ঢাকা ১২ শ্রাবণ ১৪৩১, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

প্রোডাক্ট ম্যানেজার ও প্রজেক্ট ম্যানেজারের কাজ কী?

প্রকাশ: ০৬ মে ২০২৪, ১২:৩২ পিএম
আপডেট: ০৬ মে ২০২৪, ১২:৩২ পিএম
প্রোডাক্ট ম্যানেজার ও প্রজেক্ট ম্যানেজারের কাজ কী?

প্রোডাক্ট ম্যানেজার ও প্রজেক্ট ম্যানেজার; এ দুটি পদ শুনতে প্রায় একই রকম। এমনকি অনেক সময় সমার্থক শব্দ হিসেবেও এদের ব্যবহার করা হয়। কিন্তু প্রোডাক্ট ম্যানেজার ও প্রজেক্ট ম্যানেজারের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। এদের কাজের ক্ষেত্র বেশ আলাদা। একজন প্রোডাক্ট ম্যানেজারের কাজের ব্যাপ্তি প্রোডাক্টের আইডিয়া পর্যায় থেকে শুরু করে একেবারে বাজারজাত করা পর্যন্ত হয়। অন্যদিকে প্রজেক্ট ম্যানেজারের মূল কাজ হচ্ছে নির্ভুলভাবে সময়মতো নির্দিষ্ট বাজেটের ভেতর নির্ধারিত কাজ শেষ করা।

প্রোডাক্ট ও প্রজেক্টের মধ্যে পার্থক্য
প্রোডাক্ট হলো কাস্টমারদের নির্দিষ্ট কোনো সমস্যার নির্দিষ্ট কোনো সমাধান। এটা হতে পারে ধরাছোঁয়া যায় এমন কোনো জিনিস। যেমন- চানাচুর। আবার এটি হতে পারে কোনো অ্যাপ বা সফটওয়্যার কিংবা কোনো সার্ভিস। যেমন- রাইড শেয়ারিং সার্ভিস পাঠাও একটি প্রোডাক্ট।

প্রজেক্ট হলো এক ধরনের পরিকল্পিত কার্যক্রম। এর বিভিন্ন ধাপের জন্য নির্দিষ্ট সময় ও বাজেট বরাদ্দ থাকে। এর ফলাফলও নির্ধারণ করা হয় আগে থেকে। সে ফলাফল অর্জন করার পর এর সমাপ্তি ঘটে। যেমন- একটি ডাটা সেন্টার তৈরির প্রজেক্ট। ডাটা সেন্টারটি তৈরি হওয়ার পর প্রজেক্টের কাজ শেষ হয়।

প্রোডাক্ট আর প্রজেক্টের মধ্যে মূল পার্থক্য আরেকভাবে ব্যাখ্যা করা যায়। ব্যবহারকারীদের প্রয়োজনের সঙ্গে ও প্রতিযোগিতায় অন্যদের চেয়ে ভালো করার জন্য প্রোডাক্টের মধ্যে নিয়মিত পরিবর্তন আনা খুব স্বাভাবিক। যেমন- আপনার মোবাইল ফোনের অ্যাপগুলোতে কয়েক মাস পরপর নতুন আপডেট নিয়ে আসা হয়। অন্যদিকে প্রজেক্টের ফলাফল একদম সুনির্দিষ্ট। অর্থাৎ বড় ধরনের কোনো প্রয়োজন দেখা না দিলে প্রজেক্টে কোনো পরিবর্তন আনা হয় না। যেমন- নির্দিষ্ট পরিকল্পনার ভিত্তিতে একটি অ্যাকাউন্টিং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের প্রজেক্ট চূড়ান্ত করা হয়। ব্যবহারকারীদের প্রয়োজনে হয়তো একজন প্রোডাক্ট ম্যানেজার সফটওয়্যারের ডিজাইনে পরিবর্তন আনতে পারেন। কিন্তু প্রজেক্টটির চূড়ান্ত ফলাফল অপরিবর্তিত থেকে যায়- একটি অ্যাকাউন্টিং সফটওয়্যার।

প্রোডাক্ট ম্যানেজারের কাজ কী?
বাজারে যতদিন প্রোডাক্ট আছে, ততদিন তার দায়িত্ব প্রোডাক্ট ম্যানেজারের। এ জন্য অনেক সময় প্রোডাক্ট ম্যানেজারকে প্রোডাক্টের সিইও (CEO) বলা হয়ে থাকে।
প্রোডাক্ট ম্যানেজারের মূল দায়িত্ব হচ্ছে প্রোডাক্টের ভ্যালু যথাসম্ভব বাড়ানো। এজন্য তাকে একজন প্রোডাক্ট ব্যবহারকারীর সমস্যা সম্পর্কে জানতে হয়।
একজন প্রোডাক্ট ম্যানেজার ডিজাইন টিমের সঙ্গে বসে ইউজার এক্সপেরিয়েন্স (User Experience) দাঁড় করান। এরপর সে ডিজাইন অনুযায়ী ইঞ্জিনিয়ারদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন প্রোডাক্ট তৈরির জন্য। এর বাইরে কাস্টমার সার্ভিস টিমের সাহায্যে তাকে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করতে হয় প্রোডাক্টের বাজারে গ্রহণযোগ্যতা সম্পর্কে তথ্য নিতে।

একজন ভালো প্রোডাক্ট ম্যানেজার সবসময় তার প্রোডাক্টের ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য কাজ করেন। প্রয়োজনে সময়মতো প্রোডাক্টের অপ্রয়োজনীয় অংশ খুঁজে বের করে ফেলে দেওয়ার সিদ্ধান্তও নিতে হয় তাকে।

প্রজেক্ট ম্যানেজারের কাজ কী?
যেখানে প্রোডাক্ট ম্যানেজারের লক্ষ্য কাস্টমারের কোনো বিশেষ সমস্যার সমাধান করা, সেখানে একজন প্রজেক্ট ম্যানেজার কাজ করেন আরও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে। তার কাজ প্রতিষ্ঠানের অর্থ ও অন্যান্য সম্পদের সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করা, যা নির্দিষ্ট বাজেটের মধ্যে সবচেয়ে কম ঝুঁকি নিয়ে সময়মতো পরিকল্পিত ফলাফল অর্জনে সাহায্য করবে।নির্ধারিত ফলাফল অর্জনের উদ্দেশ্যে একজন প্রজেক্ট ম্যানেজার প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় ঘটান ও প্রয়োজন অনুযায়ী কাজ ভাগ করে দেন। বিশেষ করে বড় আকারের উদ্যোগে দক্ষ প্রজেক্ট ম্যানেজারের গুরুত্ব অনেক।

বহু ক্ষেত্রে প্রোডাক্ট ও প্রজেক্ট ম্যানেজারের কাজ একই রকম হয়। তাদের প্রয়োজনীয় দক্ষতাগুলোতেও বেশ মিল রয়েছে। তাই ছোট প্রতিষ্ঠান বা স্টার্টআপের শুরুর দিকে একজন মানুষ দুই ধরনের দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু বড় মাপের কাজে এটি সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে একে অপরের পরিপূরক হিসেবে ভূমিকা রাখেন।

কলি 

 

কোটা জটিলতা প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ স্থগিত রাখার সুপারিশ

প্রকাশ: ১৪ জুলাই ২০২৪, ১০:৫৩ পিএম
আপডেট: ১৫ জুলাই ২০২৪, ০৯:১১ এএম
প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ স্থগিত রাখার সুপারিশ
ছবি: সংগৃহীত

কোটা পদ্ধতিসংক্রান্ত সিদ্ধান্তটি আদালতের বিবেচনাধীন থাকায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের চলমান নিয়োগ প্রক্রিয়াটি স্থগিত রাখতে ওই মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করেছে সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। একই সঙ্গে কমিটি প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের টিকা কেনা-সংক্রান্ত দরপত্র প্রক্রিয়ায় দুর্নীতির অভিযোগ তদন্তে তিন সদস্যের একটি উপকমিটি গঠন করা হয়েছে।

রবিবার (১৪ জুলাই) সংসদ ভবনে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির প্রথম বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত হয়। কমিটির সভাপতি শ ম রেজাউল করিমের নেতৃত্বে সভায় ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী মো. আব্দুর রহমান ও কমিটির অন্য সদস্যরা। এ ছাড়া আরও ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিভিন্ন সংস্থাপ্রধান, জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। সভায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের টিকা কেনা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করে আগামী ১৫ কর্মদিবসের মধ্যে ওই কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশনা সংসদীয় কমিটির। ওই উপকমিটিতে রয়েছেন সংসদীয় কমিটির সদস্য বি এম কবীরুল হক, নুরউদ্দিন চৌধুরী নয়ন ও মশিউর রহমান মোল্লা সজল। 

মন্ত্রণালয়ের ধীরগতির প্রকল্পগুলোর নাম চাইল সংসদীয় কমিটি

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দীর্ঘদিন ধরে চলা ধীরগতির প্রকল্প ও বারবার মেয়াদ বৃদ্ধির সুস্পষ্ট কারণ উল্লেখ করে প্রকল্পগুলোর নাম পাঠানোর নির্দেশনা দিয়েছে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি। গতকাল রবিবার সংসদ ভবনে জাতীয় সংসদের পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির চতুর্থ বৈঠকে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। 

আলোচনায় বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পসমূহের কাজের গতি বৃদ্ধির প্রক্রিয়াগত দিক বিবেচনার জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগকে অনুরোধ করা হয়। একই সঙ্গে প্রকল্প বাস্তবায়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সমন্বিত অংশগ্রহণের মাধ্যমে দেশের উন্নয়নের ধারাকে আরও বেগবান ও গতিশীল করার প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়। বৈঠকে কমিটিতে পূর্ববর্তী বৈঠকের নেওয়া সিদ্ধান্তসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতি উপস্থাপন করা হয়। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন অর্থনৈতিক শুমারি-২০২৩ এর কার্যক্রম যথাযথভাবে সম্পাদনে অংশগ্রহণকারী সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানানো হয়।

কমিটির সভায় এম এ মান্নানের নেতৃত্বে এতে ছিলেন কমিটির সদস্য মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম, রফিকুল ইসলাম, ড. শ্রী বীরেন শিকদার, মো. শহীদুজ্জামান সরকার, আবদুস সবুর, এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান ও খালেদা বাহার বিউটি। এতে আরও ছিলেন পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিব, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সিনিয়র সচিব, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব, মহাপরিচালক, বিভিন্ন সংস্থা প্রধানরাসহ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

এলিস/এমএ/

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষা পেছানো হবে না

প্রকাশ: ১১ জুলাই ২০২৪, ১১:৫৪ এএম
আপডেট: ১১ জুলাই ২০২৪, ১২:৩৭ পিএম
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষা পেছানো হবে না
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীক্ষা যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।

বুধবার (১০ জুলাই) এনটিআরসিএর যুগ্ম-সচিব মুহম্মদ নূরে আলম সিদ্দিকীর সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অষ্টাদশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার ২০২৩ এর লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠান বিষয়ে স্পষ্টীকরণ বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) ব্যবস্থাপনায় আগামী ১২ ও ১৩ জুলাই ২০২৪ তারিখে অনুষ্ঠিতব্য অষ্টাদশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা ২০২৩ এর লিখিত পরীক্ষার পরীক্ষার্থী ও সংশ্লিষ্ট সকলকে বিভ্রান্ত করার জন্য উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে কিছু কুচক্রীমহল বিভিন্ন নিউজপোর্টালের মাধ্যমে লিখিত পরীক্ষা স্থগিতকরণ সম্পর্কে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করছে, যা জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে।

বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তা ব্যাপকভাবে প্রচার করা হচ্ছে। এসব অপসংবাদে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হচ্ছে।

অষ্টাদশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা ২০২৩ এর লিখিত পরীক্ষা আগামী ১২ ও ১৩ জুলাই ২০২৪ তারিখ দেশের ৮টি বিভাগীয় জেলা (ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, খুলনা, ময়মনসিংহ, রাজশাহী, রংপুর ও সিলেট) শহরের বিভিন্ন ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে।

১২ জুলাই ২০২৪ তারিখ সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত স্কুল-২ ও স্কুল পর্যায়ের লিখিত পরীক্ষা এবং ১৩ জুলাই ২০২৪ তারিখ সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত কলেজ পর্যায়ের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। 

বিজ্ঞপ্তি দেখতে ক্লিক করুন:

পরীক্ষা অনুষ্ঠানের যাবতীয় প্রস্তুতি ইতোমধ্যে সম্পন্ন করা হয়েছে।

গত ১৫ মে ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন চার লাখ ৭৯ হাজার ৯৮১ জন প্রার্থী। এর মধ্যে স্কুল-২ পর্যায়ে ২৯ হাজার ৫১৬ জন, স্কুল পর্যায়ে দুই লাখ ২১ হাজার ৬৫২ জন এবং কলেজ পর্যায়ে দুই লাখ ২৮ হাজার ৮১৩ জন পাস করেছেন। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে গড় পাসের হার ৩৫ দশমিক ৮০ শতাংশ।

অমিয়/

কোস্ট ফাউন্ডেশনে কাজের সুযোগ

প্রকাশ: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০১:৫৫ পিএম
আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০১:৫৫ পিএম
কোস্ট ফাউন্ডেশনে কাজের সুযোগ

বেসরকারি সংস্থা কোস্ট ফাউন্ডেশন জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সংস্থাটি কক্সবাজারে রেসিলিয়েন্ট হোমস্টেড অ্যান্ড লাইভলিহুড সাপোর্ট টু দ্য ভালনারেবল কোস্টাল পিপল অব বাংলাদেশ (আরএইচএল) প্রকল্পে প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর পদে কর্মী নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীদের নির্ধারিত সিভির ফরম্যাট পূরণ করে ই-মেইলে পাঠাতে হবে।

পদের নাম: প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর

পদসংখ্যা:

যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকলে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্টে প্রফেশনাল/অ্যাডভান্সড ডিগ্রি থাকলে ভালো। শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি/বিভাগ বা সমমানের জিপিএ/সিজিপিএ গ্রহণযোগ্য নয়। প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্টে অন্তত তিন বছরসহ মোট সাত বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। যোগাযোগে দক্ষ হতে হবে। নেতৃত্বের সক্ষমতা থাকতে হবে। অ্যানালিটিক্যাল, রিপোর্ট রাইটিং ও উপস্থাপনায় দক্ষ হতে হবে। এমএস অফিস অ্যাপ্লিকেশনের কাজ জানতে হবে। কোবো টুলবক্স ও জিআইএসের কাজ জানা থাকলে বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে। বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় সাবলীল হতে হবে। মোটরসাইকেল চালানোর লাইসেন্স থাকতে হবে। প্রকল্প এলাকা ভিজিটের মানসিকতা থাকতে হবে।

বয়স: সর্বোচ্চ ৪৫ বছর

চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক (নবায়নযোগ্য)

কর্মস্থল: কক্সবাজার

বেতন ও সুযোগ-সুবিধা: মাসিক বেতন ৬০,০০০ টাকা। এ ছাড়া উৎসব বোনাস, বৈশাখী ভাতা, মুঠোফোন বিল ও মোটরসাইকেল বিল দেওয়া হবে।

আবেদন যেভাবে
আগ্রহী প্রার্থীদের https://coastbd.net/job-opportunity/ এই লিংক থেকে নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে হবে।

একই লিংক থেকে নির্ধারিত সিভির ফরম্যাট ডাউনলোডের পর তা পূরণ করে

পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবিসহ[email protected] এই ঠিকানায় ই-মেইল করতে হবে। সাবজেক্টে পদের নাম উল্লেখ করতে হবে।

আবেদনের শেষ তারিখ: ২০ জুলাই, ২০২৪।

 কলি

সিপিডি নেবে গবেষণা সহযোগী বেতন ৬১ হাজার

প্রকাশ: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০১:৫২ পিএম
আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০১:৫৭ পিএম
সিপিডি নেবে গবেষণা সহযোগী বেতন ৬১ হাজার

বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) জনবল নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। সংস্থাটি রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট পদে কর্মী নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

পদের নাম: রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট (গবেষণা সহযোগী)

পদসংখ্যা: উল্লেখ নেই

যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতি বা এ ধরনের বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। ন্যূনতম সিজিপিএ ৩.৬০ থাকতে হবে। তবে বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকলে বা পিয়ার-রিভিউড জার্নালে প্রকাশনা থাকলে বা সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে চাকরির অভিজ্ঞতা থাকলে সিজিপিএ শিথিলযোগ্য। স্ট্যাটিস্টিক্যাল ও ইকোনমেট্রিক্যাল অ্যানালাইসিসের জন্য এক্সেল, এসটিএটিএ, আর, পাইথন, ইভিউজ, টাবলিউ, পাওয়ারবিআই সফটওয়্যারের কাজ জানতে হবে।

বেতন: মাসিক ৬১ হাজার ৬০০ টাকা (আলোচনা সাপেক্ষে)। এ ছাড়া অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা আছে।

আবেদন যেভাবে
আগ্রহী প্রার্থীদের সম্প্রতি তোলা ছবিসহ জীবনবৃত্তান্ত [email protected] ঠিকানায় ই-মেইলে পাঠাতে হবে।

নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য https://cpd.org.bd/position-to-be-filled-up-immediately/ এই লিংকে জানা যাবে।

শুধু বাছাই করা প্রার্থীদের লিখিত, মৌখিক ও কম্পিউটার দক্ষতা পরীক্ষা নেওয়া হবে।

আবেদনের শেষ তারিখ: ১৬ জুলাই, ২০২৪।

 কলি

এস আলম গ্রুপে নিয়োগ

প্রকাশ: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০১:৫০ পিএম
আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৪, ০১:৫০ পিএম
এস আলম গ্রুপে নিয়োগ

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে এস আলম গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির (মেকানিক্যাল) স্টিল প্লান্ট বিভাগ উপসহকারী প্রকৌশলী/সহকারী প্রকৌশলী পদে একাধিক জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৪ জুলাই পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: এস আলম গ্রুপ

পদের নাম: উপসহকারী প্রকৌশলী/সহকারী প্রকৌশলী; বিভাগ: (মেকানিক্যাল) স্টিল প্লান্ট

পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়

শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিএসসি/মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা

অন্যান্য যোগ্যতা: মেশিন রক্ষণাবেক্ষণ এবং যন্ত্রপাতির সমস্যা সমাধানে দক্ষতা

অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৩ বছর

চাকরির ধরন: ফুলটাইম

কর্মক্ষেত্র: অফিসে

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)

বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৩৫ বছর

কর্মস্থল: চট্টগ্রাম

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে

অন্যান্য সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী

আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে https://jobs.bdjobs.com/jobdetails.asp?id=1267688&ln=1 ভিজিট করুন।

 কলি