ড. আতিউর পাচ্ছেন সোয়াস ইউনিভার্সিটির সম্মানসূচক ডক্টরেট । খবরের কাগজ
ঢাকা ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪

ড. আতিউর পাচ্ছেন সোয়াস ইউনিভার্সিটির সম্মানসূচক ডক্টরেট

প্রকাশ: ০৪ মে ২০২৪, ০৪:২০ পিএম
ড. আতিউর পাচ্ছেন সোয়াস ইউনিভার্সিটির সম্মানসূচক ডক্টরেট
ড. আতিউর রহমান

স্কুল অব ওরিয়েন্টাল অ্যন্ড আফ্রিকান স্টাডিজ (সোয়াস) ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের পক্ষ থেকে এ বছর সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি পাচ্ছেন খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান।

গত মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সোয়াস বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক অ্যাডাম হাবিবের পাঠানো চিঠির মাধ্যমে ড. আতিউরের এই সম্মাননা পাওয়ার বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করেছেন।

সোয়াস বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, একজন অর্থনীতিবিদ হিসেবে এবং আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন গবেষণা ও অ্যাডভোকেসি প্রতিষ্ঠান উন্নয়ন সমন্বয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে দারিদ্র্য নিরসনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখার স্বীকৃতি হিসবে এ বছর ডক্টর অব সায়েন্স (ইকোনমিক্স) সম্মাননা পেতে যাচ্ছেন ড. আতিউর রহমান।

চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের ১০ম গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ড. আতিউর রহমান দারিদ্র্যবান্ধব সরকারি ব্যয় নীতি, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন, টেকসই উন্নয়ন, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, এবং উদ্ভাবনীমূলক সামাজিক কার্যক্রমের ক্ষেত্রে যে নেতৃত্বসূচক ভূমিকা রেখেছেন সেগুলোও সোয়াস বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিশেষভাবে বিবেচনা করেছে।

২০২৩ সালে সোয়াস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট পেয়েছেন চার আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব। তারা হলেন- ভারতের প্রখ্যাত চিত্রনাট্যকার জাভেদ আখতার (ডক্টর অব লিটারেচার), লন্ডনভিত্তিক ক্যুলিনারি আর্টিস্ট আসমা খান (ডক্টর অব সায়েন্স, সোশ্যাল সায়েন্স), ইউকে-ভিত্তিক জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক কেভিন ফেনটন (ডক্টর অব লিটারেচার), এবং আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বৌদ্ধ ধর্মতাত্ত্বিক জংসার জাময়াং খেন্তসে রিনপোশে (ফেলো)।

আগামী সেপ্টেম্বরে সোয়াস ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের বার্ষিক গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠানে ড. আতিউর রহমান এই সম্মানসূচক ডিগ্রি গ্রহণ করবেন বলে জানা গেছে।

ওই অনুষ্ঠানে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করা তরুণ শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশ ও বিশ্বের উন্নয়নে ড. আতিউর রহমানের অনন্য অবদানের কারণে বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত হবেন বলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আশা করছে।

ড. আতিউর রহমান এই বিশ্ববিদ্যালয়েরই একজন প্রাক্তন এবং ইতোমধ্যে তিনি অসংখ্য আন্তর্জাতিক ও জাতীয় পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তিনি ম্যানিলাভিত্তিক গুসি ফাউন্ডেশন থেকে গুসি আন্তর্জাতিক শান্তি পুরস্কার, এশিয়াটিক সোসাইটি কোলকাতা থেকে ইন্দিরাগান্ধী স্বর্ণস্মারক, ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের সহযোগি দ্য ব্যাংকার এবং ইউরোমানির সহযোগি দ্য ইমার্জিং মার্কেটস থেকে এশিয়া ও প্যসিফিক অঞ্চলের শ্রেষ্ঠ গভর্নর হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন।

দেশীয় পর্যায়ে তিনি অসংখ্য মর্যাদাপূর্ণ পদক ও পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে বাংলা একাডেমি থেকে সাহিত্য এবং রবীন্দ্র পুরস্কার, রবীন্দ্র একাডেমি থেকে রবীন্দ্র সম্মাননা এবং শেলটেক ফউন্ডেশন থেকে শেলটেক পুরস্কার উল্লেখযোগ্য।

সম্প্রতি আহছানিয়া মিশন ঘোষিত মর্যাদাপূর্ণ খান বাহাদুর আহ্ছানউল্লা স্বর্ণপদকের জন্যও মনোনীত হয়েছেন ড. আতিউর রহমান।

ইসরাত চৈতি/অমিয়/

১ কোটি দক্ষ স্বেচ্ছাসেবক সৃষ্টির উদ্যোগ নিয়েছি: দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ০৩:৩৩ পিএম
১ কোটি দক্ষ স্বেচ্ছাসেবক সৃষ্টির উদ্যোগ নিয়েছি: দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রী
কুয়াকাটার সিকদার রিসোর্টের সম্মেলন কক্ষে বক্তব্য রাখছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান মুহিব

দেশে এক কোটি দক্ষ স্বেচ্ছাসেবক সৃষ্টির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান মুহিব।

শনিবার (১৮ মে) সকালে পটুয়াখালীর কুয়াকাটার সিকদার রিসোর্টের সম্মেলন কক্ষে অ্যান্টি পার্টিসিপেটরি হিউম্যানিটেরিয়ান অ্যাকশনের দ্বিতীয় বিভাগীয় ডায়লগ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

মহিববুর রহমান বলেন, ‘বর্তমানে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় দেশে জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক, দেশি ও স্থানীয়সহ প্রায় ৪৫ সংস্থার সমন্বয়ে কাজ করছে দুর্যোগ মন্ত্রণালয়। ২০১৫ সাল থেকে অ্যান্টি পার্টিসিপেটরি হিউম্যানিটেরিয়ান অ্যাকশন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে টেকসই দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় অনেকটা ক্ষয়ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। দেশে বর্তমানে ৭৮ লাখ স্বেচ্ছাসেবক রয়েছে। আমরা আরও বাড়িয়ে এক কোটি দক্ষ স্বেচ্ছাসেবক তৈরির কাজ হাতে নিয়েছি।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ভূমিকম্প ঝুঁকির শীর্ষে অবস্থান করছে। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় বিল্ডিং কোডসহ অন্য সব স্থাপনা নির্মাণে দুর্যোগ সহনশীল নীতি মেনে উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের তাগিদ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।’

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এবং ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির (সিপিপি) নেতৃত্বে ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব রেড ক্রস অ্যান্ড রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ (আইএফআরসি) ও জার্মান রেড ক্রসের কারিগরি সহযোগিতায় দ্বিতীয় সংলাপের আয়োজন করে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (বিডিআরসিএস)।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসান এনডিসির সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি সংসদ সদস্য আ স ম ফিরোজ, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. এম ইউ কবীর চৌধুরী, বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির কান্ট্রি ডিরেক্টর ডোমেনিকো স্কেলপেলি, FbF/A টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যান, অতিরিক্ত সচিব কে এম আব্দুল ওয়াদুদ।

এ সময় জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধি, গণমাধ্যমকর্মী, জেলা-উপজেলা পযার্য়ের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। 

পরে একই রিসোর্টে আরেকটি কনফারেন্স কক্ষে আ স ম ফিরোজের সভাপতিত্বে তৃতীয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

হাসিবুর/পপি/

প্রত্যেক মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার রয়েছে: প্রধান বিচারপতি

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ০২:৪৮ পিএম
প্রত্যেক মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার অধিকার রয়েছে: প্রধান বিচারপতি
ছবি: খবরের কাগজ

দেশের প্রত্যেক মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার মৌলিক অধিকার সংবিধানে রয়েছে। সেটি নিশ্চিতকরণে বিচার বিভাগ সার্বক্ষণিক চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান।

শনিবার (১৮ মে) সকালে সাড়ে ১০টার দিকে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গণে বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামের জন্য ‘ন্যায়কুঞ্জের’ ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের পর সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি। 

প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘কক্সবাজার আদালত প্রাঙ্গণে এই বিশ্রামের স্থান বিচারপ্রার্থীদের জন্য ভূমিকা রাখবে। বিশেষ করে নারী বিচারপ্রার্থীদের জন্য এটি খুবই কার্যকর। প্রধানমন্ত্রী এসব বিষয়ে খুবই আন্তরিক। যার কারণে তিনি আমাদের এ প্রকল্পটি দ্রুত অনুমোদন দিয়েছেন।’

ওবায়দুল হাসান বলেন, ‘প্রত্যেক বিচারপ্রার্থী তার ন্যায়বিচার পাবেন। সেটি বাংলাদেশের সংবিধানে রয়েছে। যার কারণে এই বসার স্থান প্রত্যেক আদালত প্রাঙ্গণে নির্মাণ করা হচ্ছে। ন্যায়কুঞ্জ আজকে কক্সবাজারে প্রতিষ্ঠিত হলো। যার উপকারভোগী কক্সবাজারের মানুষ হবেন। এখানে যে সুযোগ-সুবিধা রয়েছে তা যদি পর্যায়ক্রমে আরও উন্নয়ন করার প্রয়োজন, সেটিও করা হবে।’

অনুষ্ঠান শেষে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালত প্রাঙ্গণের বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেন প্রধান বিচারপতি। এ সময় তিনি কক্সবাজারে মাদক মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার কথা উল্লেখ করেন।

এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সিনিয়র বিচারপতি এম এনায়েতুর রহিম, জেলা প্রশাসক মো. শাহীন ইমরান, পুলিশ সুপার মাহফুজুল ইসলামসহ সুপ্রিম কোর্ট এবং হাইকোর্ট ডিভিশনের বিচারপতি, সুপ্রিম কোর্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, কক্সবাজারের জজ আদালতের বিচারক ও জেলা আইনজীবী সমিতির নেতা-কর্মীরা।

সাদিয়া নাহার/

মেয়র তাপসের বক্তব্যের জবাব দিলেন সাঈদ খোকন

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ০২:৩৭ পিএম
মেয়র তাপসের বক্তব্যের জবাব দিলেন সাঈদ খোকন
ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস ও সাঈদ খোকন

ডেঙ্গু নিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের বক্তব্যের জবাব দিয়েছেন সাবেক মেয়র ও ঢাকা-৬ আসনের সংসদ সদস্য সাঈদ খোকন।  

শনিবার (১৮ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘এগিয়েছিল দক্ষিণ ঢাকা, স্মৃতির পাতায় ফিরে দেখা’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে মেয়র তাপস ও তার আমলের তুলনামূলক চিত্র উপস্থাপন করেন তিনি। 

সম্মেলনের প্রথমেই ভিডিওর মাধ্যমে সাঈদ খোকনের আমলের উন্নয়ন দেখানো হয়। তারপর তিনি ২০১৯ ও ২০২৩ সালে ঢাকায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা নিয়ে দক্ষিণ সিটির বর্তমান মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসের বক্তব্যের ‘সঠিক তথ্য’ উপস্থাপন করেন।

এর আগে গত ১৫ মে মালিবাগ মোড়সংলগ্ন উড়াল সেতুর নিচে ১২ নম্বর ওয়ার্ডের গণশৌচাগার উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ডিএসসিসি মেয়র বলেন, ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে ঢাকা শহরে ডেঙ্গু রোগী ৪২ হাজার কম ছিল।

এর জবাবে সাবেক মেয়র সাঈদ খোকন বলেন, ‘ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আপ্রাণ চেষ্টা ছিল আমাদের। ২০১৯ সালে ঢাকাসহ সারা দেশে এক লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন ডেঙ্গুরোগী শনাক্ত হয়েছিল। এর মধ্যে ১৭৯ জন মারা যান। যদিও ২০২৩ সালে ডেঙ্গু আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা দেশের ইতিহাসে অতীতের সব বছরের রেকর্ড ছাড়িয়েছে। ওই বছর ২০২৩ দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন। এর মধ্যে ঢাকাতেই এক লাখ ১০ হাজার আটজন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন। একই বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ঢাকাতে ৯৮০ জন মারা যান।’

রিয়াজ/জোবাইদা/

ধোলাইখালে ব্যাংকে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ১২:১৪ পিএম
ধোলাইখালে ব্যাংকে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে
ছবি : খবরের কাগজ

রাজধানীর ধোলাইখাল এলাকায় মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের শাখায় লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফায়ার সার্ভিসের পাঁচ ইউনিটের ঘণ্টাব্যাপী চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। 

শনিবার (১৮ মে) বেলা ১২টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া কর্মকর্তা শাহাজান সিকদার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 

তিনি বলেন, আগুন এখন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি। তদন্তের পর বিস্তারিত জানা যাবে।

এর আগে সকাল ১০টা ৪০ মিনিটের দিকে আগুন লাগে।

খাজা/সালমান/

ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ১১:৩৩ এএম
ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন
ছবি : খবরের কাগজ

রাজধানীর ধোলাইখাল এলাকায় মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের শাখায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের পাঁচটি ইউনিট। আরও কয়েকটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।

শনিবার (১৮ মে) সকাল ১০টা ৪০ মিনিটের দিকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া কর্মকর্তা শাহজাহান শিকদার।

তিনি জানান, ছয় তলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক রয়েছে। সেখানে আগুন লেগেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে পাঁচটি ইউনিট কাজ করছে। 

খাজা/সালমান/