‘এসএনসি’ নামে নকল স্যালাইন তৈরি, গ্রেপ্তার ৬ । খবরের কাগজ
ঢাকা ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, সোমবার, ২০ মে ২০২৪

‘এসএনসি’ নামে নকল স্যালাইন তৈরি, গ্রেপ্তার ৬

প্রকাশ: ০৮ মে ২০২৪, ০৮:১২ পিএম
‘এসএনসি’ নামে নকল স্যালাইন তৈরি, গ্রেপ্তার ৬
ছবি : সংগৃহীত

রাজধানীর পুরান ঢাকায় সোশ্যাল মার্কেটিং কোম্পানির (এসএমসি) সঙ্গে মিল রেখে ‘এসএনসি’ নামে তৈরি করা হতো নকল স্যালাইন। তাপপ্রবাহের মধ্যে শ্রমজীবী মানুষকে টার্গেট করে দেশের বিভিন্ন গ্রামাঞ্চলে এই নকল স্যালাইন ছড়িয়ে দিয়েছে একটি চক্র। এই ধরনের নকল স্যালাইন পানে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যাসহ মৃত্যুঝুঁকি তৈরি হতে পারে। একই সঙ্গে জুসসহ নানা ভেজাল শিশুখাদ্য তৈরি করে সারা দেশে সরবরাহ করত চক্রটি। এই চক্রের ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগ উত্তর।

গ্রেপ্তাররা হলেন- আনোয়ার হোসেন (৩৮), শাহ নেওয়াজ খান (৩৩), মোরশেদুল ইসলাম (৫১), সবুজ মিয়া (২৩), আরিফ (২৩) ও হানিফ মিয়া (৩০)।

এ সময় তাদের কাছ থেকে নকল স্যালাইনসহ বিভিন্ন পণ্য তৈরির মেশিন, স্যালাইন, নকল কোমল পানীয়, নকল ড্রিংকো উদ্ধার করা হয়।

বুধবার (৮ মে) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।

তিনি বলেন, নকল পণ্য তৈরি চক্রটি একদিকে পুরান ঢাকায় বিএসটিআইয়ের অনুমোদন ছাড়া স্যালাইনের নকল প্যাকেট বানাচ্ছে, অপর দিকে লবণ চিনি দিয়ে স্যালাইন বানাচ্ছে। কোটি কোটি নকল স্যালাইন তৈরি করে তারা রাজধানীসহ সারা দেশে ছড়িয়ে দিচ্ছে। বর্তমানে ধান কাটার সিজন, আরেক দিকে নির্বাচন। ফলে বাজারে স্যালাইনের প্রচুর চাহিদা। এই চক্রের সঙ্গে জড়িত উৎপাদনকারী থেকে শুরু করে সবাইকে গ্রেপ্তার করেছি। তারা নকল স্যালাইনের পাশাপাশি ভেজাল কোমল পানীয়, ম্যাংগো জুস তৈরি করত। নামিদামি ব্র‍্যান্ডের মোড়কে কেমিক্যাল দিয়ে শিশুখাদ্য, কোমল পানীয়, ম্যাংগো জুস তৈরি করত।

গ্রেপ্তারকৃতদের বরাত দিয়ে অতিরিক্ত কমিশনার হারুন বলেন, চক্রের সদস্যরা আগে বিভিন্ন ব্যবসা করত। আনোয়ার হোসেন এক সময় সেলুন ব্যবসা করত, হানিফ মিয়া বিক্রি করতো শনপাপড়ি। তারা এখন নকল টেস্ট স্যালাইনের কারখানার মালিক। পুরান ঢাকার কদমতলি থানা এলাকায় ভাড়া বাসায় এসব নকল পণ্য তৈরি করা হতো। এই চক্রের মূল হোতা হলেন আনোয়ার হোসেন।

অতিরিক্ত কমিশনার হারুন বলেন, এই চক্রটি বিএসটিআইয়ের অনুমোদন ছাড়া নকল পণ্য তৈরি করে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কমিশন দিয়ে বিভিন্ন অনলাইন মাধ্যমে বিশেষ করে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিয়ে ডিলার নিয়োগ দিত। ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ কমিশন দেওয়ার পরেও তাদের অনেক টাকা লাভ হতো। আসলে তাদের তেমন কোনো উৎপাদন খরচ নেই। কোনো ভ্যাট দিতে হয় না। সোডিয়াম, স্যাকারিন, আর্টিফিশিয়াল ফ্লেভার, মানহীন কেমিক্যাল দিয়ে এসব ভেজাল পণ্য তৈরি করতেন আনোয়ার। এসব কাজে তাকে সহায়তা করতেন শাহনেওয়াজ ও মোর্শেদ। শাহনেওয়াজ প্রাণ কোম্পানির ডিস্ট্রিবিউটর। প্রাণ কোম্পানির পাশাপাশি নকল শিশুখাদ্য বিক্রি করতেন তিনি। এ চক্রের সঙ্গে জড়িত অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।

বিকৃত যৌনাচারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ১৯ মে ২০২৪, ০৯:৫৯ পিএম
বিকৃত যৌনাচারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেপ্তার
মো. আব্দুল ওয়াকেল। ছবি : সংগৃহীত

রাজশাহী শহরে ১০ বছরের কম বয়সী ৩০ জন স্কুল ছাত্রের সঙ্গে বিকৃত যৌনাচারের অভিযোগে মো. আব্দুল ওয়াকেল (৩৩) নামের এক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডি। গত শনিবার তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

রবিবার (১৯ মে) বিকেলে সিআইডি সদর দপ্তরের পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আজাদুর রহমানের পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

গ্রেপ্তারের সময় তার ব্যবহৃত মুঠোফোন, পেনড্রাইভ এবং কম্পিউটারের একাধিক হার্ডডিস্কে কোমলমতি ছাত্রদের বিপুল পরিমাণ নগ্ন ছবি, ভিডিও এবং চাইল্ড পর্নোগ্রাফির কনটেন্ট পাওয়া যায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ওই শিক্ষকের এসব তথ্য সিআইডিতে পাঠানো হয়। এ তথ্যের ভিত্তিতে সিআইডির নিজস্ব ক্রিমিনাল ইন্টেলিজেন্স টিম তদন্ত শুরু করে। স্থানীয় ভুক্তভোগী অনেক ছাত্র ও তাদের গার্ডিয়ান নাম প্রকাশ না করার শর্তে তদন্তকারী দলের কাছে শিক্ষক মো. আব্দুল ওয়াকেল সম্পর্কে ভয়ংকর তথ্য সরবরাহ করে।

পরে সিআইডির একটি বিশেষ টিম তথ্য-প্রযুক্তির মাধ্যমে রাজশাহী মেট্রোর মতিহার থানাধীন শ্যামপুর ডাঁশমারী এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করে।

সিআইডি জানায়, গ্রেপ্তার শিক্ষকের বিরুদ্ধে তার বর্তমান কর্মস্থল ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক বাদী হয়ে পল্টন মডেল থানা পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইন মামলা করেছেন।

ধর্ষণের অভিযোগে জুজুৎসুর সম্পাদক নিউটন গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ১৮ মে ২০২৪, ০৭:৩৫ পিএম
ধর্ষণের অভিযোগে জুজুৎসুর সম্পাদক নিউটন গ্রেপ্তার
বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম নিউটন। ছবি : সংগৃহীত

ধর্ষণের অভিযোগে বাংলাদেশ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম নিউটনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১২। 

শনিবার (১৮ মে) রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকা থেকে নিউটনসহ দু'জনকে গ্রেপ্তার  করেছে র‌্যাব।

র‌্যাব জানায়, সে কুংফু-কারাতে শেখানোর নামে কেড়ে নিতেন প্রশিক্ষণার্থীদের সম্ভ্রম। এসব বিষয়ে বেশ কিছু তথ্য পেয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিউটনের বিরুদ্ধে একজন নারী জুজুৎসুকে ধর্ষণ করে ছবি ও ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে বারবার ধর্ষণের অভিযোগ রয়েছে।

‘কুংফু-কারাতে শেখানোর নামে কেড়ে নিতেন প্রশিক্ষণার্থীদের সম্ভ্রম’ গণমাধ্যমে এমন সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর স্বপ্রণোদিত হয়ে অভিযোগ (সুয়োমোটো) গ্রহণ করেছিল জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। 

একই সঙ্গে বিষয়টি তদন্ত করে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নিয়ে আগামী ১২ জুন কমিশনে প্রতিবেদন দিতে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিবকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল।

অভিযোগ আছে, সোনাজয়ী ক্রীড়াবিদসহ একাধিক নারী খেলোয়াড়কে ধর্ষণ ও শারীরিক নির্যাতনের মতো অপরাধে জড়িত তিনি। 

সূত্র জানায়, জুজুৎসুর আরেক নারী খেলোয়াড়ের বিরুদ্ধে নিউটনকে সহযোগিতার অভিযোগ রয়েছে।
 
খাজা/এমএ/

বসুন্ধরা সিটির আতঙ্ক, আইফোন চুরির অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ১৭ মে ২০২৪, ১০:৩৫ পিএম
বসুন্ধরা সিটির আতঙ্ক, আইফোন চুরির অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
আইফোন চুরির অভিযোগে মো. রাসেল প্রকাশ সাগর। ছবি : সংগৃহীত

আইফোন চুরির অভিযোগে মো. রাসেল প্রকাশ সাগর (২৮) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার বসুন্ধরা সিটির শপিংমলের বেজমেন্টের একটি দোকান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার রাসেল দিনভর বসুন্ধরা সিটি শপিংমলে মোবাইল ফোনের দোকানে ক্রেতা সেজে ঢোকে, এরপর কৌশলে আইফোন চুরি করে পালিয়ে যায়। 

শুক্রবার (১৭ মে) তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মহসীন এসব তথ্য জানান।

বসুন্ধরা শপিংমলের মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা জানান, ‘সাগর রীতিমতো আতঙ্কে পরিণত হয়েছিল। সে শুধু আইফোন চুরি করে। পরে তা বিভিন্ন দোকানে বিক্রি করে দেয়।’ 

ওসি মহসীন বলেন, ‘তার মূল টার্গেট বসুন্ধরা শপিংমলের মোবাইল দোকানগুলো। এসব দোকানে প্রচুর ফোন থাকে, আবার ভিড়ও থাকে। এমন ভিড়ে ক্রেতা সেজে দোকানে ঢোকে রাসেল। এরপর অন্য ক্রেতার চাপে সেলসম্যান একটু অন্য মনস্ক হলেই আইফোন নিয়ে পালিয়ে যায় সে। শুক্রবার ক্রেতা সেজে অ্যাপল গ্যাজেট নামে একটি দোকানে যায় রাসেল। পরে কৌশলে আইফোন নিয়ে দোকান থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় তাকে দেখে ফেলেন সেলসম্যান। পরে তাকে আটক করা হয়।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘গত কিছুদিন ধরে বসুন্ধরা শপিংমলের বিভিন্ন ফোনের দোকানে চুরি হচ্ছিল। ক্রেতা সেজে এসব দোকান থেকে আইফোন চুরির ঘটনা ঘটে। তাই রাসেল বসুন্ধরা সিটির আতঙ্কে পরিণত হয়েছিল। অন্তত চারটি দোকানে ক্রেতা সেজে চুরির প্রমাণ মিলেছে রাসেলের বিরুদ্ধে।’

খাজা/এমএ/

৯৭৭ সেট টপ বক্সসহ ৪ চোরাকারবারি গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ১৬ মে ২০২৪, ০৮:২৮ পিএম
৯৭৭ সেট টপ বক্সসহ ৪ চোরাকারবারি গ্রেপ্তার
ছবি : সংগৃহীত

রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎকারী চার চোরাকারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-৪। গতকাল বুধবার (১৫ মে) রাজধানীর কাফরুল ও নিউমার্কেট এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। ওই সময় তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ৯৭৭টি অ্যান্ড্রয়েড সেট টপ বক্স জব্দ করা হয়। 

গ্রেপ্তাররা হলেন- মো. রফিকুল ইসলাম (৪৫), মো. আনোয়ার হোসেন (২৭), মো.আরিফুল ইসলাম (২৬) ও আলামীন আহম্মেদ (২৩)।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) র‌্যাব-৪ এর (মিডিয়া) শাখার সহকারী পরিচালক এএসপি জিয়াউর রহমান চৌধুরী এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, রাজধানীর কাফরুল ও নিউমার্কেট এলাকায় একটি সক্রিয় চোরাকারবারি দল বেশ কিছুদিন ধরে সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ৯৭৭টি অ্যান্ড্রয়েড সেট টপ বক্স অবৈধভাবে বিক্রি করে আসছে। এই তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল বুধবার বিকেলে র‌্যাব-৪ এর একটি দল ও বিটিআরসি কাফরুল ও নিউমার্কেট এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে চারজনকে গ্রেপ্তার করে। ওই সময় তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সর্বমোট ৯৭৭টি চোরাই অবৈধ অ্যান্ড্রয়েড সেট টপ বক্স জব্দ করা হয়।

তিনি আরও জানান, তারা দীর্ঘদিন ধরে বিটিআরসির লাইসেন্স ও আমদানি নিষিদ্ধ বিভিন্ন বেতার যন্ত্রসামগ্রী তথা সেট টপ বক্স বিক্রি করে আসছিল। তারা অবৈধভাবে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে অর্থ আত্মসাৎ করে আসছিল। জব্দ হওয়া অ্যান্ড্রয়েড সেট টপ বক্সের আনুমানিক বাজার মূল্য ৩০ লাখ টাকা। গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা হয়েছে।

মাদক কারবারি লাবনীসহ গ্রেপ্তার ৭

প্রকাশ: ১৬ মে ২০২৪, ০৭:২০ পিএম
মাদক কারবারি লাবনীসহ গ্রেপ্তার ৭
প্রতীকী ছবি

রাজধানীর ওয়ারী এলাকা থেকে মাদক কারবারি চক্রের হোতা লাবনী আক্তারসহ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব-৪। গ্রেপ্তারের সময় তাদের কাছ থেকে ৫ হাজার ৭৬৩ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) এ তথ্য জানান র‍্যাব-৩-এর স্টাফ অফিসার (মিডিয়া) সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. শামীম। 

গ্রেপ্তাররা হলেন- লাবনী আক্তার (৩৬), তার প্রধান সহযোগী মো. আক্তার হোসেন (৩৪), মো. মনিরুল্লাহ ড্যানি (৩২), মো. মোক্তার হোসেন (৩৬), মো. আল আমিন মোহসিন (৩৯), মো. মিলন মিয়া (৪৫) ও রুপা বেগম (২৮)।

এএসপি মো. শামীম জানান, গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ২টার দিকে রাজধানীর ওয়ারী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের সময় তাদের কাছ থেকে ৫ হাজার ৭৬৩ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়েছে।

গ্রেপ্তারদের জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে তিনি জানান, লাবনী আক্তার মাদক কারবারি চক্রের মূল হোতা। দীর্ঘদিন ধরে চক্রটি অভিনব পদ্ধতিতে অবৈধ ইয়াবা ট্যাবলেট উখিয়া সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে কিনে নিয়ে আসে। এরপর এসব মাদক রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করে আসছে। তারা যাত্রী সেজে ও পণ্যবাহী গাড়িতে মালামাল পরিবহনের আড়ালে সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মাদক কেনাবেচা করত। গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান এএসপি।