সংকটে পাশে থাকায় জনগণের আস্থা অর্জন করেছে সশস্ত্র বাহিনী: প্রধানমন্ত্রী । খবরের কাগজ
ঢাকা ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, রোববার, ১৯ মে ২০২৪

সংকটে পাশে থাকায় জনগণের আস্থা অর্জন করেছে সশস্ত্র বাহিনী: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৫ মে ২০২৪, ০৮:৩৮ পিএম
সংকটে পাশে থাকায় জনগণের আস্থা অর্জন করেছে সশস্ত্র বাহিনী: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি : সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘যেকোনো সংকটে জনগণের পাশে থাকায় তাদের বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করেছে সশস্ত্র বাহিনী। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী যেকোনো দুঃসময়ে জনগণের পাশে আছে। একটা ভরসাস্থল হিসেবে আজ সে আস্থা সশস্ত্র বাহিনী অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।’

রবিবার (৫ মে) ঢাকা সেনানিবাসে ‘প্রধানমন্ত্রীর দরবারে’ দেওয়া ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন। খবর বাসসের।

ঢাকা সেনানিবাসে নবনির্মিত বহুতলবিশিষ্ট আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি (এএফআইপি) এবং সেনাপ্রাঙ্গণ (আর্মি সেন্ট্রাল অডিটোরিয়াম) ভবনের নামফলক উন্মোচনের মাধ্যমে ভবন দুটি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পর তিনি দরবারে যোগ দেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর সাধারণ মানুষ সেনাবাহিনীর প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছিল। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য যেকোনো সেনাবাহিনীর সাধারণ মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস একান্তভাবে জরুরি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমার প্রচেষ্টা ছিল সেনাবাহিনীর প্রতি যেন সাধারণ মানুষের আস্থা পুনরুদ্ধার হয়। কারণ যে সেনাবাহিনীর ওপর জনগণের আস্থা ও বিশ্বাস থাকে না, তারা কখনো কোনো রণাঙ্গনে বিজয় অর্জন করতে পারে না।’

সরকারপ্রধান বলেন, “সশস্ত্র বাহিনীর জন্য জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ১৯৭৪ সালে যে প্রতিরক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন করেছিলেন, তারই ভিত্তিতে ‘ফোর্সেস গোল ২০৩০’ প্রণয়ন ও তা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে সরকার। ফোর্সেস গোল বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমরা চাচ্ছি আমাদের সশস্ত্র বাহিনী আধুনিক ও জ্ঞানসম্পন্নভাবে প্রতিষ্ঠিত হবে। সেই সঙ্গে যেহেতু আমাদের ২০০৮-এর নির্বাচনের লক্ষ্য ছিল ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা, কাজেই আধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন সশস্ত্র বাহিনী গড়ে উঠবে- সেটাই আমাদের লক্ষ্য। সেভাবেই আমরা কাজ করে যাচ্ছি। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অসামান্য অবদানের জন্য বিশ্বে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত। এখন সরকারের লক্ষ্য সশস্ত্র বাহিনীর ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল করা।”

১৪ তলা এএফআইপি ভবনটি আধুনিক পরীক্ষাগারে সজ্জিত, যেখানে আন্তর্জাতিক মানের পরিষেবা নিশ্চিত করার জন্য পরবর্তী প্রজন্মের অনুক্রম, স্বয়ংক্রিয় রোগজীবাণু শনাক্তকরণ ব্যবস্থা, ট্রান্সমিশন ইলেকট্রন মাইক্রোস্কোপ এবং মাল্টি-হেডেড মাইক্রোস্কোপ ইনস্টল করা হয়েছে। সেনাবাহিনীর কেন্দ্রীয় মিলনায়তন সেনাপ্রাঙ্গণ ভবন গুরুত্বপূর্ণ সভা, সেমিনার এবং সামাজিক অনুষ্ঠানের মতো জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের বিভিন্ন আয়োজনের জন্য নির্মিত হয়েছে। সেনা কেন্দ্রীয় মিলনায়তন প্রাঙ্গণে একটি গাছের চারাও রোপণ করেন প্রধানমন্ত্রী।

কিরগিজস্তানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ঘর থেকে বের না হওয়ার পরামর্শ

প্রকাশ: ১৯ মে ২০২৪, ০১:০৬ এএম
কিরগিজস্তানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের ঘর থেকে বের না হওয়ার পরামর্শ
ছবি : সংগৃহীত

কিরগিজস্তানে দূতাবাস না থাকায় পাশের দেশ উজবেকিস্তানে বাংলাদেশের দূতাবাস দেশটিতে সাম্প্রতিক সহিংসতার ঘটনায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে। এ জন্য উজবেকিস্তান দূতাবাসের একটি জরুরি ফোন নম্বরও দেওয়া হয়েছে। 

শনিবার (১৮ মে) উজবেকিস্তানের বাংলাদেশ দূতাবাসের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ বিষয়ে কিরগিজ প্রজাতন্ত্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গেও দূতাবাস যোগাযোগ করছে। কিরগিজ প্রজাতন্ত্রের প্রাসঙ্গিক কর্তৃপক্ষের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, পরিস্থিতি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। শিক্ষার্থীদের এই মুহূর্তে বাড়ির ভেতরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে এবং এ বিষয়ে যেকোনো সমস্যার জন্য দূতাবাসের সঙ্গে +998930009780 নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। এই নম্বরে সপ্তাহের সাত দিন এবং ২৪ ঘণ্টা যোগাযোগ করা যাবে বলে উজবেকিস্তানে বাংলাদেশ দূতাবাসের পক্ষ থেকে জানানো হয়।

সম্প্রতি কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকে থাকা বিদেশি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করছে স্থানীয়রা। এমন পরিস্থিতিতে এ পরামর্শ দিল বাংলাদেশ দূতাবাস।

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

প্রকাশ: ১৯ মে ২০২৪, ১২:৪১ এএম
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু ঘটেছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শনিবার (১৮ মে) এ তথ্য জানানো হয়েছে। 

ওই তথ্য অনুসারে, গত ২৪ ঘণ্টায় একজনের মৃত্যু ছাড়াও করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ১১ জন। এ নিয়ে দেশে করোনায় মোট আক্রান্ত ২০ লাখ ৫০ হাজার ২৩৪ জন। যাদের মধ্যে মারা গেছেন ২৯ হাজার ৪৯৫ জন ও সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছেন ২০ লাখ ১৭ হাজার ৭০৭ জন। 

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির পূর্বাভাস

প্রকাশ: ১৯ মে ২০২৪, ১২:৩৫ এএম
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির পূর্বাভাস

আগামী চার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। অন্যদিকে বৃষ্টির কারণে চলমান তাপপ্রবাহের অঞ্চল কমে ৯ জেলায় বিরাজ করছে। একই সঙ্গে সিলেট জেলায় রেকর্ড করা হয়েছে অতি ভারী বৃষ্টির।

শনিবার (১৮ মে) আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। মোংলায় ছিল ৩৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ৩১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গোপালগঞ্জ, রাজশাহী, নোয়াখালী, কক্সবাজার, বাগেরহাট, যশোর, সাতক্ষীরা, পটুয়াখালী ও ভোলা জেলাগুলোর ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। আবহাওয়ার ৪৪ স্টেশনের মধ্যে ১৬টিতে বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে সিলেটে ১০১ মিলিমিটার। বৃষ্টিপাতের শ্রেণিতে যা অতি ভারী। 

শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা ও ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে, সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টি হতে পারে। তাপপ্রবাহ প্রশমিত হতে পারে। সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। রবিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় খুলনা ও বরিশাল বিভাগ ছাড়া সব বিভাগের অনেক জায়গায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।

বর্ধিত পাঁচ দিনের আবহাওয়ার অবস্থা সম্পর্কে বলা হয়েছে, বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। 

ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী দাদাভাইয়ের ৩৩তম মৃত্যুবার্ষিকী রবিবার

প্রকাশ: ১৯ মে ২০২৪, ১২:১৬ এএম
ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী দাদাভাইয়ের ৩৩তম মৃত্যুবার্ষিকী রবিবার
ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী দাদাভাই। ছবি : সংগৃহীত

সাবেক সংসদ সদস্য ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী দাদাভাইয়ের ৩৩তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ রবিবার। ১৯৯১ সালের এই দিনে পঞ্চম জাতীয় সংসদের সদস্য থাকাকালীন মৃত্যুবরণ করেন তিনি। 

আড়িয়াল খাঁ নদ তীরবর্তী মাদারীপুর জেলার শিবচর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের বিখ্যাত জমিদার পরিবারে ১৯৩৪ সালের ১৫ আগস্ট তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা নুরুদ্দিন আহমেদ চৌধুরী ও মা ফাতেমা বেগম। জন্মের আগেই বাবা মারা যাওয়ায় মায়ের বিচক্ষণ শাসনে তিনি একজন আদর্শ মানুষ হয়ে গড়ে ওঠেন। 

ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরীর মা চৌধুরী ফাতেমা বেগম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বড় বোন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি পাস করেন। বিয়ে করেন খালাতো বোন ফিরোজা বেগম মায়া চৌধুরীকে। তাদের দুজনের রয়েছে সাত সন্তান। 

ইলিয়াস চৌধুরী ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলনে তার মামা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সহচর হিসেবে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন। ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানে তিনি ছিলেন সম্মুখ সারির একজন যোদ্ধা। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ছিলেন দাদাভাই। মহান মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য ২০২২ সালে ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী মরণোত্তর স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত হন।

মুক্তিযুদ্ধের পর স্বাধীন বাংলাদেশ পুনর্গঠনে ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি নারী শিক্ষার প্রসারে শিবচরে শেখ ফজিলাতুন্নেছা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। দাদাভাই ১৯৭৩ সালের প্রথম জাতীয় সংসদে ফরিদপুর-১৩ (বিলুপ্ত) আসন থেকে ও ১৯৯১ সালের পঞ্চম জাতীয় সংসদে মাদারীপুর-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি দৈনিক বাংলার বাণী পত্রিকার সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি ছিলেন। তিনি একাধারে আওয়ামী লীগ কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য, মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতিও ছিলেন। 

 

ভিসা পাননি আড়াই হাজারের বেশি হজযাত্রী

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ১১:৫১ পিএম
ভিসা পাননি আড়াই হাজারের বেশি হজযাত্রী
ছবি : সংগৃহীত

নিবন্ধন করেও এখন পর্যন্ত ভিসা পাননি ২ হাজার ৬৫১ হজযাত্রী। ভিসা পেয়েছেন ৮২ হাজার ৬০৬ জন। শনিবার রাতে এ তথ্য জানিয়েছে হজ অফিস। অন্যদিকে ঢাকায় ও মদিনায় দুই হজযাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। 

শনিবার (১৮ মে) রাত আটটায় হজ অফিসের পরিচালক মুহাম্মদ কামরুজ্জামান খবরের কাগজকে বলেন, পবিত্র হজ পালনের জন্য চলতি বছর নিবন্ধন করেছিলেন মোট ৮৫ হাজার ২৫৭ জন। তার মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৪ হাজার ৫৬২ এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ৮০ হাজার ৬৯৫ জন রয়েছেন। তাদের মধ্যে এখন পর্যন্ত ভিসা পেয়েছেন ৮২ হাজার ৬০৬ জন।’ সে হিসাব অনুযায়ী এখনো হজ ভিসার অপক্ষোয় আছেন ২ হাজার ৬৫১ জন।

অন্যদিকে বাংলাদেশ সময় শুক্রবার দিবাগত রাত ২টা ৫৯ মিনিটে হজ ব্যবস্থাপনা পোর্টালের বুলেটিনে জানানো হয়েছে, গত শুক্রবার পর্যন্ত মোট ২৭ হাজার ১১১ হজযাত্রী সৌদি পৌঁছেছেন। তার মধ্যে ৩ হাজার ৭৪৭ জন সরকারি ব্যবস্থাপনায় এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ২৩ হাজার ৩৬৪ জন। শনিবার পর্যন্ত সর্বমোট ফ্লাইট পরিচালনা হয়েছে ৬৮টি। যার  মধ্যে বিমানের ফ্লাইট ২৫টি, সৌদি এয়ারলাইন্সের ২৩ এবং ফ্লাইনাস এয়ালাইন্স ২০টি ফ্লাইট পরিচালনা করেন। ওই বুলেটিনে আরো উল্লেখ করা হয়, সৌদি গিয়ে এ পর্যন্ত এক বাংলাদেশি হজযাত্রী (পুরুষ) মারা গেছেন।

এদিকে ঢাকায় মৃত হজযাত্রীর নাম মো. জুয়েল রানা। তিনি মো. শমসের আলী ও মোছা. জুলেখা বেগমের ছেলে। তার গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর তানোর এর বাধাইর গ্রামে। শনিবার বিকাল ৬টা ১০মিনিটে ওই হজযাত্রী ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন (ইন্না লিল্লাহি..রাজিউন)।

শনিবার রাত সাড়ে নয়টায় হজ অফিস থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

তার মৃত্যুতে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও হজ অফিস, ঢাকার পক্ষ থেকে শোক-সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানানো হয়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে মুহাম্মদ কামরুজ্জামান খবরের কাগজকে বলেন, হজযাত্রীদের মধ্যে কেউ সৌদিতে মারা গেলে সাধারণত তাকে ওখানেই দাফন করা হয়। সে অনুযায়ী যিনি মদিনায় মারা গেছেন তাকে ওখানেই দাফন করা হবে।