গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন । খবরের কাগজ
ঢাকা ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪

গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন

প্রকাশ: ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:১৬ এএম
গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর কাছ থেকে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ গ্রহণ করছেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর ইভা রিজওয়ানা নিলু ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর শরীফ হারুনুর রশীদ ছনি। ছবি: বিজ্ঞপ্তি

ইলেকট্রিক অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স পণ্য প্রস্তুতকারকখাতে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ পেয়েছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি.। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নীতিমালার আওতায় অপরিহার্য প্রতিপালন, পরিবেশগত প্রতিপালন, প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিপালন উদ্ভাবনী কার্যক্রম বিবেচনা করে ওয়ালটনকে এ অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হলো।

রবিবার (২৮ এপ্রিল) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ওয়ালটনকে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ প্রদান করা হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত প্রধান অতিথি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর কাছ থেকে পুরস্কারটি গ্রহণ করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এএমডি) ইভা রিজওয়ানা নিলু। এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর শরীফ হারুনুর রশীদ ছনি।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম চৌধুরী ও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর টুমো পোটিআইনেন।

জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস উপলক্ষে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব মো. মাহবুব হোসেন।

পুরস্কারপ্রাপ্তির প্রতিক্রিয়ায় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের এএমডি ইভা রিজওয়ানা নিলু বলেন, ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড প্রদান করায় ওয়ালটন পরিবার অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত। এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারের জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ।’

তিনি জানান, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদন খাতে দেশে স্বনির্ভর করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে ওয়ালটন। বাংলাদেশে গড়ে তুলেছে আন্তর্জাতিকমানের পরিবেশবান্ধব ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদন শিল্প। সেখানে বিশ্বের সর্বাধুনিক মেশিনারিজের সমন্বয়ে উৎপাদন করা হচ্ছে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি পণ্য। দেশের চাহিদা মিটিয়ে সেসব পণ্য রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের ৪০টিরও বেশি দেশে। যে পণ্য একসময় দেশে আমদানি হতো তা এখন রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা হচ্ছে। নিঃসন্দেহে এটা জাতি হিসেবে অত্যন্ত গর্বের বিষয়। এতে দেশ ও মানুষের সম্মান সমুন্নত হচ্ছে। এসবই সম্ভব হচ্ছে বর্তমান সরকারের শিল্পবান্ধব নীতির কারণে। এই নীতি সহায়তার ধারা অব্যাহত থাকবে এবং প্রসারিত হবে বলে তিনি দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

ওয়ালটন সবসময় পরিবেশবান্ধব ও বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী পণ্য উৎপাদনের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আসছে। ওয়ালটনের উৎপাদিত ফ্রিজ, এসি, টিভিসহ অন্যান্য পণ্য ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী। যা পরিবেশ সুরক্ষায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ভূমিকা রেখে চলছে। পরিবেশ অধিদপ্তর ও ইউএনডিপির সম্বন্বয়ে পরিবেশ সুরক্ষায় বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ওয়ালটন। ইতোমধ্যে এসি এবং ফ্রিজে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক সিএফসি এবং এইচসিএফসি গ্যাসের ব্যবহার সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিয়েছে ওয়ালটন। পরিবেশবান্ধব ও বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী পণ্য উৎপাদনের মাধ্যমে কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে ওয়ালটন যেমন পরিবেশ সুরক্ষায় অবদান রাখছে, তেমনি দেশের উৎপাদিত বিদ্যুতের সুষম ব্যবহারও নিশ্চিত করছে।

নিরাপদ ও শোভন কর্মপরিবেশে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ও দক্ষ শ্রমশক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে আরও অধিক পরিমাণে উৎপাদন নিশ্চিত করে দেশের অর্থনীতির গতিকে বেগবান ও টেকসই করার মাধ্যমে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বির্নিমাণ এবং দেশীয় শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহকে প্রতিযোগিতামূলক অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধকরণে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ প্রবর্তন করা হয়েছে। এ বছর ১২টি খাতে ওয়ালটনসহ মোট ২৯টি শিল্প-কারখানা এ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে।

বিজ্ঞপ্তি/সাদিয়া নাহার/অমিয়/

আইএফআইসি ব্যাংকের নতুন এএমডি নুরুল হাসনাত

প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৪, ০৪:২০ পিএম
আইএফআইসি ব্যাংকের নতুন এএমডি নুরুল হাসনাত
মো. নুরুল হাসনাত

সম্প্রতি আইএফআইসি ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক থেকে অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এএমডি) পদে পদোন্নতি পেয়েছেন মো. নুরুল হাসনাত। 

মঙ্গলবার (১৪ মে) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

নুরুল হাসনাত ২০১৩ সালে এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে আইএফআইসি ব্যাংকে যোগ দেন। যোগদানের পর ফেডারেশন, গুলশান এবং প্রিন্সিপাল শাখায় চিফ ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তী সময়ে পদোন্নতি পেয়ে সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং ২০১৬ থেকে উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন।

তিনি ১৯৮৯ সালে তৎকালীন বিসিসিআই ব্যাংকে কর্মজীবন শুরু করেন। পরবর্তী সময়ে ইস্টার্ন ব্যাংক ও ট্রাস্ট ব্যাংকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেছেন। বিজ্ঞপ্তি

সালমান/

‘বিসিক অনলাইন মার্কেট: বেসিক ও এডমিন লেভেল’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ

প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৪, ০৩:২৪ পিএম
‘বিসিক অনলাইন মার্কেট: বেসিক ও এডমিন লেভেল’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ

বিসিকের বিভিন্ন কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের ‘বিসিক অনলাইন মার্কেট: বেসিক ও এডমিন লেভেল’ এ দক্ষ করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে ৬ষ্ঠ ব্যাচের তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ মে) এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বিসিক চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার ভৌমিক (গ্রেড-১) এ প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন করেন।

বিসিক কম্পিউটার ল্যাবে ২৫ কর্মকর্তার জন্য ১৪ থেকে ১৬ মে পর্যন্ত এ প্রশিক্ষণ কোর্সের আয়োজন করা হয়েছে। 

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিসিকের পরিচালক (দক্ষতা ও প্রযুক্তি) কাজী মাহবুবুর রশীদ। 

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন উপ-মহাব্যবস্থাপক (পণ্য বৈচিত্র্যকরণ ও মান-নিয়ন্ত্রণ শাখা) মো. মাহবুব উল্যাহ এবং উপ-মহাব্যবস্থাপক (বিপণন সমীক্ষা শাখা) স্নিগ্ধা রায়। 

এ প্রশিক্ষণ কোর্সটির কোর্স পরিচালনা করছেন বিপণন বিভাগের উপ-ব্যবস্থাপক ইরতিজা আহমেদ সালমান এবং কো-অর্ডিনেটর হিসেবে রয়েছেন বিপণন বিভাগের বিপণন বিশ্লেষক রাকেশ রঞ্জন নাগ। 

প্রশিক্ষণ শেষে চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বিসিক অনলাইন মার্কেটে উদ্যোক্তা নিবন্ধন, পণ্য বিপণন ও বাজারজাতকরণে ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন বলে আশা ব্যক্ত করেন এবং প্ল্যাটফর্মটিকে বেগবান করার জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন।

বিজ্ঞপ্তি/পপি/

এনএসইউ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা

প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৪, ১২:৩৮ পিএম
এনএসইউ সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে বৈশাখী মেলা
ছবি: সংগৃহীত

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় (এনএসইউ) সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের উদ্যোগে বাঙ্গালী ঐতিহ্যের অন্যতম প্রধান আকর্ষন ‘বৈশাখী মেলা ১৪৩১’ অনুষ্ঠিত হয়েছে।   

শনিবার (১১ মে) বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এই মেলার  আয়োজন করা হয়।

বিশ্বায়ানের এই অভিযাত্রায় বাঙালির পুরনো সংস্কৃতি বৈশাখী মেলা যেনো দিন দিন মলিন হয়ে যাচ্ছে। বাঙালির এই সংস্কৃতি নতুনরূপে উপস্থাপনের লক্ষ্যেই এই বিশেষ উদ্যোগ বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। 

এ দিন সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ড. আব্দুর রব খান এর উপস্থিতিতে ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম মেলার উদ্বোধন করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ ক্লাব সদস্যদের সরব উপস্থিতিতে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।  

মেলায় বিভিন্ন ধরনের স্টলের ব্যবস্থা করা হয়। স্টলগুলোতে বাহারি পদের খাবার, মাটির তৈরি জিনিসপত্র, শখের হাঁড়ি, আকর্ষণীয় অলঙ্কারসহ অসংখ্য রঙিন দর্শনীয় বস্তু লক্ষ করা গেছে। স্টলগুলো ছিল বাংলা শিল্প-সংস্কৃতির প্রতিচ্ছবি। 

এছাড়াও শিক্ষার্থীদের আনন্দ বাড়িয়ে তুলতে নাগরদোলার ব্যবস্থাও করা হয়‌। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিবর্গের কোলাহলে সরগরম হয়ে উঠে মেলা প্রাঙ্গণ।

বাঙালির ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি যেনো এভাবেই চিরদিন ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে অবারিত ডানা মেলতে পারে সেই আশা ব্যাক্ত করেন আয়োজক ক্লাবটির প্রেসিডেন্ট মৌরিন ইসলাম। 

এছাড়াও তিনি সকল উপস্থিতির জন্য সর্বোচ্চ আনন্দঘন পরিবেশ নিশ্চিত করতে নিরলস পরিশ্রম করায় তাঁর সকল ক্লাব সদস্য ও ভলান্টিয়ারদের ধন্যবাদ জানান।

বৈশাখী মেলার আয়োজন নিয়ে ক্লাবটির ফ্যাকাল্টি অ্যাডভাইসর জনাব মেসবাহ উল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘বাঙালি ঐতিহ্যের একটি বড় অংশ জুড়ে রয়েছে বৈশাখী মেলা। কিন্তু সময়ের সঙ্গে আধুনিকতায় আমাদের এই ঐতিহ্য হারাতে বসেছে। আমাদের তরুণ প্রজন্মকে বাঙালি ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির সঙ্গে পুনরায় পরিচয় করিয়ে দিতেই এই বৈশাখী মেলার আয়োজন। মেলার মাধ্যমে সকলে নতুন করে বাঙালি শিল্প ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে উদ্বুদ্ধ হবে। নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের উদ্যোগে এমন একটি কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে পেরে আমরা গর্বিত।’  

বিজ্ঞপ্তি/ইসরাত চৈতী/  

সিএসই-চেল্লা সফটের চুক্তি স্বাক্ষর

প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৪, ১১:২৩ এএম
সিএসই-চেল্লা সফটের চুক্তি স্বাক্ষর

কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ক্লিয়ারিং সেটেলমেন্ট এবং রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ব্যবস্থার জন্য চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি (সিএসই) এবং চেল্লা সফটওয়্যার প্রাইভেট লিমিটেড-ইন্ডিয়া (চেল্লা সফট)-এর মধ্যে একটি সফটওয়্যার লাইসেন্সিং চুক্তি স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে ।

সোমবার (১৩ মে) সকাল ১০টায় ঢাকাস্থ রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেলে চুক্তিস্বাক্ষর সম্পন্ন হয়েছে।

এই চুক্তির আওতায় চেল্লা সফট চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জকে কমোডিটি ডেরিভেটিভস, ইকুইটি ডেরিভেটিভস কন্ট্রাক্টসহ রিয়েল টাইমে সেটেলমেন্ট, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট এবং কোলেটারাল ম্যানেজমেন্টের স্বয়ংক্রিয় সিস্টেম প্রদান করবে ।

এম সাইফুর রহমান মজুমদার, এফসিএ, এফসিএমএ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সিএসই এবং সুনীল মাংলো, প্রেসিডেন্ট, চেল্লা সফট‌ স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন । 

এ সময় সিএসইর বোর্ড সদস্য এবং চেল্লা সফট ও সিএসইর অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন ।

 বিজ্ঞাপন/জোবাইদা/অমিয়/

আইডিবি ভবন কমপ্লেক্সে অগ্নিনির্বাপন মহড়া

প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৪, ১১:০৮ এএম
আইডিবি ভবন কমপ্লেক্সে অগ্নিনির্বাপন মহড়া
ছবি: সংগৃহীত

আইডিবি ভবন কমপ্লেক্সের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ, ফায়ার সার্ভিস এবং সিভিল ডিফেন্স বিভাগের সহযোগিতায় আইডিবি ভবনে কৃত্রিম অগ্নিকাণ্ড পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ভবনের নিজস্ব কর্মী-সরঞ্জাম এবং স্থানীয় ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি/পাম্প ও জনবল সম্পৃক্ত করে যৌথভাবে অগ্নিনির্বাপন, জরুরি উদ্ধার ও প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক মহড়া হয়েছে।  

রবিবার (১২ মে) ওই ভবনের ইন্টারন্যাশনাল ও মাল্টিন্যাশনাল প্রতিষ্ঠানের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা ও ব্যবহারিক প্রয়োগে স্বতঃস্ফুর্তভাবে অংশ নেন।

কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার অব্যাহত প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে এই মহড়ার আয়োজন করা হয়।

সুশৃঙ্খলভাবে সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সরিয়ে নেওয়ার জন্য, এই মহড়াটি কয়েকটি কার্যকারী দলে বিভক্ত ছিল। যেমন- সতর্কতা গ্রুপ, ইভাকুয়েশন গ্রুপ, ফায়ার-ফাইটিং গ্রুপ, রেসকিউ গ্রুপ, জরুরি যোগাযোগ। 

প্রতি ফ্লোর হতে একজন করে ফায়ার-মার্শাল নিয়োগ করা হয়, যাতে যে কোনো দুর্ঘটনা বা অগ্নিকাণ্ড ঘটলে তারা উপযুক্ত দক্ষ লিডার হিসেবে অগ্নি নির্বাপনের জন্য সকল প্রাথমিক ব্যবস্থা নিয়ে সবাইকে নির্ভয়ে নিরাপদ স্থানে নিতে পারেন।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ফখরুদ্দিন মহড়ার নেতৃত্ব দেন। অগ্নিনির্বাপন মহড়ায় ফায়ার এক্সটিংগুইসার, ফায়ার হাইড্রান্টের ব্যবহারিক প্রয়োগ এবং আগুন লাগলে করণীয় বিষয়ে আলোচনা হয়। 

মহড়ার পর ফখরুদ্দিন উল্লেখ করেন, আইডিবি ভবন কমপ্লেক্স অগ্নি মোকাবেলায় প্রস্তুতি সম্পন্ন হলো।

তিনি আরও বলেন, ভবনে অবস্থিত বিভিন্ন কার্যালয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারী সকলের অগ্নি নির্বাপন, জরুরি উদ্ধার ও প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক জ্ঞান থাকলে জরুরি অবস্থায় আগুন থেকে বাঁচা এবং বড় ধরনের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। জরুরি পরিস্থিতিতে দক্ষতার সঙ্গে মোকাবেলার জন্য ভবনে কর্মরত সকলের প্রস্তুতি বাড়ানোর লক্ষ্যে এই ধরনের মহড়া অপরিহার্য। 

বিজ্ঞপ্তি/ইসরাত চৈতী/অমিয়/