ঢাকা ২১ বৈশাখ ১৪৩২, রোববার, ০৪ মে ২০২৫

বাগেরহাট জেলা শহিদ মিনার নেই ১২৪০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে

প্রকাশ: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১১:৫৯ এএম
শহিদ মিনার নেই ১২৪০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে

বাগেরহাটের ১ হাজার ২৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভাষাশহিদদের স্মরণে এখনো নির্মাণ করা হয়নি শহিদ মিনার। যদিও সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী দেশের প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদ মিনার থাকা বাধ্যতামূলক। সরকারি এ নির্দেশনা মানা হচ্ছে না জেলার অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। ফলে একুশে ফেব্রুয়ারিতে ফুল দিয়ে শহিদদের শ্রদ্ধা নিবেদন করতে পারছেন না শিক্ষার্থীরা। এদিকে যেসব প্রতিষ্ঠানে শহিদ মিনার রয়েছে, সেগুলোও সারা বছর পড়ে থাকে অযত্নে-অবহেলায়।

জেলায় সরকারি-বেসরকারি মিলে ২৮২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ৪০টি নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১১টি স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ১১২টি মাদ্রাসা ও ১ হাজার ১৬২টি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। জেলায় সব মিলিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১ হাজার ৬০৭টি। এর মধ্যে ১ হাজার ২৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদ মিনার ও স্মৃতিস্তম্ভ নেই। স্বাধীনতার প্রায় ৫৩ বছরেও এসব প্রতিষ্ঠানে শহিদ মিনার না হওয়ায় ক্ষোভ জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, বাগেরহাটে মোট ৯টি উপজেলায় ১ হাজার ১৬২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। এর মধ্যে ২৪০টিতে শহিদ মিনার ও স্মৃতিস্তম্ভ নেই। প্রতিটি বিদ্যালয় শহিদ মিনার ও স্মৃতিস্তম্ভ তৈরিতে সরকারিভাবে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

জেলার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘুরে দেখা যায়, প্রাথমিক পর্যায়ে ৮০ ভাগ স্কুলে শহিদ মিনার নেই। অধিকাংশ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদ মিনার নেই। এর মধ্যে কোনো মাদ্রাসাতেই নেই শহিদ মিনার। বেশির ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদ মিনার না থাকার কারণ অনুসন্ধানে জানা গেছে, বিদ্যালয়গুলোয় শহিদ মিনার নির্মাণে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয় না।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মু. শাহ আলম বলেন, ‘কিছু কিছু বিদ্যালয়ে স্থায়ী শহিদ মিনার আছে। সরকারিভাবে জেলার প্রতিটি স্কুলে শহিদ মিনার তৈরির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। একই নকশায় প্রতিটি স্কুলে শহিদ মিনার তৈরি করার জন্য সরকারিভাবে আমাদের কাছে স্কুলের হিসাব চাওয়া হয়েছে। আমরা আমাদের জেলার হিসাব দিয়েছি।’

জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এস এম ছায়েদুর রহমান বলেন, ‘প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিজস্ব উদ্যোগে শহিদ মিনার তৈরি করার জন্য চিঠি দেওয়া হয়েছে।’ জেলা প্রশাসক মো. খালিদ হোসেন বলেন, ‘শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদ মিনার থাকলে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ভাষার প্রতি ভালোবাসা ও ভাষা শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পারে। জেলার যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদ মিনার নেই, সেসব প্রতিষ্ঠানে তা নির্মাণে বিভিন্ন বরাদ্দের মাধ্যমে সহযোগিতা করা হবে।’

পঞ্চগড়ে জাপানি ভাষা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

প্রকাশ: ০৪ মে ২০২৫, ০৪:৪৭ পিএম
পঞ্চগড়ে জাপানি ভাষা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
ছবি : খবরের কাগজ

পঞ্চগড়ে প্রথমবারের মতো চালু হলো জাপানি ভাষা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র।

রবিবার (৪ মে) দুপুরে সদর উপজেলার দারিদ্র্য কল্যাণ সংস্থার কারিগরি প্রশিক্ষণকেন্দ্রে জাপানি ভাষা প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন করেন জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক অনিরুদ্ধ কুমার রায়।

দারিদ্র্য কল্যাণ সংস্থার নির্বাহী পরিচালক মো. শাহজালালের সভাপতিত্বে জেলা কর্মসংস্থান ও জনশক্তি অফিসের সহকারী পরিচালক মনিরুজ্জামান, লতিফুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

এ সময় বক্তারা বলেন, বিশ্বের যে কোনো দেশে পড়াশোনা ও কর্মসংস্থানের জন্য যেতে ভাষা শিক্ষার বিকল্প নেই। তেমনি জাপানে যেতে আগ্রহী বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ও দক্ষ কর্মীদের জাপানি ভাষা প্রশিক্ষণ নেওয়া জরুরি। তবে উত্তরাঞ্চলে বিদেশ গমনে ইচ্ছুকদের সংখ্যা খুবই কম। আমরা যদি ভাষা শিখে সেদেশে যাই তাহলে পড়াশোনায় যেমন সমস্যা হয় না তেমনি দক্ষ কর্মী হতেও সময় লাগে না।

তারা বলেন, এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের মাধ্যমে জাপানে কর্মী নিয়োগের সুযোগ তৈরি হবে। এতে পঞ্চগড়সহ উত্তরাঞ্চলের তরুণ-তরুণীরা আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার একটি সুযোগ পাবেন। এই ভাষা প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের মাধ্যমে বিদেশে দক্ষ শ্রমিক হিসেবে প্রস্তুত করা হবে। এটি শুধু কর্মসংস্থানই নয়, বৈদেশিক আয় বাড়াতেও অবদান রাখবে।

রনি মিয়াজী/অমিয়/

শার্শায় ১০ স্বর্ণের বার জব্দ, পাচারকারী আটক

প্রকাশ: ০৪ মে ২০২৫, ০৪:১৫ পিএম
আপডেট: ০৪ মে ২০২৫, ০৫:১৮ পিএম
শার্শায় ১০ স্বর্ণের বার জব্দ, পাচারকারী আটক
ছবি : খবরের কাগজ

যশোরের শার্শায় এক কেজি ১৯২ গ্রাম ওজনের ১০টি স্বর্ণের বারসহ শুভ ঘোষ (৩৭) নামের এক পাচারকারীকে আটক করে পুলিশ।

রবিবার (৪ এপ্রিল) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার বাঁগআচড়া ইউনিয়ন পরিষদের সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক শুভ ঘোষ মানিকগঞ্জের সুনীল ঘোষের ছেলে। 

পুলিশ জানায়, গোপন খবরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে শুভ ঘোষকে আটক করা হয়। এ সময় তার দেহ তল্লাশি করে প্যান্টের পকেট থেকে স্কচটেপ দিয়ে মোড়ানো অবস্থায় ১০টি স্বর্ণের বার জব্দ করা হয়। স্বর্ণের বারগুলো সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে নিয়ে আসেন শুভ ঘোষ। জব্দ করা স্বর্ণের ওজন এক কেজি ১৯২ গ্রাম। যার আনুমানিক বাজারমূল্য প্রায় এক কোটি ২০ লাখ টাকা।

শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রবিউল ইসলাম খবরের কাগজকে বলেন, আটক পাচারকারীর বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন। পরে তাকে যশোর আদালতে সোর্পদ করা হবে। জব্দ করা স্বর্ণের বারগুলো যশোর ট্রেজারি শাখায় জমা দেওয়া হবে।

নজরুল ইসলাম/অমিয়/

মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ৯ বাংলাদেশিকে ‘পুশব্যাক’

প্রকাশ: ০৪ মে ২০২৫, ০৪:০৬ পিএম
আপডেট: ০৪ মে ২০২৫, ০৪:২৫ পিএম
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে ৯ বাংলাদেশিকে ‘পুশব্যাক’
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে এই ৯ বাংলাদেশিকে ‘পুশব্যাক’ করেছে বিএসএফ। ছবি: সংগৃহীত

মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলার ভবেরপাড়া সীমান্ত দিয়ে ৯ জন বাংলাদেশিকে ঠেলে (পুশব্যাক) দিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ।

রবিবার (৪ মে) ভোরে এ ঘটনা ঘটে। পরে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে তাদেরকে আটক করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

আটকরা হলেন- যশোর জেলার পুলেরহাট এলাকার বাসিন্দা সাইফুল হাসান, সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার প্রজেনজিৎ দাশ, মাদারীপুরের রাজৈর থানার বিল্লাল শেখ, যশোরের শার্শা থানার বাসিন্দা তরিকুল ইসলাম, খুলনার ডুমুরিয়া থানার বাসিন্দা সেজুতি রায়, নড়াইলের পাংকোবিলা গ্রামের বাসিন্দা অর্চনা রানী সরকার, যশোরের নওয়াপাড়া থানার দেবদাস বিশ্বাস, রুপা বিশ্বাস ও জয়দেব বিশ্বাস।

স্থানীয় ও বিজিবি সুত্রে জানা গেছে, ভারতে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশের দায়ে তাদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছিল। সাজা ভোগ শেষে তাদেরকে একত্রিত করে মুজিবনগরের ভবেরপাড়া সীমান্ত এলাকা দিয়ে ঠেলে দেয় বিএসএফ।

সীমান্ত পার হওয়ার পর বিজিবি তাদেরকে আটক করে হেফাজতে নেয়।

মুজিবনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বলেন, ৯ জনের একটি দলকে বিএসএফ সীমান্ত পার করে এদিকে ঠেলে দিয়েছে। তাদের বিজিবি আটক করে থানায় সোপার্দ করার কাজ করছে। তাদের নামে মামলা হবে।

সুমন/অমিয়/

ট্রেনের দাবিতে নোয়াখালীতে রেলপথ অবরোধ

প্রকাশ: ০৪ মে ২০২৫, ০৩:২৩ পিএম
ট্রেনের দাবিতে নোয়াখালীতে রেলপথ অবরোধ
ছবি: খবরের কাগজ

নোয়াখালীতে রেলের মান বৃদ্ধি ও নতুন বরাদ্দকৃত ‘সুবর্ণচর এক্সপ্রেস’ চালুর দাবিতে রেলপথ অবরোধ করেছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এতে ঢাকাগামী উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেন আটকা পড়ে দেড় ঘণ্টা দেরিতে ছেড়ে যায়।

রবিবার (৪ মে) সকাল ৬টা থেকে মাইজদী কোর্ট স্টেশনে এ অবরোধ কর্মসূচি পালিত হয়। এতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীসহ সাধারণ লোকজন অংশগ্রহণ করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভোর থেকে ‘নোয়াখালীর সর্বস্তরের জনগণ’ ব্যানারে সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি, শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ জেলা শহরের মাইজদী কোর্ট রেলস্টেশনে জড়ো হয়ে কয়েকশ মানুষ রেললাইনে অবস্থান নিয়ে অবরোধ শুরু করেন।

এর আগে শনিবার (৩ মে) সন্ধ্যায় নোয়াখালী প্রেসক্লাবে আয়োজিত একটি সভায় রেলপথ অবরোধের কর্মসূচি ঘোষণা করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম। সভায় জেলার সর্বস্তরের জনগণকে রেলপথ অবরোধের কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করার আহ্বান জানানো হয়।

রবিবার সকাল সাড়ে ছয়টায় সরেজমিনে দেখা গেছে, স্টেশনের দক্ষিণ পাশের লাইনে সোনাপুর থেকে ছেড়ে আসা উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেন আটকে আছে। রেলপথে অবস্থান নিয়েছে আন্দোলনকারীরা। তারা নোয়াখালী-ঢাকা রুটে সুবর্ণচর এক্সপ্রেস ট্রেন দ্রুত চালু, উপকূল ট্রেনে সেবার মান বৃদ্ধি, যাত্রী হয়রানি বন্ধ, হাতিয়ার চেয়ারম্যানঘাট পর্যন্ত রেললাইন সম্প্রসারণসহ বিভিন্ন দাবিতে স্লোগান দিচ্ছেন।

পরে পুলিশ ও রেল কর্মকর্তারা আন্দোলনকারীদের বুঝিয়ে রেলপথ থেকে সরানোর চেষ্টা করেন। একপর্যায়ে দাবি পূরণে রেল কর্মকর্তাদের আশ্বাসের ভিত্তিতে আন্দোলনকারীরা রেলপথ থেকে সরে যান। তবে তারা দাবি পূরণে ১০ দিনের আলটিমেটাম দেন। এ সময়ের মধ্যে দাবি পূরণ না হলে পুনরায় রেলপথের পাশাপাশি সড়কপথ অবরোধের হুঁশিয়ারি দেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম বলেন, আশির দশকে নোয়াখালী-ঢাকা রুটে উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেনটি চালু করা হয়। শুরুর দিকে ট্রেনটির সেবার মান ভালো থাকলেও দিন দিন সেবার মান তলানিতে পৌঁছেছে। ট্রেনটির নাম আন্তঃনগর দেওয়া হলেও ঢাকা-নোয়াখালী রুটে চলতে গিয়ে ট্রেনটি অন্তত ২০টি স্টেশনে থামে। এতে সকাল ছয়টায় নোয়াখালী থেকে রওনা দিয়ে ঢাকা পৌঁছাতে বিকেল তিনটা পর্যন্ত লেগে যায়।

আরিফুল ইসলাম আরও বলেন, 'যাত্রীদের ভোগান্তির পাশাপাশি সেবা বাড়ানোর কথা বিবেচনা করে ২০২৩ সালে এই রুটে সুবর্ণচর এক্সপ্রেস নামে নতুন একটি ট্রেন বরাদ্দ দেওয়া হয়। কিন্তু পরবর্তী সময়ে ওই ট্রেন আর নোয়াখালীতে আসেনি। এই ট্রেন অবিলম্বে নোয়াখালী রুটে চালু করতে হবে।'

মাইজদী কোর্ট স্টেশনের মাস্টার মো. কামরুজ্জামান বলেন, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের কারণে ঢাকা অভিমুখী উপকূল এক্সপ্রেস ট্রেন প্রায় ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট আটকে ছিল। অবরোধ ও জনগণের দাবির বিষয়টি তিনি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছি।

সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম বলেন, অবরোধকারী ব্যক্তিরা দেড় ঘণ্টার মতো রেলপথে ছিলেন। এ সময় উপকূল ট্রেনটি আটকা পড়ে। তবে অবরোধ প্রত্যাহারের পর ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়।

মজনু/মেহেদী/

সাভারে রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশ: ০৪ মে ২০২৫, ০৩:০২ পিএম
সাভারে রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার
ছবি: খবরের কাগজ

ঢাকার সাভারে নিজ গ্রাম থেকে শুকুর সিকদার (৩৪) নামে একজনের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

রবিবার (৪ মে) সকালে বিরুলিয়া ইউনিয়নের সামাইর এলাকার জয়নাল মেম্বারের বাড়ির পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

পেশায় রংমিস্ত্রি নিহত শুকুর সিকদার (৩৪) সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের সামাইর এলাকার গেদু সিকদারের ছেলে। 

সাভার মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) ওবায়দুল ইসলাম বলেন, সকালে সামাইর গ্রামের জয়নাল মেম্বারের বাড়ির পাশে এক ব্যক্তির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে জানায় স্থানীয়রা। পরে মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। নিহত ব্যক্তির গলায় ও মুখে ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ক্ষত চিহ্ন রয়েছে। রাতে কোন এক সময় দুর্বৃত্তরা তাকে কুপিয়ে হত্যার পর লাশ ফেলে রেখে গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় একটি হত্যা
মামলার প্রস্তুতি চলছে। 

ইমতিয়াজ/মেহেদী