ঢাকা ২৬ আষাঢ় ১৪৩২, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
English
বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৬ আষাঢ় ১৪৩২

১৬ লাখ ৭৯ হাজার মেট্রিক টন খাদ্য মজুত আছে : খাদ্যমন্ত্রী

প্রকাশ: ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১০:০০ পিএম
১৬ লাখ ৭৯ হাজার মেট্রিক টন খাদ্য মজুত আছে : খাদ্যমন্ত্রী
ছবি : সংগৃহীত

দেশের বিভিন্ন সরকারি খাদ্য গুদামে বর্তমানে মোট ১৬ লাখ ৭৯ হাজার মেট্রিক টন খাদ্যশস্য মজুত আছে বলে জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধনচন্দ্র মজুমদার। 

মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজী আনারের এ বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ তথ্য জানান। বিকেলে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের অধিবেশন শুরু হয়।

লিখিত উত্তরে মন্ত্রী সাধনচন্দ্র মজুমদার বলেন, চলতি বছর ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত হিসাব অনুযায়ী সরকারি খাদ্য গুদামে সর্বমোট ১৬ লাখ ৭৯ হাজার মেট্রিক টন খাদ্যশস্য মজুত রয়েছে। মজুতকৃত খাদ্যশস্যের মধ্যে রয়েছে ১৪ লাখ ৩৮ হাজার মেট্রিক টন চাল ও ২ লাখ ৪১ হাজার মেট্রিক টন গম। খাদ্য মজুত বর্তমানে সন্তোষজনক। মজুত বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক সূত্রে চাল ও গম অভ্যন্তরীণ সংগ্রহ এবং আমদানির কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। এর মধ্যে চলতি আমন সংগ্রহ মৌসুমে ২ লাখ মেট্রিক টন ধান এবং ৪ লাখ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল ও ১ লাখ মেট্রিক টন আতপ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়। 

খাদ্যমন্ত্রী আরও বলেন, চলতি অর্থবছরের বাজেটে ৬ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন গম ও ১ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির জন্য অর্থ বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এই বাজেট বরাদ্দের বিপরীতে উন্মুক্ত দরপত্র ও জিটুজির আওতায় ইতোমধ্যে ৫ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানির চুক্তি সম্পাদিত হয়। সম্পাদিত চুক্তির বিপরীতে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি ৩ লাখ ৫৭ হাজার ৬২৭ মেট্রিক টন গম আমদানি সম্পন্ন হয়েছে। চুক্তির অবশিষ্ট গমের খালাস কার্যক্রম চলমান। বর্তমান অর্থবছরে বিদেশ থেকে চাল আমদানির কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়নি।

ত্রিপুরা রাজ্য সরকারকে প্রধান উপদেষ্টার আম উপহার

প্রকাশ: ১০ জুলাই ২০২৫, ০৭:১৯ পিএম
আপডেট: ১০ জুলাই ২০২৫, ০৭:২৫ পিএম
ত্রিপুরা রাজ্য সরকারকে প্রধান উপদেষ্টার আম উপহার
ছবি: খবরের কাগজ

ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য সরকার ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের জন্য উপহার হিসেবে রংপুরের হাড়িভাঙা আম পাঠিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। 

বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) বিকেলে ৫টার দিকে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ৩০০ কেজি আম পাঠানো হয়।

প্রতিবছর ত্রিপুরার রাজ্য সরকার ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের জন্য উপহারসামগ্রী পাঠায় বাংলাদেশ সরকার। বিপরীতে বাংলাদেশ সরকারের জন্যও উপহার হিসেবে আসে ত্রিপুরার বিখ্যাত এবং রসালো কুইন জাতের আনারস।

এদিন বিকেলে আমভর্তি কাভার্ডভ্যান স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে প্রবেশ করে। ৬০টি কার্টনে করে মোট ৩০০ কেজি হাড়িভাঙা আম পাঠানো হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে কার্গোওয়ার্ল্ড লজিস্টিকস নামে একটি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার উপহার হস্তান্তর করা হয় আগরতলার বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের প্রতিনিধির কাছে।

আখাউড়া স্থল শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম জানান, রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় সব ধরনের ফি ও আদায়যোগ্য কর মওকুফ করে আমগুলো ছাড়া হয়।

উল্লেখ্য, আম-আনারস বিনিময় ছাড়াও প্রতিবছর দুর্গাপূজায় ভারতীয়দের জন্য উপহার হিসেবে দেশের স্থলবন্দরগুলো দিয়ে সীমিত সময়ের জন্য ইলিশ মাছ রপ্তানির অনুমোদন দেয় সরকার।

আজিজুল/রিফাত/

দিনাজপুর বোর্ডে পাসে এগিয়ে ঠাকুরগাঁও

প্রকাশ: ১০ জুলাই ২০২৫, ০৫:৫৩ পিএম
আপডেট: ১০ জুলাই ২০২৫, ০৬:২৬ পিএম
দিনাজপুর বোর্ডে পাসে এগিয়ে ঠাকুরগাঁও
ছবি: সংগৃহীত

দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে রংপুর বিভাগের ৮টি জেলার মধ্যে ঠাকুরগাঁও জেলা পাসের হারে শীর্ষে এবং জিপিএ-৫-এ শীর্ষে আছে দিনাজপুর জেলা। ঠাকুরগাঁওয়ে পাসের হার ৭০ দশমিক ৪৯ শতাংশ। দিনাজপুরে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ৯৬৩ জন।

বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুরে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মীর সাজ্জাদ আলীর পাঠানো পরিসংখ্যানে এ তথ্য জানা যায়।

এ বছর দিনাজপুর থেকে ৩৭ হাজার ৫৩৭ পরীক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে ২৬ হাজার ৬১জন পাস করে। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ৯৬৩ জন। পাসের হার ৬৯.৪৩ শতাংশ।

রংপুর জেলা থেকে ৩২ হাজার ৯১৭ জন এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ২২ হাজার ৫৬৬ জন পাস করে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ১৪৮ জন। পাসের হার ৬৮.৫৫ শতাংশ।

নীলফামারী জেলা থেকে ২১ হাজার ২৭ জন এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ১৪ হাজার ২৮০ জন পাস করে। তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৭৪২ জন। পাসের হার ৬৭.৩৪ শতাংশ।

গাইবান্ধা জেলা থেকে ২৫ হাজার ৭৮১ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়। তাদের মধ্যে ১৭ হাজার ৮৭ জন পাস করে এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৮১২ জন। পাসের হার ৬৬.২৮ শতাংশ।

কুড়িগ্রাম জেলা থেকে ২০ হাজার ১০০ জন এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। তাদের মধ্যে ১২ হাজার ৫৩২ জন পাস করে এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ১৫৮ জন। পাসের হার ৬২.৩৫ শতাংশ।

লালমনিরহাট জেলা থেকে ১৪ হাজার ১০৫ জন এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ৮ হাজার ৫৯১ জন পাস করে। তাদের মধ্যে জিপিএ- ৫ পেয়েছে ৬১২ জন। পাসের হার ৬০.৯১ শতাংশ।

ঠাকুরগাঁও জেলা থেকে ১৭ হাজার ৭৩৬ জন এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। তাদের মধ্যে ১২ হাজার ৫০২ জন পাস করে এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৮২২ জন। পাসের হার ৭০.৪৯ শতাংশ।

পঞ্চগড় জেলা থেকে ১২ হাজার ৮৫১ জন এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। তাদের মধ্যে ৮ হাজার ৫২৭ জন পাস করে এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৯৫ জন। পাসের হার ৬৬.৩৫ শতাংশ।

সুলতান/রিফাত/

রংপুর বিভাগের ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

প্রকাশ: ১০ জুলাই ২০২৫, ০৫:০৬ পিএম
আপডেট: ১০ জুলাই ২০২৫, ০৫:০৮ পিএম
রংপুর বিভাগের ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড। ছবি: খবরের কাগজ

দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের এসএসসির প্রকাশিত ফলাফলে রংপুর বিভাগের ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি। এসব বিদ্যালয়ে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৯৮ জন।

বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুরে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মীর সাজ্জাদ আলীর পাঠানো পরিসংখ্যানে এ তথ্য জানা যায়।

বিদ্যালয়গুলো হচ্ছে- পীরগঞ্জ উপজেলার ছোট উজিরপুর উচ্চবিদ্যালয়, রংপুর জেলার পীরগাছা উপজেলার রতনপুর উচ্চ বিদ্যালয়, কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার পূর্ব কুমারপুর উচ্চ বিদ্যালয়, নাগেশ্বরী উপজেলার পায়রাডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়, পুলবাড়ী উপজেলার নাজার মামুদ উচ্চ বিদ্যালয়, লালমনিরহাট সদর উপজেলার পশ্চিম বড়ুয়া রোটারী উচ্চ বিদ্যালয়, দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ উপজেলার সাত কামার উচ্চ বিদ্যালয়, গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলার গরিদাহা উচ্চ বিদ্যালয়, গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার বিশ্বনাথপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ঠাকুরগাঁও জেলার সদর উপজেলার সানুয়া উচ্চ বিদ্যালয়, জগন্নাথপুর উচ্চ বিদ্যালয় এবং পঞ্চগড় জেলার বোদা উপজেলার ডাবর ভাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়।

এবার দিনাজপুর বোর্ড থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন ১ লাখ ৮২ হাজার ৪১০ জন শিক্ষার্থী। পাস করেছেন ১ লাখ ২২ হাজার ১৪৬ জন। ফেল করেছেন ৬০ হাজার ৮৮ জন। গড়ে পাসের হার ৬৭ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ।

রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ হাজার ৭৮২টি বিদ্যালয়ের মধ্যে শূন্য পাসের হার বিদ্যালয়ের সংখ্যা ১৩টি। শতভাগ পাস করা বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৪৮টি।

গত বছর দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডের পাশের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৪৩। সেই হিসাবে এবারে পাশের হার কমেছে। জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতেও এই হার কমেছে। গতবছর জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১৮ হাজার ১০৫। এবার পেয়েছে ১৫ হাজার ৬২ জন।

সেলিম/পপি/

ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৩৭

প্রকাশ: ১০ জুলাই ২০২৫, ০৪:৫৮ পিএম
ডেঙ্গুতে দুইজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৩৭
ছবি: সংগৃহীত

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় এক শিশুসহ দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩৩৭ জন।

বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় মৃত ব্যক্তিদের একজন ছেলে শিশু। তার বয়স ১০ বছর। সে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। এ ছাড়া মৃত অপর ব্যক্তি নারী। তার বয়স ১৮ বছর। তিনি কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্তদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ১০১, চট্টগ্রামে ৫৮, ঢাকা বিভাগে ৪১, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ২৬, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৫০, খুলনায় ২৮, ময়মনসিংহে ৫, রাজশাহীতে ২৭ ও সিলেটে একজন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। একই সময়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৩৬৬ জন। এ নিয়ে চলতি বছর এখন পর্যন্ত ১২ হাজার ৫৯১ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন। 

এদিকে চলতি বছরের এই পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৩ হাজার ৯৩১ জন। একই সময়ে মৃত্যু হয়েছে ৫৪ জনের। এর মধ্যে জানুয়ারিতে ১০, ফেব্রুয়ারিতে ৩, এপ্রিলে ৭, মে মাসে ৩, জুনে ১৯ জন এবং জুলাইয়ে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। 

এর আগে, ২০২৪ সালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছিলেন ১ লাখ ১ হাজার ২১৪ জন। এর মধ্যে মারা গেছেন ৫৭৫ জন। বাকিরা সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।

সাওন/সালমান/

এসএসসি পরীক্ষায় কাউকে বাড়তি নম্বর দেওয়া হয়নি: শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান

প্রকাশ: ১০ জুলাই ২০২৫, ০৪:৪৩ পিএম
এসএসসি পরীক্ষায় কাউকে বাড়তি নম্বর দেওয়া হয়নি: শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যান
মতবিনিয়ম সভায় আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবির

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কাউকে গ্রেস মার্কস বা বাড়তি নম্বর দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবির।

বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুর ২টার দিকে ঢাকা বোর্ডের সম্মেলনকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি একথা বলেন।

খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, ‘এবার কাউকে কোনো ধরনের বাড়তি নম্বর বা গ্রেস মার্কস দেওয়া হয়নি। মেধার প্রকৃত মূল্যায়নের শতভাগ প্রচেষ্টা করা হয়েছে। পরীক্ষকদেরও সেভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। ফলে এটিই প্রকৃত ও সত্য ফলাফল। এ নিয়ে সন্দেহ-সংশয় ও ক্ষোভের সুযোগ নেই।’

তিনি বলেন, ‘বিগত সময়ে কী হয়েছে, কীভাবে ফল তৈরি করা হয়েছে- তা নিয়ে আমরা কিছু বলব না। এখন যে ফল আমরা দিয়েছি সেটিই প্রকৃত। উত্তরপত্র যথাযথভাবে মূল্যায়নের পর যা এসেছে, সেটি উপস্থাপন করা হয়েছে। এতে আমাদের কোনো হাত নেই।’

বিশেষ কোনো নির্দেশনা ছিল না জানিয়ে চেয়ারম্যান বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা খাতায় যা লিখেছে, সে অনুসারে নম্বর পেয়েছে। শিক্ষার্থীদের খাতার প্রাপ্ত নম্বরই যথাযথভাবে আমরা কম্পিউটারের মাধ্যমে প্রকাশ করেছি। কোনো নির্দিষ্ট নম্বর পাওয়ার পর বিশেষ নম্বর দিয়ে ভালো গ্রেড করে দেওয়া হয়নি। ফলাফল তৈরিতে কোনো উদারনীতিও অবলম্বন করা হয়নি।’

তিনি আরও বলেন, ‘এবার আমাদের উপর মহল থেকে কোনো ধরনের চাপ ছিল না। আমাদের বলা হয়েছে, যে রেজাল্ট হবে, সেটিই দিতে হবে। আমরাও পরীক্ষকদের এ অনুরোধ জানিয়েছি। তাদের যথার্থভাবে খাতা মূল্যায়ন করার জন্য বলা হয়েছে।’ 

সালমান/