এইচএসসির লেখাপড়া: ইংরেজি প্রথম পত্র । খবরের কাগজ
ঢাকা ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১, সোমবার, ২০ মে ২০২৪

এইচএসসির লেখাপড়া: ইংরেজি প্রথম পত্র

প্রকাশ: ৩১ মার্চ ২০২৪, ১২:২৬ পিএম
এইচএসসির লেখাপড়া: ইংরেজি প্রথম পত্র

Question No. 8

STORY WRITING

Nobody Trusts a Liar
Once there lived a shepherd boy in a certain village. He used to graze a flock of sheep near a forest. It was not far from his village. One day he wanted to make a fun with the villagers. So, he started shouting, “Wolf! Wolf! Help! Help!”
The villagers heard his cry and rushed to save him. But when they came near him, they found no wolf. Rather, the boy laughed at them saying that he was just making fun. So they went away.
After a few days, the shepherd made the same fun. The villagers again ran to him but found no wolf and the boy again laughed at them. The villagers got very angry and went back away. 
But one day a wolf really fell upon the flock of sheep and began to kill them. The shepherd became very afraid and started to cry, “Wolf! Wolf! Help! Help!” But no villagers came to save him though they heard his cry. They thought it to be another fun. The wolf killed a number of sheep and then killed the boy. The boy had to lose his life for making fun by telling lie.
Shaikh Sadi and his Dress
Shaikh Sadi was a great poet. He used to put on simple dress. Once he took shelter in the house of a nobleman. The nobleman could not recognize him and treated him as an ordinary man. 
Without disclosing identity, the great poet left the house in the next morning. 
The nobleman did not know who he was though he knew about the greatness and name and fame of Shaikh Sadi. After a couple of months Shaikh Sadi came to the same house to spend a night on the way back home from the court. But he was then dressed in royal suit. When he reached the nobleman’s house, he was given warm reception. The nobleman entertained him in a different manner. He treated the poet as a great man though he was still unknown about his identity.
“Why am I respected in this manner?” thought the poet. He understood that the dress that he wore was the root cause of the variation of entertainment. So he wanted to teach the nobleman a good lesson.
The poet took the foods given him to eat and began to put them into his pocket. The noble man an all his companions became surprised at this, “What are you doing, sir?” asked the nobleman. “These foods are made for my dress,” replied the poet. The nobleman understood his fault and sought pardon from the royal guest.

লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ
আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ, ঢাকা

জাহ্নবী

একাদশ শ্রেণিতে নিজস্ব প্রক্রিয়ায় ভর্তি সেন্ট গ্রেগরী কলেজে

প্রকাশ: ১৭ মে ২০২৪, ১০:২৩ পিএম
একাদশ শ্রেণিতে নিজস্ব প্রক্রিয়ায় ভর্তি সেন্ট গ্রেগরী কলেজে
ছবি : সংগৃহীত

একাদশ শ্রেণিতে নিজস্ব প্রক্রিয়ায় নতুন শিক্ষার্থী ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে রাজধানীর সেন্ট গ্রেগরী হাই স্কুল এন্ড কলেজ।

শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের নির্দেশনা অনুসারে সেন্ট গ্রেগরী হাই স্কুল এন্ড কলেজে একাদশ শ্রেণিতে লিখিত ও মৌখিক পরিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় নটর ডেম, হলিক্রস, সেন্ট যোসেফের সাথে সেন্ট গ্রেগরী হাই স্কুল এন্ড কলেজেকে নিজস্ব প্রক্রিয়ায় ভর্তির অনুমতি প্রদান করে। তারই ধারাবাহিকতায় ২০২৪-২৫ শিক্ষা বর্ষে একাদশ শ্রেণিতে নিজস্ব প্রক্রিয়ায় ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে রাজধানীর পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি।

সেন্ট গ্রেগরী একটি মিশনারি স্কুল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৮২ সালে। পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারে প্রতিষ্ঠিত এই বিদ্যাপীঠটি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই দেশের শিক্ষা বিস্তারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, সাবেক রাষ্ট্রপতি একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, নবেল বিজয়ী অমর্ত্য সেনসহ অসংখ্য গুণীজন শিক্ষা লাভ করেছে এই প্রতিষ্ঠান থেকে।

সেন্ট গ্রেগরীতে ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য কলেজ ওয়েবসাইট ও কলেজ বুলেটিন বোর্ডে দেওয়া আছে। ২৫ থেকে ৩০ শে মে https://sghscdhaka.edu.bd/admission লিংক এ প্রবেশ করে  অথবা কলেজ ওয়েবসাইট www.sghscdhaka.edu.bd এ প্রবেশ করে ভর্তির জন্য আবেদন করা যাবে। ফরমের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৫০ টাকা। 

ভর্তির আবেদনের জন্য নূন্যতম যোগ্যতা-বিজ্ঞান শাখায় ৪.৭৮, ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ৩.৫০, মানবিক শাখায় ২.৫০।

বিভাগ পরির্বতনের ক্ষেত্রে বিজ্ঞান বিভাগ হতে ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ভর্তির জন্য আবেদনকারীদের জিপিএ কমপক্ষে ৪.০০ থাকতে হবে এবং তাদের বিজ্ঞান বিভাগের প্রশ্নে পরীক্ষা দিতে হবে।  ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ হতে মানবিক বিভাগে ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জিপিএ কমপক্ষে ৩.০০ থাকতে হবে এবং তাদের ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের প্রশ্নে পরীক্ষা দিতে হবে। মানবিক বিভিগের জন্য ৩.০০ থাকতে হবে। আসন সংখ্যা-বিজ্ঞান বিভাগ: ৩০০ জন, ব্যবসায়শিক্ষা বিভাগ: ৮০ জন এবং মানবিক বিভাগ: ৮০ জন।

প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ভর্তি ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদেরকে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। ভর্তি সংক্রান্ত সকল তথ্য, পরীক্ষার তারিখ ও সময় পরীক্ষার প্রবেশপত্রে উল্লখে থাকবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২ সালের ৪র্থ বর্ষের পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তন

প্রকাশ: ১৬ মে ২০২৪, ০৯:৪৩ পিএম
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২২ সালের ৪র্থ বর্ষের পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনুষ্ঠিতব্য ২০২২ সালের অনার্স ৪র্থ বর্ষের চূড়ান্ত পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তন করা হয়েছে। পরীক্ষার পরিবর্তিত সময়সূচি প্রকাশ করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। পরিবর্তিত সময়সূচি অনুযায়ী, আগামী ১৯ মে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষা শুরু হয়ে চলবে ২৭ জুন পর্যন্ত। পরীক্ষা প্রতিদিন দুপুর ১ টা থেকে শুরু হবে। এর আগে প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী, আগামী ১৯ মে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষা শুরু হয়ে ৬ জুন পর্যন্ত চলার কথা ছিল।

/আবরার জাহিন

উচ্চশিক্ষার মানে বৈষম্য নিরসনের আহ্বান ইউজিসির

প্রকাশ: ১৬ মে ২০২৪, ০৮:৩৪ পিএম
উচ্চশিক্ষার মানে বৈষম্য নিরসনের আহ্বান ইউজিসির
ছবি : সংগৃহীত

দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভিন্ন স্তরে শিক্ষার গুণগতমানের বৈষম্য নিরসনে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর।

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ইউজিসি আয়োজিত কর্মশালায় তিনি এ আহ্বান জানান। 

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) কার্যক্রম পরিবীক্ষণ ও প্রমাণক ব্যবস্থাপনা এবং ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের খসড়া কর্মপরিকল্পনা পর্যালোচনা ও ফিডব্যাক প্রদান বিষয়ে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রফেসর আলমগীর বলেন, উচ্চশিক্ষায় অনেক ক্ষেত্রে যথাযথ পরিকল্পনার অভাবে গৃহীত কার্যক্রম যথাসময়ে বাস্তবায়ন সম্ভব হচ্ছে না। ফলে এর সুবিধা থেকে অংশীজনরা বঞ্চিত হচ্ছেন এবং বিলম্বে বাস্তবায়িত হওয়ায় সরকারের ব্যয় বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই শিক্ষায় গুণগত পরিবর্তন আনয়নে যুগোপযোগী পরিকল্পনা ও পদ্ধতিগত পরিবর্তন দরকার। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিজিটাল অবকাঠামো গড়ে তোলা, যুগের চাহিদা পূরণে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, রোবটিকস, বিগ ডাটাসহ ফ্রন্টিয়ার প্রযুক্তির বিভিন্ন বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে।

ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন চবি উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. আবু তাহের। এ ছাড়া কর্মশালায় বক্তব্য দেন চবি উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) প্রফেসর বেনু কুমার দে ও উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) প্রফেসর ড. মো. সেকান্দর চৌধুরী।

একাদশে ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই

প্রকাশ: ১৬ মে ২০২৪, ০৭:২৩ পিএম
একাদশে ক্লাস শুরু ৩০ জুলাই
ছবি : সংগৃহীত

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণির ভর্তিতে অনলাইনে আবেদন শুরু হবে ২৬ মে। আর ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই। 

বৃহস্পতিবার (১৬ মে) বাংলাদেশ আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

তথ্য অনুযায়ী, আবেদন চলবে ১১ জুন পর্যন্ত। যারা ফল পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করেছে আবেদনের যোগ্য হলে তাদেরকেও এই সময়ের মধ্যে আবেদন করতে হবে। আবেদন যাচাই-বাছাই ও নিষ্পত্তি, ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণে ফল পরিবর্তন হলে তাদের আবেদন এবং পছন্দক্রম পরিবর্তনের আবেদন নেওয়া হবে ১৩ জুনের মধ্যে। প্রথম পর্যায়ে নির্বাচিত প্রার্থীদের ফল প্রকাশ করা হবে ২৩ জুন। দ্বিতীয় পর্যায়ের আবেদন শুরু হবে ৩০ জুন। তৃতীয় পর্যায়ের আবেদন শুরু হবে ১২ জুলাই। সবধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তি শুরু হবে ১৫ জুলাই। চলবে ২৫ জুলাই পর্যন্ত।

স্বদেশ কবিতার বর্ণনামূলক প্রশ্নোত্তর, ৫ম শ্রেণি - বাংলা

প্রকাশ: ১৫ মে ২০২৪, ০৫:১৪ পিএম
স্বদেশ কবিতার বর্ণনামূলক প্রশ্নোত্তর, ৫ম শ্রেণি - বাংলা

বর্ণনামূলক প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন: ‘স্বদেশ’ কবিতায় কী দেখে ছেলেটির দিন কেটে যায়?

উত্তর: ‘স্বদেশ’ কবিতাটিতে কবি আহসান হাবীব বাংলাদেশের চিরসবুজ প্রকৃতি ও মানুষের জীবনযাত্রার ছবি তুলে ধরেছেন। একটি ছেলে সেই ছবি দেখছে ও তার মনের ভেতরে ধরে রাখছে।
সুজলা, সুফলা শস্য-শ্যামল আমাদের এই বাংলাদেশ। মাঠে মাঠে ফসলের খেত। বাতাস বয়ে যায় তার ওপর দিয়ে। মনে হয়, নদীর ঢেউ মাঠে ছড়িয়ে পড়েছে। অবারিত খোলা, সবুজ মাঠ, মাঝে মাঝে গ্রাম, আবার মাঠ। যেন গ্রাম-মাঠের সঙ্গে মিশে যায়। মনে হয় সবকিছু মাঠের উপাদান। মাঠের পর মাঠ চলে গেছে, কোথাও শেষ হচ্ছে না। প্রকৃতির মতো এ দেশের মানুষের মধ্যেও রয়েছে নানা বৈচিত্র্য। নানা পেশার মানুষ এ দেশে বসবাস করে। বিভিন্ন পেশার মানুষের কাজের ধরনও ভিন্ন। তাই কৃষক, অর্থাৎ যারা মাঠে কাজ করে তারা মাঠে যায় আর হাটের মানুষগুলো যায় হাটে। তাই কখনো এসব মানুষের যাওয়া-আসা আবার কখনো সবুজ-শ্যামল ফসলের মাঠ দেখে ছেলেটির সারা দিন কেটে যায়।

প্রশ্ন: নিচের শব্দগুলোর সমার্থক শব্দ লিখ।
নদী, নৌকা, আপন, মন, ছবি, আঁকা, গাছ, পাখি, দিন, ভাই, বাগান, বাড়ি।
উত্তর: 

প্রদত্ত শব্দ     সমার্থক শব্দ
    নদী     শৈবালিনী
    গাছ     তরু
    নৌকা     নাও    
    পাখি     বিহঙ্গ
    আপন     নিজ
    দিন     দিবস
    মন     চিত্ত
    ভাই     ভ্রাতা
    ছবি     চিত্র
    বাগান     উদ্যান
    আঁকা     অঙ্কন করা
    বাড়ি    নিলয়


প্রশ্ন: নিচের শব্দগুলোর বিপরীত শব্দ লিখ।
জোয়ার, চেনা, খুশি, শেষ, দিন, প্রশ্ন।
উত্তর:    

প্রদত্ত শব্দ     বিপরীত শব্দ
    জোয়ার     ভাটা
    চেনা     অচেনা
    খুশি     অখুশি
    শেষ     শুরু
    দিন     রাত
    প্রশ্ন     উত্তর


প্রশ্ন: বিরাম চিহ্ন বসিয়ে অনুচ্ছেদটি পুনরায় লেখ।
(১) বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ অর্থাৎ এ দেশে সবখানেই নদী দেখা যায় স্বদেশ কবিতায় বাংলাদেশের প্রকৃতি ও মানুষের জীবনযাত্রার ছবি তুলে ধরা হয়েছে একটি ছেলে সেই ছবি দেখছে ও তার মনের ভেতরে ধরে রাখছে নদীর জোয়ার নদীতীরে নৌকা বেঁধে রাখা গাছের পাখির কলকাকলি সবই ছেলেটির মনে নিজের দেশের জন্য মায়া মমতা ও ভালোবাসার অনুভূতি জোগাচ্ছে

উত্তর: বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ, অর্থাৎ এ দেশে সবখানেই নদী দেখা যায়। ‘স্বদেশ’ কবিতায় বাংলাদেশের প্রকৃতি ও মানুষের জীবনযাত্রার ছবি তুলে ধরা হয়েছে। একটি ছেলে সেই ছবি দেখছে ও তার মনের ভেতরে ধরে রাখছে। নদীর জোয়ার, নদীতীরে নৌকা বেঁধে রাখা, গাছে গাছে পাখির কলকাকলি- সবই ছেলেটির মনে নিজের দেশের জন্য মায়া, মমতা ও ভালোবাসার অনুভূতি জোগাচ্ছে।

(২) সুজলা সুফলা শস্য-শ্যামল আমাদের এই বাংলাদেশ মাঠে মাঠে ফসলের খেত বাতাস বয়ে যায় তার ওপর দিয়ে মনে হয় নদীর ঢেউ মাঠে ছড়িয়ে পড়েছে অবারিত খোলা সবুজ মাঠ মাঝে মাঝে গ্রাম আবার মাঠ গ্রাম মাঠের সঙ্গে মিশে যায় মনে হয় সবকিছু মাঠের উপাদান মাঠের পর মাঠ পরপর চলে গেছে কোথাও শেষ হচ্ছে না

উত্তর: সুজলা সুফলা শস্য-শ্যামল আমাদের এই বাংলাদেশ। মাঠে মাঠে ফসলের খেত, বাতাস বয়ে যায় তার ওপর দিয়ে। মনে হয়, নদীর ঢেউ মাঠে ছড়িয়ে পড়েছে। অবারিত খোলা সবুজ মাঠ, মাঝে মাঝে গ্রাম, আবার মাঠ। গ্রাম মাঠের সঙ্গে মিশে যায়। মনে হয় সবকিছু মাঠের উপাদান। মাঠের পর মাঠ পরপর চলে গেছে, কোথাও শেষ হচ্ছে না।

সহকারী শিক্ষক, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ. বসুন্ধরা শাখা, ঢাকা/আবরার জহিন