চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবৈধ বালু উত্তোলনে হুমকীর মুখে ৩ বাঁধ । খবরের কাগজ
ঢাকা ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবৈধ বালু উত্তোলনে হুমকীর মুখে ৩ বাঁধ

প্রকাশ: ০৪ মে ২০২৪, ১০:০১ এএম
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অবৈধ বালু উত্তোলনে হুমকীর মুখে ৩ বাঁধ
ছবি: খবরের কাগজ

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার চর অনুপনগর ও কালীনগরে ৬, ৭ ও ৮নং বাঁধ এলাকায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করায় তিনটি বাঁধ হুমকির মুখে পড়েছে।

বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগও করা হয়েছে। তারপরও বন্ধ হয়নি অবৈধ বালু উত্তোলন।

অভিযোগের ভিত্তিতে জানা গেছে, সদর উপজেলার চর অনুপনগরে আবুল কালাম আজাদ বাবুর নেতৃত্বে আব্দুর রশিদের সহায়তায় ভেকু মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। অন্যদিকে ৬নং বাঁধ এলাকায় মমিন মাস্টারের নেতৃত্বে, ৭নং বাঁধ এলাকায় তৈমুর, সফিক কাটানি ও কালুর নেতৃত্বে এবং ৮নং বাঁধ এলাকায় লুটু মেম্বারের নেতৃত্বে বালু উত্তোলন করে বিভিন্ন জায়গায় বিক্রি করা হচ্ছে।

একই বাঁধ এলাকায় প্রভাব খাটিয়ে বালু উত্তোলন করছে তারেক নামে এক ব্যক্তি। এদিকে বালু উত্তোলনের কারণে হুমকির মুখে পড়েছে বাঁধগুলো।

এদিকে ৬, ৭ ও ৮নং বাঁধ এলাকায় অবৈধ বালু উত্তোলনের জন্য প্রশাসনকে ম্যানেজের নাম করে জনৈক জাফরুল প্রতিদিন মোটা অঙ্কের টাকা আদায় করছে বলেও অভিযোগ রয়েছে।

তবে জাফরুল এই অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, তিনি ওইসব ঘটনার সঙ্গে জড়িত নন। আর যদি জড়িতই থাকতেন তাহলে বৃহস্পতিবার (২ মে) যে দুটি ট্রাক্টর আটক করা হয়েছে তা তারই হতো, কিন্তু সেটি তারেকের।

এলাকার প্রতিপক্ষরা তার নামে এসব রটাচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি।

অন্যদিকে ৭নং বাঁধ এলাকায় অবৈধ বালু উত্তোলনের সঙ্গে জড়িত তৈমুরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বালু উত্তোলনের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘সেখানে বালু উত্তোলন করা হচ্ছিল কিন্তু বর্তমানে বন্ধ আছে।’

এ ব্যাপারে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোসা. তাছমিনা খাতুনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি খবরের কাগজকে বলেন, ‘অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে প্রশাসন কঠোর অবস্থানে রয়েছে এবং খবর পেলেই অভিযান চালানো হয়।’

জহুরুল ইসলাম/সাদিয়া নাহার/অমিয়/

রিকশাচালকের পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগে পুলিশ সদস্য ক্লোজড

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ০৩:৪১ পিএম
রিকশাচালকের পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগে পুলিশ সদস্য ক্লোজড
সোহেল রানা

ঢাকার সাভারে লোহার পাইপ দিয়ে পিটিয়ে রিকশাচালককের পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগে ঢাকা উত্তরের ট্রাফিক পুলিশ সদস্য সোহেল রানাকে ক্লোজড করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে।

শনিবার (১৮ মে) সকালে ঢাকা জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অবস্) আব্দুল্লাহিল কাফি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে শুক্রবার রাতে তাকে ক্লোজড করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়। 

আহত ফজলু মিয়া দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার বাসনাপুর মহল্লার আবুল হোসেনের ছেলে। তিনি প্রায় ২২ বছর ধরে সাভারে বসবাস করছেন। আর সোহেল রানা ঢাকা জেলা উত্তর ট্রাফিক বিভাগের রেকার চালক হিসেবে সাভারে কর্মরত ছিলেন।

ভুক্তভোগী রিকশাচালক ফজলু মিয়া জানান, গতকাল অটোরিকশা চালিয়ে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের ঢাকামুখী লেন দিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। এ সময় মোটরসাইকেল যোগে রেকার চালক সোহেল রানাসহ দুইজন তাকে ধাওয়া করে। গেন্ডা বাসস্ট্যান্ডের কাছে তার গতিরোধ করে সেখানেই লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে তার পা ভেঙে দেন সোহেল। পরে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে সুপার ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় রিকশাচালকরা ওই পুলিশ সদস্যের বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন।

এ ব্যাপারে ঢাকা জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অবস,) আব্দুল্লাহিল কাফি বলেন, ‘রিকশাচালককে মারধরের অভিযোগে রেকার চালক সোহেল রানাকে ক্লোজড করা হয়েছে। তাকে পুলিশ লাইন সংযুক্ত করে ঘটনার তদন্তের জন্য বলা হয়ছে। তদন্তের ফলাফল সাপেক্ষে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ইমতিয়াজ-উল ইসলাম/জোবাইদা/

ডাকাতিয়া নদীতে নিখোঁজ মাদ্রাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ০৩:৩৮ পিএম
ডাকাতিয়া নদীতে নিখোঁজ মাদ্রাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার
ছবি : খবরের কাগজ

চাঁদপুর শহরের নতুন বাজার এলাকায় ডাকাতিয়া নদীতে গোসল করতে গিয়ে  নিখোঁজের ২১ ঘণ্টা পর রায়হান কবির (১২) নামে মাদ্রাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। 

শনিবার (১৮ মে) দুপুর ১টার দিকে তার লাশ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস নৌ-ইউনিটের ডুবুরি দল।

রায়হান চাঁদপুর শহরের আলিমপাড়ার মো. লোকমান হোসেনের ছেলে। সে নতুন বাজার আহমাদিয়া ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্র ছিল।

চাঁদপুর ফায়ার সার্ভিস নৌ-ইউনিটের ইনচার্জ মুসলিম মিয়াজী বলেন, ‘শুক্রবার বিকেল ৪টার দিকে শহরের নতুন বাজার লন্ডন ঘাট এলাকায় গোসল করতে গিয়ে সে ডাকাতিয়া নদীতে নিখোঁজ হয়। পরে পরিবার থেকে রাত ১২টায় আমাদের জানায়। আমরা সকাল পৌনে ৮টা থেকে দুপুর ১২টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত ঘটনাস্থল ও আশপাশে চেষ্টা চালিয়ে রায়হানের লাশ উদ্ধার করি। পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।’

শরীফুল ইসলাম/জোবাইদা/

নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ নিহত ৪

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ০২:২৬ পিএম
নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ নিহত ৪

নরসিংদীতে বজ্রপাতের পৃথক ঘটনায় মা-ছেলেসহ ৪ জন নিহত হয়েছেন।  

শনিবার (১৮ মে) সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলার আলোকবালী উত্তরপাড়া এবং শহরতলির হাজীপুরে ঘটনা দুটি ঘটে। 

নিহতরা হলেন আলোকবালী উত্তরপাড়ার কামাল মিয়ার স্ত্রী শরিফা বেগম (৫০), তার ছেলে ইকবাল হোসেন (১২), করম আলীর ছেলে কাইয়ুম মিয়া (২২) এবং হাজীপুর ইউনিয়নের চকপাড়ার মোছলেহ উদ্দিন (৫০)। 

এ ঘটনায় কামাল মিয়া গুরুতর আহত হন। তারা ধান কাটতে জমিতে অবস্থান করছিলেন। 

নরসিংদী সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তানভীর আহমেদ খবরের কাগজকে বলেন, ‘নিহতরা সবাই ধান কাটার জন্য জমিতে অবস্থান করছিলেন। এ সময় বজ্রপাতে শরিফা বেগম ও তার ছেলে ইকবাল ঘটনাস্থলেই মারা যায়। গুরুতর আহত আবস্থায় সদর হাসপাতালে আনার পথে মারা যায় কাইয়ুম নামের অপরজন। 

তিনি আরও জানান, এতে কামাল হোসেন নামে আহত আরেকজনকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তা ছাড়া হাজীপুরে বজ্রপাতে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। 
 
শাওন খন্দকার/ইসরাত চৈতী/  

চাঁদপুরে ‘নো হেলমেট নো ফুয়েল’ কার্যক্রম শুরু

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ০২:১৭ পিএম
চাঁদপুরে ‘নো হেলমেট নো ফুয়েল’ কার্যক্রম শুরু
ছবি: খবরের কাগজ

সারা দেশের মতো চাঁদপুরেও ‘নো হেলমেট নো ফুয়েল’ কার্যক্রম চালু করেছে পুলিশ। 

শনিবার (১৮ মে) বেলা ১১টায় শহরের বাসস্ট্যান্ড এলাকায় তিন দিনব্যাপী এই অভিযানের উদ্বোধন করেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম।   

এ সময় বাসস্ট্যান্ডে হেলমেটবিহীন মোটরসাইকেল চালকদের জরিমানা করা হয়। এ ছাড়া পেট্রোল পাম্পগুলোয় সচেতনতামূলক লিফলেট ও স্টিকার সাঁটানো হয়। পাম্প কর্তৃপক্ষকে হেলমেট ছাড়া চালকদের জ্বালানি না দিতে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়। 

এদিকে শহরের যানজট এড়াতে ট্রাফিক বিভাগে একটি রেকার সংযুক্ত করা হয়। জেলার হাজীগঞ্জ ও ফরিদগঞ্জ উপজেলাসহ প্রতিটি উপজেলার বিভিন্ন পয়েন্টে এই অভিযান চলছে বলে জানান পুলিশ সুপার।

পুলিশ সুপার বলেন, ‘সেতুমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন হেলমেট ছাড়া কাউকে ফুয়েল দেওয়া যাবে না। সারা দেশেই কার্যক্রম চালু হয়েছে। চাঁদপুরেও পুলিশ একযোগে ৮ উপজেলায় এই কার্যক্রম পরিচালনা করছে। যারা হেলমেট ছাড়া মোটরসাইকেল নিয়ে সড়কে বের হবে তাদের ট্রাফিক আইনের আওতায় আনা হবে।’

মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘ইতোমধ্যে প্রতিটি উপজেলায় প্রতিটি পয়েন্টে পুলিশ নিয়োজিত রয়েছে। যারা হেলমেটবিহীন মোটরসাইকেল চালাচ্ছেন, তাদেন জরিমানার আওতায় আনা হচ্ছে। এর আগে মানুষ যাতে হেলমেট ব্যবহার করে, আমরা মানুষের মাঝে সচেতনতা করতে প্রচারণা করেছি। বিশেষ করে প্রত্যেক পেট্রোল পাম্পে আমরা নির্দেশনা দিয়েছি যাতে হেলমেটবিহীন কোনো মোটরসাইকেল আরোহীকে পেট্রল-অকটেন  না দেয় এবং সঙ্গে সঙ্গে পুলিশকে খবর দেয়।’ 
 
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) সুদীপ্ত রায়, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ইয়াসির আরাফাত, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাশেদ চৌধুরী, পুলিশের বিশেষ শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম, চাঁদপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মুহসিন আলম, চাঁদপুর ট্রাফিক পুলিশ পরিদর্শক (প্রশাসন) মাহফুজুর রহমান, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ওসি এনামুল হক চৌধুরীসহ পুলিশ কর্মকর্তারা। 

শরীফুল ইসলাম/ইসরাত চৈতী/  

রাঙামাটিতে ইউপিডিএফের কর্মীসহ ২ জনকে গুলি করে হত্যা

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ০১:৪০ পিএম
রাঙামাটিতে ইউপিডিএফের কর্মীসহ ২ জনকে গুলি করে হত্যা
লংগদু থানা

রাঙামাটির লংগদুতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে পাহাড়ের আঞ্চলিক সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) কর্মীসহ দুইজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন জনসংহতি সমিতিকে (জেএসএস) দায়ী করেছে ইউপিডিএফ। 

শনিবার (১৮ মে) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার বড় হাড়িকাবার ভালেদি ঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। 

নিহতরা হলেন-  ইউপিডিএফ সদস্য বিদ্যাধন চাকমা ওরফে তিলক (৪৫) ও সমর্থক ধন্য মনি চাকমা (৩৫)। বিদ্যাধন চাকমা লংগদু উপজেলার কাট্টলী কুকিছড়া গ্রামের সময় মনি চাকমার ছেলে আর ধন্য মনি চাকমা উপজেলার বড় হাড়িকাবা ধুধুকছড়া গ্রামের লেংগ্যা চাকমার ছেলে।

রাঙামাটির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহনেওয়াজ রাজু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, পুলিশ ঘটনাস্থলে গেছে। সেখান থেকে ফিরলে বিস্তারিত জানা যাবে।

স্থানীয়রা জানান, আজ সকাল সাড়ে ৮টার দিকে লংগদু উপজেলার বড় হাড়িকাবার ভালেদি ঘাটের পার্শ্ববর্তী এলাকায় গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। ৭ জনের একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী অতর্কিত হামলা চালালে ঘটনাস্থলেই দুইজন নিহত হন।

এদিকে ইউপিডিএফের রাঙামাটি জেলা ইউনিটের সংগঠক সচল চাকমা জেএসএসকে এ হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী করে এক বিবৃতিতে ঘটনার বিবরণে বলেন, ‘আজ সকাল সাড়ে ৮টার দিকে লংগদুর বড় হাড়িকাবার ভালেদি ঘাটে সন্তু গ্রুপের ৭ জনের একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী এসে সেখানে সাংগঠনিক কাজে নিয়োজিত ইউপিডিএফ কর্মীদের ওপর হামলা চালায়। হামলায় ঘটনাস্থলে ইউপিডিএফ সদস্য বিদ্যাধন চাকমা ওরফে তিলক ও সমর্থক ধন্য মনি চাকমা নিহত হন। হামলায় নেতৃত্ব দেন পোয়া চাকমা ওরফে আপন (৩২)। তিনি বড় হাড়িকাবারের কুট্টছড়ি গ্রামের লক্ষ্মী মনি চাকমার ছেলে।’

বিবৃতিতে সচল চাকমা অবিলম্বে হত্যাকারীদের ও সন্তু লারমাকে গ্রেপ্তার করে আঞ্চলিক পরিষদ থেকে অপসারণ করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান। তবে এ নিয়ে জেএসএসের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

জিয়াউর জুয়েল/সালমান/