তিন দিনব্যাপী বাজুস ফেয়ার শুরু । খবরের কাগজ
ঢাকা ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, বুধবার, ১৫ মে ২০২৪

তিন দিনব্যাপী বাজুস ফেয়ার শুরু

প্রকাশ: ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:১৮ পিএম
তিন দিনব্যাপী বাজুস ফেয়ার শুরু
ছবি : সংগৃহীত

বর্ণাঢ্য আয়োজনে দেশে তৃতীয়বারের মতো ‘বাজুস ফেয়ার ২০২৪’ উদ্বোধন হয়েছে।  

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভিশন-২০৪১ সফল বাস্তবায়ন এবং দেশের জুয়েলারি শিল্পদের হাতে গড়া অলংকার দেশে- বিদেশে তুলে ধরতে ও পরিচিতি বাড়তে এ ফেয়ারের আয়োজন করা হয়েছে। এবারের মেলার প্রতিপাদ্য - ‘সোনায় বিনিয়োগ, ভবিষ্যতের সঞ্চয়’।

বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরার (আইসিসিবি) নবরাত্রি হলে তিন দিনের এ ফেয়ার উদ্বোধন করেন বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) প্রেসিডেন্ট সায়েম সোবহান আনভীর।  

এসময় উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক আহমেদ ইব্রাহিম সোবহান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চারুকলা অনুষদ প্রফেসর ইমেরিটাস চিত্রশিল্পী রফিকুন নবী, ইউনেস্কো আর্টিস্ট ফর পীস ও বিশ্ববরেণ্য ফ্যাশন ডিজাইনার বিবি রাসেলসহ অন্যান্য বাজুস নেতারা।  

দেশের অর্থনীতিতে অনবদ্য ভূমিকা রাখা বাংলাদেশের জুয়েলারি শিল্পের সবচেয়ে বড় আয়োজন বাজুস ফেয়ার আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে।  

প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত বাজুস ফেয়ার ক্রেতা- দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। বাজুস ফেয়ারে প্রবেশ টিকিটের মূল্য জনপ্রতি ১০০ টাকা।  

তবে ৫ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের টিকেট লাগবে না। একই সঙ্গে জুয়েলারি প্রতিষ্ঠানগুলো ক্রেতাদের মনোযোগ আকর্ষণে বিশেষ অফার দিচ্ছে।

বাজুস ফেয়ার-২০২৪ দেশীয় জুয়েলারি শিল্পকে সমৃদ্ধশালী করার পাশাপাশি বিশ্ববাজারে একটি নতুন অবস্থান তৈরিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। দেশের স্বর্ণ শিল্পীদের হাতে গড়া নিত্য নতুন আধুনিক ডিজাইনের অলংকারের পরিচিতি বাড়বে।  

এবার বাজুস ফেয়ারে ৯টি প্যাভিলিয়ন, ১৭টি মিনি প্যাভিলিয়ন ও ১৫টি স্টলে দেশের স্বনামধন্য ৪১টি জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করবে।  

বাজুস ফেয়ার-২০২৪ এ প্যাভেলিয়নে অংশ নেওয়া ৯টি প্রতিষ্ঠান হলো- ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড লিমিটেড, অলংকার নিকেতন (প্রাঃ) লিমিটেড, আমিন জুয়েলার্স লিমিটেড, ভেনাস জুয়েলার্স লিমিটেড, কুঞ্জ জুয়েলার্স, রয়েল মালাবার জুয়েলার্স (বিডি) লিঃ, আপন জুয়েলার্স, জড়োয়া হাউজ (প্রাঃ) লিমিটেড ও রিজভী জুয়েলার্স।  

মিনি প্যাভেলিয়নে অংশ নেওয়া ১৭টি প্রতিষ্ঠান হলো- ডায়মন্ড বাজার অ্যান্ড গোল্ড, গৌরব জুয়েলার্স, আলভী জুয়েলার্স, আই. কে জুয়েলার্স লিমিটেড, চৌধুরী গোল্ড, রিয়া জুয়েলার্স, আফতাব জুয়েলার্স, ডায়মন্ড হাউজ, রয়েল ডায়মন্ড, দি ডায়মন্ড স্টোর, ড্রিমজ ইন্সট্রুমেন্ট টেকনোলজি, রাজ জুয়েলার্স লিমিটেড, জারা গোল্ড, জায়া গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ড, সাস ইন্টারন্যাশনাল, দি পার্ল ওয়েসিস জুয়েলার্স ও ডি ডামাস দি আর্ট অব জুয়েলারি।  

স্টলে অংশ নেওয়া ১৫টি প্রতিষ্ঠান হলো- গোল্ডেন ওয়ার্ল্ড জুয়েলার্স, দি আই. কে জুয়েলার্স, গীতাঞ্জলি জুয়েলার্স, আয়াত ডায়মন্ডস, সিরাজ জুয়েলার্স, পাপড়ি জুয়েলার্স, ডায়মন্ড প্যালেস, ডায়মন্ড স্কয়ার, নিউ বসুন্ধরা জুয়েলার্স, রাজঐশ্বরী, ডি গোল্ড প্যাশন, বাংলাদেশ সায়েন্টিফিক ইন্সট্রুমেন্ট কোম্পানি, জেমস গ্যালারি অ্যান্ড ডায়মন্ড, খোকন জুয়েলার্স ও আরএন মাইক্রোটেক।

জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজনে ইবিএলের সঙ্গে কাজ করবে ইউএস স্টেট ডিপার্টমেন্ট

প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ০২:৫৪ পিএম
জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজনে ইবিএলের সঙ্গে কাজ করবে ইউএস স্টেট ডিপার্টমেন্ট

বেসরকারি খাতের শীর্ষস্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি (ইবিএল) প্রবর্তিত ‘ইবিএল ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যাডাপ্টেশন অ্যাওয়ার্ড’ বিষয়ে সহযোগিতা করবে যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট। 

বুধবার (১৫ মে) রাজধানীর গুলশানের ইএমকে সেন্টারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ সম্পর্কিত চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সংক্রান্ত ব্যুরোর সফররত অ্যাসিস্টেন্ট সেক্রেটারি অব স্টেট ডোনাল্ড ল্যু এবং ইবিএলের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ শাহীন। 

ইবিএল ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যাডাপ্টেশন অ্যাওয়ার্ড প্রতি বছর দেওয়া হবে। বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনাকারী এবং জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন প্রকল্প ও উদ্যোগ বাস্তবায়নকারী বিভিন্ন কর্পোরেট, উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এবং এনজিওগুলোর উত্তম চর্চা এবং এ ক্ষেত্রে অসাধারণ নেতৃত্ব প্রদানকারী জলবায়ু অ্যাক্টিভিস্টদের স্বীকৃতি জানানো হবে এই পুরস্কারের মাধ্যমে। 

পুরস্কার ক্যাটাগরিতে বিভিন্ন খাত ও বিষয় অন্তর্ভূক্ত রয়েছে। যেমন- নবায়নযোগ্য জ্বালানী, জল সংরক্ষণ, টেকসই কৃষি, আরবান রেজিলেন্স, জীব-বৈচিত্র্য সুরক্ষা ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনায় প্রস্তুতি। 

একাডেমিয়া, সুশীল সমাজ, গনমাধ্যম এবং আন্তর্জাতিক এজেন্সি প্রথিতযশা বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত একটি বিচারক প্যানেল বিজয়ীদের নির্বাচিত করবে। 

মধ্য এশিয়া বিষয় সংক্রান্ত ব্যুরোর অ্যাসিস্টেন্ট সেক্রেটারি অব স্টেট ডোনাল্ড ল্যু বলেন, ‘বাংলাদেশী ব্যবসা, সুশীল সমাজ ও অন্যত্র জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় পরিচালিত কার্যক্রমকে উৎসাহিত করার অভিন্ন লক্ষ্য অনুসরণ করে যুক্তরাষ্ট্র এবং ইস্টার্ন ব্যাংক। ইবিএলের নতুন এই গুরুত্বপূর্ণ জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন পুরস্কারটিকে সহায়তা প্রদানের জন্য আমরা উম্মুখ হয়ে আছি।’ 

বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পীটার হাস বলেন, ‘ইস্টার্ন ব্যাংকের সঙ্গে নতুন এই পার্টনারশীপ নিয়ে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস উচ্ছ্বসিত। বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে অসাধারণ কার্যক্রম পরিচালনাকারী ব্যবসা ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে স্বীকৃতি জানানোর জন্য ইবিএল কর্তৃক গৃহীত উদ্যোগকে সহায়তা করার মাধ্যমে এই গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে অধিক কর্মকাণ্ডকে উৎসাহিত করার আশা রাখি।’ 

ইবিএলের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ শাহীন বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী চরম আবহাওয়া পরিস্থিত আমাদেরকে জলবায়ু অভিযোজন, উপশম এবং অর্থায়নের ব্যাপারে দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করেছে। ইবিএল ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যাওয়ার্ড বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব স্টেটের সঙ্গে পার্টনারশিপ চুক্তি স্বাক্ষর করতে পেরে আমরা আনন্দিত এবং একই সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অ্যাসিস্টেন্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড ল্যুর অংশগ্রহণ আমাদের জন্য সম্মানের বিষয়। এটি একটি অনন্য উদ্যোগ, যা সামাজিকভাবে একটি দায়িত্বশীল ও পরিবেশবান্ধব ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার আমাদের ভিশনের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। আমার বিশ্বাস, বর্তমান সময়ে সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং ইস্যু জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অধিক হারে যুক্ত হতে অনেককেই উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত করবে এ পুরষ্কারটি।’ 

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের ডেপুটি চিফ অব মিশন হেলেন লা-ফেইভ, পাবলিক অ্যাফেয়ার্স কাউন্সিলর স্টিফেন ইবেলি, ইকোনমিক অফিসার এমি কাস, ইবিএলের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক রিয়াদ মাহমুদ চৌধুরী ও এম খোরশেদ আলম এবং হেড অব কম্যুনিকেশন্স জিয়াউল করীম। 

‘ইবিএল ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যাডাপ্টেশন অ্যাওয়ার্ড-২০২৪’ এর মনোনয়ন প্রক্রিয়া পত্রিকা, ইলেকট্রনিক মিডিয়া, ইবিএল ওয়েবসাইট এবং বিভিন্ন সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে শীঘ্রই প্রকাশ করা হবে।

বিজ্ঞপ্তি/পপি/

কনকা ও হাইকোর ‘ঘষা দিলেই গোল্ড’ অফার শুরু

প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ০১:৫৭ পিএম
কনকা ও হাইকোর ‘ঘষা দিলেই গোল্ড’ অফার শুরু

বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড কনকা ও হাইকো পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে মাসব্যাপী খুচরা ও পাইকারি ক্রেতাদের জন্য প্রমোশনাল ক্যাম্পেইন শুরু করেছেন। 

আসন্ন ঈদুল আযহাকে কেন্দ্র করে ইলেক্ট্রো মার্ট গ্রুপ এই ক্যাম্পেইন হাতে নিয়েছে।

এতে ক্রেতারা কনকা ও হাইকো ব্র্যান্ডের ফ্রিজ, এলইডি টিভি, ওভেন ও ওয়াশিং মেশিন কিনলেই পাবেন একটি স্ক্র্যাচ কার্ড যা ঘষে তারা জিতে নিতে পারেন স্বর্ণালংকার অথবা কনকার এলইডি টিভিসহ অসংখ্য আকর্ষণীয় পুরস্কার।

এছাড়া পার্টনার এবং ডিলারদের জন্য থাকছে মোট উত্তোলনের উপর বিশেষ ছাড় এবং বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ।

মঙ্গলবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত একটি পাঁচ তারকা হোটেলে কনকা ও হাইকোর এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

সম্মেলনের শুরুতে গ্রুপের ডিএমডি মো. নুরুল আফছার আগত সাংবাদিক ও অতিথিদের ধন্যবাদ জানান। 

তিনি বলেন, দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে বিশ্বসেরা কনকা ব্র্যান্ড ইলেক্ট্রনিক্স ও হোম অ্যাপ্ল্যায়েন্স সামগ্রী দেশের গ্রাহকদের আস্থা ও নির্ভরতার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিটি ঘরে ঘরে এখন কনকা ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী ব্যবহৃত হচ্ছে। যার সকল কৃতিত্ব আমাদের পার্টনার, শুভানুধ্যায়ী, ক্রেতা, ভোক্তা এবং তাদের অকৃত্রিম ভালোবাসা ও আস্থা। 

কনকা ও হাইকো ব্র্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ও হোম অ্যাপ্ল্যায়েন্স পণ্যের বিশেষ বৈশিষ্ট্য, গুণগতমান, গ্রহণযোগ্যতা, বিক্রয়োত্তর সেবা এবং সাশ্রয়ী মূল্যের কারণে বর্তমানে এদেশের গ্রাহকদের প্রথম পছন্দ। 

তিনি আরও জানান, শিগগিরই বাজারে সংযোজিত হতে যাচ্ছে গ্রি ব্র্যান্ড রেফ্রিজারেটর ও ফ্রিজারের নতুন সংযোজন। এ ছাড়াও কনকা নতুন ফিচার সমৃদ্ধ আইসক্রিম ফ্রিজার, শোকেস ফ্রিজার, নো-ফ্রস্ট রেফ্রিজারেটর ও ফ্রিজার বাজারে সংযোজন হবে শিগগিরই।

সম্মেলনে বিশ্বের সর্বাধিক দেশে সমাদৃত কনকার পণ্য নিয়ে বিশেষ আলোচনা হয়। 

বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড কনকা রেফ্রিজারেটর ও ফ্রিজার, সিলিংফ্যান এখন সম্পূর্ণ বাংলাদেশে উৎপাদন হচ্ছে। 

কনকা ইলেকট্রনিক্স পণ্যসমূহের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে প্রতিটি পণ্য দেশীয় পরিবেশ, ব্যবহারকারীদের জন্য স্বাছন্দ্যময়তা, সাশ্রয়ী মূল্য, সর্বোত্তম ব্যবহার এবং গ্রাহকদের চাহিদা ও মননশীলতার সাথে মানানসই করে ডিজাইন করা এবং বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সম্বন্বয়ে তৈরি। কনকা রেফ্রিজারেটর ও ফ্রিজার পণ্যের বিশেষ বৈশিষ্ট্য ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সম্বন্বয় একে এনে দিয়েছে খ্যাতি ও বিশেষ সুনাম এবং অন্যান্য ফ্রিজ থেকে আলাদা করেছে।

যেমন- ব্লু-জোন অ্যান্ড ভিটামিন ফ্রেশ টেকনোলজি, ফেস-আপ ফোমিং টেকনোলজি, অ্যাক্টিভ কার্বন ডিয়োডোরাইজার, হিউমিডিটি কন্ট্রোলার, অ্যান্টিফাঙ্গাল ডোর গ্যাস্কেট, ডিজিটাল ডিসপ্লে ইনভার্টার টেকনোলজি, কনকা ডিপ ফ্রিজার অটো-টেকনোলজি ফ্রিজার ও রেফ্রিজারেটরে ব্যবহার করা যায়। 

কনকার অ্যাক্টিভেটেড কার্বন ডিওডোরাইজার মূলত যে কাজটি করে তা হচ্ছে ব্যাকটেরিয়াকে ৯৯.৯ শতাংশ পর্যন্ত ডিঅ্যাকটিভ করে খাবারের গুণগত মান ঠিক রাখে। ফলে এক খাবারের গন্ধ আরেক খাবারে যায় না। খাবার ভালো থাকে দীর্ঘদিন। 

কনকা ফ্রিজে ওয়াইডেস্ট ও ডিপেস্ট ডিজাইন করেছে, যার সুবাদে ফ্রিজের ভেতরের জায়গা নিয়ে চিন্তা করার সুযোগ নেই। মাছ, মাংস, সবজি, ফল যেটাই কিনুন, সব বাজার একসাথে স্টোর করা সম্ভব। কনকা ফ্রিজে ১০০ শতাংশ ফুড গ্রেডেড প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়। যেহেতু ফ্রিজে মূলত খাবারই রাখা হয় তাই খাবারের বৈশিষ্ট্য, গুণাগুণ এবং স্বাস্থ্য সুবিধা বা হেলথ বেনিফিট অক্ষুণ্ণ রাখতে এই ধরনের প্লাস্টিক ব্যবহৃত হয়।

বাড়তি বিদ্যুৎ বিলের কথা মাথায় রেখে কনকা ফ্রিজে ইনভার্টার টেকনোলজি যুক্ত করা হয়েছে, যাতে করে ফ্রিজের দীর্ঘস্থায়ীত্ব বাড়ে। পাশাপাশি বিদ্যুৎ বিলও সাশ্রয় করে। 

কনকা ফ্রিজারের ট্রিপল মোড সমৃদ্ধ ডিজিটাল টেম্পারেচার কন্ট্রোল একই সঙ্গে রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজার এবং সুপারকুল সুবিধা নিশ্চিত করে। আরও রয়েছে নান্দনিক ডিজাইন সমৃদ্ধ পুশ-পুল গ্লাস। 

এছাড়া কনকা ব্র্যান্ড হোম অ্যাপ্লায়েন্স পণ্য এলইডি টিভি, ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ ওভেন, মিক্সার গ্রাইন্ডার, ইলেক্ট্রিক ক্যাটল, গ্যাস স্টোভ, ইনফ্রারেড কুকার, প্রেশার কুকার, রাইস কুকার, ইলেক্ট্রিক আয়রনসহ বেশ কিছু হোম অ্যাপ্ল্যায়েন্সের পণ্যের কিছু যন্ত্রাংশ আমদানি করে উৎপাদন করা হয়। 

সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন গ্রুপের পরিচালক মোহাম্মদ সাজ্জাদ-উন-নেওয়াজ, নুরুল আজিম সানি, বিক্রয় ও বিপণন জিএম মাহমুদুন নবী চেীধুরী, ন্যাশনাল সেলস ম্যানেজার জুলহাক হোসাইন সহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।

বিজ্ঞপ্তি/অমিয়/

আইএফআইসি ব্যাংকের ডিএমডি হলেন মোস্তফা কামাল

প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ০১:৫২ পিএম
আইএফআইসি ব্যাংকের ডিএমডি হলেন মোস্তফা কামাল
কে এ আর এম মোস্তফা কামাল

আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যান্ড চীফ অব এইচ আর অ্যান্ড লজিটিক্স হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন কে এ আর এম মোস্তফা কামাল।

সোমবার (১৩ মে) তিনি এ দায়িত্ব দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

মোস্তফা কামাল ২০১৫ সালে সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রধান হিসাবে আইএফআইসি ব্যাংকে যোগদান করেন। 

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ৩৪ বছরের কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে মোস্তফা কামালের। এই সুদীর্ঘ কর্মসময়ে তিনি সেনাবাহিনীর মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা, ব্যবসায়িক প্রক্রিয়া, নিরাপত্তা এবং লজিস্টিকসসহ আরও বিভিন্ন জ্যেষ্ঠ গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ট্রাস্ট ব্যাংক এবং আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টে গুরুত্বপূর্ণ পদে নিযুক্ত ছিলেন। দেশে-বিদেশে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেছেন তিনি।

মোস্তফা কামাল আইএফআইসি ব্যাংক কর্তৃক নিযুক্ত আইএফআইসি সিকিউরিটিজ লিমিটেডের একজন পরিচালক।

বিজ্ঞপ্তি/পপি/

নিরাপদ ও লাভজনক বিনিয়োগের মাধ্যম বন্ড

প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ১২:০৪ পিএম
নিরাপদ ও লাভজনক বিনিয়োগের মাধ্যম বন্ড
প্রতীকী ছবি

আর্থিক খাতে বিনিয়োগের জন্য অন্যতম মাধ্যম বন্ড। যে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ধরনের বন্ডে বিনিয়োগ করতে পারে। ব্যাংকে আমানত বা ডিপোজিট হিসেবে অর্থ রেখে যে সুদ পাওয়া যায়, সাধারণত বন্ডের মুনাফার হার তার চেয়ে কিছুটা বেশি হয়। এ কারণে বন্ডে বিনিয়োগ তুলনামূলকভাবে আকর্ষণীয় হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

বন্ড হচ্ছে এক ধরনের ঋণপত্র। এ বন্ড বিক্রি করে সাধারণ মানুষ বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে মূলধন বা অর্থ সংগ্রহ করে ইস্যুকারী প্রতিষ্ঠান। সরকার থেকে শুরু করে ব্যক্তি পর্যায়ের কোম্পানি, যে কেউ বাজারে বন্ড ইস্যু বা ছাড়তে পারে। সরকারের পক্ষ থেকে সাধারণত ট্রেজারি বন্ড ছেড়ে মানুষের কাছ থেকে অর্থ সংগ্রহ করা হয়। 

সাধারণত সরকারের হয়ে ট্রেজারি বন্ড ইস্যু করে বাংলাদেশ ব্যাংক। আর সরকারের বাইরে বিভিন্ন ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি যে বন্ড ইস্যু করে, তার অনুমোদন দেয় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন বা বিএসইসি। 

তবে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বন্ড ছাড়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকেরও অনুমতির দরকার হয়।

দেশে এরইমধ্যে বেশ কয়েক ধরণের বন্ড চালু হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে লভ্যাংশের বিচারে দুই ধরনের বন্ড - কুপনযুক্ত ও জিরো কুপন। 

কুপন বন্ড সাধারণত মুনাফার বা সুদের হার নির্দিষ্ট করে ইস্যু করা হয় এবং জিরো কুপন বন্ড অভিহিত মূল্য বা ফেসভ্যালু থেকে কম মূল্যে বা ডিসকাউন্ট রেটে ইস্যু করা হয়। এই ডিসকাউন্ট রেট বা কম অভিহিত মূল্যই বন্ড হোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ বা সুদ হিসেবে গণ্য হয়। 

জামানত রেখে বা না রেখে দুই ভাবেই বন্ড ইস্যু করা যায়। জামানত ছাড়া যে বন্ড ইস্যু করা হয় তা আনসিকিউরড বা জামানতবিহীন বন্ড নামে পরিচিত। এক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীরা বন্ড ইস্যুকারী প্রতিষ্ঠানের সুনাম বা ব্র্যান্ডভ্যালুকে বিবেচনায় নিয়ে বিনিয়োগ করেন। তবে প্রকল্প বাস্তবায়ন বা অগ্রগতির সঙ্গে সম্পদের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং তা ওই বন্ডের ট্রাস্টির কাছে জমা রাখা হয় বিনিয়োগকারীর সম্পদের নিরাপত্তার জন্য।

সম্প্রতি দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প গ্রুপ বেক্সিমকো গ্রুপ আনসিকিউরড জিরো কুপন বন্ড বাজারে ছেড়ে অর্থ সংগ্রহ করছে। এই বন্ডে বিনিয়োগ বর্তমানে তুলনামূলক লাভজনক। এখানে প্রতিমাসে মুনাফার হার ১৫ শতাংশ। বেক্সিমকো এই অর্থের অধিকাংশ ঢাকা ইপিজেড সংলগ্ন মায়ানগর নামে একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে বিনিয়োগ করবে। 

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ৬৫০ একর অনাবাদী জমিতে স্থাপিত ২০০ মেগাওয়াট সক্ষমতার এই বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র দেশের সবচেয়ে বড় সোলার প্রকল্প। তিন হাজার কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মিত তিস্তা সোলার প্রকল্পে বেক্সিমকো সুকুক বন্ডের মাধ্যমে দুই হাজার ২০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। 

উদ্যোক্তারা বলছেন, আগামী ৫ বছরের মধ্যে এই প্রকল্পের বিনিয়োগের পুরো অর্থ উঠে আসবে। মুনাফা ও রক্ষণাবেক্ষণের ব্যয়সহ পুরো ব্যয় উঠে আসতে আরও ৩-৪ বছর সময় লাগতে পারে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত সরকারি বন্ডে বিনিয়োগ ছিল ৩ লাখ ১৯ হাজার ১৮৭ কোটি টাকা, যা এর আগের বছর ২০২০ সালের একই সময়ের তুলনায় ৩৯ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা বেশি। 

এর বাইরেও বন্ড মার্কেটে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ১১৮ কোটি, বিমা তহবিলের ১০ হাজার ৬৪২ কোটি, সাধারণ বীমা কোম্পানির ৩০২ কোটি, জীবন বীমার ১৮ হাজার ৬৬৬ কোটি, বিভিন্ন কর্পোরেট কোম্পানির ১ হাজার ৮৫ কোটি, বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের ২৭ কোটি, প্রোভিডেন্ট ফান্ডের ৮ হাজার ৭২৬ কোটি এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ২৫১ কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে। 

২০২৪ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ট্রেজারি বিল ও বন্ডে বিনিয়োগ স্থিতি ৫ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। 

২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত ট্রেজারি বিল ও বন্ডে মোট বিনিয়োগ ছিল ৪ লাখ ৮৯ হাজার ৭৬৩ কোটি টাকা।

বিজ্ঞপ্তি/অমিয়/

সিএসইতে পেপার প্রোসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড-এর লেনদেন শুরু

প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ১১:১৮ এএম
সিএসইতে পেপার প্রোসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড-এর লেনদেন শুরু
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

সিএসইতে পেপার প্রোসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের লেনদেন শুরু হয়েছে। 

এ উপলক্ষে মঙ্গলবার (১৪ মে) চিটাগাং স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসিয়ের (সিএসই) ঢাকার অফিসে এক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এতে সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার, এফসিএ; এফসিএমএ পেপার প্রোসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের সম্মানিত অতিথিদেরকে স্বাগত জানান।

সফলভাবে লিস্টিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে সিএসইতে লিস্টিং হওয়ার জন্য তিনি পেপার প্রোসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডে ব্যবস্থাপনা পর্ষদকে অভিনন্দন জানান।

পেপার প্রোসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের কোম্পানি সেক্রেটারি মো. মোস্তাফিজুর রহমান এবং সিএসইর ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার হাসনাইন বারী স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন।

এ সময় পেপার প্রোসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেডের সিনিয়র ডিরেক্টর মো. রেজাউল ইসলাম, চীফ ফিনান্সিয়াল অফিসার নাইমুল ইসলাম এবং সিএসইর অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

আইএফআইসি দ্বিতীয় ও তৃতীয় কনভার্টেবল, রিডিমেবল, আনসিকিউরড, ফ্লোটিং রেট সাবঅরডিনারি বন্ড-এর লিস্টিং এগ্রিমেন্ট সম্পন্ন

চিটাগং স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি (সিএসই), আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির মধ্যে আইএফআইসি দ্বিতীয় ও তৃতীয় কনভার্টেবল, রিডিমেবল, আনসিকিউরড, ফ্লোটিং রেট সাবঅরডিনারি বন্ড-এর লিস্টিং এগ্রিমেন্ট সম্পন্ন হয়েছে।

এতে সিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম সাইফুর রহমান মজুমদার, এফসিএ; এফসিএম আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির সম্মানিত অতিথিদেরকে স্বাগত জানান।

আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির এডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং চিফ বিজনেস অফিসার মো. নুরুল হাসনাত এবং সিএসইর ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার হাসনাইন বারী  স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তি স্বাক্ষর করেন। 

এ সময় আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির চীফ ফিনান্সিয়াল অফিসার দিলিপ কুমার মন্ডল,  আইএফআইসি সিকিউরিটিজ এর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মো. মাকসুদুর রহমান খান এবং সিএসইর অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞপ্তি/সাদিয়া নাহার/অমিয়/