ঢাকা ১২ শ্রাবণ ১৪৩১, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

মিরপুরের অধিকাংশ হোটেল ও রেস্টুরেন্টই অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ

প্রকাশ: ০২ মার্চ ২০২৪, ১০:০২ এএম
আপডেট: ০২ মার্চ ২০২৪, ১১:১৩ এএম
মিরপুরের অধিকাংশ হোটেল ও রেস্টুরেন্টই অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ

রাজধানীর মিরপুরে যত্রতত্র গড়ে উঠেছে বিভিন্ন রেস্টুরেন্ট ও খাবার হোটেল। এসব রেস্টুরেন্টের বেশির ভাগই অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ। শুক্রবার (১ মার্চ) ফায়ার সার্ভিসের সদর দপ্তরে দায়িত্বশীল এক মিডিয়া কর্মকর্তা খবরের কাগজকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

ওই কর্মকর্তা জানান, খুব শিগগির মিরপুরের যত্রতত্র গড়ে ওঠা রেস্টুরেন্ট অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ বলে ঘোষণা করা হবে।

সূত্র জানায়, রেস্টুরেন্টগুলোতে রান্নার জন্য গ্যাস সিলিন্ডার ও ইলেকট্রিক চুলা ব্যবহৃত হলেও অধিকাংশের নেই সরকারি কোনো অনুমোদন। ফায়ার সেফটি লাইসেন্স কিংবা সরকারি কাগজপত্র ছাড়াই বছরের পর বছর চলছে এসব হোটেল-রেস্টুরেন্ট। মিরপুর ৬০ ফিট, ১, ২, ১০, ১১, ১২, ১৪ কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, দারুস সালাম, গাবতলী, ভাসানটেকে এ ধরনের রেস্টুরেন্টের সংখ্যা বেশি। 

সরেজমিনে দেখা গেছে, মিরপুর ১০ থেকে মিরপুর ১২ পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে অর্ধশতাধিক রেস্টুরেন্ট। এসব রেস্টুরেন্ট বেশির ভাগ গড়ে উঠেছে আবাসিক, বাণিজ্যিক ও বহুতল ভবনে। মিরপুর ১২ নম্বরের এ ব্লকের ৭ নম্বর রোডের ৪৫ নম্বর ভবন।  ৯ তলা ভবনটি কেএফসি বিল্ডিং নামে পরিচিত। ভবনটির নিচতলা থেকে ৯ তলা পর্যন্ত কাচ দিয়ে ঘেরা। ভবনটির চারপাশের দেয়ালও কাচ দিয়ে তৈরি। ভবনটির প্রতিটি ফ্লোরে রয়েছে নামিদামি রেস্টুরেন্ট। 

এদিকে মিরপুর ১২ নম্বরে সাফুরা ট্রেড সিটির দশম তলায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এখানে ১০টি ফুডকোর্ট রয়েছে। প্রতিটি ফুডকোর্টের কিচেনে গ্যাস সিলিন্ডার রয়েছে। ভবনটিতে কয়েকটি রেস্টুরেন্ট ও শোরুম রয়েছে।  

সাফুরা ট্রেড সিটির ম্যানেজার হুমায়ুন কবির বলেন, ‘এখানে আন্ডারগ্রাউন্ডে সিলিন্ডার রাখার জায়গা নেই। সবাই কিচেনে ৩৫ কেজি ওজনের সিলিন্ডার ব্যবহার করেন। অবশ্য কোথাও আগুন লাগলে এই ভবনে ২-৩টি সিঁড়ি রয়েছে। মানুষ সহজে নামতে পারবে।’ 

মিরপুর ১২ নম্বর কেএফসি ভবনের মালিকের প্রতিনিধি আরিফ বলেন, ‘বেইলি রোডের ঘটনার জন্য ভবনমালিকরা আরও সচেতন হয়েছেন। সবাই নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত। আমাদের ভবন অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ কি না, তা দেখার জন্য ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেওয়া হয়েছে। এই ভবনে কোনো ত্রুটি আছে কি না, তা পরীক্ষা করা হবে।’ 

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমাদের এখানে বেশির ভাগ রেস্টুরেন্ট নতুন। দুই মাস আগে সবাইকে বলা হয়েছিল যেন ফায়ার সেফটি লাইসেন্স নিয়ে নেয়। যতটুকু জানি লাইসেন্সের জন্য সবাই আবেদন করেছে।’

খাজা/ 

বিভিন্ন দেশের বাংলাদেশ মিশনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠি

প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:২৯ এএম
আপডেট: ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:৫২ এএম
বিভিন্ন দেশের বাংলাদেশ মিশনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের চিঠি
খবরের কাগজ গ্রাফিকস

কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিক্ষোভ করেছেন। এসব বিক্ষোভ কারা সংগঠিত করেছে, কারা বিক্ষোভে অংশ নিয়েছে তা জানতে দেশগুলোয় বাংলাদেশের মিশনগুলোকে চিঠি পাঠিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। 

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, বিশ্বের নানা প্রান্তে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনের কূটনীতিকরা সেখানকার সরকারের কাছ থেকে বিক্ষোভের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য সংগ্রহ করবেন। এরপর ওই তথ্য ঢাকায় পাঠাবেন।

এ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন জানান, গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বিদেশে বাংলাদেশ মিশনগুলোতে অন্তত ছয়টি চিঠি পাঠানো হয়েছে।  

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ফ্রান্স, বেশ কয়েকটি পশ্চিমা দেশ, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালদ্বীপ প্রভৃতি দেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংসতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। বিক্ষোভ করায় ইতোমধ্যে আরব আমিরাতে ৫৭ বাংলাদেশির কারাদণ্ড হয়েছে।

কোটা আন্দোলন সামনে রেখে ধ্বংসাত্মক কার্যক্রমে নাগরিক সমাজের নিন্দা

প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:২২ এএম
আপডেট: ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:২২ এএম
কোটা আন্দোলন সামনে রেখে ধ্বংসাত্মক কার্যক্রমে নাগরিক সমাজের নিন্দা
ছবি: সংগৃহীত

কোটা সংস্কার আন্দোলন সামনে রেখে সাম্প্রতিক ধ্বংসাত্মক কার্যক্রমের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে নাগরিক সমাজ। শুক্রবার (২৬ জুলাই) গণমাধ্যমে পাঠানো ‘সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে নাগরিক সমাজের বিবৃতি’তে এই ক্ষোভ প্রকাশ করেন তারা। নাগরিক সমাজের পক্ষে ১৭৯ বিশিষ্ট নাগরিক এই বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন।

তাদের পক্ষে সাবেক সচিব কে এইচ মাসুদ সিদ্দিকীর স্বাক্ষর করা এই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের ছাত্রদের কোটা সংস্কারের বিষয়টি সামনে রেখে সম্প্রতি একটি স্বার্থান্বেষী মহলের দেশব্যাপী সন্ত্রাসী তাণ্ডব ও ধ্বংসাত্মক কার্যক্রমের আমরা তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। গত কয়েক দিনের সন্ত্রাসী হামলা, ভাঙচুর এবং অগ্নিসংযোগের ঘটনায় বহু মূল্যবান প্রাণহানি ঘটেছে। এসব ঘটনায় নিরীহ পথচারী, ছাত্র, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ যারা নিহত হয়েছেন, তাদের আত্মার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই এবং আহত হয়ে যারা চিকিৎসাধীন রয়েছেন তাদের সুস্থতা কামনা করছি।’ 

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘গত ১৬ জুলাই থেকে এ নাশকতামূলক কার্যকলাপের মাধ্যমে তারা বাংলাদেশ টেলিভিশন ভবন, সেতু ভবন, মেট্রোরেল, বিআরটিএ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর, ডিজিটাল ডেটা সার্ভার স্টেশন, কারাগার, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, নবনির্মিত এক্সপ্রেসওয়েসহ বিভিন্ন জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলা ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিনষ্ট করেছে। জনজীবন বিপন্ন ও কর্তব্যরত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের আক্রমণ ও হত্যার মাধ্যমে নিজেদের স্বরূপ উন্মোচিত করেছে। আমরা এ ধরনের দেশবিরোধী কার্যক্রমের নিন্দা জানাই। এ বিষয়ে বাংলাদেশের নাগরিক হয়েও যারা বিদেশি হস্তক্ষেপ আহ্বান করেছে, তাদের নেতিবাচক ভূমিকার নিন্দা জ্ঞাপন করছি।’

বিবৃতিতে নাগরিক সমাজ বলেছে, ‘ইতোমধ্যে কোটা সংস্কারে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায় অনুযায়ী সরকার প্রজ্ঞাপন জারি করায় আমরা সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। এর মাধ্যমে ছাত্রদের মূল দাবি পূরণ হয়েছে। আমাদের প্রত্যাশা, কোটা আন্দোলনের ওপর ভর করে যে সন্ত্রাসীরা রাষ্ট্রবিরোধী কাজে লিপ্ত হয়ে পুনরায় অগ্নিসন্ত্রাস করে দেশব্যাপী নৈরাজ্য সৃষ্টি করেছে, সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে তাদের বিচারের আওতায় এনে রাষ্ট্র, জাতীয় সম্পদ ও জনগণের নিরাপত্তা বিধানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ বিষয়ে গঠিত বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটির মাধ্যমে সামগ্রিক বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমরা আহ্বান জানাচ্ছি।’ 

বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক, চিত্রশিল্পী হাশেম খান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, চিত্রশিল্পী রফিকুন্নবী, দুই সাবেক আইজিপি মোহাম্মদ নুরুল হুদা ও হাসান মাহমুদ খন্দকার, নাট্যব্যক্তিত্ব পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, মনজুরুল আহসান বুলবুল, আবুল কালাম আজাদ, বিএফইউজের সভাপতি ওমর ফারুক, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি শুকুর আলী শুভ, চিত্রনায়ক আলমগীর, গায়িকা সাবিনা ইয়াসমিন ও রুনা লায়লা, সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম সামছুদ্দিন চৌধুরী মানিক এবং নাট্যব্যক্তিত্ব ম. হামিদ।

প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে ভুল প্রতিবেদন প্রকাশ ইন্ডিয়া টুডে এনইর ক্ষমা প্রার্থনা

প্রকাশ: ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১:৫৬ পিএম
আপডেট: ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১:৫৬ পিএম
ইন্ডিয়া টুডে এনইর ক্ষমা প্রার্থনা
ছবি: সংগৃহীত

ভারতের উত্তর-পূর্ব প্রদেশ থেকে প্রকাশিত সংবাদ আউটলেট ইন্ডিয়া টুডে এনই ঢাকায় সহিংস সংঘর্ষের কারণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিমানযোগে সরিয়ে নেওয়ার দাবি করে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনের জন্য ক্ষমা চেয়েছে।

নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন এই প্রতিবেদনের প্রতিবাদ করার পরে আউটলেটটির ওয়েবসাইটে লেখা হয়েছে: ‘ইন্ডিয়া টুডে এনই এই অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী এবং এটি আমাদের প্রতিবেশী দেশে কোনো ধরনের বিভ্রান্তি বা উত্তেজনা সৃষ্টি করে থাকলে তার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছে।’ এতে আরও বলা হয়, ‘একটি মর্যাদাপূর্ণ সংবাদ প্রকাশনা হিসেবে আমরা তথ্যনির্ভর ও নৈতিক উভয় সাংবাদিকতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’ খবর বাসসের। 

ভারতে বাংলাদেশ হাইকমিশন গত ২১ জুলাই ইন্ডিয়া টুডে এনই থেকে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনের যথার্থতাকে নাকচ করে দিয়েছে। ওই প্রতিবেদনের শিরোনাম ছিল ‘সহিংস সংঘর্ষের কারণে ভারতীয় শিক্ষার্থীরা ঢাকা ছাড়ছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিমানে করে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’ সংবাদটি ইন্ডিয়া টুডে এনইর সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মেও শেয়ার করা হয়।

এই সংবাদের প্রতিবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশন বলেছে, যেকোনো দেশের এমন সংকটময় মুহূর্তে গুজবের ওপর ভিত্তি করে এ ধরনের ভুল তথ্য ও প্রতিবেদন জনগণকে বিভ্রান্ত করতে পারে, এমনকি সংকটে ইন্ধন জোগাতে এবং পরিস্থিতিকে আরও বিশৃঙ্খল করে তুলতে পারে। এ ছাড়া সংবেদনশীলতা অনুধাবন না করে, এ ধরনের প্রতিবেদন কেবল জনগণ ও সমাজকে ব্যাপক নেতিবাচকভাবে প্রভাবিতই করে না, বরং যেকোনো সংবাদ আউটলেটের বিশ্বাসযোগ্যতাকেও প্রশ্নবিদ্ধ করে।

উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে বসতে আহ্বান জানাবে মন্ত্রণালয়

প্রকাশ: ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১:৩৩ পিএম
আপডেট: ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:৫১ এএম
প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে বসতে আহ্বান জানাবে মন্ত্রণালয়
খবরের কাগজ গ্রাফিকস

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে বন্ধ থাকা উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠদান চালুর জন্য প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে আলোচনার জন্য অনুরোধ জানাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) শিক্ষা মন্ত্রণালয়য়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়েরের পাঠানো ‘শিক্ষামন্ত্রীর বার্তা’ শিরোনামে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহে নিরাপত্তা ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করে পাঠদান শুরু জন্য প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের ছাত্র সংগঠনসমূহের সঙ্গে আলোচনায় বসার অনুরোধ জানাবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে গত ১৬ জুলাই রাতে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তের কথা জানায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

কবির/এমএ/

ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৫০ ছাড়াল, জুলাইয়ে সর্বোচ্চ আক্রান্ত

প্রকাশ: ২৬ জুলাই ২০২৪, ১০:৪৪ পিএম
আপডেট: ২৬ জুলাই ২০২৪, ১০:৪৪ পিএম
ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৫০ ছাড়াল, জুলাইয়ে সর্বোচ্চ আক্রান্ত
খবরের কাগজ গ্রাফিকস

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া একই সময়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১৪৮ জন বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। শুক্রবার (২৬ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

তথ্য অনুযায়ী চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মোট ৫ হাজার ৩৯৮ জন এবং মারা গেছেন ৫১ জন। মৃতদের মধ্যে ৩৩ জনই ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকার। আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলছে। চলতি বছরের মধ্যে জুলাইয়ে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭৪৭ জন ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।