ঢাকা ১২ শ্রাবণ ১৪৩১, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

এইচএসসির ইংরেজি প্রথম পত্রের Unit- 7, Lesson- 5 এর প্রশ্নোত্তর

প্রকাশ: ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০১ পিএম
আপডেট: ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:০১ পিএম
এইচএসসির ইংরেজি প্রথম পত্রের Unit- 7, Lesson- 5 এর প্রশ্নোত্তর

Unit-7, Lesson-5
Question No. 1 (B)

1. Read the passage and answer questions B.
We spend money for different reasons. We buy foods, clothes or everyday essentials, pay for different services, entertain people, travel to places, help others in need or invest in business and thus spend money every day. In fact, spending is a part of our life. 
Spending may make us happy or unhappy depending on how and why we spend. When we spend money on things that we need and within our limit, it is good. When it becomes a compulsive behavior, it makes life stressful. Unnecessary spending or spending beyond one’s means has some bad effects. For one thing, it may lead to financial ruin or debt and for another, it may create unhappiness within families. People who overspend are never satisfied with what they have. They always rush for brands, fashion items, designer clothes etc. Over a period of time, it becomes an addiction which may eventually create psychological problems. 
Nowadays customer items are displayed in stores or in advertisements in ways that they create a feeling of immediate need for them. We are constantly tempted to buy, use or consume things even when we do not have a genuine need. We all need to be careful here. Salespersons often encourage customers to buy things by flattering them. ‘This is a perfect match for you,’ they would say, or ‘You look so stunning in that dress.’ Never forget, they say the same thing to most of their customers. It is better not to be persuaded by such words.
B. Answer the following questions.
(a) Why do people spend money?
Ans: People spend money for various reasons. They buy foods, clothes or everyday essentials, pay for different services, entertain people, travel to places, help others in need or invest in business and thus they spend money every day. 
(b) When can spending money remain normal? 
Ans: Spending money can remain normal when people spend it on things that they need and they spend it within their limit. It also may make them happy. 
(c) When does spending make life stressful? 
Ans: When spending becomes a compulsive behavior, it makes life stressful. Moreover, unnecessary spending or spending beyond one’s means creates some bad effects as well. 
(d) What does unnecessary spending result in?
Ans: Unnecessary spending results in various negative things. For example, it makes life stressful. It may result in financial ruin or debt. It may create unhappiness within families. Moreover, it may create dissatisfaction in people’s mentality. 
(e) How do salespersons often allure customers to buy things? 
Ans: Salespersons often allure customers to buy things applying flattery. They extol some products to be a perfect match for a customer. Even they comment that some customer looks quite stunning in some particular dress.

লেখক: সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় চেয়ারম্যান, ইংরেজি বিভাগ, ঢাকা কমার্স কলেজ, ঢাকা

জাহ্নবী

স্থগিত হলো এইচএসসির আরও ৪ পরীক্ষা

প্রকাশ: ২৫ জুলাই ২০২৪, ০২:২৪ পিএম
আপডেট: ২৫ জুলাই ২০২৪, ০৫:৫৮ পিএম
স্থগিত হলো এইচএসসির আরও ৪ পরীক্ষা
ফাইল ফটো

চলমান এইচএসসি ও সমমানের আরও চারটি পরীক্ষা স্থগিত করেছে বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষাবোর্ড। এর মধ্যে চলতি জুলাইয়ে তিনটি এবং আগস্টে একটি পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আগামী ২৮, ২৯ ও ৩১ জুলাই এবং ১ আগস্টের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত হওয়া সব পরীক্ষা ১১ আগস্টের পর অনুষ্ঠিত হবে।

অমিয়/

প্রাথমিক বিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

প্রকাশ: ২৫ জুলাই ২০২৪, ১২:৫২ পিএম
আপডেট: ২৫ জুলাই ২০২৪, ১২:৫৪ পিএম
প্রাথমিক বিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
ছবি: সংগৃহীত

দেশের চলমান পরিস্থিতিতে সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

বুধবার (২৪ জুলাই) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন। 

তিনি জানান, শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে প্রাথমিক বিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত স্কুল বন্ধ থাকবে।

এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান (স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠান) এবং পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোর শ্রেণি কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজগুলোও বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সব কলেজ ও প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকবে।

স্থগিত এইচএসসি পরীক্ষা ১১ আগস্টের পর

প্রকাশ: ২৫ জুলাই ২০২৪, ১২:১৯ পিএম
আপডেট: ২৫ জুলাই ২০২৪, ০২:১৮ পিএম
স্থগিত এইচএসসি পরীক্ষা ১১ আগস্টের পর
খবরের কাগজ (ফাইল ফটো)

সারা দেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংস কর্মকাণ্ডের ফলে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিবেচনা করে স্থগিত করা ২০২৪ সালের এইচএসসি ও সমমানের চার দিনের পরীক্ষা আগামী ১১ আগস্টের পর অনুষ্ঠিত হবে।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য জানান।

তপন কুমার বলেন, ‘স্থগিত হওয়া সব পরীক্ষা ১১ আগস্টের পর অনুষ্ঠিত হবে।’

আর কোনো পরীক্ষা স্থগিত হতে পারে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এখনো নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। কোনো সিদ্ধান্ত নিলে জানানো হবে।’

চলমান এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় গত ১৮ জুলাই সকালে ছিল ভূগোল (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয়পত্র এবং বিকেলে ছিল উচ্চাঙ্গ সংগীত (তত্ত্বীয়) প্রথম পত্র, আরবি প্রথম পত্র, পালি প্রথম পত্র পরীক্ষা। 

২১ জুলাই সকালে ছিল রসায়ন (তত্ত্বীয়) প্রথম পত্র, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি প্রথম পত্র, ইতিহাস প্রথম পত্র, গৃহ ব্যবস্থাপনা ও পারিবারিক জীবন প্রথম পত্র এবং উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন প্রথম পত্র।
 
২৩ জুলাই সকালে ছিল রসায়ন (তত্ত্বীয়) দ্বিতীয় পত্র, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি দ্বিতীয় পত্র, ইতিহাস দ্বিতীয় পত্র, গৃহ ব্যবস্থাপনা ও পারিবারিক জীবন দ্বিতীয় পত্র এবং উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন দ্বিতীয় পত্র। 

আর ২৫ জুলাই সকালে ছিল অর্থনীতি দ্বিতীয় পত্র, প্রকৌশল অঙ্কন এবং ওয়ার্কশপ প্র্যাকটিস প্রথমপত্র।

আগামী ২৮ জুলাই যথারীতি সূচি অনুযায়ী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।

পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী আগামী ১১ আগস্ট এইচএসসির তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হওয়ার কথা ছিল।

অমিয়/

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে যা জানালেন শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশ: ২৪ জুলাই ২০২৪, ০৯:৪৩ পিএম
আপডেট: ২৪ জুলাই ২০২৪, ০৯:৪৪ পিএম
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে যা জানালেন শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী

শিক্ষার্থীদের শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। 

বুধবার (২৪ জুলাই) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা জানান।

মন্ত্রী আরও বলেন, ‘পুনরায় এইচএসসি পরীক্ষা শুরুর বিষয়ে চিন্তা করা হচ্ছে। আগামী সপ্তাহের নির্ধারিত পরীক্ষার বিষয়ে আমরা বসেছি। প্রথম অগ্রাধিকার হচ্ছে, রাজধানীসহ ঢাকা জেলা বা পার্শ্ববর্তী যে জেলাগুলো আছে, সেগুলোর এক রকম পরিস্থিতি। আবার অন্য যে জেলাগুলো আছে, সেখানে আরেক রকম পরিস্থিতি। এসব আলাদাভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে।’

পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের শতভাগ নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়টি এই মুহূর্তে বিবেচনা করতে পারছি না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বলতে শুধু বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজ নয়, আমাদেরকে তো বিদ্যালয়গুলো নিয়েও কাজ করতে হয়। তবে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য আলাদাভাবে ভাবতে হবে।’ 

আন্দোলনকারীদের আলটিমেটাম নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আন্দোলনের প্রথম থেকে দেখা গেছে, ঘোষণা হচ্ছে একটা। আর কাজ হচ্ছে আরেকটা। ঘোষণাকারীরা বলছেন, শান্তিপূর্ণভাবে এই-সেই করা হবে। তবে এটা যারা বাস্তবায়ন করছেন, তারা কিন্তু সেটা শান্তিপূর্ণ প্রক্রিয়ার মধ্যে রাখছেন না। আলটিমেটাম দিয়ে কেউ যাতে পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করতে না পারে, আমরা সেটাই অনুরোধ করব।’ 

প্রাথমিক বিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

সারা দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। 

বুধবার রাতে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন খবরের কাগজকে এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে দেশের সব প্রাথমিক বিদ্যালয় আপাতত বন্ধ থাকবে। পরিস্থিতি বিবেচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানানো হবে।’

প্রাণহানির ঘটনায় বিচার চায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি

প্রকাশ: ১৮ জুলাই ২০২৪, ০৭:২৪ পিএম
আপডেট: ১৮ জুলাই ২০২৪, ০৭:২৪ পিএম
প্রাণহানির ঘটনায় বিচার চায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি
বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি

কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে প্রাণহানির ঘটনায় দোষীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি। 

বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) বিকেলে সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. কাজী আনিস আহমেদ স্বাক্ষরিত বিবৃবিতে এ দাবি জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, ‘সরকারি চাকরির কোটা পদ্ধতি বিষয়ে দেশব্যাপী সৃষ্ট সংঘাতময় পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। বিশেষত কোটাবিরোধী সাধারণ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে দেশের বিভিন্ন স্থানে মর্মান্তিক প্রাণহানির ঘটনায় আমরা গভীরভাবে শোকাহত। সম্ভাবনাময় তরুণ প্রাণের অকালে ঝরে যাওয়া, দেশ ও জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। এমন ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা এবং দোষী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাই। সেই সঙ্গে সহিংসতার ফাঁদে পা না দিয়ে, কোটা সংস্কার প্রসঙ্গে মাননীয় আদালতের সুচিন্তিত রায়ের জন্য শিক্ষার্থীদের ধৈর্যশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানাই।’

আন্দোলনে স্বার্থান্বেষী মহলের প্ররোচনা থেকে সচেতন থাকার আহ্বান জানিয়ে বিবৃবিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি আশা করে, সংঘাত-সহিংসতা মুক্ত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম রক্ষার্থে শিক্ষার্থীরা, শিক্ষার পরিবেশ ব্যাহত কিংবা ক্যাম্পাস বন্ধ রাখতে হয়, এমন সব কার্যক্রম থেকে নিজেদের বিরত রাখবে। সেসঙ্গে প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে নিজেদের যোগ্য করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে লেখাপড়ায় মনোনিবেশ করবে। চলমান অবস্থা দীর্ঘায়িত তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম বন্ধ থাকলে শিক্ষার্থীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং জাতি হিসেবে আমরা পিছিয়ে পড়ব। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ সমুন্নত রাখার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সবার সার্বিক সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য।’