ঢাকা ২০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২, মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫
English
মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫, ২০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

প্রথমবার পিএসএলে আতহার আলী খান

প্রকাশ: ০৭ এপ্রিল ২০২৫, ০১:০০ পিএম
প্রথমবার পিএসএলে আতহার আলী খান
ছবি : সংগৃহীত

আইসিসি আসরে কমেন্ট্রিবক্সে একমাত্র আতহার আলী খানই প্রতিনিধিত্ব করেন বাংলাদেশের। টুর্নামেন্টে যতদিন বাংলাদেশ টিকে থাকে ততদিন তিনিও ধারাভাষ্য করেন। এর বাইরে একবার আইপিএলে বাংলা ধারাভাষ্যের আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন তিনি।

প্রথমবারের মতো ডাক পেয়েছেন তিনি পাকিস্তান সুপার লিগে (পিএসএল) ধারাভাষ্যের জন্য। আগের নয় আসরে বাংলাদেশের কেউই ছিল না ধারাভাষ্যকারদের প্যানেলে। এবারের আসরে পিএসএলে চতুর্থ বাংলাদেশি হিসেবে পাকিস্তানে যাবেন আতহার আলী খান।

বাংলাদেশ দলের ৩ নিয়মিত ক্রিকেটার লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন, উইকেটকিপার ব্যাটার লিটন কুমার দাস ও গতিতারকা নাহিদ রানা  খেলবেন পিএসএলে। 

চলতি মাসের ১১ তারিখ শুরু হতে যাচ্ছে পিএসএলের দশম আসর। ১১ এপ্রিল শুরু হয়ে আসরের পর্দা নামবে ১৮ মে। চার ম্যাচ ভেন্যু করাচি, লাহোর, মুলতান এবং রাওয়ালপিন্ডিতে হবে মোট ৩৪টি ম্যাচ। 

আতহার আলী খান ছাড়াও আসরটিতে প্রথমবারের মতো ধারাভাষ্য দেবেন ইংল্যান্ডের অ্যালিস্টার কুক, মার্ক নিকোলাস, অস্ট্রেলিয়ার লিসা স্টেলেকার ও পাকিস্তানের ওয়াসিম আকরাম। 

আছেন মার্টিন গাপটিল, জেপি ডুমিনি, মাইক হেইসম্যান, মার্ক বুচার, ডমিনিক কর্কের মতো ধারাভাষ্যকাররা।

রবিবার (৬ এপ্রিল) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ধারাভাষ্য প্যানেলের তালিকা প্রকাশ করে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। প্রথমবারের মতো ইংরেজির পাশাপাশি উর্দুতেও ধারাভাষ্য দেবেন বেশ কয়েকজন। সেই প্যানেলে থাকছেন আলি ইউনুস, আকিল সামার, মারিনা ইকবাল, সালমান বাট এবং তারিক সাঈদ। 

উপস্থাপনায় থাকবেন এরিন হল্যান্ড ও জয়নাব আব্বাস।

দেম্বেলে ব্যালন ডি’অরের রেসে গ্রিনউডের দুর্ভাগ্য

প্রকাশ: ০৩ জুন ২০২৫, ১০:৪৫ এএম
দেম্বেলে ব্যালন ডি’অরের রেসে গ্রিনউডের দুর্ভাগ্য
ছবি : সংগৃহীত

২০২৪-২৫ মৌসুমে ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগ সমাপ্ত। উত্থান-পতন, রেকর্ড ভাঙা-গড়ার মধ্য দিয়ে জমজমাট লড়াই হয়েছে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ, লা লিগা, সিরি’আ, বুন্দেসলিগা এবং ফরাসি লিগ ওয়ানে। লিগ ওয়ানে দুর্ভাগ্যের অপর নাম ম্যাসন গ্রিনউড। টপ স্কোরার হয়েও ট্রফিলেস তিনি। তার সমান গোল করে উসমানে দেম্বেলে ক্যারিয়ার সেরা সাফল্য পেয়েছেন। ধারাবাহিক পাঁচ পর্বের শেষ পর্বে আজকে আয়োজন এই দুই ফুটবলারকে নিয়ে। লিখেছেন অনিক দাস

* লিগ ওয়ানে ২১ গোল, ৬ অ্যাসিস্ট। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ৮ গোল, ৬ অ্যাসিস্ট। সবমিলিয়ে ৩৩ গোল, ১৫ অ্যাসিস্ট। এমনই দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে উসমানে দেম্বেলে এখন ব্যালন ডি’অরের রেসে। বিশেষজ্ঞদের দাবি, তার মাথায় উঠবে শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট

* ২০২৩-২৪ মৌসুমে ম্যাসন গ্রিনউড ছিলেন সেরাদের সেরা। দেম্বেলের সঙ্গে যৌথভাবে লিগ ওয়ানে টপ স্কোরার। অ্যাসিস্টও করেছেন পাঁচটিতে। ফ্রান্সের নিজের প্রথম মৌসুমে অভিযোগের সুযোগ না রাখলেও মার্শেইয়ের ফরোয়ার্ড ছিলেন ট্রফিলেস

‘আমার কাছে দেম্বেলেই ব্যালন ডি’অরজয়ী’- শিষ্যকে এভাবেই ভালোবাসা দিয়েছেন লুইস এনরিক। সবার জানা, ইউরোপের সেরা দল এখন পিএসজি। জিতেছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি। অবিশ্বাস্য এই সাফল্যের পর উসমানে দেম্বেলের প্রশংসায় কথাটুকু বলেছিলেন কোচ এনরিক। ভুল কিছু বলেননি পিএসজি বস। কেননা, মৌসুমজুড়ে দেম্বেলে ছিলেন এক দানব। তার শক্তিতেই পিএসজি এখন চ্যাম্পিয়নস লিগ চ্যাম্পিয়ন। প্যারিসকে উৎসবের রঙে রাঙিয়ে এই ফরাসিম্যান এখন ব্যালন ডি’অরের রেসে।

২০২৪-২৫ মৌসুমে লিগ ওয়ানে ২১ করেছেন দেম্বেলে। সতীর্থদের দিয়ে করিয়েছেন আরও ছয়টি গোল। তার উজ্জ্বল পারফরম্যান্সে ফ্রান্সের টপ-ফ্লাইটে ধরা-ছোঁয়ার বাইরে ছিল পিএসজি। ৮৪ পয়েন্ট নিয়ে অক্ষুণ্ন রেখেছে লিগ শিরোপা, যেখানে দ্বিতীয় স্থানে থাকা অলিম্পিক মার্শেইয়ের পয়েন্ট ছিল ৬৫। দলকে ১৩তম লিগ শিরোপা জিতিয়ে এবং চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে তুলে ফ্রান্সে বর্ষসেরা খেলোয়াড় হন দেম্বেলে।

ইউরোপিয়ান মৌসুম শেষে দেম্বেলে এখন এই অঞ্চলের সেরা ফুটবলার। পিএসজির ঘরে সোনার হরিণ (চ্যাম্পিয়নস লিগ ট্রফি) তুলে ইউরোপে বর্ষসেরা ফুটবলার হয়েছেন। মর্যাদার ট্রফি জয়ের মিশনে আটটি গোল করেছেন ২৮ বছর বয়সী ফরোয়ার্ড। অ্যাসিস্ট ছিল ছয়টি। সবমিলিয়ে ৪৯ ম্যাচে তার গোল ৩৩টি এবং অ্যাসিস্ট ১৫টি। ফলস্বরূপ অনেকেই তার হাতে দেখছেন ২০২৫ ব্যালন ডি’অর। এমনটাই হবে বলে দৃঢ় বিশ্বাস এনরিকের।

পিএসজি কোচ এনরিক বলেছেন, ‘আমি ব্যালন ডি’অর উসমান দেম্বেলেকে দেব। (চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে) যেভাবে সে ডিফেন্স করেছে... শুধু এটুকুর জন্যই ব্যালন ডি’অরের যোগ্য। এভাবেই একজন লিডার দলকে এগিয়ে নেয়। গোল, শিরোপা, নেতৃত্ব, রক্ষণ, চাপ সৃষ্টি- সব দিক থেকেই সে অসাধারণ, অবিশ্বাস্য। আমার কাছে দেম্বেলেই ব্যালন ডি’অর জয়ী। কোনো সন্দেহ নেই।’ বলা বাহুল্য, উত্থান-পতনের ক্যারিয়ারের দীর্ঘ সময় পরই এমন প্রশংসায় ভাসছেন দেম্বেলে।

অন্যদিকে, লিগ ওয়ানে দুর্ভাগ্যের শিকার ম্যাসন গ্রিনউড। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে ছয়টি মৌসুম পার করেও কোনো পাননি এই ইংলিশ ফরোয়ার্ড। সেখানে ৮৩ ম্যাচে তার গোল ছিল ২২টি। ছন্দহীন ফুটবলারকে প্রথমে গেতাফের কাছে ধারে দেয় ম্যানইউ। এরপর (২০২৪ সালে) স্থায়ীভাবে বিক্রি করে অলিম্পিক মার্শেইয়ের কাছে। দলবদলে গ্রিনউডের পারফরম্যান্সে ছন্দ ফিরেছে। লিগ ওয়ানে প্রথম মৌসুমেই করেছেন ২১ গোল। সেই সঙ্গে অ্যাসিস্ট ছিল পাঁচটিতে। কিন্তু নতুন ঠিকানায় শিরোপা ধরার সৌভাগ্য হয়নি তার, কারণ গ্রিনউডের সতীর্থরা ছিলেন ছায়া হয়ে।

টিভিতে আজকের খেলা (৩ জুন)

প্রকাশ: ০৩ জুন ২০২৫, ১০:১০ এএম
টিভিতে আজকের খেলা (৩ জুন)
ছবি : সংগৃহীত

ক্রীড়াপ্রেমীদের জন্য প্রতিদিনই টেলিভিশনের পর্দায় থাকে অনেক খেলা। তেমনি আজও (৩ জুন) রয়েছে বেশকিছু খেলা। চলুন দেখে নেওয়া যাক আজ টিভিতে কোন কোন খেলা রয়েছে।

ক্রিকেট (সরাসরি)

ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ইংল্যান্ড, তৃতীয় ওয়ানডে

সন্ধ্যা ৬টা, সনি টেন নেটওয়ার্ক

আইপিএল ফাইনাল

বেঙ্গালুরু-পাঞ্জাব, রাত ৮টা
টি স্পোর্টস

টেনিস (সরাসরি)

ফ্রেঞ্চ ওপেন, বেলা ৩টা
সনি টেন নেটওয়ার্ক

টি-টোয়েন্টির বিব্রতকর রেকর্ড সবাইকে ছাড়িয়ে বাংলাদেশ

প্রকাশ: ০২ জুন ২০২৫, ০৫:৪৯ পিএম
টি-টোয়েন্টির বিব্রতকর রেকর্ড সবাইকে ছাড়িয়ে বাংলাদেশ
ছবি : সংগৃহীত

পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে ভরাডুবির মধ্য দিয়ে বিব্রতকর রেকর্ডে সবার ওপরে জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশ দল। ১৮৮ ম্যাচে ১১২ হার নিয়ে বিব্রতকর এই রেকর্ডে সবার শীর্ষে অবস্থান করছে বাংলাদেশ। 

পাকিস্তান সফরে তিন ম্যাচে ধবলধোলাই হওয়ার পরই এই অনাকাঙ্ক্ষিত রেকর্ডে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও শ্রীলঙ্কাকে পেছনে ফেলে দেয় টাইগাররা।

ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১১০ ম্যাচে পরাজিত হয়েছে ২১৬ ম্যাচ খেলে। তাদের চেয়ে ১ ম্যাচ কম তথা ১০৯ ম্যাচে হেরেছে শ্রীলঙ্কা। 

তালিকায় পরের দুই দল পাকিস্তান ও জিম্বাবুয়ে। এশিয়ার দলটি হেরেছে ১০৫ ম্যাচ আর আফ্রিকান দলটি ১০৩ ম্যাচ।

২০২৪ সালের মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র সফরে ১০০তম হার আসে বাংলাদেশের। এরপর আরও ১৩টি হার যোগ হয়েছে, জিতেছে মাত্র ২টি ম্যাচ।

বিশ্বকাপে জয়হীন থাকার পাশাপাশি সিরিজ হাতছাড়া হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, আমিরাত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে। সবশেষ সিরিজ জয় ছিল ২০২৪ সালে, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৪-১ ব্যবধানে।

নতুন চ্যাম্পিয়ন পেতে যাচ্ছে আইপিএল

প্রকাশ: ০২ জুন ২০২৫, ০৪:৩১ পিএম
নতুন চ্যাম্পিয়ন পেতে যাচ্ছে আইপিএল
ছবি : সংগৃহীত

এলিমিনেটরে গুজরাট টাইটান্সকে বিদায় করে কোয়ালিফায়ার দুইয়ে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের মুখোমুখি হয় পাঞ্জাব কিংস। আইপিএলের সবচেয়ে সফল দলের সামনে পড়েও চাপহীন ক্রিকেট খেলে ২০৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করে ১১ বছর পর ফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে পাঞ্জাব।

ফাইনালে পাঞ্জাবের প্রতিপক্ষ রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। দুদলের কেউই আগে আইপিএলের শিরোপা জেতেনি। পাঞ্জাব ফাইনাল নিশ্চিত করার সঙ্গেই সঙ্গেই নিশ্চিত হয়ে গেছে যে এবার আইপিএল পাচ্ছে নতুন চ্যাম্পিয়ন।

চ্যাম্পিয়ন না হলেও ফাইনাল খেলার স্বাদ রয়েছে দুই দলেরই। বেঙ্গালুরুর ফাইনাল খেলেছে তিনবার আর পাঞ্জাব একবার।

আইপিএলের দ্বিতীয় আসরে ২০০৯ সালে ডেকান চার্জার্সের কাছে ৬ রানে হেরে যায় বেঙ্গালুরুর। ২০১১ সালে ফের ফাইনালে জায়গা করে নিলেও চেন্নাইয়ের কাছে পরাজিত হয় ৫৭ রানে। সবশেষ ২০১৬ সালে সানরাইজার্সা হায়দরাবাদের বিপক্ষে পরাজয়ের স্বাদ পায় ৮ রানের ব্যবধানে। দীর্ঘ ৯ বছরের বিরতি শেষে ফাইনালে আবারও উত্তীর্ণ হলো ফ্র্যাঞ্চাইজিটি।

অন্যদিকে, বেঙ্গালুরুর চেয়েও বেশি সময় পর তথা দীর্ঘ ১১ বছর পর ফাইনালে উঠেছে পাঞ্জাব। ২০১৪ সালে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাব নামে খেলার সময়ই প্রথমবার ফাইনালে ওঠে তারা। সেবার কলকাতা নাইট রাইডার্সের কাছে  ৩ উইকেটের ব্যবধানে হেরে অধরা থেকে যায় শিরোপা স্বপ্ন। 

পরিবর্তিত নামে (পাঞ্জাব কিংস) এবারই প্রথম ফাইনালে উঠলো তারা। এবার কী তারা পারবে চ্যাম্পিয়ন হতে। যে দলই জিতবে তারাই পাবে প্রথম শিরোপার স্বাদ। তবে সেটি জানতে অপেক্ষা করতে হবে আরও একদিন।

পুরো সিরিজে যাদের মিস করলেন সিমন্স

প্রকাশ: ০২ জুন ২০২৫, ০৩:১৫ পিএম
পুরো সিরিজে যাদের মিস করলেন সিমন্স
ছবি : ফাইল

পাকিস্তানের মাটিতে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ভরাডুবি হয়েছে বাংলাদেশ দলের। তিন ম্যাচের সবকটিতেই হেরে ধবলধোলাই হয়েছে লিটন দাসরা। সিরিজের শেষ ম্যাচে গতরাতে (২ জুন) ভালো ব্যাটিং করে ১৯৬ রানের সংগ্রহ দাঁড় করানোর পরও হারতে হয়েছে ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে।

এমন শোচনীয় সিরিজ পরাজয় ও ধবলধোলাইয়ের পর জাতীয় দলের প্রধান কোচ ফিল সিমন্স মিস করেছেন দুই বোলারকে। তারা হলেন – মোস্তাফিজুর রহমান ও তাসকিন আহমেদ।

ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে সিমন্স বলেন, ‘আমার মনে হয় যেকোনো দলই মোস্তাফিজকে মিস করবে। তার স্কিল এমন উইকেটে, তাকে তো মিস করতেই হবে। নাহিদ কিছুটা তরুণ। মাত্রই এসেছে টি-টোয়েন্টিতে, অত অভিজ্ঞ নয়। তবে ফিজ, তাসকিনদের অবশ্যই মিস করবেন। দ্বিতীয় ম্যাচে মেইন বোলারদের একজন শরিফুলও চোটে পড়লো। ফলে কঠিন ছিল।’

হতাশা প্রকাশ করেছেন সিরিজ হার নিয়েও, ‘আসলে যেকোনো সিরিজে হারাটাই হতাশার। আমরা যেখানে আছি, চেষ্টা করছি নতুন কিছু তৈরি করতে। কিছু ব্যাপার চেঞ্জ করতে। তরুণ কিছু ক্রিকেটাররাও আছে। ফলে হতাশাটা আছেই। তবে এতটাও বেশি না যতটা সেটেলড টিম নিয়ে হারলে হতাম।’

এই সিরিজে ভালো করতে পারেননি রিশাদও। তাকে নিয়ে প্রধান কোচ ফিল সিমন্স বলেন, ‘রিশাদের সেরা সিরিজ যায়নি, আমরা জানি, সেও এটা জানে। আমরা তার কাছে আরও বেশি প্রত্যাশা করি। তবে বোলারদের সিরিজ খারাপ যেতেই পারে। তার একটি খারাপ সিরিজ গিয়েছে। সে কাজ চালিয়ে যাবে এবং শ্রীলঙ্কা সিরিজের জন্য প্রস্তুত হবে।’