রিমান্ড শেষে কারাগারে কেএনএফের ১৬ নারী সদস্য । খবরের কাগজ
ঢাকা ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪

রিমান্ড শেষে কারাগারে কেএনএফের ১৬ নারী সদস্য

প্রকাশ: ০৪ মে ২০২৪, ১২:৪৭ পিএম
রিমান্ড শেষে কারাগারে কেএনএফের ১৬ নারী সদস্য
ছবি : সংগৃহীত

বান্দরবানের রুমা উপজেলায় সোনালী ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) ১৬ সন্দেহভাজন নারী সদস্যকে দুই দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে আনা হয়। গতকাল শুক্রবার শুনানি শেষে তাদের আবার কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

শুক্রবার (৩ মে) দুপুরে বান্দরবান সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের (আমলি আদালত) বিচারক মোহাম্মদ নাজমুল হোছাইনের আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। কঠোর পুলিশি নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে মামলার ১৬ নারী আসামিকে বান্দরবান চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তোলা হয়।

কোর্ট পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) প্রিয়েল পালিত জানান, রুমা থানার মামলায় ১৬ নারী আসামিকে দুই দিনের রিমান্ড শেষে দুপুরে আদালতে হাজির করা হয় এবং আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

গত ২ এপ্রিল জেলার রুমা উপজেলার সোনালী ব্যাংক ডাকাতি, ম্যানেজারকে অপহরণ, মসজিদে হামলা ও পুলিশের অস্ত্র লুটের ঘটনায় রুমা থানায় পাঁচটি মামলা দায়ের করা হয়। পরে ৩ এপ্রিল দুপুরে থানচি উপজেলার সোনালী ব্যাংক ও কৃষি ব্যাংকে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আরও চারটি মামলা দায়ের হওয়ায় পর পুলিশ অভিযান শুরু করে। এ পর্যন্ত মোট ৯টি মামলায় ৮১ জন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথ বাহিনী।

বসুন্ধরা সিটির আতঙ্ক, আইফোন চুরির অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ১৭ মে ২০২৪, ১০:৩৫ পিএম
বসুন্ধরা সিটির আতঙ্ক, আইফোন চুরির অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
আইফোন চুরির অভিযোগে মো. রাসেল প্রকাশ সাগর। ছবি : সংগৃহীত

আইফোন চুরির অভিযোগে মো. রাসেল প্রকাশ সাগর (২৮) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার বসুন্ধরা সিটির শপিংমলের বেজমেন্টের একটি দোকান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার রাসেল দিনভর বসুন্ধরা সিটি শপিংমলে মোবাইল ফোনের দোকানে ক্রেতা সেজে ঢোকে, এরপর কৌশলে আইফোন চুরি করে পালিয়ে যায়। 

শুক্রবার (১৭ মে) তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মহসীন এসব তথ্য জানান।

বসুন্ধরা শপিংমলের মোবাইল ফোন ব্যবসায়ীরা জানান, ‘সাগর রীতিমতো আতঙ্কে পরিণত হয়েছিল। সে শুধু আইফোন চুরি করে। পরে তা বিভিন্ন দোকানে বিক্রি করে দেয়।’ 

ওসি মহসীন বলেন, ‘তার মূল টার্গেট বসুন্ধরা শপিংমলের মোবাইল দোকানগুলো। এসব দোকানে প্রচুর ফোন থাকে, আবার ভিড়ও থাকে। এমন ভিড়ে ক্রেতা সেজে দোকানে ঢোকে রাসেল। এরপর অন্য ক্রেতার চাপে সেলসম্যান একটু অন্য মনস্ক হলেই আইফোন নিয়ে পালিয়ে যায় সে। শুক্রবার ক্রেতা সেজে অ্যাপল গ্যাজেট নামে একটি দোকানে যায় রাসেল। পরে কৌশলে আইফোন নিয়ে দোকান থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় তাকে দেখে ফেলেন সেলসম্যান। পরে তাকে আটক করা হয়।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘গত কিছুদিন ধরে বসুন্ধরা শপিংমলের বিভিন্ন ফোনের দোকানে চুরি হচ্ছিল। ক্রেতা সেজে এসব দোকান থেকে আইফোন চুরির ঘটনা ঘটে। তাই রাসেল বসুন্ধরা সিটির আতঙ্কে পরিণত হয়েছিল। অন্তত চারটি দোকানে ক্রেতা সেজে চুরির প্রমাণ মিলেছে রাসেলের বিরুদ্ধে।’

খাজা/এমএ/

৯৭৭ সেট টপ বক্সসহ ৪ চোরাকারবারি গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ১৬ মে ২০২৪, ০৮:২৮ পিএম
৯৭৭ সেট টপ বক্সসহ ৪ চোরাকারবারি গ্রেপ্তার
ছবি : সংগৃহীত

রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎকারী চার চোরাকারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-৪। গতকাল বুধবার (১৫ মে) রাজধানীর কাফরুল ও নিউমার্কেট এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। ওই সময় তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ৯৭৭টি অ্যান্ড্রয়েড সেট টপ বক্স জব্দ করা হয়। 

গ্রেপ্তাররা হলেন- মো. রফিকুল ইসলাম (৪৫), মো. আনোয়ার হোসেন (২৭), মো.আরিফুল ইসলাম (২৬) ও আলামীন আহম্মেদ (২৩)।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) র‌্যাব-৪ এর (মিডিয়া) শাখার সহকারী পরিচালক এএসপি জিয়াউর রহমান চৌধুরী এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, রাজধানীর কাফরুল ও নিউমার্কেট এলাকায় একটি সক্রিয় চোরাকারবারি দল বেশ কিছুদিন ধরে সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ৯৭৭টি অ্যান্ড্রয়েড সেট টপ বক্স অবৈধভাবে বিক্রি করে আসছে। এই তথ্যের ভিত্তিতে গতকাল বুধবার বিকেলে র‌্যাব-৪ এর একটি দল ও বিটিআরসি কাফরুল ও নিউমার্কেট এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে চারজনকে গ্রেপ্তার করে। ওই সময় তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সর্বমোট ৯৭৭টি চোরাই অবৈধ অ্যান্ড্রয়েড সেট টপ বক্স জব্দ করা হয়।

তিনি আরও জানান, তারা দীর্ঘদিন ধরে বিটিআরসির লাইসেন্স ও আমদানি নিষিদ্ধ বিভিন্ন বেতার যন্ত্রসামগ্রী তথা সেট টপ বক্স বিক্রি করে আসছিল। তারা অবৈধভাবে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে অর্থ আত্মসাৎ করে আসছিল। জব্দ হওয়া অ্যান্ড্রয়েড সেট টপ বক্সের আনুমানিক বাজার মূল্য ৩০ লাখ টাকা। গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা হয়েছে।

মাদক কারবারি লাবনীসহ গ্রেপ্তার ৭

প্রকাশ: ১৬ মে ২০২৪, ০৭:২০ পিএম
মাদক কারবারি লাবনীসহ গ্রেপ্তার ৭
প্রতীকী ছবি

রাজধানীর ওয়ারী এলাকা থেকে মাদক কারবারি চক্রের হোতা লাবনী আক্তারসহ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব-৪। গ্রেপ্তারের সময় তাদের কাছ থেকে ৫ হাজার ৭৬৩ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) এ তথ্য জানান র‍্যাব-৩-এর স্টাফ অফিসার (মিডিয়া) সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) মো. শামীম। 

গ্রেপ্তাররা হলেন- লাবনী আক্তার (৩৬), তার প্রধান সহযোগী মো. আক্তার হোসেন (৩৪), মো. মনিরুল্লাহ ড্যানি (৩২), মো. মোক্তার হোসেন (৩৬), মো. আল আমিন মোহসিন (৩৯), মো. মিলন মিয়া (৪৫) ও রুপা বেগম (২৮)।

এএসপি মো. শামীম জানান, গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ২টার দিকে রাজধানীর ওয়ারী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের সময় তাদের কাছ থেকে ৫ হাজার ৭৬৩ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়েছে।

গ্রেপ্তারদের জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে তিনি জানান, লাবনী আক্তার মাদক কারবারি চক্রের মূল হোতা। দীর্ঘদিন ধরে চক্রটি অভিনব পদ্ধতিতে অবৈধ ইয়াবা ট্যাবলেট উখিয়া সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে কিনে নিয়ে আসে। এরপর এসব মাদক রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করে আসছে। তারা যাত্রী সেজে ও পণ্যবাহী গাড়িতে মালামাল পরিবহনের আড়ালে সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় মাদক কেনাবেচা করত। গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান এএসপি।

নকল ওষুধ তৈরির অভিযোগে গ্রেপ্তার ২

প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ০৬:২৮ পিএম
নকল ওষুধ তৈরির অভিযোগে গ্রেপ্তার ২
ছবি : সংগৃহীত

ঢাকার কেরানীগঞ্জ এলাকা থেকে বিপুল পরিমাণ ভেজাল ওষুধ তৈরির সরঞ্জামসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১০। গ্রেপ্তার হওয়া অভিযুক্তরা হলেন মো. আলী আকবর (২০) ও মো. দুর্জয় (২০)।

বুধবার (১৫ মে) র‍্যাব-১০-এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) ও সহকারী পুলিশ সুপার এম জে সোহেল এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

গ্রেপ্তারের সময় তাদের কাছ থেকে ১ লাখ ২ হাজার ৩৫০ পিস ভেজাল ওষুধ এবং ভেজাল ওষুধ তৈরির কাজে ব্যবহৃত ২৫টি পাঞ্চস্টিক, ৮০ কেজি ট্যাবলেট ও পাউডার জব্দ করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মামলা করা হয়েছে।

জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তারা ভেজাল ওষুধ প্রস্তুতকারী চক্রের সদস্য। তারা বেশ কিছুদিন ধরে মেসার্স বোটানিক ল্যাবরেটরিজ (ইউনানি) ওষুধ কোম্পানির নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন নকল ও ভেজাল ওষুধ তৈরি করে দেশের নানা এলাকায় সরবরাহ করে আসছিল। ফলে কোম্পানির সুনাম বিনষ্ট ও ক্ষতি সাধন করে আসছে। তা ছাড়া তাদের উৎপাদিত নকল ও ভেজাল ওষুধ উৎপাদন, সরবরাহ ও বিক্রির ফলে জনসাধারণের স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়াতে ব্যাপক প্রভাব ফেলে।

‘ইন্স্যুরেন্সে চাকরির আড়ালে জঙ্গি সংগঠনের কর্মী’

প্রকাশ: ১৪ মে ২০২৪, ০৮:৫০ পিএম
‘ইন্স্যুরেন্সে চাকরির আড়ালে জঙ্গি সংগঠনের কর্মী’

আলফা ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে চাকরির পাশাপাশি গোপনে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার রিক্রুটার হিসেবে কাজ করতেন রানা শেখ ওরফে আমির হোসাইন। সদস্য সংগ্রহ করে ইতোমধ্যে তিনজনকে সংগঠনে রিক্রুট করে প্রশিক্ষণের জন্য বান্দরবানে কুকি-চিনের আস্তানায় পাঠান তিনি। এমনকি প্রশিক্ষণের খরচ বাবদ কুকি-চিনের কাছে লক্ষাধিক টাকাও পাঠান এই রানা। 

মঙ্গলবার (১৪ মে) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা জানান ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ। 

এর আগে গতকাল সোমবার (১৩ মে) রাজধানীর কল্যাণপুর ও গাবতলী এলাকা থেকে ওই জঙ্গি সংগঠনের ৩ সদস্যকে গ্রেপ্তার করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) লালবাগ বিভাগ। 

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন রানা শেখ ওরফে আমির হোসাইন, মশিউর রহমান ওরফে মিলন তালুকদার ও হাবিবুর রহমান। এ সময় তাদের কাছ থেকে তিনটি স্মার্টফোন ও দুটি বাটনফোন উদ্ধার করা হয়েছে। একই সঙ্গে এসব ডিভাইস থেকে তাদের প্রশিক্ষণের ভিডিও ছবি উদ্ধার করা হয়।

মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, গ্রেপ্তার মশিউর রহমান প্রথমে ইসলামিক শাষণতন্ত্র আন্দোলনের সদস্য ছিলেন। ২০০২-০৩ সালে হুজির সদস্য হিসেবে ময়মনসিংহে আব্দুর রউফের মাদ্রাসায় সামরিক ও আন আর্মড কমব্যাট বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেন। ২০১৩ সালে অপরাপর হুজি নেতাদের সঙ্গে গ্রেনেডসহ ঝালকাঠিতে গ্রেপ্তার হয়ে সাড়ে চার বছর সাজা খাটেন। আর হাবিবুর রহমান ছিলেন সংগঠনের নতুন রিক্রুট। তিনি আলফা ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির কর্মী হিসেবে আমির হোসেনের অধীনে কাজ করতেন। আমির হোসেন একই মতবাদে দীক্ষিত করে তাকে ইতোমধ্যে জঙ্গি সংগঠনে রিক্রুট করে বান্দবানে পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।

ডিবিপ্রধান বলেন, নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদ (হুজি), আনসার আল ইসলাম ও জামাআতুল মুজাহিদীনের (জেএমবি) মুক্তিপ্রাপ্ত এবং পলাতক বেশ কিছু সদস্য মিলেমিশে একটি নতুন সশস্ত্র গোষ্ঠীতে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ‘জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়া’ গঠন করেন।

পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের ধারাবাহিক তৎপরতায় সফল জঙ্গি অভিযানের কারণে নতুন এই জঙ্গি সংগঠনটি সমতল এড়িয়ে পার্বত্য জেলাগুলোতে প্রশিক্ষণের জন্য সুযোগ খুঁজছিল। পার্বত্য বান্দরবান, খাগড়াছড়িতে বসবাসকারী বম সম্প্রদায়ের বিভ্রান্ত সন্ত্রাসীদের দ্বারা গঠিত কুকি-চিনদের সঙ্গে যোগাযোগ হয় শারক্বীয়ার।

পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের অভিযানে এদের অনেক সদস্যকে ইতোমধ্যে গ্রেপ্তার করা হয়েছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘সংগঠনটিতে ৫৩ জনের মতো সদস্য ছিলেন। এর মধ্যে ৪৯ জনই ইতোমধ্যে ধরা পড়ে গেছে। গ্রেপ্তার রানা বর্তমানে সংগঠনের প্রধান রিক্রুটার হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। সারা দেশ থেকেই তাদের সদস্য রিক্রুটের পরিকল্পনা ছিল। আমরা তাদের গ্রেপ্তার করতে না পারলে হয়তো আরেকটা গ্রুপকে পাহাড়ে প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হতো। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের ৪ দিনের রিমান্ড আবেদন করে আদালতে পাঠানো হবে। তাদের সঙ্গে জড়িত আর কারা আছে জানার চেষ্টা করব। জড়িত প্রত্যেককে আইনের আওতায় আনা হবে।’