ঢাকা ১২ শ্রাবণ ১৪৩১, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

ঈদে চিকিৎসা সেবায় ব্যাঘাত ঘটেনি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশ: ১৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৪৩ পিএম
আপডেট: ১৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৪৩ পিএম
ঈদে চিকিৎসা সেবায় ব্যাঘাত ঘটেনি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন

ঈদের সময় সারাদেশের হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা সেবায় কোনো ব্যাঘাত ঘটেনি বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

শনিবার (১৩ এপ্রিল) সকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আকস্মিক রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল এবং কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতাল পরিদর্শনের সময় সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

সামন্ত লাল বলেন, ‘ঈদের আগে আমি বলেছিলাম স্বাস্থ্য সেবায় যেন কোনো বিঘ্ন না ঘটে। এই কয়দিন শুধুমাত্র ঢাকা নয়, আমি প্রতিটি ডিভিশন, প্রতিটি মেডিকেল কলেজের যারা বাইরে আছেন তাদের সাথেও কথা বলেছি। তারা আমাকে নিশ্চিত করে বলেছেন, চিকিৎসা সেবায় কোনো ব্যাঘাত ঘটেনি। আরেকটা বিষয় হলো, এবার ঈদে আমরা ডাক্তার-নার্সদের থাকা খাওয়ার ভালো ব্যবস্থাও করেছি, যার ফলে তারা স্বতঃস্ফূর্তভাবে কাজ করছে।’

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি অঙ্গীকার করেছিলাম ঈদে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার তদারকি আমি নিজে করব। সেজন্য আমি আজ এখানে এসেছি। এই তদারকি চলমান থাকবে।’ 

দেশের ডেঙ্গু রোগী সংখ্যা বৃদ্ধি পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ হলো ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে চিকিৎসা করা। চিকিৎসায় যাতে ব্যত্যয় না ঘটে, তার জন্য আমার পর্যায়ে আমি মিটিং করেছি। সচিবরাও সবাইকে নিয়ে মিটিং করছেন। আর, ডেঙ্গু রোগীকে সঠিক সময়ে হাসপাতালে ভর্তি করাতে হবে। বর্তমানে দেশের সকল ডাক্তাররা ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসা সম্পর্কে অভিজ্ঞ। কাজেই সঠিক সময়ে রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি হলে, চিকিৎসায় কোন সমস্যা হবে না।’
 
তিনি বলেন, ‘ডেঙ্গু রোগের বেস্ট চিকিৎসা হচ্ছে প্রিভেনশন। আমরা আগে প্রতিরোধ করি। আমরা সচেতন হয়ে যদি নিজেদের বাড়ি-ঘর নিজেরা পরিচ্ছন্ন রাখি তাহলে এই ডেঙ্গু মশার উপদ্রব থেকে আমরা রক্ষা পাব। আমি স্পষ্ট করে বলতে পারি, ডেঙ্গু রোগে বিনা চিকিৎসায় কেউ মারা যাবে না।’

হাসপাতাল পরিদর্শনকালে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সূত্র: বাসস

অমিয়/

মোবাইলে ডেটা চালুর সিদ্ধান্ত রবিবারের বৈঠকে: পলক

প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৪৪ পিএম
আপডেট: ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৩:৪৪ পিএম
মোবাইলে ডেটা চালুর সিদ্ধান্ত রবিবারের বৈঠকে: পলক
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক

অপারেটরদের সঙ্গে আগামীকাল রবিবার বৈঠকে মোবাইলে ডেটা চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। সকাল ৯টায় মোবাইল অপারেটরদের সঙ্গে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে রাজধানীর ডাক ভবনে সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন উপলক্ষে গাছের চারা রোপণ অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, রবিবার বৈঠকে ফোর-জি নেটওয়ার্ক চালুর বিষয়ে আলোচনা হবে। এরপর সোম বা মঙ্গলবার মোবাইলে ইন্টারনেট চালু হতে পারে। 

তিনি বলেন, এবারের হামলায় আইএসপির ৭০ শতাংশ ধ্বংস হয়েছে। ইন্টারনেট সেবা বন্ধ নয়, হামলায় বন্ধ হয়ে গেছে।

এ ছাড়া ডাক ও টেলিযোগাযোগ খাতে হাজার কোটি টাকারও বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলেও জানান জুনাইদ আহমেদ পলক। 

পরে তিনি বলেন, গত ১৯ জুলাই হামলার আগে বিভিন্ন এলাকা থেকে ৫০ হাজার থেকে এক লাখ মানুষ রাজধানীতে প্রবেশ করে। এদের সিমকার্ড পরীক্ষা করে দেখা গেছে বেশিরভাগই বিএনপিপন্থী।

মঙ্গলবার (২৩ জুলাই) রাতে টানা পাঁচ দিন সব ধরনের ইন্টারনেট সেবা বন্ধ থাকার পর সীমিত পরিসরে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ চালু করা হয়। পরে রাজধানীতে বাসাবাড়ির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবাও চালু হয়।

অমিয়/

মেট্রোরেল কবে চালু হবে তা বলা যাচ্ছে না: সেতুমন্ত্রী

প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৪, ০২:১৬ পিএম
আপডেট: ২৭ জুলাই ২০২৪, ০২:৪২ পিএম
মেট্রোরেল কবে চালু হবে তা বলা যাচ্ছে না: সেতুমন্ত্রী
ক্ষতিগ্রস্ত সেতু ভবন পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের

মেট্রোরেল কবে নাগাদ চালু হবে তা নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর মহাখালীতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে পুঁজি করে বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত সেতু ভবন পরিদর্শনে যান। পরে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, মেট্রোরেল না থাকায় মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে। ৩০ মিনিটের পথ দুই ঘণ্টায়ও যেতে পারছেন না। মেট্রোরেল কবে নাগাদ চালু হবে তা নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। 

সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, কোটা আন্দোলনের ওপর ভর করে যারা সহিংসতা করেছে তাদের বিরুদ্ধে দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।  প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যখন যেখানে যা করার তা করব। প্রধানমন্ত্রী নিজেই সব ক্ষতিগ্রস্ত জায়গায় গিয়েছেন।

সেতুমন্ত্রী বলেন, হামলাকারীদের যে ফুটেজ ছিল তা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে দেওয়া হয়েছে। তারা পরপর দুইবার পদ্মা সেতুতে আগুন লাগাতে গিয়েছিল। শেখ হাসিনার যা অর্জন তা ধ্বংস করতে চায় তারা।

তিনি বলেন, এটা সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীদের কাজ না। বিএনপি-জামায়াত এই আন্দোলনে ওপর ভর করেছে। তাদের দীর্ঘ দিনের ব্যর্থতার জন্য এমন হামলা। তারা গণতন্ত্র মানে না। আগুন, অস্ত্র নিয়ে নেমেছে তারা। কত মানুষের প্রাণ প্রদীপ নিভে গেছে। মর্মান্তিক দৃশ্যপট, সাংবাদিকও নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন।

শুক্রবার (১৯ জুলাই) বিকেলে রাজধানীর মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশনে হামলা হয়। ভাঙচুর করা হয় সিসি (ক্লোজড সার্কিট) ক্যামেরা, এলইডি মনিটর, টিকিট কাটার মেশিনসহ বিভিন্ন জায়গায়। লুট করা হয় মূল্যবান অনেক জিনিস। পরে কী পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে তা নির্ণয়ে কমিটি করেছে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ।

ক্ষতিগ্রস্ত মিরপুর-১০ ও কাজীপাড়া স্টেশন চালু হতে কমপক্ষে এক বছর লাগতে পারে বলে জানায় মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ। 

অমিয়/

সেতু ভবন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:২২ পিএম
আপডেট: ২৭ জুলাই ২০২৪, ০২:৪২ পিএম
সেতু ভবন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী
ক্ষতিগ্রস্ত সেতু ভবন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ পরিদর্শন করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

রাজধানীর মহাখালীতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে পুঁজি করে বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডবে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত সেতু ভবন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ পরিদর্শন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকালে সেতু ভবনের বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত অংশ দেখে হতবাক হয়ে যান তিনি।

এ সময় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

গেল ১৮ জুলাই কয়েক শ দুষ্কৃতিকারী সেতু ভবনে ঢুকে ভাঙচুর ও আগুন জ্বালিয়ে দেয়। তারা ভবন থেকে সরকারি সম্পত্তি লুট করে। তারা অনেক যানবাহন ও মোটরবাইক ভাঙচুর, বিভিন্ন শেড ও কক্ষ তছনছ করে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। এছাড়া তারা সেতু ভবনের অনেক কর্মচারীকে মারধর করে।

প্রধানমন্ত্রী পরে মহাখালীতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ পরিদর্শন করেন এবং ১৮ জুলাই সন্ত্রাসী হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার বিভিন্ন অংশ ঘুরে ঘুরে দেখেন।

সেতু ভবন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ভবন দুটির ধ্বংসযজ্ঞের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দেন।

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কাজে লাগিয়ে বিএনপি-জামায়াত চক্র সারাদেশে সরকারি প্রতিষ্ঠানে সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে।

পরে সরকারপ্রধান এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের টোল প্লাজার ধ্বংসযজ্ঞও পরিদর্শন করেন।

অমিয়/

ভিক্ষুক জাতিতে পরিণত করার ষড়যন্ত্র থেকেই এই তাণ্ডব: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১:৩২ এএম
আপডেট: ২৭ জুলাই ২০২৪, ০২:৪৮ পিএম
ভিক্ষুক জাতিতে পরিণত করার ষড়যন্ত্র থেকেই এই তাণ্ডব: প্রধানমন্ত্রী
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন-নিটোর পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

দেশকে অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু করে আবার ভিক্ষুক জাতিতে পরিণত করার ষড়যন্ত্র থেকেই এই তাণ্ডব চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে পুঁজি করে ঘটা সহিংসতায় আহতদের দেখতে আগারগাঁওয়ে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন-নিটোর (পঙ্গু হাসপাতাল) পরিদর্শনে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু করতেই এই ষড়যন্ত্র করেছে বিএনপি-জামায়াত। ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত যেভাবে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে, এবারও একইভাবে তাণ্ডব করেছে।’

এ সময় শেখ হাসিনা আহতদের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে বলেন।

হাসপাতাল পরিদর্শনের সময় অন্যদের মধ্যে স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এম তোফাজ্জল হোসেন মিয়া এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব নাইমুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে শুক্রবার (২৬ জুলাই) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে সহিংসতায় আহতদের দেখতে যান প্রধানমন্ত্রী। এ সময় প্রধানমন্ত্রী চিকিৎসক ও নার্সদের সঙ্গে কথা বলে আহতদের সব ধরনের চিকিৎসা দেওয়ার নির্দেশ দেন।

অমিয়/

আহতদের দেখতে পঙ্গু হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৪, ১০:৫৮ এএম
আপডেট: ২৭ জুলাই ২০২৪, ০২:২৩ পিএম
আহতদের দেখতে পঙ্গু হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী
পঙ্গু হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

দেশব্যাপী কোটা সংস্কার আন্দোলনকে পুঁজি করে ঘটে যাওয়া সহিংসতায় আহতদের দেখতে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ট্রমাটোলজি অ্যান্ড অর্থোপেডিক রিহ্যাবিলিটেশন (নিটর) পরিদর্শন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শনিবার (২৭ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে সরকারপ্রধান রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত পঙ্গু হাসপাতাল পরিদর্শন করেন। 

এ সময় চিকিৎসাধীন কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেন ও তাদের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি আহতদের যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দেন।

নিটর পরিচালক অধ্যাপক ড. কাজী শামীম উজ্জামান আহতদের চিকিৎসার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব এম তোফাজ্জল হোসেন মিয়া এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব নাইমুল ইসলাম খান।

এর আগে শুক্রবার (২৬ জুলাই) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ডিএমসিএইচ) হাসপাতাল পরিদর্শন করেন এবং সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সন্ত্রাসী হামলায় আহতদের খোঁজখবর নেন সরকারপ্রধান।

ইসরাত চৈতী/অমিয়/