ঢাকা ২ আষাঢ় ১৪৩১, রোববার, ১৬ জুন ২০২৪

বাংলাদেশকে ১৪৫ রানের লক্ষ্য দিল যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশ: ২৩ মে ২০২৪, ১১:১৮ পিএম
আপডেট: ২৩ মে ২০২৪, ১১:১৮ পিএম
বাংলাদেশকে ১৪৫ রানের লক্ষ্য দিল যুক্তরাষ্ট্র
ছবি : সংগৃহীত

তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে জয়ের আত্মবিশ্বাস ছিল যুক্তরাষ্ট্র শিবিরে। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে তাদের ব্যাটে ছিল আত্মবিশ্বাসের ছোঁয়া। তাতে ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৪৪ রানের সংগ্রহ পায় স্বাগতিকরা।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) টেক্সাসের হিউস্টন প্রেইরি ভিউ ক্রিকেট গ্রাউন্ডে উদ্বোধনী জুটিতে দারুণ শুরু পায় যুক্তরাষ্ট্র। ৬.৪ ওভারে তোলে ৪৪ রান। তাদের জুটি বড় হয়নি রিশাদ হোসেনের দারুণ বোলিংয়ে। তার করা ফ্লাইটেড ডেলিভারিতে লং অনে ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বাউন্ডারি লাইনে আউট হন স্টিভেন টেইলর। ফেরার আগে ২৮ বলে ৩১ রান করেন তিনি। পরের বলে ফেরেন তিনে নামা আন্দ্রিস হোয়েস। হ্যাটট্রিকের দ্বারপ্রান্তে থাকা রিশাদকে স্বপ্ন পূরণ করতে দেননি অ্যারন জোন্স। 

৪৪ রানে দুই উইকেট হারানো যুক্তরাষ্ট্রকে কক্ষপথে ফেরান জোন্স ও অধিনায়ক মোনাঙ্ক প্যাটেল। তারা দুজন যোগ করেন ৬০ রান। জোন্সকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন মোস্তাফিজুর রহমান। পরে ফেরান আগের ম্যাচে ঝড় তোলা হারমিত সিংকে। আরেক বাঁহাতি পেসার শরিফুল ইসলাম নেন দুই উইকেট।

যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে সর্বোচ্চ ৪২ রান করেন অধিনায়ক মোনাঙ্ক প্যাটেল।

বাংলাদেশের ভাগ্য নিজেদের হাতে

প্রকাশ: ১৬ জুন ২০২৪, ০৬:০০ পিএম
আপডেট: ১৬ জুন ২০২৪, ০৬:০১ পিএম
বাংলাদেশের ভাগ্য নিজেদের হাতে
সংগৃহীত

বিশ্বকাপ যাত্রার আগে সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত বলেছিলেন, তাদের প্রাথমিক লক্ষ্য দ্বিতীয় রাউন্ড নিশ্চিত করা। অর্থাৎ সুপার এইটে খেলা। এখন পর্যন্ত গ্রুপ পর্বে তিনটি ম্যাচ খেলে দুটিতে জিতেছে টাইগাররা। আগামীকাল সোমবার ভোরে নিজেদের শেষ ম্যাচে নেপালের মুখোমুখি হবে তারা। এই ম্যাচটায় সুপার এইটে খেলার ভাগ্য নিজেদের হাতে রেখেই নামবে শান্ত-সাকিবরা।

বাংলাদেশ সময় গতকাল শনিবার ভোরে ‘ডি’ গ্রুপের ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা ও নেপাল। শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচটিতে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে মাত্র ১ রানে হেরেছে নেপাল। এই জয়ে প্রোটিয়ারা চার ম্যাচের চারটিতেই জিতে গ্রুপ পর্ব শেষ করেছে।

আইডেন মার্করামের নেতৃত্বাধীন দক্ষিণ আফ্রিকা অবশ্য এক ম্যাচ হাতে থাকতেই সুপার এইট নিশ্চিত করেছিল। গ্রুপের বাকি চার দলের মধ্যে শ্রীলঙ্কার বিদায় নিশ্চিত হয়েছিল আগেই। তবে দ্বিতীয় দল হিসেবে বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে সুপার এইটের পথে ছিল নেপালও। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে হারায় নেপালের সম্ভাবনা শেষ হয়ে গেছে। এখন বাংলাদেশ ও নেদারল্যান্ডস আছে এই লড়াইয়ে।

নেট রানরেটে এগিয়ে থাকায় বাংলাদেশ আছে বেশি সুবিধাজনক অবস্থানে। নিজেদের শেষ ম্যাচে তাদের শুধু হার এড়ালেই চলবে। অর্থাৎ মাত্র ১ পয়েন্ট হলেই চলবে। অন্যদিকে নেদারল্যান্ডসকে শুধু শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে তাদের শেষ ম্যাচে জিতলেই চলবে না। বাংলাদেশ ম্যাচের ফলও পক্ষে আসতে হবে। মানে বাংলাদেশকে হারতে হবে, সঙ্গে ডাচদের জিততে হবে বড় ব্যবধানে। তাই সুপার এইটের সমীকরণ তাদের জন্য বড্ড কঠিনই।

তিন ম্যাচে দুই জয় ও এক হারে ৪ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে আছে বাংলাদেশ। এক জয় ও দুই হারে তিনে থাকা নেদারল্যান্ডসের পয়েন্ট ২। নিজেদের শেষ লঙ্কানদের হারাতে পারলে ডাচদের পয়েন্ট দাঁড়াবে ৪। যদি ম্যাচটা বড় ব্যবধানে জিততে পারে দলটি, তা হলে নেট রানরেটও বেড়ে যাবে। বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচের ফলটা পক্ষে এলেই তখন সুপার এইটে চলে যাবে তারা।

দুটি ম্যাচই অবশ্য শুরু হবে কাছাকাছি সময়ে। কিংসটাউনে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৫টায়। আর নেদারল্যান্ডস-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ ‍শুরু হবে সকাল সাড়ে ৬টায়। অর্থাৎ নিজেদের খেলার ফাঁকে ফাঁকে বাংলাদেশ ম্যাচের স্কোর কার্ডেও নজর থাকবে ডাচদের।

বাংলাদেশের এত ঝামেলা নেই। নেপালের বিপক্ষে তাদের জিতলেই হবে। ম্যাচটি যদি বৃষ্টিতে পরিত্যক্ত হয়, তা হলে বাংলাদেশ পাবে এক পয়েন্ট। অর্থাৎ টাইগারদের পয়েন্ট হবে ৫। তখন নেদারল্যান্ডস জিতলেও বাংলাদেশকে ছুঁতে পারবে না। আর বাংলাদেশ যদি জিতে যায় তা হলে তো কথাই নেই। ৬ পয়েন্ট হবে তাদের। টেবিলের দুইয়ে থেকে তখন পরের পর্বে খেলবে বাংলাদেশ।

আইসিসির টুর্নামেন্টগুলোতে এখন গ্রুপসেরার বিষয়টি নেই। কারণ পরের ধাপে গেলে কোন দল গ্রুপের ১ ও ২ নম্বরের মর্যাদা পাবে, তা আগে থেকেই নির্ধারণ থাকে। বাংলাদেশ সুপার এইটে খেললে আইসিসির সিডিং অনুযায়ী ‘ডি-২’ হয়ে খেলবে। সে ক্ষেত্রে শেষ আটে তাদের প্রতিপক্ষ হবে ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও আফগানিস্তান।

বাংলাদেশ ম্যাচে ‘শো’ দেখাতে চায় নেপাল

প্রকাশ: ১৬ জুন ২০২৪, ০৪:২৩ পিএম
আপডেট: ১৬ জুন ২০২৪, ০৪:২৩ পিএম
বাংলাদেশ ম্যাচে ‘শো’ দেখাতে চায় নেপাল
সংগৃহীত

বিদায় নিশ্চিত হয়েছে নেপালের। তাই গ্রুপপর্বে নেপালের শেষ ম্যাচে হারানোর কিছু নেই। এদিক থেকে পুরোপুরি নির্ভার তারা। তবে বিদায়কালে ছাপ রেখে যেতে চায় দলটি। জিততে চায় বাংলাদেশের বিপক্ষে, যাদের হৃদয় ভেঙেছে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ১ রানে হারে। সেই দুঃখ ভুলতে টাইগারদের টার্গেট করেছে নেপাল। এমনটাই জানালেন নেপালের প্রধান কোচ মন্টি দেশাই।

আগামীকাল সোমবার (১৭ জুন) ‘ডি’ গ্রুপের ম্যাচে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-নেপাল। ম্যাচটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ টাইগারদের জন্য। সুপার এইটে উঠতে হলে জিততে হবে। হারলেও উঠার সুযোগ আসে। সেক্ষেত্রে নির্ভর করতে হবে শ্রীলঙ্কা-নেদারল্যান্ডস ম্যাচের ফলের উপর। তাহলে কি বাংলাদেশের উৎসব মাটি করতেই নামবে নেপাল?

প্রশ্নটি ছিল মন্টি দেশাইয়ের কাছে। জবাবে তিনি বলেছেন, ‘আমরা আমাদের গল্প তৈরি করছি, তাই অন্য কারো উৎসব মাটি হবে- এমন কিছু ভাবছি না। আমরা এখনো কল্পনার জগতে থাকতে চাই, যেখানে আমরা বিশ্বাস করতে চাই যে আমার (দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে) জিতেছি। এখন বাংলাদেশ ম্যাচে তাকিয়ে আছি এবং সুপার এইটের যোগ্যতা অর্জনের জন্য লড়ছি।’

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে জিততে পারলে নেপালের পয়েন্ট হতো ৩। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের সঙ্গে তাদের কালকের ম্যাচ হয়ে যেত ‘অঘোষিত’ এক ফাইনাল, যা জিতলে হিমালয়কন্যার চলে যেত সুপার এইট পর্বে। কিন্তু প্রোটিয়াদের বিপক্ষে হারে সুপার এইটের রেস থেকে ছিটকে গেছে তারা। তবুও সেই হারকে জয় ভেবে শক্তি বাড়াতেই কল্পনা জগতে ডুবে দেশাই।

নেপাল কোচ বলেছেন, ‘সুপার এইটে খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে- এমন মানসিকতা আনতে পারলে এবং শেষ পর্যন্ত করতে পারলে, আমরা অন্তত জয়ের গর্বিত মুহূর্ত নিয়ে ফিরে যাব। তারপরে সম্ভবত অন্যান্য ম্যাচের কথা চিন্তা। তবে হ্যাঁ, আমরা একটি শো দেখাতে চাই।’

ক্ষমা চাইলেন ম্যাথিউস

প্রকাশ: ১৬ জুন ২০২৪, ০৩:১৫ পিএম
আপডেট: ১৬ জুন ২০২৪, ০৩:১৫ পিএম
ক্ষমা চাইলেন ম্যাথিউস
সংগৃহীত

প্রথমে দুই হার। এরপর বৃষ্টিতে তৃতীয় ম্যাচ পরিত্যক্ত। ফলস্বরূপ শ্রীলঙ্কার বিশ্বকাপ শেষ। বিদায়ের আগে নিয়মরক্ষার ম্যাচে তারা খেলবে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে। আগামীকাল সোমবার (১৭ জুন) সেন্ট লুসিয়ায় মুখোমুখি হবে দুই দল। তার আগে ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলে সাবেক লঙ্কান অধিনায়ক অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস।

আজ রবিবার (১৬ জুন) ম্যাথিউস বলেছেন, ‘আমরা আমাদের পুরো জাতিকে হতাশ করেছি। নিজেরকেও হতাশ করেছি। আমরা সত্যিই দুঃখিত। আমরা অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছিল কিন্তু সেগুলো নিয়ে চিন্তা করার মতো কিছু নয়, তবে এটা দুর্ভাগ্যজনক যে আমরা দ্বিতীয় রাউন্ডে উঠতে পারিনি। আমরা কখনই এটা আশা করিনি।’

শ্রীলঙ্কার ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের মিশনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষ সেমিফাইনালে করেছিলেন ৪০ রান। ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ৬ উইকেটের জয়ে ২৫ রান খরচায় শিকার করেছিলেন ১ উইকেট। এবার ব্যর্থ মিশনে শেষটায় অন্তত জয়ের চেষ্টায় লঙ্কান অলরাউন্ডার।

ম্যাথিউস বলেছেন, ‘কোনো দলকে হালকভাবে নেওয়ার সুযোগ নেই। এটা দুর্ভাগ্যজনক যে আমাদের নেপালের সঙ্গে ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেসে গেছে, কিন্তু হওয়ার হয়ে গেছে। টুর্নামেন্টে আমাদের আর মাত্র একটি ম্যাচ আছে এবং আমরা আমাদের গর্বের জন্য খেলব। আমরা নিজেদের প্রতি সুবিচার করতে পারিনি, বিশেষ করে যেভাবে প্রথম দুই ম্যাচে খেলেছি। আমাদের হৃদয় ভেঙেছে এবং খুব কষ্টে আছি নিজেরা।’

জয়ে শুরু ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইতালির

প্রকাশ: ১৬ জুন ২০২৪, ০১:৪১ পিএম
আপডেট: ১৬ জুন ২০২৪, ০১:৪১ পিএম
জয়ে শুরু ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইতালির
সংগৃহীত

গ্যালারিতে ভিড় জমিয়েছিল লাল জার্সির আলবেনিয়ার ফুটবল ভক্তরা। সেই ভিড়ে আনন্দের ঢেউ তোলেন নেদিম বজরামি। ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের ইতিহাসে দ্রুততম গোলে ইতালির বিপক্ষে এগিয়ে নেন আলবেনিয়াকে। কিন্তু সময়ের স্রোতে হারিয়ে সেই তাদের আনন্দ। দুর্দান্ত প্রত্যার্তনে জয় দিয়েই আসর শুরু করে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইতালি।

গতকাল শনিবার (১৫ জুন) রাতে ‘বি’ গ্রুপের ম্যাচটিতে আলবেনিয়াকে ২-১ গোলে হারিয়েছে ইতালি। বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের মাঠ বিভিবি স্তাদিওনে তিনটি গোলই হয় প্রথমার্ধে। বজরামির উপহার দেওয়া লিড কেড়ে নেন আলেসান্দ্রো বাস্তোনি। এরপর জয়সূচক গোলে ইতালিয়ান শিবিরে স্বস্তি ফেরান নিকোলো বারেল্লা।

প্রায় ১০ হাজার ভক্তদের উপস্থিতিতে বজরামি জালের দেখা পান ম্যাচের ২৩ সেকেন্ডের মাথায়। ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপের ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে দ্রুততম গোল। আরেকটি রেকর্ডটি ছিল রাশিয়ার দিমিত্রির কিরিচেঙ্কোর দখলে। ২০০৪ সংস্করণে গ্রিসের বিপক্ষে ৬৭ সেকেন্ডে গোল করেছিলেন তিনি।

যাইহোক, স্নায়ু চাপ সামলে দ্রুতই লড়াইয়ে ফেরে ইতালি। একাদশ মিনিটে তাদের সমতায় ফেরান বাস্তোনি। লরেঞ্জো পেল্লেগ্রিনির কর্নার কিক থেকে উড়ে আসার বলে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন তিনি। ম্যাচের ১৬ মিনিটে জয়সূচক গোলটি করেন চোট কাটিয়ে জাতীয় দলে ফেরা বারেল্লা। ডি-বক্সের বাইরে থেকে জালের দেখা পান তিনি।

অবসরে দুই দলের হয়ে বিশ্বকাপ খেলা উইসা

প্রকাশ: ১৬ জুন ২০২৪, ১২:৩৭ পিএম
আপডেট: ১৬ জুন ২০২৪, ১২:৩৭ পিএম
অবসরে দুই দলের হয়ে বিশ্বকাপ খেলা উইসা
সংগৃহীত

উজ্জ্বল ক্যারিয়ার ছিল ডেভিড উইসার। হতে পারতেন বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার। কিন্তু ভুল পথে পা বাড়িয়ে তিনি ধ্বংসের মুখে ফেলে দেন তার সম্ভাবনাময় ক্যারিয়ার। সম্ভাবনার দরজা বন্ধ করা এই ক্রিকেটার অবসর নিলেন আর্ন্তজাতিক ক্রিকেট থেকে, যিনি দুই দলের হয়ে খেলেছেন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ।

দক্ষিণ আফ্রিকার জার্সিতে ক্রিকেটে পথচলা শুরু উইসার। ২০১৩ সালে টি-টোয়েন্টি এবং ২০১৫ সালে ওয়ানডে অভিষেক হয় প্রোটিয়া হয়ে। ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকা শিবিরে ছিলেন তিনি। সেই আসরে গ্রুপপর্বেই থেমেছিল তার দল। ওই বছরে ‘কলপ্যাক’ চুক্তি করেন উইসা। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থামিয়ে তিন বছরের জন্য চুক্তিবদ্ধ হন সাসেক্সের সঙ্গে।

এরপর ফের ২০২১ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরেন উইসা, নামিবিয়ার জার্সিতে। নতুন জাতীয় দলে তার অভিষেক হয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মঞ্চে। টুর্নামেন্টের গত আসরেও নামিবিয়া দলের অংশ ছিলেন তিনি। এবারও। তবে আর নয়। দলের গ্রুপপর্ব শেষ হওয়ার পরই অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন।

ইসা বলেছেন, ‘পরের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দুই বছর পর। আমার বয়স এখন ৩৯ বছর। আমি জানি না, আমার মধ্যে আরও কিছু বাকি আছে কিনা। আমি মনে করি, নামিবিয়ার হয়ে ক্যারিয়ার শেষ করার জন্য ভালো জায়গায় আছি। তাদের সঙ্গে অনেক ভালো সময় কাটিয়েছি এবং তাদের হয়ে আমার শেষ ম্যাচটি ইংল্যান্ডের মতো একটি বিশ্বমানের দলের বিপক্ষে খেলতে পেরেছি। এটাই অবসরের সঠিক সময় মনে হচ্ছে।’