ঢাকা ১১ বৈশাখ ১৪৩২, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
English
বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১১ বৈশাখ ১৪৩২

মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা অধ্যায়ের ১টি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর, ১ম পর্ব, এসএসসি রসায়ন

প্রকাশ: ১৭ মার্চ ২০২৫, ০১:০০ পিএম
মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা অধ্যায়ের ১টি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর, ১ম পর্ব, এসএসসি রসায়ন
বিকারে বিভিন্ন ধরনের মোল। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

ষষ্ঠ অধ্যায় : মোলের ধারণা ও রাসায়নিক গণনা

সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর-১

উদ্দীপকটি পড়ে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।

A যৌগটি 11 ও 9 পারমাণবিক সংখ্যা বিশিষ্ট মৌলের সমন্বয়ে গঠিত। অপর একটি যৌগ B-তে C 40%, H 6.67%, 
O = 53.33%, B যৌগটির আণবিক ভর 180।

ক. মোলারিটি কী? 
খ. বর্ষাকালে খাদ্য লবণ ভেজা থাকে কেন? 
গ. B যৌগটির আণবিক সংকেত নির্ণয় করো। 
ঘ. A-এর দ্রবণ তড়িৎ পরিবাহী হলেও B-এর দ্রবণ তড়িৎ অপরিবাহী কেন, ব্যাখ্যা করো।

উত্তর: ক. মোলারিটি: নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় প্রতি লিটার দ্রবণে দ্রবীভূত দ্রব্যের মোল সংখ্যাকে ওই দ্রবণের মোলারিটি বলে। একে M দ্বারা প্রকাশ করা হয়।

খ. খাদ্য লবণের (NaCl) মধ্যে ম্যাগনেসিয়াম ক্লোরাইড (MgCl2) এবং ক্যালসিয়াম ক্লোরাইডের (CaCl2) মতো কিছু অশুদ্ধতা থাকে। এই যৌগগুলো ডেলিকোয়েসেন্ট হওয়ার কারণে বাতাস থেকে পানি শোষণ করে এবং লবণকে ভেজা করে তোলে। এ কারণে বর্ষাকালে খাদ্য লবণ ভেজা থাকে।

আরো পড়ুন : রাসায়নিক বন্ধন অধ্যায়ের ১টি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর, ৩য় পর্ব

গ. B যৌগটির আণবিক সংকেত নির্ণয়:
দেওয়া আছে, B যৌগে C = 40%, H = 6.67%, O = 53.33% এবং B যোগটির আণবিক ভর 180।
মৌলগুলোর পরমাণুর সংখ্যার অনুপাত নির্ণয় করা হলো- 
C: 40/12 = 3.33
H: 6.67/1 = 6.67
O: 53.33/16 = 3.33
অনুপাতটিকে ক্ষুদ্র পূর্ণ সংখ্যায় প্রকাশ করা হলো- 
C: 3.33/3.33 = 1
H: 6.67/3.33 = 2
O: 3.33/3.33 = 1
সুতরাং, B যৌগটির স্থূল সংকেত হলো CH2O।
B যোগটির স্থূল সংকেতের ভর = 12 + 2 + 16 = 30
আণবিক সংকেত নির্ণয়- 
n = আণবিক ভর / স্থূল সংকেত ভর = 180/30 = 6
আণবিক সংকেত = (CH2O)n = (CH2O)6 = C6H12O6
অতএব, B যৌগটির আণবিক সংকেত হলো C6H12O6

ঘ. A-এর দ্রবণ তড়িৎ পরিবাহী হলেও B-এর দ্রবণ তড়িৎ অপরিবাহী হওয়ার ব্যাখ্যা-
A যৌগটি 11 ও 9 পারমাণবিক সংখ্যা বিশিষ্ট মৌলের সমন্বয়ে গঠিত। অর্থাৎ, A যৌগটি সোডিয়াম (Na) এবং ফ্লোরিন (F) দ্বারা গঠিত, যা সোডিয়াম ফ্লোরাইড (NaF)।
সোডিয়াম ফ্লোরাইড একটি আয়নিক যৌগ, যা জলীয় দ্রবণে Na+ এবং F- আয়নে বিভক্ত হয়। এই আয়নগুলো দ্রবণের মধ্য দিয়ে চলাচল করতে পারে, যার ফলে দ্রবণটি তড়িৎ পরিবাহী হয়।
অন্যদিকে, B যৌগটি একটি সমযোজী যৌগ (C6H12O6)। সমযোজী যৌগগুলো জলীয় দ্রবণে আয়ন তৈরি করে না। ফলে, B এর দ্রবণ তড়িৎ পরিবহন করতে পারে না।

লেখক : প্রধান শিক্ষক
হাজী রফিজুদ্দিন ভূঁইয়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ

কবীর

খনিজ সম্পদ : জীবাশ্ম অধ্যায়ের ১টি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর, ৩য় পর্ব, এসএসসি রসায়ন

প্রকাশ: ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৩৮ পিএম
খনিজ সম্পদ : জীবাশ্ম অধ্যায়ের ১টি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর, ৩য় পর্ব, এসএসসি রসায়ন
খনি থেকে প্রাপ্ত জীবাশ্ম। ছবি- সংগৃহীত

একাদশ অধ্যায় : খনিজ সম্পদ : জীবাশ্ম

সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর-৩ 

উদ্দীপকটি পড়ে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।

রাইয়ানের মা গ্যাসের চুলায় রান্না করছিলেন। রাইয়ান তার মায়ের কাছে গ্যাসটি সম্পর্কে জানতে চাওয়ায় মা বলল, এটি একটি সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন, যা সাধারণত অ্যালকেন শ্রেণিভুক্ত। 

ক. ভিনেগার কী? 
খ. পলিমারকরণ বলতে কী বোঝায়? 
গ. উদ্দীপকে নির্দেশিত যৌগটি শিল্পক্ষেত্রে কীভাবে প্রস্তুত করা হয়, ব্যাখ্যা করো। 
ঘ. আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এ জাতীয় যৌগের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করো। 

উত্তর: ক. ভিনেগার হলো অ্যাসিটিক অ্যাসিডের (ইথানোয়িক অ্যাসিড) জলীয় দ্রবণ। সাধারণত, এতে অ্যাসিটিক অ্যাসিডের পরিমাণ ৫ থেকে ৮ শতাংশ পর্যন্ত থাকে। ভিনেগার খাদ্য সংরক্ষণে, রান্নার কাজে এবং পরিষ্কারক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি গাঁজন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ইথানলকে জারিত করে তৈরি করা হয়।

খ. পলিমারকরণ হলো একটি রাসায়নিক প্রক্রিয়া, যেখানে ছোট ছোট অসংখ্য অণু (মনোমার) পরস্পর রাসায়নিক বন্ধনের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে একটি বৃহৎ অণু (পলিমার) গঠন করে। পলিমারের আণবিক ভর মনোমারের আণবিক ভরের তুলনায় অনেক বেশি হয়। বিভিন্ন ধরনের পলিমার যেমন- পলিথিন, পভিসি, পলিস্টার ইত্যাদি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

আরো পড়ুন : খনিজ সম্পদ: জীবাশ্ম অধ্যায়ের ১টি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর, ২য় পর্ব

গ. উদ্দীপকে নির্দেশিত যৌগটি একটি সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন, যা অ্যালকেন শ্রেণিভুক্ত এবং গ্যাসের চুলায় ব্যবহৃত হয়। গ্যাসের চুলায় সাধারণত মিথেন (CH4) প্রধান উপাদান হিসেবে থাকে, যা প্রাকৃতিক গ্যাসের মূল অংশ। মিথেন মূলত প্রাকৃতিক গ্যাস উত্তোলন করে পাওয়া যায়।
প্রাকৃতিক গ্যাস ভূপৃষ্ঠের নিচে খনিতে জমা থাকে। কূপ খনন করে এই গ্যাস উত্তোলন করা হয়। উত্তোলিত প্রাকৃতিক গ্যাসে মিথেন ছাড়াও ইথেন, প্রোপেন, বিউটেন এবং সামান্য পরিমাণে অন্যান্য গ্যাস মিশ্রিত থাকে। ব্যবহারের আগে এই গ্যাসকে পরিশোধন করা হয়।
পরিশোধন প্রক্রিয়ায়, প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে অন্যান্য গ্যাস এবং অপদ্রব্য (যেমন- হাইড্রোজেন সালফাইড, কার্বন ডাই-অক্সাইড, জলীয় বাষ্প) বিভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে দূর করা হয়। এই পরিশোধন প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই বিশুদ্ধ মিথেন বা এলপিজির (তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাস, যাতে প্রোপেন ও বিউটেনের পরিমাণ বেশি থাকে) মতো জ্বালানি গ্যাস প্রস্তুত করা হয়, যা রান্নার কাজে ব্যবহৃত হয়।
এ ছাড়া মিথেন পরীক্ষাগারে বা শিল্পক্ষেত্রে সামান্য পরিমাণে অন্য উপায়েও প্রস্তুত করা যেতে পারে, যেমন-
সোডিয়াম অ্যাসিটেটকে সোডালাইমের সঙ্গে উত্তপ্ত করে: CH3COONa + NaOHCaO, ∆CH4 + Na2CO3
তবে বাণিজ্যিক উৎপাদনে প্রাকৃতিক গ্যাস উত্তোলনই প্রধান পদ্ধতি।

ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত অ্যালকেন শ্রেণির যৌগ (প্রধানত মিথেন এবং এলপিজির অন্যান্য উপাদান) আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এদের গুরুত্ব নিচে বিশ্লেষণ করা হলো-
জ্বালানি ও রান্নার কাজে: মিথেন প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান এবং এলপিজির মূল উপাদান (প্রোপেন ও বিউটেন) রান্নার জন্য বহুল ব্যবহৃত জ্বালানি। এটি সহজলভ্য, পরিষ্কার করা এবং তাপ উৎপাদনে কার্যকর।
পরিবহন: সিএনজি (কম্প্রেসড ন্যাচারাল গ্যাস), যার প্রধান উপাদান মিথেন, বর্তমানে যানবাহনের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এটি পেট্রোল ও ডিজেলের তুলনায় পরিবেশবান্ধব এবং সাশ্রয়ী। এলপিজিও কিছু ক্ষেত্রে যানবাহনের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
বিদ্যুৎ উৎপাদন: প্রাকৃতিক গ্যাস বিদ্যুৎকেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়। টারবাইন ঘুরিয়ে জেনারেটরের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা হয়।
শিল্পক্ষেত্রে কাঁচামাল: মিথেন বিভিন্ন রাসায়নিক যৌগ উৎপাদনে কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এর মধ্যে মিথানল, ফরমালডিহাইড, হাইড্রোজেন সায়ানাইড উল্লেখযোগ্য। অ্যালকেন থেকে বিভিন্ন জৈব দ্রাবক এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় রাসায়নিক পদার্থ তৈরি করা হয়।
অন্যান্য ব্যবহার: এলপিজি শিল্প কারখানায় বিভিন্ন তাপ উৎপাদী কাজে ব্যবহৃত হয়। প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে প্রাপ্ত কার্বন ব্ল্যাক টায়ার ও অন্যান্য রাবারজাত দ্রব্য উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়।
পরিশেষে বলা যায়, অ্যালকেন শ্রেণির যৌগ, বিশেষ করে মিথেন এবং এলপিজির উপাদানগুলো আমাদের দৈনন্দিন জীবনের জ্বালানির চাহিদা পূরণ করা থেকে শুরু করে শিল্পক্ষেত্রে কাঁচামাল সরবরাহ পর্যন্ত বিস্তৃত ক্ষেত্রে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে। এদের সহজলভ্যতা, উচ্চ তাপ উৎপাদন ক্ষমতা এবং তুলনামূলকভাবে পরিবেশবান্ধব বৈশিষ্ট্য এদের গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।

লেখক : প্রধান শিক্ষক
হাজী রফিজুদ্দিন ভূঁইয়া বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ

কবীর

Unit-1:Hello!,lesson-4-5-এর ২টি প্রশ্ন ও উত্তর, ২য় পর্ব, পঞ্চম শ্রেণির ইংরেজি

প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:০০ পিএম
Unit-1:Hello!,lesson-4-5-এর ২টি প্রশ্ন ও উত্তর, ২য় পর্ব, পঞ্চম শ্রেণির ইংরেজি
সীমা ও তমাল টাউন হল ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাবে ইংরেজিতে কথা বলা অনুশীলন করছে। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

Unit-1: Hello!, Lesson-4-5

Lesson-1-4-এর dialogue

Read the text and answer the questions (1-4).

Sima and Tamal are in the Town Hall Language Club. They come to the club to practice speaking English. They listen to CDs, and watch DVDs in English or speak English with friends. Today there is a new person in the club. He is a young man. He is reading a book about Bangladesh.
Sima: Look, Tamal! Who’s that gentleman? Do you know him?
Tamal: Yes, That’s Andy Smith. He’s working with an NGO here. I met him yesterday at the Bookshop.
Sima: Maybe we can practice our English with him.
Tamal: Good idea. Come, I’ll introduce you to him. Come with me.

1. Write only the answer on the answer script.

(a) Tamal told Sima “good idea” to ---.
(i) introduce her to Andy 
(ii) watch movies 
(iii) practise speaking English 
(iv) listen to CD
(b) When Tamal went to the bookshop, he ---.
(i) met Amina 
(ii) met Andy 
(iii) found none in the shop 
(iv) was happy

আরো পড়ুন : Unit-1: Hello!, lesson-1-এর ৩টি প্রশ্ন ও উত্তর, ১ম পর্ব, পঞ্চম শ্রেণির ইংরেজি

(c) Why did Tamal and Sima listen to CD?
(i) To learn English 
(ii) To learn to write English 
(iii) Learn to speak English 
(iv) To be an Englishman.
(d) Tamal and Sima practice ---.
(i) Speaking German 
(ii) Speaking Urdu 
(iii) Speaking English 
(iv) Speaking Hindi
(e) They watch DVD in ---.
(i) English 
(ii) Bangla 
(iii) Urdu 
(iv) Hindi

Answer: (a)-(i), (b)-(ii), (c)-(iii), (d)-(iii), (e)-(i).

2. Read the following statements, Write ‘True’ for the correct statement or ‘False’ for incorrect statement.

(a) Sima and Tamal speak English with friends.
(b) Sima does not know the gentleman.
(c) Both Sima and Tamal practice speaking English.
(d) Tamal knew Andy Smith earlier.
(e) Tamal met the gentleman near the bookshop.

Answer: (a) True, (b) True, (c) True, (d) False,(e) True.

লেখক : সিনিয়র শিক্ষক
বিএএফ শাহীন কলেজ, কুর্মিটোলা, ঢাকা

কবীর

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট-৯, ৭টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, মার্কেটিং ২য় পত্র

প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:০২ পিএম
আপডেট: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:১১ পিএম
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট-৯, ৭টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, মার্কেটিং ২য় পত্র
শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষা দিতে কেন্দ্রে যাচ্ছে। ছবি- সংগৃহীত

মার্কেটিং দ্বিতীয় পত্র

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

৭। নিচের কোনটি বাজারজাতকরণের সামষ্টিক পরিবেশের উপাদান?
ক) রাজনৈতিক     খ) কোম্পানি    
গ) ক্রেতাসাধারণ    ঘ) জনগোষ্ঠী

উত্তর: ক) রাজনৈতিক।

৮। সামগ্রিক বাজারজাতকরণ পরিবেশের উপাদান কয়টি?
ক) ১০টি    খ) ১১টি    
গ) ১২টি    ঘ) ১৩টি

উত্তর: গ) ১২টি।

৯। বাজারজাতকরণের ব্যষ্টিক পরিবেশের উপাদান কয়টি?
ক) ৪টি    খ) ৫টি    
গ) ৬টি    ঘ) ৭টি

উত্তর: গ) ৬টি।

আরো পড়ুন : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট-৮, ৬টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, মার্কেটিং ২য় পত্র

১০। বাজারজাতকরণের সামষ্টিক পরিবেশের উপাদান কয়টি?
ক) ৫টি    খ) ৬টি    
গ) ৭টি    ঘ) ৮টি 

উত্তর: খ) ৬টি।

১১। নিচের কোন উপাদানটি ব্যষ্টিক পরিবেশের অন্তর্ভুক্ত?
ক) কোম্পানি     খ) জনসংখ্যা    
গ) অর্থনৈতিক    ঘ) রাজনৈতিক

উত্তর: ক) কোম্পানি।

১২। কোন ধরনের উপাদান বাজারজাতকরণের অসীম সুযোগ সৃষ্টি করে?
ক) রাজনৈতিক    খ) প্রযুক্তিগত    
গ) সাংস্কৃতিক       ঘ) প্রাকৃতিক

উত্তর: খ) প্রযুক্তিগত।

১৩। নিচের কোনটি সামষ্টিক পরিবেশের উপাদান নয়?
ক) অর্থনৈতিক    খ) প্রাকৃতিক    
গ সাংস্কৃতিক       ঘ) প্রতিযোগী  

উত্তর: ঘ) প্রতিযোগী।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা

কবীর

এসএসসি পরীক্ষায় কৃষি বিজ্ঞানে এ প্লাস পাওয়ার উপায়

প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:২১ পিএম
এসএসসি পরীক্ষায় কৃষি বিজ্ঞানে এ প্লাস পাওয়ার উপায়
শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দিচ্ছে। ছবি- খবরের কাগজ

সুপ্রিয় এসএসসি পরীক্ষার্থীরা, শুভেচ্ছা নিও। তোমরা নিশ্চয় জানো, এসএসসি পরীক্ষায় মানবিক ও ব্যবসায় শাখার শিক্ষার্থীরা চতুর্থ বিষয় হিসেবে কৃষি শিক্ষা বা গার্হস্থ্য বিজ্ঞান বিষয় নিতে পারে। এ বিষয়গুলোতে এ প্লাস পেলে তোমাদের পক্ষে বোর্ড পরীক্ষায় এ প্লাস পাওয়া সহজ হবে। বোর্ড পরীক্ষায় কৃষি শিক্ষা বিষয়ে তত্ত্বীয় অংশে ৭৫ এবং ব্যবহারিক অংশে ২৫ নম্বর থাকে। কৃষি শিক্ষা বিষয়ে এ প্লাস পেতে যা মনে রাখবে তা হলো-

কৃষি শিক্ষা বিষয়ে তত্ত্বীয় অংশে বেশি নম্বর পেতে 

১. কৃষি প্রযুক্তি, কৃষি উপকরণ ও কৃষিজ উৎপাদন অধ্যায়গুলো থেকে বিগত বছরে বোর্ড পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো গুরুত্ব দিয়ে পড়বে।
২. বীজ সংরক্ষণ এবং মাছ ও পশুপাখির খাদ্য সরক্ষণ এবং খাদ্য সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা ছক করে ও পয়েন্ট করে লিখলে বেশি নম্বর পাবে।
৩. মাছের পুকুর প্রস্তুতির প্রয়োজনীয়তা পয়েন্ট করে ও চিত্রসহ লিখলে পূর্ণ নম্বর পাবে।
৪. গৃহপালিত পাখির কাদ্য ও খাদ্যের গুরুত্ব ব্যাখ্যা বিষয়ক প্রশ্ন ও গবাদিপশুর খাদ্যের গুরুত্ব বিষয়ক প্রশ্নের উত্তর ছক করে ও পয়েন্ট করে লিখলে বেশি নম্বর পাবে।
৫. শাক-সবজি চাষ পদ্ধতি ও বিভিন্ন প্রকার ফুল ও ফল চাষ পদ্ধতি, রোগ বালাই দমন পদ্ধতি, ফুল ও ফল চাষের অর্থনৈতিক গুরুত্ব, মাছ চাষ পদ্ধতি ও মাছের রোগ শনাক্তকরণ বিষয়ক প্রশ্ন গুরুত্ব দিয়ে পড়বে।
৬. আগে যা পড়েছ, তা ভালো করে বারবার রিভিশন দেবে।
৭. মুখস্থ না করে বুঝে বুঝে সময় নিয়ে প্রশ্নের উত্তর পড়ার চেষ্টা করবে।
৮. একাধারে বেশি সময় পড়াশোনা না করে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিয়ে আবার পড়বে।
৯. লক্ষ্য স্থির করে ও সময় ভাগ করে নিয়ে পড়বে।

কৃষি শিক্ষা বিষয়ে ব্যবহারিক অংশে পূর্ণ নম্বর পেতে

কৃষি শিক্ষা বিষয়ে ব্যবহারিক পরীক্ষায় নম্বর থাকে ২৫। ব্যবহারিক পরীক্ষায় পূর্ণ নম্বর পাওয়ার জন্য যা মনে রাখতে হবে তা হলো-
১. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ব্যবহারিক খাতায় সুন্দরভাবে চিত্র আঁকতে হবে।‌
২. চিত্রের পাশাপাশি বিভিন্ন অংশের নাম লিখতে হবে।
৩. অবশ্যই পেন্সিল দিয়ে চিত্র আঁকতে হবে।
৪. চিত্রের নিচে চিত্রের নাম এবং তার পাশে বিভিন্ন অংশ চিহ্নিত করে তার নাম লিখবে।
৫. চিত্রে যা আকঁবে সে সম্পর্কে বর্ণনা লিখবে।

লেখক :  সহকারী শিক্ষক 
লৌহজং বালিকা পাইলট উচ্চবিদ্যালয়, মুন্সীগঞ্জ 

কবীর

প্রত্যুপকার গল্পের ২০টি জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, নবম শ্রেণির বাংলা প্রথম পত্র

প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:১১ পিএম
প্রত্যুপকার গল্পের ২০টি জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, নবম শ্রেণির বাংলা প্রথম পত্র
প্রত্যুপকার গল্পটি লিখেছেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

গল্প : প্রত্যুপকার

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন: আলী ইবনে আব্বাস কীভাবে জানতে পারেন যে বন্দি ব্যক্তি তার আশ্রয়দাতা?
উত্তর: বন্দি ব্যক্তির কথা শুনে এবং তাকে নিরীক্ষণ করে আলী ইবনে আব্বাস জানতে পারেন বন্দি ব্যক্তি তার আশ্রয়দাতা।

প্রশ্ন: আশ্রয়দাতা বন্দি অবস্থায় কীভাবে আলী ইবনে আব্বাসের সামনে আসেন?
উত্তর: খলিফার আদেশে তাকে বদ্ধ অবস্থায় আলী ইবনে আব্বাসের সামনে আনা হয়।

প্রশ্ন: বন্দি ব্যক্তি কী কারণে খলিফার কোপে পতিত হন?
উত্তর: কিছু লোক ঈর্ষাবশত তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করায় তিনি  খলিফার কোপে পতিত হন।

প্রশ্ন: বন্দি ব্যক্তি বন্দি অবস্থায় কী চেয়েছিলেন?
উত্তর: তার পরিবারের কাছে সংবাদ পৌঁছাতে চেয়েছিলেন।

প্রশ্ন: আলী ইবনে আব্বাস বন্দি ব্যক্তিকে কী প্রতিশ্রুতি দেন?
উত্তর: তাকে অবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার এবং তার পরিবারের সঙ্গে মিলিত হওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।

প্রশ্ন: আলী ইবনে আব্বাস কীভাবে বন্দি ব্যক্তিকে সাহায্য করেন?
উত্তর: আলী ইবনে আব্বাস তাকে মুক্ত করে সহস্র স্বর্ণমুদ্রার থলি দিয়ে সাহায্য করেন।

প্রশ্ন: আলী ইবনে আব্বাস কেন জানতেন যে, তিনি খলিফার ক্রোধের শিকার হবেন?
উত্তর: বন্দি ব্যক্তিকে মুক্তি দেওয়ার কারণে তিনি খলিফার ক্রোধের শিকার হবেন।

প্রশ্ন: আলী ইবনে আব্বাসের মতে, তিনি খলিফার ক্রোধের শিকার হলে কী করবেন?
উত্তর: তিনি দুঃখিত হবেন না, কারণ তিনি একটি প্রাণ বাঁচিয়েছেন।

প্রশ্ন: বন্দি ব্যক্তি মুক্তির পর কোথায় যেতে চেয়েছিলেন?
উত্তর: তার পরিবারের কাছে যেতে চেয়েছিলেন।

আরো পড়ুন : প্রত্যুপকার গল্পের ২২টি জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব

প্রশ্ন: আলী ইবনে আব্বাস বন্দি ব্যক্তিকে মুক্তি দেওয়ার পর কী নির্দেশ দেন?
উত্তর: অবিলম্বে তার পরিবারের কাছে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দেন।

প্রশ্ন: বন্দি ব্যক্তি কোথায় বন্দি হয়েছিলেন এবং কীভাবে?
উত্তর: খলিফার আদেশে হঠাৎ করে তাকে আটক করা হয়।

প্রশ্ন: আলী ইবনে আব্বাস বন্দি ব্যক্তির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন কেন?
উত্তর: বন্দি ব্যক্তি একসময় আলী ইবনে আব্বাসের জীবন রক্ষা করেছিলেন, তাই তিনি তার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চেয়েছিলেন।

প্রশ্ন: আলী ইবনে আব্বাসের দৃষ্টিতে জীবন রক্ষার গুরুত্ব কী?
উত্তর: জীবন রক্ষা করা তার কাছে খলিফার ক্রোধের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন: আশ্রয়দাতার মতে, প্রকৃত কৃতজ্ঞতা প্রদর্শন কীভাবে সম্ভব?
উত্তর: খলিফার ক্রোধ দূর করার চেষ্টা করে, কৃতজ্ঞতা প্রদর্শন সম্ভব।

প্রশ্ন: আলী ইবনে আব্বাস খলিফার কাছে কীভাবে নিজের কথা পেশ করেন?
উত্তর: তিনি খলিফার চরণে পড়ে বিনীতভাবে তার বক্তব্য শোনার অনুরোধ করেন।

প্রশ্ন: খলিফা প্রথমে আলী ইবনে আব্বাসের প্রস্তাবে কী প্রতিক্রিয়া দেখান?
উত্তর: খলিফা ক্রুদ্ধ হয়ে তাকে প্রাণদণ্ডের হুমকি দেন।

প্রশ্ন: আলী ইবনে আব্বাস কীভাবে খলিফাকে আশ্রয়দাতার দয়াশীলতা সম্পর্কে বোঝান?
উত্তর: দামেস্কে তার প্রাণরক্ষার ঘটনা বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করে, তিনি খলিফাকে আশ্রয়দাতার দয়াশীলতা সম্পর্কে বোঝান।

প্রশ্ন: আলী ইবনে আব্বাস আশ্রয়দাতার চরিত্র সম্পর্কে কী বলেন?
উত্তর: আলী ইবনে আব্বাস আশ্রয়দাতাকে দয়াশীল, ন্যায়পরায়ণ, পরোপকারী ও সদ্বিবেচক বলে উল্লেখ করেন।

প্রশ্ন: খলিফা কেন আশ্রয়দাতার দোষে সন্দেহ পোষণ করেন না?
উত্তর: আলী ইবনে আব্বাসের বর্ণনা থেকে তিনি আশ্রয়দাতার প্রকৃতি সম্পর্কে নিশ্চিত হন।

প্রশ্ন: খলিফা আশ্রয়দাতাকে কোন শাস্তি থেকে অব্যাহতি দেন?
উত্তর: খলিফা আশ্রয়দাতাকে প্রাণদণ্ড থেকে অব্যাহতি দেন।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা

কবীর