ঢাকা ৩ বৈশাখ ১৪৩২, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫
English

দেহটাই একটা যন্ত্র, এটাকেই বাজানোর চেষ্টা করছি

প্রকাশ: ১২ মার্চ ২০২৫, ১০:০০ এএম
আপডেট: ১২ মার্চ ২০২৫, ০৪:৩৩ পিএম
দেহটাই একটা যন্ত্র, এটাকেই বাজানোর চেষ্টা করছি
ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় মিউজিশিয়ান মিঠুন চক্র। বিভিন্ন ইনস্ট্রুমেন্ট বাজানোর দক্ষতার পাশাপাশি গানও গেয়ে থাকেন এই শিল্পী। কিছুদিন আগে ইউনেসকোর হেডকোয়ার্টারে একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে দেশে ফিরেছেন তিনি। এসব বিষয় ও অন্যান্য পরিকল্পনা নিয়ে কথা হয় তার সঙ্গে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন মাহমুদ শাকিল- 

সম্প্রতি ইউনেস্কোর হেডকোয়ার্টারে একটি অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন। সে সম্পর্কে বলুন-
আমাদের ট্যুরটি হয়েছিল ইউনেসকোর আন্ডারে, যেখানে আমি প্রথমবারের মতো সরকারিভাবে বাজানোর আমন্ত্রণ পাই। তাও আবার ইউনেসকোর আমন্ত্রণে ফ্রান্সে, যেখানে বাংলাদেশ হাইকমিশন জড়িত ছিল এবং এটার নেতৃত্বে ছিলেন আমাদের কাছের সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও উপদেষ্টা মোস্তফা সরোয়ার ফারুকী ভাই। সেখানে আমি ছাড়াও বিখ্যাত বংশীবাদক জালাল আহমেদ, নীরব, টুনটুন বাউল, পালাকার ভাই, পারসা, পিংকি এবং সেজান গিয়েছিলাম। খুব সুন্দর এক অভিজ্ঞতা ছিল। আমরা অনুষ্ঠানটিতে অংশগ্রহণ করেছিলাম ২১ তারিখ। সেদিন আমরা দুবার বাজিয়েছিলাম। 

অনুভূতি কেমন ছিল? 
পারফর্মের অনুভূতি ছিল অভূতপূর্ব। ইউনেসকোর মতো এত বড় একটি সংস্থায় গিয়ে বাংলাদেশকে রিপ্রেজেন্ট করা, সেটাও আবার ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের দিনে, অসাধারণ এক অনুভূতি। তার ওপর সেদিন সকালবেলায় শুধু আমরাই এককভাবে বাংলাদেশের সংগীত পারফর্মের সুযোগ পেয়েছিলাম। আর রাতে তো সবাই মিলে গ্রুপ পারফরমেন্স ছিলই। এটা প্রাপ্তির মধ্যে সবচেয়ে উপরের স্থান দখল করে রেখেছে। যদিও খুব নার্ভাস ছিলাম, তবে সবকিছু খুব ভালো হয়েছে। যেখানে আমরা বলতে পেরেছি ‘উই আর অল ওয়ান সাউন্ড, উই আর অল ওয়ান টুগেদার। 

এআর রহমানের সঙ্গেও আপনি একই মঞ্চে পারফর্ম করেছেন। এই অভিজ্ঞতাটা আপনার ক্যারিয়ারের জন্য কতটা গুরুত্ববহ? 
২০১৩ সালে টি-টোয়েন্টি ওয়ার্ল্ড কাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নিতে এআর রহমান বাংলাদেশে এসেছিলেন। তার সঙ্গে আমার পারফর্ম করাটাও বেশ নাটকীয় ছিল। আমার গুরুজি আনন্দ শিবামনী যিনি দীর্ঘদিন যাবৎ এআর রহমানের সঙ্গে বাজাচ্ছেন, তিনিই আমাকে এ সুযোগটা করে দিয়েছিলেন। বাংলাদেশের একমাত্র মিউজিশিয়ান হয়ে তাদের সঙ্গে বাজানো, দুই-তিন দিন একসঙ্গে প্র্যাকটিস করে ফাইনালি স্টেজ শেয়ার করার ব্যাপারটা এখনো আমার মাথায় রয়ে গেছে। এটা আমাকে আরও বেশি প্রফেশনাল হতে সাহায্য করেছে।

অনেকেরই কৌতূহল, আপনি আসলে কি কি ইনস্ট্রুমেন্ট বাজাতে পারেন? 
আমি ছোটবেলা থেকেই যে ইনস্ট্রুমেন্টগুলো ছন্দ সৃষ্টি করে, সেগুলোর প্রতি আকৃষ্ট হয়েছি। তবলা বাজানো শুরু করি আড়াই বছর বয়সে। তার পর থেকে আমি যা পাই তাই বাজাতাম। এখনো বিভিন্ন কন্টিনেন্টের বিভিন্ন ছন্দযন্ত্র যা আছে, সেগুলো বাজানোর টুকিটাকি চেষ্টা করি। তবে সুরের যন্ত্রে আমি অতটা পারদর্শী নই। আমি সব সময়ই বলি, আমার দেহটাই একটা যন্ত্র আর এটাকেই বাজানোর চেষ্টা করছি।

কোক স্টুডিও বাংলার সর্বশেষ সিজনের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিলেন। এর বাকি অংশেও কি আপনাকে দেখা যাবে? 
কোক স্টুডিওর সিজনটা একটা জার্নির মতো। দেখতে থাকুন, যখন সব (গান) আসবে, তখন তো জানতে পারবেনই। এটা সারপ্রাইজই থাকুক।

ইনস্ট্রুমেন্টের পাশাপাশি আপনি গায়ক হিসেবেও পরিচিত। সামনে গান নিয়ে কোনো পরিকল্পনা আছে কি? 
গান আসলে আমার জীবনে একটি বড় আশীর্বাদ। কারণ আমি কখনো গান শিখিনি, আমি গায়ক নই। তবে যতটুকুই গাইতে পারি এর পুরো কৃতিত্ব আমার মায়ের। গান নিয়ে সামনে অবশ্যই অনেক প্ল্যান আছে। নিজের সলো কিছু গান, চট্টগ্রামের গান এবং সিনেমার জন্য মুখিয়ে আছি। আমি গত বছর প্রথম ‘দেয়ালের দেশ’ সিনেমায় ইমন চৌধুরীর সুরে বিসর্জনের ব্যথা গানটি গেয়েছিলাম। গানটি বেশ প্রশংসিত হয়েছিল। ও রকম আরও গান গাইতে চাই, দেখা যাক কি হয়।

এই সময়ে অনেকেই একটা/দুইটা গান করে ভাইরাল হয়ে যাচ্ছেন, অনেকে আবার খুব চেষ্টার পরও স্ট্রাগল করছেন। বর্তমানে এই যে ভাইরাল হওয়ার প্রবণতা, বিষয়টিকে আপনি কীভাবে দেখছেন? 
প্রতিটি যুগে প্রতিটি রেভ্যুলুশনের মতো এটাও একটা রেভ্যুলুশন। আগেও একটি গান গেয়ে অনেকে ফেমাস হয়েছেন, ওই গানটিই গেয়ে গেছেন। শত শত বছর ধরে এ রকম ইতিহাস আছে, এটা নতুন কিছু নয়। সো এটা হতেই থাকবে। এ বিষয়ে আমার তেমন কোনো মন্তব্য নেই। সবকিছুকেই সাধুবাদ, ধন্যবাদ। 

/শাকিল  

এল ‘আতরবিবি লেন’ সিনেমার টিজার

প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৫২ পিএম
এল ‘আতরবিবি লেন’ সিনেমার টিজার

‘আতরবিবি লেন’ সিনেমাটি সম্প্রতি সেন্সর ছাড়পত্র পেয়েছে। চলছে প্রেক্ষাগৃহে আসার প্রস্তুতি। তার আগে প্রকাশ্যে এসেছে সিনেমাটির অফিশিয়াল টিজার।

টাইমস মিডিয়ার ব্যানারে নির্মিত সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন মিজানুর রহমান লাবু। নির্মাতা লাবুর কাহিনি, সংলাপ ও চিত্রনাট্যে ‘আতরবিবি লেন’ সিনেমায় আতরবিবি চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফারজানা সুমি। তার বিপরীতে অভিনয় করেছেন গোলাম মুস্তফা প্রকাশ। এ ছাড়াও বিভিন্ন চরিত্রে দেখা যাবে আশীষ খন্দকার, রাশেদ মামুন অপু, এলিনা শাম্মী, সানজিদা মিলা, জয়রাজ, পারভেজ সুমন, ফরহাদ লিমন, কাজী উজ্জ্বল, সকাল, সীমান্ত প্রমুখকে।

ফারজানা সুমি বলেন, ‘সিনেমাটির নাম ভূমিকায় অভিনয় করে অসাধারণ ভালো লাগা কাজ করছে আমার মধ্যে। আতরবিবি হওয়া খুব সহজ ছিল না আমার জন্য। অনেক হোমওয়ার্ক করতে হয়েছে। পরিচালক লাবু ভাইয়ের নির্দেশনা মেনে নিজেকে তৈরি করেছি। মনে আছে গেল বছরের রোজার মাসে অসম্ভব পরিশ্রম করে সিনেমাটির শুটিং করেছি। দর্শক সিনেমাটি দেখলে এবং উপভোগ করলে সব শ্রম সফল হবে আমাদের।’

নির্মাতা সূত্রে জানা গেছে, ঢাকার বিভিন্ন লোকেশন ছাড়াও দৌলতদিয়া যৌনপল্লী, রাজবাড়ী, গোয়ালন্দ, ফরিদপুর ইত্যাদি স্থানে আতরবিবি লেন সিনেমাটির শুটিং হয়েছে।

সালমানকে হুমকি দেওয়া যুবক আটক

প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৪২ পিএম
আপডেট: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৪৩ পিএম
সালমানকে হুমকি দেওয়া যুবক আটক
ছবি: সংগৃহীত

বলিউড ভাইজান সালমান খান। প্রতিনিয়ত প্রাণনাশের হুমকি পেয়ে থাকেন তিনি। বলতে গেলে হুমকি যেনে তার কাছে ‘ডাল-ভাত’ হয়ে গেছে। প্রতিটা দিনই কাটে তার এখন জীবনহানির শঙ্কায়। সম্প্রতি বোমা মেরে সালমানের গাড়ি উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি পেয়েছেন এই বলিউড সুপারস্টার। তার আবাসনেও নাকি হামলা চালাবেন। গত সোমবার হোয়াটসঅ্যাপে এক বার্তা পায় মুম্বাইয়ের ওরলি পরিবহন বিভাগের দপ্তর।

এর পর থেকে খোঁজ শুরু করে পুলিশ। চব্বিশ ঘণ্টা অতিক্রান্ত হওয়ার আগেই হুমকিদাতাকে আটক করে পুলিশ। সোমবার সকাল সাড়ে ৬টা নাগাদ গুজরাটের বডোদরা থেকে ২৬ বছর বয়সী এক যুবক হুমকি দিয়ে সালমান খানকে বার্তা পাঠান। সেখান থেকেই তাকে আটক করে পুলিশ।
যুবকের নাম ময়াঙ্ক পাণ্ড্য। আটকের পর বেশ কিছু বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় তাকে। ওই যুবকের নামে এফআইআর নথিভুক্ত করা হয়েছে।
এর আগে গত শনিবার এক জ্যোতিষী জানিয়েছেন, যতই কড়া নিরাপত্তাবেষ্টনীর মধ্যে থাকুন, চলতি বছরের শেষে প্রাণ নিয়ে টানাটানি হতে পারে সালমানের। নেপথ্যে তারই ঘনিষ্ঠজনরা!

জ্যোতিষীর মতে, নিরাপত্তারক্ষী কিংবা গৃহকর্মে সহায়করাই সালমানের শত্রু হয়ে উঠতে পারেন। তারাই হয়তো ফাঁস করে দিতে পারেন ভাইজানের নিরাপত্তাসংক্রান্ত গোপন তথ্য! তবে সেই বিপদও তিনি কাটিয়ে উঠবেন, আশ্বাস তার। তা হলে কি জ্যোতিষীর করা ভবিষ্যদ্বাণীই সত্যি হওয়ার পথে? এ নিয়েই চলছে গুঞ্জন।

আইডেনটিটির দুই প্রদর্শনী

প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৩২ পিএম
আইডেনটিটির দুই প্রদর্শনী
ছবিঃসংগৃহীত।

মঞ্চ নাটকের নতুন নাট্যদল ‘ভার্স ল্যাব থিয়েটার’। এই নাট্যদলটি প্রথমবারের মতো নাটক মঞ্চস্থ করতে যাচ্ছে। দলটির প্রথম নাটকের নাম ‘আইডেনটিটি’। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে আগামী ১৮ এবং ১৯ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭টায় নাটকটির দুটি  প্রদর্শনী করবে দলটি। 

এটি একটি একক অভিনয়ভিত্তিক নাটক। এটি রচনা করার পাশাপাশি অভিনয়ও করেছেন রকি খান।  যিনি একই সঙ্গে দলের শিল্প পরিচালক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।

‘আইডেনটিটি’ একটি দার্শনিক ও আত্ম-অনুসন্ধানমূলক নাট্যকর্ম, যেখানে রবি নামক চরিত্রটি সমাজে আরোপিত বিভিন্ন ভূমিকা ও প্রত্যাশার মধ্যে নিজের প্রকৃত পরিচয় সন্ধানে যাত্রা করে। নাটকটির কাঠামোতে রবি বিভিন্ন প্রতীকী চরিত্রের মুখোমুখি হয়, যাদের প্রত্যেকে জীবনের ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করে।

 তাদের মধ্যে রয়েছেন বাস্তববাদী ব্যবসায়ী, সাফল্যনির্ভর যুবক, অন্তর্দর্শী শিক্ষক, প্রেমের প্রতিনিধি, সমাজ-বিদ্রুপকারী, এবং এক আধ্যাত্মিক ফকির। প্রতিটি সাক্ষাৎ রবিকে নতুন উপলব্ধির দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়।নাটকের সমাপ্তিতে চরিত্রটি উপলব্ধি করে যে, পরিচয় কোনো নির্দিষ্ট রূপ নয়, বরং জীবনের অভিজ্ঞতা ও বিভিন্ন ভূমিকায় আবৃত এক জটিল মানবিক নির্মাণ।

এই প্রযোজনাটি সব দর্শকের জন্য বিনামূল্যে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করেছে নাট্যদলটি।

/ফারজানা ফাহমি

অভিনেত্রী দিলারা জামানকে সম্মাননা

প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:১৯ পিএম
আপডেট: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৩৩ পিএম
অভিনেত্রী দিলারা জামানকে সম্মাননা
ছবিঃসংগৃহীত।

খ্যাতিমান অভিনেত্রী দিলারা জামান। দীর্ঘ অভিনয় ক্যারিয়ারে পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার ও সম্মাননা। এবার বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উপলক্ষে এই অভিনেত্রীকে স্মারক সম্মাননা প্রদান করল বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল বৈশাখী। অভিনেত্রী দিলারা জামানের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন বৈশাখী টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আমিন এবং উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদক টিপু আলম মিলন। এ সম্মানপ্রাপ্তিতে দিলারা জামান বৈশাখী টেলিভিশন কর্তৃপক্ষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি। 

পহেলা বৈশাখ বেলা সাড়ে ১১টায় বর্ষবরণের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বৈশাখী টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আমিন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বৈশাখী টেলিভিশনের বিভাগীয় প্রধানগণ। বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বৈশাখী টেলিভিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীর পক্ষ থেকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান সম্পাদককে উত্তরীয় পরিয়ে সম্মানিত করা হয়।

সকাল থেকে শুরু হয়ে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চলে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। নানা ফান, গান, পাপেট শো, পালা গান, মুড়িমুখরি আর পান্তা আয়োজনে উৎসবমুখর থাকে বৈশাখী টেলিভিশন কার্যালয়। 

সংগীত পরিবেশন করেন লামিয়া ঐশ্বর্য, পাখি বাউলিয়ানা, নুসরাত সাথী, ইসফাত আরা রনি, বাউল গরীব মোক্তার, এমআর মানিক, রনি আহমেদ ও বৈশাখীর গানের দল। পহেলা বৈশাখেই আত্মপ্রকাশ ঘটে বৈশাখীর গানের দলের। এ গানের দলের মূল ভোকাল বৈশাখী টেলিভিশনের ডেপুটি হেড অব প্রোগ্রাম লিটু সোলায়মান গান শোনান। 

/ফারজানা ফাহমি

হাজার কণ্ঠে বর্ষবরণ

প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:৪৩ পিএম
হাজার কণ্ঠে বর্ষবরণ
ছবিঃসংগৃহীত।

প্রতি বছরের মতো এ বছরও অনুষ্ঠিত হলো চ্যানেল আই সুরের ধারা হাজার কণ্ঠে বর্ষবরণ। ধানমন্ডির রবীন্দ্র সরোবরে সূর্যোদয়ের সঙ্গে শুরু হয় বাংলা ১৪৩২-কে বরণের পালা। যন্ত্রসংগীতের মাধ্যমে শুরু হয় আনুষ্ঠানিকতা।

দীপ্তি চৌধুরীর উপস্থাপনায় শিল্পী স্বাতী সরকারের পরিচালনায় সুরের ধারার শিল্পীরা একে একে পরিবেশন করেন তাদের পরিবেশনা। অতিথি শিল্পী হিসেবে সংগীত পরিবেশন করেন ফেরদৌস আরা। শিল্পী ফাহিম হোসেন, কিরণ চন্দ্র রায়, প্রিয়াংকা গোপ, অনন্যা আচার্য, শারমিনসহ তরুণ শিল্পীরাও তাদের সংগীত পরিবেশন করেন।

ভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর পরিবেশনায় মুগ্ধতা ছড়িয়ে যায়। সমাপনী বক্তব্যে অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ তার সমাপনী বক্তব্যে বলেন, আমরা এই একটি দিনই বাঙালি হয়ে যাই। আমরা বাঙালি হয়েই থাকতে চাই। 

/ফারজানা ফাহমি