ে আছেন পাঁচ নম্বরে। সর্বোচ্চ ২৬০ গোল করে প্রিমিয়ার লিগে সবচেয়ে বেশি গোল করেছেন অ্যালান শিয়ারার। 

পরের তিন সিরিয়ালে আছেন হ্যারি কেইন, ওয়েইন রুনি ও অ্যান্ডি কোল। তাদের গোল যথাক্রমে ২১৩, ২০৮ ও ১৮৭। ২০২৭ সাল পর্যন্ত লিভারপুলের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ মোহাম্মদ সালাহ অনায়াসেই হ্যারি কেইন, ওয়েইন রুন ও অ্যান্ডি কোলকে ছাড়িয়ে যাবেন বলে আশা করা যাচ্ছে। কোলকে ছাড়িয়ে যাওয়া সম্ভব এই মৌসুমেই।

চা-বিরতি ওয়েলস-উইলিয়ামসের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে সেশন পার

প্রকাশ: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৫০ পিএম
আপডেট: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৫৩ পিএম
ওয়েলস-উইলিয়ামসের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে সেশন পার
ছবি : সংগৃহীত

প্রথম সেশনে ২ উইকেট হারালেও দ্বিতীয় সেশনে কোনো উইকেট হারায়নি জিম্বাবুয়ে। বাংলাদেশের বোলারদের হতাশ করে নিক ওয়েলস ও শন উইলিয়ামসের জুটিতে এখন পর্যন্ত রান এসেছে ৮৯।

দ্বিতীয় সেশনেও প্রথম সেশনের সমান ২৮ ওভার খেলা হয়েছে। আর তাতে সফরকারীদের বোর্ডে যোগ হয়েছে নতুন করে ৭২ রান। শন উইলিয়ামসকে রানআউটের সুযোগ পেয়েও ব্যর্থ হয় বাংলাদেশের ফিল্ডাররা।

সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়েছেন উইলিয়ামস। অর্ধশতক আদায় করে নিয়েছেন উইলিয়ামস ও নিক ওয়েলস দুই ব্যাটারই। নিক ৫৪ এবং উইলিয়ামস অপরাজিত আছেন ৫৫ রানে। 

৫৬ ওভারের খেলা শেষে জিম্বাবুয়ের বোর্ডে এখন রান ২ উইকেট হারিয়ে ১৬১।

চট্টগ্রামে ডেভিড বুনকে বিদায়ী সংবর্ধনা

প্রকাশ: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৩০ পিএম
চট্টগ্রামে ডেভিড বুনকে বিদায়ী সংবর্ধনা
ছবি : সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক ম্যাচ রেফারি ক্যারিয়ারের ইতি টানতে যাচ্ছেন অস্ট্রেলিয়ার অভিজ্ঞ ম্যাচ রেফারি ডেভিড বুন। আইসিসির এলিট প্যানেলের এই রেফারিকে বিদায়ী সংবর্ধনা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। 

বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ের মধ্যকার সিরিজের শেষ টেস্ট দিয়ে বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারের ইতি টানতে যাচ্ছেন ডেভিড বুন। 

সোমবার (২৮ এপ্রিল) চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ম্যাচ শুরুর আগে বিসিবির পক্ষে পরিচালক ও ক্রিকেট অপারেশনস কমিটির চেয়ারম্যান নাজমুল আবেদীন ফাহিম সম্মাননা স্মারক তুলে দেন ডেভিড বুনের হাতে।  

ম্যাচ রেফারি হওয়ার আগে ডেভিড বুন খেলোয়াড়ি জীবনে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলেছেন ১০৭টি টেস্ট ও ১৮১ ওয়ানডে। ছিলেন ১৯৮৭ বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্যও। সেই বিশ্বকাপে ফাইনালে জিতেছিলেন ম্যাচসেরার পুরস্কারও। 

ম্যাচ রেফারি হিসেবে নিজের পথচলা শুরু করেছিলেন ২০১১ সালে। অভিষেক হয়েছিল জিম্বাবুয়ের ম্যাচ দিয়ে বুলাওয়েতে আর শেষটাও জিম্বাবুয়ের ম্যাচ দিয়ে ২০২৫ সালে চট্টগ্রামে।

১৪ বছরে ম্যাচ রেফারি হিসেবে তিনি ১৮৩টি ওয়ানডে, ১১৯টি টি-টোয়েন্টি এবং ৭টি মেয়েদের টি-টোয়েন্টি ম্যাচ পরিচালনা করেছেন। চট্টগ্রাম টেস্টটি তার ৮৭তম টেস্ট ম্যাচ।