ভূমধ্যসাগরে নিহত মাদারীপুরের ৫ জনের লাশ দাফন, শোকের মাতম । খবরের কাগজ
ঢাকা ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪

ভূমধ্যসাগরে নিহত মাদারীপুরের ৫ জনের লাশ দাফন, শোকের মাতম

প্রকাশ: ০৩ মে ২০২৪, ১০:৫৮ পিএম
ভূমধ্যসাগরে নিহত মাদারীপুরের ৫ জনের লাশ দাফন, শোকের মাতম
ছবি : খবরের কাগজ

ইউরোপে যাওয়ার পথে তিউনিসিয়ায় ভূমধ্যসাগরে নৌকায় অক্সিজেন সঙ্কটে মারা যাওয়া মাদারীপুরের ৫ যুবকের লাশ শুক্রবার (৩ মে) পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। ওই ঘটনায় নিহত ৮ বাংলাদেশির মধ্যে ৫ জনের বাড়ি মাদারীপুর জেলায়। মারা যাওয়ার ৭৮ দিন পর তাদের লাশ বাড়িতে পৌঁছালে কান্নার রোল পড়ে যায়। পরে লাশগুলো দাফন করা হয় পারিবারিক কবরস্থানে। একদিকে আদরের সন্তানদের হারিয়ে দিশেহারা পরিবার, অন্যদিকে দালালদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষুব্ধ স্বজন ও এলাকাবাসী।

নিহতরা হলেন, মাদারীপুরের রাজৈরের কোদালিয়া গ্রামের মিজানুর রহমান কাজীর ছেলে সজীব কাজী (১৯), পশ্চিম স্বরমঙ্গল গ্রামের ইউসুফ আলী শেখের ছেলে মামুন শেখ (২২), সেনদিয়ার গ্রামের সুনীল বৈরাগীর ছেলে সজল বৈরাগী (২২), উত্তরপাড়া গ্রামের পরিতোষ বিশ্বাসের ছেলে নয়ন বিশ্বাস (২৪), কেশরদিয়া গ্রামের কাওসার (২২), গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার বড়দিয়া গ্রামের দাদন মিয়ার ছেলে রিফাদ (২১), ফতেয়পট্টি এলাকার মো. রাসেল (২০) ও গয়লাকান্দি গ্রামের পান্নু শেখের ছেলে ইসরুল কায়েস আপন (২২)। ৮ বাংলাদেশি ছাড়াও এই দুর্ঘটনায় এক পাকিস্থানি নাগরিকও মারা যান। কয়েকজনকে জীবিত উদ্ধার করে স্থানীয় কোস্টগার্ড।

সরেজমিনে দেখা যায়, শুক্রবার সন্ধ্যার কিছু সময় আগে অ্যাম্বুলেন্সযোগে ঢাকা থেকে নিয়ে আসা হয় নিহত মামুন শেখের লাশ। অ্যাম্বুলেন্সে আসার খবরেই বুকফাটা আর্তনাদ করেন মামুনের মা হাফিজা বেগম। স্বজনদের আহাজারিতে ভারি হয়ে ওঠে চারপাশ।

গত বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টা ২০ মিনিটের দিকে তিউনিসিয়া থেকে সৌদিয়া এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দের পৌঁছায় নিহত ৮ বাংলাদেশির লাশ। পরে লাশগুলো নিয়ে যাওয়া হয় ঢাকা মেডিকেলে। আইনি প্রক্রিয় শেষে শুক্রবার দুপুরে পরিবারের কাছে লাশ বুঝিয়ে দেয় ঢাকা জেলা প্রশাসন ও বিমানবন্দর থানা-পুলিশ। পরে লাশগুলো নিয়ে যাওয়া হয় গ্রামের বাড়ি মাদারীপুরের রাজৈরে ও গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে। ধর্মীয়রীতি শেষে নিহতদের দাফন করা হয় নিজ নিজ পারিবারিক কবরস্থানে।

মাদারীপুরের পুলিশ সুপার মাসুদ আলম বলেন, তিউনিসিয়ায় নিহতের লাশ এরই মধ্যে নিজ গ্রামের বাড়িতে পৌঁছেছে। দাফনও সম্পন্ন হয়েছে। এই ঘটনায় ভুক্তভোগীর পরিবার আইনগত সহযোগিতা চাইলে দেওয়া হবে।

মাদারীপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মারুফুর রশিদ খান বলেন, অবৈধভাবে সমুদ্রপথে বিদেশযাত্রা বন্ধের জন্য প্রয়োজন সচেতনতা। মানুষ সচেতন হলে অকালে এমন মৃত্যু আর হবে না। এ জন্য জনপ্রতিনিধি ও নাগরিক সমাজকে এগিয়ে আসতে হবে।

রাঙামাটিতে ইউপিডিএফের কর্মীসহ ২ জনকে গুলি করে হত্যা

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ০১:৪০ পিএম
রাঙামাটিতে ইউপিডিএফের কর্মীসহ ২ জনকে গুলি করে হত্যা
লংগদু থানা

রাঙামাটির লংগদুতে সন্ত্রাসীদের গুলিতে পাহাড়ের আঞ্চলিক সংগঠন ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টের (ইউপিডিএফ) কর্মীসহ দুইজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় সন্তুলারমার নেতৃত্বাধীন জনসংহতি সমিতিকে (জেএসএস) দায়ী করেছে ইউপিডিএফ। 

শনিবার (১৮ মে) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার বড়হাড়িকাবার ভালেদি ঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। 

নিহতরা হলেন-  ইউপিডিএফ সদস্য বিদ্যাধন চাকমা ওরফে তিলক (৪৫) ও সমর্থক ধন্য মনি চাকমা (৩৫)। বিদ্যাধন চাকমা লংগদু উপজেলার কাট্টলী কুকিছড়া গ্রামের সময় মনি চাকমার ছেলে আর ধন্য মনি চাকমা উপজেলার বড় হাড়িকাবা ধুধুকছড়া গ্রামের লেংগ্যা চাকমার ছেলে।

রাঙামাটির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহনেওয়াজ রাজু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘পুলিশ ঘটনাস্থলে গেছে। সেখান থেকে ফিরলে বিস্তারিত জানা যাবে।’

স্থানীয়রা জানান, আজ সকাল সাড়ে ৮টার দিকে লংগদু উপজেলার বড়হাড়িকাবার ভালেদি ঘাটের পার্শ্ববর্তী এলাকায় গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। ৭ জনের একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী অতর্কিত হামলা চালালে ঘটনাস্থলেই দুইজন নিহত হন।

এদিকে ইউপিডিএফের রাঙামাটি জেলা ইউনিটের সংগঠক সচল চাকমা জেএসএসকে এ হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী করে এক বিবৃতিতে ঘটনার বিবরণে বলেন, ‘আজ সকাল সাড়ে ৮টার দিকে লংগদুর বড়হাড়িকাবার ভালেদি ঘাটে সন্তু গ্রুপের ৭ জনের একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী এসে সেখানে সাংগঠনিক কাজে নিয়োজিত ইউপিডিএফ কর্মীদের ওপর হামলা চালায়। হামলায় ঘটনাস্থলে ইউপিডিএফ সদস্য বিদ্যাধন চাকমা ওরফে তিলক ও সমর্থক ধন্য মনি চাকমা নিহত হন। হামলায় নেতৃত্ব দেন পোয়া চাকমা ওরফে আপন (৩২)। তিনি বড় হাড়িকাবারের কুট্টছড়ি গ্রামের লক্ষ্মী মনি চাকমার ছেলে।’

বিবৃতিতে সচল চাকমা অবিলম্বে হত্যাকারীদের ও সন্তু লারমাকে গ্রেপ্তার করে আঞ্চলিক পরিষদ থেকে অপসারণ করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান। তবে এ নিয়ে জেএসএসের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

জিয়াউর জুয়েল/সালমান/

সাতক্ষীরায় ট্রাক উল্টে নিহত ২

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ১২:৫৩ পিএম
সাতক্ষীরায় ট্রাক উল্টে নিহত ২
সাতক্ষীরার তালায় ধানবোঝাই ট্রাক উল্টে দুই শ্রমিক নিহত হয়েছেন। ছবি: খবরের কাগজ

সাতক্ষীরার তালা উপজেলায় ধানবোঝাই ট্রাক উল্টে দুই শ্রমিক নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ১১ জন। 

শনিবার (১৮ মে) উপজেলার খুলনা-পাইকগাছা সড়কের হরিশ্চন্দ্রকাটীর বটতলা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- খুলনার কয়রা উপজেলার বগা গ্রামের তালেব গাজীর ছেলে সাইদুল গাজী (৪৪) ও মান্দারবাড়িয়া গ্রামের তোফাজ্জেল সরদারের ছেলে মনিরুল ইসলাম (২৫)।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তালা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মমিনুল ইসলাম।

তিনি জানান, কয়রা এলাকা থেকে ১৩ জন শ্রমিক গোপালগঞ্জে ধান কেটে মজুরি হিসেবে ২৫-৩০ মণ ধান পান। তারা ধান নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে শনিবার সকালে ট্রাক উল্টে সাইদুল গাজী ও মনিরুল ইসলাম নামে দুই শ্রমিক নিহত হন। এ ঘটনায় ট্রাকটি জব্দ করা হলেও চালক পলাতক রয়েছে।

নাজমুল শাহাদাৎ/সাদিয়া নাহার/

ধান কাটতে গিয়ে বজ্রপাতে ২ কৃষক নিহত

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ১২:০৪ পিএম
ধান কাটতে গিয়ে বজ্রপাতে ২ কৃষক নিহত
নিহত দুই কৃষক। ছবি: খবরের কাগজ

টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে জমিতে ধান কাটতে গিয়ে বজ্রপাতে দুই কৃষক নিহত হয়েছেন।  

শনিবার (১৮ মে) সকাল ৯টার দিকে উপজেলার বীর বাসিন্দা ইউনিয়নের নোয়াবাড়ি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।  

নিহতরা হলেন- দিনাজপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার চোদ্দপুর গ্রামের আব্দুল হোসেন ও আমির হোসেন। আব্দুল হোসেন ও আমির হোসেন সম্পর্কে মামাতো-ফুফাতো ভাই। 

স্থানীয়রা জানায়, নোয়াবাড়ি গ্রামের হযরত মিয়ার বাড়িতে ধান কাটার জন্য সাত দিন ধরে এসেছেন তারা। সকালে ধান কাটার জন্য গেলে বজ্রপাতে আব্দুল হোসেন ও আমির হোসেন মারা যায়। পরে পাশের জমিতে থাকা শ্রমিকরা তাদের কালিহাতী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

কালিহাতী উপজেলার বীবাসিন্দা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সোহরাব মিয়া খবরের কাগজকে বলেন, ‘নিহতদের পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে। তারা আসলে লাশ বুঝিয়ে দেওয়া হবে।’  

জুয়েল/ইসরাত চৈতী/  

মোটরসাইকেল নিয়ে নির্বাচনি শোডাউনে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ১১:৪২ এএম
মোটরসাইকেল নিয়ে নির্বাচনি শোডাউনে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
নিহত স্বপ্নীল বেপারি

মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ে নির্বাচনি শোডাউনে বের হয়ে প্রাইভেটকারের সঙ্গে সংঘর্ষে মোটরসাইকেল আরোহী এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।  

শুক্রবার (১৭ মে) বিকেলে উপজেলার কুমারভোগ ইউনিয়নের চন্দ্রেরবাড়িতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। 

নিহত স্বপ্নীল বেপারি (২০) মেদিনীমণ্ডল ইউনিয়নের মাহমুদপট্টি গ্রামের মো. শাহাবদ্দিনের ছেলে। এ ঘটনায় আহত হন মোটরসাইকেলের চালক কুমারভোগ পদ্মা পুনর্বাসন কেন্দ্রের মনু তালুকদারের ছেলে নাঈম। তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দোয়াত-কলম প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী বি এম সোয়েব বেপারির হলদিয়ার জনসভায় যোগ দিতে মেদিনীমণ্ডলের চেয়ারম্যান আশরাফ খানের নেতৃত্বে প্রায় একশত মোটরসাইকেল বহরসহ শোডাউন হয়। এই বহরেই ছিল দুর্ঘটনাকবলিত মোটরসাইকেলটি। জনসভায় যাওয়ার পথে হঠাৎ উল্টো দিক থেকে আসা একটি প্রাইভেটকারের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মোটরসাইকেলের সামনের অংশ চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়। মাথায় গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত স্বপ্নীলকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

পদ্মা সেতু (উত্তর) থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)  মো. আসাদুজ্জামান খবরের কাগজকে বলেন, ‘দুর্ঘটনার খবর শুনেছি। তবে এ বিষয়ে আর কিছু জানা নেই। কেউ আমাদের কাছে কোনো অভিযোগ করেনি। এ বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।’  

মহিউদ্দীন/ইসরাত চৈতী/  

নির্বাচনি মিছিলে অসুস্থ হয়ে প্রাণ গেল সমর্থকের

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ১১:২৫ এএম
নির্বাচনি মিছিলে অসুস্থ হয়ে প্রাণ গেল সমর্থকের
মন্টু খান

শরীয়তপুরে নির্বাচনি মিছিলে অসুস্থ হয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থীর এক সমর্থকের মৃত্যু হয়েছে। 

শুক্রবার (১৭ মে) সন্ধ্যায় সদর উপজেলার রাজগঞ্জ ব্রিজ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

মৃত মন্টু খান (৪৫) তুলাসার ইউনিয়নের আড়িগাঁও এলাকার কুটি খানের ছেলে। তার আড়িগাঁও বাজারে একটি চায়ের দোকান রয়েছে।

স্থানীয়, প্রত্যক্ষদর্শী ও হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, মন্টু খান সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ঘোড়া প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী কামরুজ্জামান আখন্দ উজ্জ্বলের সমর্থক ছিলেন। চেয়ারম্যান প্রার্থীর পক্ষে একটি নির্বাচনি মিছিল বের করে তুলাসার ইউনিয়নের তার সমর্থকরা। সেই মিছিলে অনেকের সঙ্গে অংশ নিয়েছিলেন মন্টু খান। তারা মিছিলটি জেলা শহরের চৌরঙ্গীর মোড় এসে শেষ হয়। মিছিল শেষে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে বাড়িতে ফেরার পথে রাজগঞ্জ ব্রিজ এলাকায় পৌঁছালে হঠাৎ করে সড়কে লুটিয়ে পড়েন মন্টু খান। তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী সিদ্দিক মিয়া বলেন, ‘আমরা তুলাসার ইউনিয়নের ঘোড়া মার্কার সমর্থকরা মিছিল নিয়ে বের হয়েছিলাম। মিছিল শেষে অনেক গরমে মন্টু ভাই অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে তাকে একটি দোকানে নিয়ে পানি খাওয়াই। এর একটু পরেই সে মাটিতে পড়ে যায়। তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বলেন তিনি মারা গেছেন।’

এ বিষয়ে সদর হাসপাতালের চিকিৎসা কর্মকর্তা শাহরিয়ার ইয়াসিন বলেন, ‘তাকে একটি ভ্যানে করে নিয়ে আসা হয়েছিল। পরে দেখি তার হার্টবিট কাজ করছে না ও নিঃশ্বাস বন্ধ। ইসিজি করার পর তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হই।’

জানতে চাইলে পালং মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মেজবাহ উদ্দিন আহম্মেদ বলেন, ‘বিষয়টি আমাদের জানা নেই। তাছাড়া কেউ স্বাভাবিকভাবে মারা গেলে আমাদের খোঁজ নেওয়ার কোনো বিষয় নেই।’

রাজিব হোসেন/জোবাইদা/